নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
অনেক বাঁধা বিঘ্ন, ঝড় ঝঞ্জা, চোখের জল ঝরিয়ে, রক্তের বন্যা বইয়ে বাংলাদেশে এসেছে নতুন স্বাধীনতা। বিগত প্রায় এক মাসকালেরও বেশি সময় ধরে, দুঃসহ সময়কাল পেরিয়ে আমরা কিছুটা সস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছি। যদিও এই স্বাধীনতার আনন্দ উপলদ্ধ হতে না হতেই শুরু হয়েছে আবার উটকো সন্ত্রাস, ডাকাতি। কিছু মানুষ যে যার স্বার্থসিদ্ধি করতে বা হীন প্রতিশোধ নিতে লিপ্ত হয়েছে দিকে দিকে হানাহানি কাটাকাটিতে। আবু সায়ীদের মৃত্যু, মুগ্ধের আত্মত্যাগ ছাড়াও যে সকল বীর সেনানী জীবন দিয়ে এই আন্দোলনকে সফল করেছেন আমরা তাদেরকে নিশ্চয় ভুলবোনা। সুন্দর একটি দূর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারলেই তাদের কাছে আমাদের ঋণ শোধ হবে না বটে তবে তাদের আত্মা অন্তত কিছুটা শান্তি পাবে।
আমাদের স্কুলে একাডেমিক ইয়ার শুরু হয় জুলাই থেকে। কিন্তু দেশের এই পরিস্তিতিতে এখনও স্কুল বন্ধই রয়েছে। আমাদের স্কুলের বাচ্চারা এবং টিচারেরা যে যার আবাসিক এলাকার সুন্দর নগরায়নে অংশ নিয়েছে অনেকেই। আমি অবাক হয়ে যাই এটা দেখে ফ্যান এসি ছাড়া যে সব বাচ্চারা চলতেই পারে না তারাই খটখটে রোদ্দুরে দাঁড়িয়ে ট্রাফিক সামলাচ্ছে, রাস্তা ঝাড়ু দিচ্ছে এবং দেওয়ালচিত্র আঁকছে। মুখ শুকিয়ে এতটুকু হয়ে গেছে কিন্তু তবুও যেন ক্লান্তি নেই কারো। নতুন বাংলাদেশের এই কারিগরদেরকে দেখলে হৃদয় জুড়িয়ে যায়।
অথচ কিছুদিন আগে এই হঠাৎ মৃত্যুগুলো আমাকে মানষিক বিষন্ন করে তুলেছিলো এতটাই যে আমি বসে বসে ভাবতাম এই জীবন এত অসহায় কেনো? মাথা থেকে সরাতেই পারতাম না আবু সায়ীদের পড়ে যাওয়া দৃশ্য। মুগ্ধের পানি লাগবে পানি, গাড়ি থেকে ফেলে দেওয়া জলজ্যান্ত ছেলেটাকে। নিজেকে জোর করে বুঝাতাম কি করার আছে? আবার একই সাথে এই কথাটাও ভাবতাম আমাদের কি কিছুই করার নেই? এই দুঃখভোলা প্রায় নির্ঘুম দিনগুলোতে নিজের সাথে নিজের যুদ্ধে আমি নিজেকে ব্যাস্ত রেখেছিলাম আমার কিছু দুঃখভোলা টেকনিকে। তাই অনেকদিনের ইচ্ছাটাকে পূর্নতা দিতে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলাম মিনিয়েচার ওয়ার্ল্ডে। এই মিনিয়েচারের নাম "এই তো জীবন"..... এইখানে আমার হবি বা শখগুলোকেই আমি ধরে রাখতে চেয়েছিলাম একটি কাঁচের বাক্সে। মোট কথা আমার আশেপাশের আমার জগতটাকেই।
ছেলেবেলার রুপকথার গল্পের থাম্বেলিনা কিংবা লিলিপুট আমাদের শিশুমনে কতখানি দোলা লাগিয়েছিলো তা আমাদের বয়সী যারা ছেলেবেলায় সেই গল্পগুলি পড়েছে তারাই বুঝবে। এখনকার বাচ্চাদের আছে অন্যরকম মনভোলানো সব উপকরণ। জানিনা তারাও থাম্বেলিনা বা গালিভার্স ট্রাভেলের সেই লিলিপুটদের কথা ভেবে কল্পনার রাজ্যে ভেসে বেড়ায় কিনা। আমি তো আমাদের বাগানের পাতার ভাজে ভাজে খুঁজে বেড়াতাম থাম্বেলিনাকে যে কিনা ছিলো গল্পের বই এর পাতায় লেখা হাতের কড়ে আঙ্গুলের চেয়েও ছোট্ট এক রুপকথার মেয়ে। আর লিলিপুট? গালিভার'স ট্রাভেল পড়ে আমার চলে যেতে ইচ্ছে করতো ঐ সব ছোট্ট ছোট্ট মানুষগুলোর দেশে।
থাম্বেলিনা কিংবা লিলিপুটের দেখা পাইনি বটে আমার ছেলেবেলায় কিন্তু জুতোর বাক্সে হাতে কাপড় পেঁচিয়ে ছোট্ট ছোট্ট মানুষ আর ঔষধের বাক্সের খাট পালঙ্ক ফ্রিজ টিভি বানিয়ে বানিয়ে সেই সাধ কিছুটা মিটেছিলো আর কি। আর বড় হয়ে মানে বুড়িকালে এসে ইন্টারনেটের কল্যানে জানলাম এসবকেই নাকি মিনিয়েচার বলে। সুবিশাল সাগরকে ছোট্ট এক কাঁচের বাক্সে এনে সামুদ্রিক জলজ, মাছ, শামুক ঝিনুকে আমরা সাজাই একুয়ারিয়াম, ঠিক তেমনই বিশাল বাগানকে হাতের মুঠোয় এনে আমরা সাজাই টেরারিয়াম। মানে বিশাল জিনিসগুলোকে হাতের মুঠোয় এনে শিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় এক রত্তি এক মুঠো শিল্প বানিয়ে তোলাকেই মিনিয়েচারের নানা দিক বলে।
তো আগেই বলেছি এবারের মিনিয়েচার শিল্পের পিছে প্রথম ভাবনাটাই ছিলো "এই তো জীবন"। এই নশ্বর জীবন যা এক নিমিষে যেকোনো মূহুর্তে এক ফুৎকারে নিভে যায়। প্রিয়জন কিছুদিন কাঁদে মনে রাখে আর তারপর সব স্বাভাবিক হয়ে যায়। এটাই জীবন। আর সাথে পড়ে থাকে কিছু বলা না বলা অর্থ অনর্থের কর্মকান্ডগুলো। এই যে আমি হাসি কাঁদি, রাঁধি, গান গাই, ছবি আঁকি গিটার বাজাই সে সবের আসলেই কি কোনো অর্থ আছে এই জীবনে? হয়ত আছে হয়ত নেই। যতক্ষন শ্বাস ততক্ষনই আশ। বর্তমানকালে গিটারটা নিয়ে খুব সময় কাটাই। এই জিনিসকে খুব সহজেই আয়ত্ব করা আমার জন্য অতটা সহজ নহে। সে যাই হোক প্রথমে গিটারটাকেই মিনিয়েচার বানালাম পেপার দিয়ে দিয়ে। ঠিক আমার গিটারটার রং দিয়েই বানাতে চেষ্টা করলাম। সাথে বানালাম আমার সেই আদ্দিকালের হারমোনিয়ামটাও। শুধু মাত্র একটা পারফিউমের বাক্স কেটে কেটে আর রং দিয়ে এই গিটার আর হারমোনিয়াম বানিয়েছি আমি। আরও বানিয়েছি আমার কফিমাগ, কবিতার বই আর বুকসেল্ফ। সোফা, টেবিলল্যাম্প মানে আমার আশে পাশে যা আছে সবই এত্ত টুকুন করে বানিয়ে নিলাম কাগজ কেটে কেটে।
আমার সেই প্রিয় গিটার আর হারমোনিয়াম।
আমি এই মাগে করেই রোজ লেমন টি বা গ্রীন টি খাই আর সাথে টিটেবলে থাকে এমন কোনো কবিতা বা গল্পের বই।
সোফা মিনিয়েচার। প্রাকটিস করে নিলাম। এরপরে সত্যিকারের সোফাসেটটা আমি নিজেই বানাবো।
যাইহোক এরপর আমি বারবিগুলোকে নিয়ে বসে গেলাম আবারও সেই ছোট্টবেলার মত নতুন এক পুতুল খেলার জগতে। এই জগতে নিজেও ঢুকে গেলাম। কেমন করে? সেই কথাটাই বলছি- আমার নিজের শাড়ির এক প্রান্ত কেটে বানালাম তার জন্যও এক টুকরো শাড়ি। শাড়িটাকে বেছে নিলাম ঠিক যেমনটা আমার পছন্দ সব সময়, ঝলমলে ঝিলিমিলি শাড়িটাই।
বসিয়ে দিলাম তাকে এক আরামদায়ক সোফায়, যেখানে আমার প্রিয় লাল লাল ভেলভেট কুশনগুলোও সাজানো থাকে। তার পাশে কালো হার্ডপেপার কেটে কেটে বানালাম সাইড টেবিল আর ডেস্ক ক্যালেন্ডারের পাতা কেটে বই আর মাগ। সোফার ফেব্রিকটাও কিন্তু আমাদের ফ্যামিলী লিভিং এর সোফার হুবুহু সেই ফেব্রিকটাই ছিলো। এরপর দেওয়ালে ঝুলিয়ে দিলাম সত্যিকারের ফটো কেটে কেটে ফটোফ্রেমগুলো। বুকসেল্ফ আর বইগুলো বানালাম ক্যালেন্ডারের পাতায়। বই আমার চিরকাল অনেক পছন্দের এক উপকরন। আমি ছোটবেলা থেকেই অনেক বই পড়তাম। মানে সবরকম বই পড়তাম আর বসে বসে ভাবতাম আমি কোনোদিন যদি একটুখানিও লেখক হতে পারতাম। সেই ইচ্ছা একটুখানি হলেও আমার অবশ্য পূরণ হয়েছে।
সে যাইহোক টেবিলল্যাম্প আমার আরেক প্রিয় ঘর সাজাবার উপকরন। আমার বাসা নানা রকমের ল্যাম্প দিয়ে সুসজ্জিত। তাই আমি লেস আর কাপড়ে আর কাগজে বানালাম টেবিল ল্যাম্পটাও।এরপর এন্টাসিড ট্যাবলেটের শক্ত সেলোফেন পেপার আর সাদা কাগজে বানালাম ছোট্ট মিষ্টি টেবিলক্লকটাও।
এসব বানাবার পর আমার শখের আরও কিছু প্রিয় উপকরণ বানাতে বসলাম। আমার কমলা রঙ গিটার আর কালো হারমোনিয়ামটা। সবই পেপার দিয়ে বানিয়ে সাজিয়ে দিলাম আমার চারপাশে।
এই কমলা রঙ গিটার আর কালো রঙ হারমোনিয়ামটা আমি কিন্তু ঠিক আমার সত্যিকারেরটার মতন করে পেপার দিয়ে বানিয়েছি।
এই মিনিয়েচার ডল হাউজটা আমার এই এতখানি জীবনের আমার শখ, আনন্দ আর ভালোলাগার একটা অংশের ছবি।
যা আমি ধরে রাখলাম এই ছোট্ট কাঁচের বাক্সে।
এই যে আমার কোলাজ কোলাজ ছোট্ট পুতুলঘর নানা রঙ্গে নানা ঢঙ্গে....
শুধু একটি মিনিয়েচার আর্ট পিস বানিয়েই শান্তি হলো না আমার। আর তা ছাড়াও আরও কারণ ছিলো, আমার বার্বি ডলের কালেকশন তো আর একটি নহে কাজেই বার্বি জেমিনি, বার্বি প্রিন্সেস আর বার্বি পার্পেল ফেইরী এই তিন কন্যাকে নিয়ে বানিয়ে ফেললাম থ্রী ব্লগ সিস্টারস মিনিয়েচার লিভিং রুম। একজন বৈদেশে বসবাসকারী তাই বডিকন ড্রেস আর দুজন দেশী শাড়িতেই।
তবে এর মাঝে কোনোটা কি আমি? আর আমি হলে সেটা কোনজনা গেস করোতো দেখি? আর বাকী দুজন কে কে ?
এবার বার্বি ডল ছেড়ে আমার জাপানিজ গেইসা ডলগুলোকে সুন্দর করে সাজিয়ে দিলাম তাদের মিউজিক চর্চার গ্লাসরুমটাতে...
আর সাথে আরও কিছু মিউজিকাল মিনিয়েচার ইন্সট্রুমেন্টও গ্লসি পেপারে বানিয়ে বানিয়ে সাজিয়ে দিলাম আনন্দ মনে।
আমার এই দুঃখভোলা দিনগুলোতে নিজের মত করে একটু ভালো থাকার চেষ্টা, ভুলে থাকার চেষ্টা শেয়ার করে রাখলাম আমি আমার এই প্রিয় ব্লগের পাতায়। নিজের সাথে নিজের এই ভালো থাকার চেষ্টাকে বন্দী করে রাখলাম আমি এই কাঁচের বাক্সে। আমার জানালার কাঁচে আমি মিছিল দেখেছি, আমার বারান্দার কাঁচে আমি রিক্সা করে লাশ বয়ে নিয়ে যেতে দেখেছি, যার মাথা দিয়ে গড়িয়ে পড়ছিলো তাজা রক্ত। আগুন দেখেছি, গুলি দেখেছি। চেয়ে চেয়ে দেখেছি কাঁচের বাক্সে বন্দী জীবন থেকে নির্বাক দৃষ্টিতে। হাতের মুঠোয় জগত যেমন..... কাঁচের বাক্সে বন্দী জীবন..... মনে মনে আওড়ে গেছি অনর্থক অকারণে.......
যে যেখানে আছো সবাই ভালো থেকো এই শুভকামনা রইলো সবার জন্য.......
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫
শায়মা বলেছেন: ইনশা আল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে। তবুও এই রক্তাক্ত ইতিহাস সবার মনেই বেদনা হয়ে জেগে থাকবে। কি বিভৎস্য দিনগুলো ছিলো। নিজের বারান্দায় নিজেই দাঁড়াতে পারবো না নাকি? ৪ঠা অগাস্ট সন্ধ্যায় যা শুরু করলো। ভাবলে আমি শিউরে উঠি। আমাদের জনকোলাহলমুখর রাস্তায় পিনড্রপ সাইলেন্স ছিলো। এত এত গুলি যেন ঘরে ঢুকে যাবে। মনে হচ্ছিলো নিজের দেশের মানুষ নয়। অন্য কেউ গুলি চালাচ্ছে যত্র তত্র!
২| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৯
জটিল ভাই বলেছেন:
অসাধারণ। বয়ে চলা ঝড়ের পর এই পোস্ট যেনো এক শান্তির নিঃশ্বাস। এ যেনো প্রত্যাশিত সাজানো-গোছানো নতুন বাংলাদেশেরই প্রতিচ্ছবি♥♥♥
মিনিয়েচারের নিচের অংশটুকু আমার কাছে সবচাইতে বেশি আকর্ষনীয় লেগেছে। আশা করি আমাদের প্রেমকুমার সেলিম ভাই নিচের অংশের ভিত্তিতে একখানা প্রেমকাব্য রচনা করবেন।
অসাধারণ। বয়ে চলা ঝড়ের পর এই পোস্ট যেনো এক শান্তির নিঃশ্বাস। এ যেনো প্রত্যাশিত সাজানো-গোছানো নতুন বাংলাদেশেরই প্রতিচ্ছবি♥♥♥
মিনিয়েচারের নিচের অংশটুকু আমার কাছে সবচাইতে বেশি আকর্ষনীয় লেগেছে। আশা করি আমাদের প্রেমকুমার সেলিম ভাই নিচের অংশের ভিত্তিতে একখানা প্রেমকাব্য রচনা করবেন।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬
শায়মা বলেছেন: সেলিমভাইয়ার জন্য আসলেও চিন্তায় আছি।
এমনিতেই এই দুঃসময় তার উপর এই পোস্ট এবং ছবি।
আর যত কিছুই করি আর যেভাবেই ভয়ংকর কষ্টগুলো ভুলে থাকতে চাই, এই সব আত্মত্যাগ ভুলে যাবার নয় আসলে।
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মোটামুটি সবগুলি উইকেট তো পড়ে গেছে পদত্যাগের কারণে ।
এবার রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি করা যেতে পারে।
বড্ড দেরি হয়ে যাচ্ছে ।
তাড়াতাড়ি রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি করা হোক।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭
শায়মা বলেছেন: না সেটার দরকার নেই মনে হয়। এই যথেষ্ঠ!
শুধু দরকার এখন সুন্দর এক দূর্নীতিমুক্ত সঠিক বিচার হওয়া সুন্দর দেশ গড়ার।
৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭
মিরোরডডল বলেছেন:
অসীম ধৈর্য না হলে এরকম কাজ করা সম্ভব না।
তোমার ধৈর্য আর সৃজনশীলতার প্রশংসা করতেই হয়।
ভেরি ওয়েল ডান শায়মাপু!
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:২১
শায়মা বলেছেন: মিররমনি
আমাদের জীবনের উপরে বয়ে গেছে বিভৎস্য সব দৃশ্য আর সময়।
যাইহোক এই মিনিয়েচার ওয়ার্ল্ড আমাকে অনেকটা সস্তি আর শান্তি দিয়েছে। ছোট্ট ছোট্ট করে বড় বড় জিনিসগুলিকে বানাতে পারার সৃজনশীলতার আনন্দ খানিক দুঃখ ভুলিয়ে দেয়।
আমি ছোট থেকেই এই অস্ত্র প্রয়োগ শিখেছি। ভুলে থাকতে পেরেছি জীবনের যত ক্লান্তিময় দুঃখ কষ্টগুলোকে। যাইহোক তুমি কি সবকটা ছবি দেখেছো। ব্লগ থ্রী সিস্টারসের কাঁচের বাক্সটা দেখে কিছু বললে না??
৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮
পারস্যের রাজপুত্র বলেছেন:
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩
শায়মা বলেছেন: আমার মাথা আর খারাপ করাইয়ো না ভাইয়া। এই মিনিয়েচার দেখে আমার সত্যিই চলে যেতে ইচ্ছে করছিলো এই রাজ্যে। আমি
পলিমার ক্লে দিয়ে এমন সব খাদ্য খানা কাপ পিরিচ বানিয়েছি। ফুড বানাবার পর ছবি দেখাবো নিশ্চয়!
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০২
শায়মা বলেছেন:
আমিও ট্রাই করেছি ভাইয়া...... পলিমার ক্লে দিয়ে..... এরপর ছোট্ট ছোট্ট থালাবাটি সেট কিনে এনে শুধু ফুডগুলো ক্লে দিয়ে বানিয়ে সাজিয়ে দেবো। আরও রিয়েলস্টিক হবে।
৬| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমাদের জীবনের উপরে বয়ে গেছে বিভৎস্য সব দৃশ্য আর সময়।
আপু আমি সেসময় ঢাকাতেই ছিলাম। এই কিছুদিন আগে ফিরলাম।
লাইফ টাইমের কিছু অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে গিয়েছি, যা কখনও ভুলবো না।
যাইহোক তুমি কি সবকটা ছবি দেখেছো। ব্লগ থ্রী সিস্টারসের কাঁচের বাক্সটা দেখে কিছু বললে না??
হুম দেখেছি আপু। অনেক কিউট।
ব্লগে অনেক সিস্টারস, তিনজন করে কাকে বলবো!
পারস্যের রাজপুত্রের দেয়া ছবিটাও ভীষণ সুন্দর।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক ঠিক সবার মধ্যে থেকে সবাই তিন জনা সিস্টার্স।
পারস্যের রাজপুত্র ভাইয়া তো রুপকথা থেকে নেমে এসেছে তারই প্রমান ঐ রুপকথা টাইপ ছবি।
যাইহোক আমি তোমাকে নিয়মিত না দেখে ভাবছিলাম তোমার কি হলো। তার মানে তুমিও বছরে দুইবার দেশে আসো? জুলাই আর ডিসেম্বর?
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০৩
শায়মা বলেছেন:
এই যে আমিও ট্রায়েড....
৭| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী আপনি। কত সময় লেগেছে এগুলি বানাতে?
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়ু। তবে উত্তর দেবার আগে একটা কথা বলে নেই। কিছুদিন আগে সোনাগাজী ভাইয়া তোমাকে বলেছিলো আপনি ব্লগে নারী ব্লগারদের সাথে আড্ডা দেন যান........ হা হা হা ভাইয়া সেই কথা শুনে আমি অত দুঃখ আর বয়ের মাঝেও হাসতে হাসতে শেষ।
তুমি যে আমাদের প্রিয় ভাইয়া সেটা সোনাগাজীভাইয়ার সহ্য হচ্ছিলো না।
আচ্ছা বলি....... কত সময় লেগেছে......
ভাইয়া বাসায় বসে বসে আমার পাগল পাগল লাগছিলো। তখন ছিলো ইন্টারনেটহীন কিন্তু টিভিতে দেখা দুঃসহ সকল ঘটনাবলী চিত্র। আর আমার বাসার জানালা আর বারান্দায় মেইন রোড দেখা যায়। তাই সারাদিন চলছিলো লড়াই আর লড়াই..... সকলে নিষেধ করা সত্ত্বেও আমি কি সে সব না দেখে পারি? তাই বারান্দায় ফ্লোরে বসে থাকতাম...... হেলিকপ্টার দরজা খুলে একদম আমাদের ১০ তলা বারান্দার পাশ দিয়ে উড়ে যেত। র্যাবের লোকজন কালো ড্রেস আর সানগ্লাস পরে হাতে বন্দুক তাক করে উড়ে যেতে যেতে আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকতো। আমি মানে আমি আর দুঃসাহসিক আসমা। সারাদিন গিয়ে রাত আসলে আমি বসে বসে একা একা এই সব বানাতাম। বেশিখন লাগেনি এক এখ কাঁচের বাক্সে ৫/৬ ঘন্টা।
এটা প্রতিভা কিনা জানিনা কিন্তু আমি এই সব দিনগুলি দেখতে দেখতে ভাবছিলাম হায়রে মানুষ রঙ্গিন ফানুশ ...... জীবনের কোনো দাম নেই আসলে....... এসব ভাবতে ভাবতেই নিজের জীবনের একটা টুকরো তুলে রাখতে চেয়েছিলাম কাঁচের বাক্সে মিনিয়েচার আর্টের মাধ্যমে।
৮| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৩
দীপ্ত একাত্তর বলেছেন: আপনার বাসার ঠিকানা স্বাধীনতাকামীদের দেন।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:১৬
শায়মা বলেছেন: তুমি মনে হয় পোস্ট পড়োনা, নয়ত চোখেও দেখোনা, নয়ত বুদ্ধিতেও বুঝোনা। এটা পেপার মিনিয়েচার আর্ট। কাগজের বাড়ি। তাতে কাগজের ফার্নিচার মিউজিকাল ইনস্ট্রুমেন্ট। এই সব আর্টের বাড়ি বা মিনিয়েচারের বাড়ির কোনো ঠিকানা হয় না......
৯| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২০
দীপ্ত একাত্তর বলেছেন: আমার মন্তব্য শুধু আপনার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে ছিলো না।
আপনার কয়েকটা পোস্ট আমি দেখেছি। দারুণ দারুণ সব আসবাবপত্রে ঠাসা।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২৩
শায়মা বলেছেন: ওহ তাই বলো......
কিন্তু স্বাধীনতাকামীদের পাঠাতে চাও কেনো আমার বাড়িতে!!!
আগুন লাগাতে নাকি???
তুমি তো দেখছি সন্ত্রাসী ভাইয়াজান!!!
কারণ স্বাধীনতাকামীরা কারোর বাড়িতে আগুন লাগায় না...... লাগায় সন্ত্রাসীরা।
১০| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৭
রানার ব্লগ বলেছেন: ছবি গুলা ঠিক সেই চিলে কোঠার দিন গুলার মতো।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৯
শায়মা বলেছেন: হা হা আর দেওয়ালে শুভ্রের সাথে ছবি আছে কিন্তু....
১১| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওমা কী দারুন কী দারুন! আমি ফেসবুকে তোমার প্রোফাইল ছবিটা দেখে ভেবেছিলাম সত্যি সত্যি রুমের কোনের ছবি ওটা!
আমি সামনের মাসে সব ঠিক ঠাক থাকলে নিজে একটা বাসা পেতে যাচ্ছি সেখানের সোফা বানানোর টেন্ডার তোমাকেই দেবো ভাবছি
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪৪
শায়মা বলেছেন: হা হা সত্যিকারের জিনিসগুলোকে মিনিয়েচারে কি দারুন করে বানায় সত্যিকারের শিল্পীরা!! আমি অবাক হয়ে যাই।আমারগুলা তো দুধভাত। তবুও আমি খুশি।
হ্যাঁ এবার মনে হয় সত্যিকারের সোফাই বানাতে পারবো অন্তত একখানা!
থ্যাংক ইউ আমাকে কাজ দেবার জন্য নীলুমনি!!
১২| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: বাদ্যযন্ত্র বেশি দেখায়েন না।রাহুল আনন্দের বাদ্য যন্ত্রের কি অবস্থা করছে,বাড়ী সহ পুড়িয়ে দিয়েছে।যেই বাড়ীতে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট গিয়েছিলো।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: কি যে সুন্দর ছিলো বাড়িটা!!!
অনেক কষ্ট লেগেছে বাড়িটা পুড়ে যেতে দেখে।
আমারটা অবশ্য পেপার দিয়ে বানানো। সব কটা জিনিসই আমি মিনিয়েচার করে পেপার দিয়ে বানিয়েছি ভাইয়া।
১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫০
নীল-দর্পণ বলেছেন: থ্রি সিস্টার্স এ কমলা গাউন পরা মিরোরডল আপুনি, আর লাল শাড়ী পরা তুমি ।
১০ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪৬
শায়মা বলেছেন: আরেকটা কি তুমি?? বলো দেখি.....
১৪| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: হাহাহা শাড়ীর রং দেখে মনে হচ্ছে হলেও হতে পারি। যার আলমারিতে ৭-১০টা থাকে অফহোয়াইট শাড়ি……
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৩৫
শায়মা বলেছেন: জানি তো তুমি অফহ্যোয়াইট শাড়ি লাইক করো। আমার শাড়িগুলোর মধ্যে বেশিভাগ লাল, কালো আর সাদা। হলুদও আমার অনেক প্রিয়। তবে লাইট কালার থেকে আমি ডার্ক কালার বেশি পছন্দ করি। সোনালী রুপোলিও !
১৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:০৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমি নিজেই নিজেকে ছিঃ ছিঃ বলি এই এক কালারের প্রতি একচোখা ভালোবাসা দেখে। এখনো আগে অফহোয়াইটের দিকেই নজর যায়,তখন ধমক দেই নিজেকে।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩২
শায়মা বলেছেন: অফহ্যোয়াইট এক বনেদী কালারের নাম। অফহ্যোয়াইট জামদানী, অফহ্যোয়াইট মনিপুরী, অফহ্যোয়াইট টাঙ্গাইল, অফহ্যোয়াইট রাজশাহী সিল্ক এর উপরে আর কোনো কালারই নাই আসলে।
সবখানে সব অনুষ্ঠানেই পরার রং এটা।
১৬| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯
শার্দূল ২২ বলেছেন: তোমার কাজ গুলোর প্রশংসা আমি তো গত এক যুগ ধরেই করি। এখানেও বাদ যাই কি করে । দেশের পরিস্থিতি নিয়ে তোমার মত আমিও বিগলিত কোথাও আবেগিতো কম নয়। সামু পেইজ খোলাই ছিলো কিনতু দেখছিলাম ইউটিউবে কিছু বিভৎস দৃশ্য ( বানান নিয়ে চিনতা করার দরকার নেই) একটু এলোমেলো আছি বাংলাদেশের অবস্থ্যা নিয়ে কোথাও একটা লাইন ও লিখতে পারছিনা, কারণ যাই বলিনা কেন মানুষ আমাকে ভুল বুঝবে, আর আসল সত্য বোঝানো আমার পক্ষে সম্ভব নয় । মানুষ এখনো অনকটা মানসিক ট্রমাতে আছে তাই আমি যা বুঝেছি বা দেখেছি এবং গভীর ভাবে জেনেছি তা এখন আলোচনার বিষয় না বলে গত ২ মাস কোথাও কিছু বলিনি। এখানে সেখানে অন্যখানে যেখানে আমি খুব বেশি কথা বলি। যাইহোক ইউটিউবে ভিডিও গুলো দেখে আমার দম বন্ধ লাগছিলো, মনে হচ্ছে গলার কাছে শব্দ গুলো জট বেধে নিঃশ্বাস বন্ধ করে দিবে, ঠিক তখনি দিকবিদিক ছুটে সামুতে এসে তোমার পোষ্ট দেখি, ভাবলাম পেয়েছি আমার নির্ভরতার জায়গা, এখানে একটু এলোমেলো বলে নিজেকে সামলে নেই।
আমি এশিয়া রাজনীতিতে খুব বেশি আগ্রহী। তাই ভারত বাংলাদেশ পাকিস্তান সহ এই অঞ্চলের রাজনীতি টিভি মিডিয়া আমি ঘুম ছাড়া বাকি সময় পড়ে থাকি। আমার অফিস বাসা ড্রাইভিং সময় খাওয়া এসবের মধ্যে আমার হাতে নিউজ থাকেই। সে যাই হোক সব কিছুর পরে আমার মনে হচ্ছে বিশ্বের যত সমস্যা আছে সব ধর্মকে ঘিরে। এই ধর্মই আমাদের অধর্ম বানিয়ে রেখেছে। খুব কম মানুষ তার মুল ধর্ম গ্রন্থ্য পড়েনা, পড়ে তার শাখা প্রশাখা গুলো। যেখানে মজার মজার রসদে ভরা। সেই সুযোগে দুনিয়াতে জন্ম নিয়েছে জামাত শিবির নামের কিছু , যারা পাকিস্তানকে ভিখারী বানিয়েছে ইমরান খানের মত মানুষ কে জেলে দিয়ে । তাদের নখের থাবা আমার দেশে মানুষের উপর এখন। তাদের অপরাজনীতিতে আবারো ঝড়ে গেলো কতগুলো নিঃষ্পাপ প্রাণ। যাদের দেয়া মই বেয়ে ওরা উপরে উঠছে তরতর করে তাদের ইতিহাস ক্ষমা করবেনা।
ক্ষমা করবেনা জানপাপীদেরও ।
তোমার ধর্য্য আছে অনেক, দেশে আসলে তোমার সব কর্ম ঘুরে ঘুরে দেখার ইচ্ছে আছে।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮
শায়মা বলেছেন: প্রথমেই আমার মিনিয়েচার ওয়ার্ল্ডে তোমাকে স্বাগতম। শার্দূল তুমি যেমনই দেশপ্রেমিক তেমনই মানুষপ্রেমিকও সে কথা কি আর আমার কাছে বলতে হবে? আমি তো খুব ভালো করেই জানি তোমার কেমনটা লাগছে। আমি জীবনে কোনোদিন রাজনীতি্তে নাক মাথা হাত পা গলাইনি। কারণ কে যাবে কে আসবে তাতে আসলে আমার কিছুই যেত আসতো না। আমার ওয়ার্ল্ড নিয়ে আমি নিজেই মেতে থাকতাম।
কিন্তু আবু সায়ীদের মৃত্যু আমাকে নাড়িয়ে দিয়েছিলো। শুধু একবারই আমি ঐ ভিডিও দেখেছি। এরপর যতবার সামনে আসে চোখ বুজে ফেলি। কোনো খারাপ কিছু আমি দেখতে চাই না। মানুষের মৃতমুখ আমি দেখিনা। এটা হয়ত এক রকমের পালানো । বাস্তবতা থেকে পালানো। আমি সব সময় নিজেকে আনন্দে রাখতে চেয়েছি হয়ত অনেক বড় দুঃখগুলো ভুলবার জন্যই।
যাইহোক আবু সায়ীদের মৃত্যুর পর এই মানুষের লাশের রাজনীতি যা ক্ষমতায় থাকার লোভে কারো কাছে কিছুই যায় আসেনা। যেন তাদের ক্ষমতার জন্য এরা পোকামাকড়েরা মরবেই এই ব্যপারটাই আমাকে সবচেয়ে ক্ষিপ্ত করেছে। বুয়েটের আবরারের মৃত্যুর পরেও আমি একই চেহারা দেখেছিলাম তাদের। এতই যদি অন্যের বাচ্চার জীবন লাগে তাদের রাজনীতির জন্য তাহলে নিজেদের বাচ্চাদেরকে দেশ থেকে দূরে রেখেছে কেনো? তাদের বাচ্চাদের জীবন অমূল্য আর এই দেশের বাচ্চাদের জীবন কি তাহলে এতই মূল্যহীন!
আমারও দম বন্ধ হয়েই গিয়েছিলো মনে হয় এবারে। আমার বাসার বারান্দা জানালা দিয়ে আমি মৃত্যুর মিছিল দেখেছি। যে মিছিল সামনে বন্দুক তাক করা আর্মী বিজিপি পুলিশ কাউকে ভয় পায় না......
অতটুকু ছেলেমেয়েদের সাহসের কাছে লজ্জিত হতে হয়। আমাদের কেনো অমন সাহস হয়নি একদিন?
যাইহোক তোমাকে কোথাও না দেখে ভাবছিলাম কোথায় আছো কেমন আছো? খবর নেওয়া হয়নি কারণ আমরাই খবরে ছিলাম। বাংলাদেশের মানুষ এতদিনে মনে হয় গরীব মুচি কামার জেলে কৃষক সকলেই বুঝতে পারছে কত ভুলের মাঝে বসবাস করি আমরা।
কিন্তু তবুও ভয় কে হবে এই প্রকৃত পথ দেখাবার কান্ডারী?
১৭| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:০৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: তোমার কথা শুনে একটু শান্তনা পেলাম। জামদানীটাতো দেখিয়েছিলাম তোমাকে। মনিপুরীও আছে এক রংয়ের। নিজেকে এখন আধা বনেদী ভাবা শুরু করছি
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২০
শায়মা বলেছেন: তুমি মননে এবং মানষিকতায় বনেদীই .....
আমি কিন্তু লাল নীল সোনালী যা খেত্তুদের মানে বাচ্চাদের পছন্দের আর কি হা হা হা
১৮| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার মারওয়া কন্যার পছন্দ হল "অয়েঞ্জ কালার" আর সাফার পছন্দ "ব্লুউউ কালার" । তাদের পছন্দের কালারের গামছা এনে দিয়েছি সেদিন।
শায়মান্টি'র পছন্দের সাথে তাদের মিল আছে ।
১২ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা বললাম না আমার পছন্দ অমনই!!! হা হা
অনলাইন ক্লাস চলছে।
খুবই ঝামেলায় আছি। এর মাঝে পলিমার ক্লে ভূত মাথায় পারস্যের যুবরাজভাইয়াকে দেখে...
১৯| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: ভুত যেহেতু চেপেছে তুমি ঠিকই সময় বের করে ফেলবে জানি। অপেক্ষায় রইলাম দেখার জন্যে।
বাচ্চারা কিছু ক্লে দিয়ে খেলে না শুকিয়ে গেলে স্পঞ্জের মত হয়ে যায়…কন্যারা সেগুলো খুব পছন্দ করে। ওরা বলে "গোল গোল" । গোল বানিয়ে খেলে তাই।
নাকের ভেতর ঢুকিয়ে ফেলে তাই এখন দেই না!
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৬
শায়মা বলেছেন: হা হা আমিও বাত্তা তাই ক্লে দিয়ে কেলি..... তবে আমি কি সুন্দর বানাতে পারি জানোনা???
এই নাও ব্রেকফাস্ট কাও!!!
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
শায়মা বলেছেন:
আর এই প্লেটটা আমার হীরা পান্না খালামনিদের দন্য!
২০| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৫
করুণাধারা বলেছেন: তোমার মাথায় এতো কিছু আসে কি করে!!
এটা দেখে মনে পড়ে গেল তোমার গয়নার সেটের কারুকাজ! সেগুলো এখন কী অবস্থায় আছে? এই যে নিত্য নতুন এত কিছু বানাও, এগুলো কি জমিয়ে রাখো নাকি আগ্রহ শেষ হলেই ফেলে দাও?
কাঁচের বাক্সটাও নিজে বানিয়েছ?
চমৎকার শিল্প কর্ম, দারুন পোস্ট!
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০১
শায়মা বলেছেন: আপুনি এসব আমার ভালো থাকার রিসোরসেস.....
এত দুঃখ কষ্ট বেদনায় ভেসে কি হবে?? এসব আমার দুঃখভোলা কাজকর্ম!
সোনার কারুকাজগুলো একটা ব্লাকপ্লেটে আমার ড্রেসিং টেবলে সাজানো আছে। আর বাকীগুলো দিয়ে কিছু মিছু করবো। তবে সংগ্রহে আছে। ফেলে দেইনি আমি। এত সোনাদানা কি ফেলে দেওয়া যায়!!! কি বলো!!!!!!
কাঁচের বাক্সটা ৩টার মধ্যে ৩ সিস্টার্স সাজানোটা পুরোনো একুরিয়ামকে নতুন রূপে... আর নীল শাড়িপরাটা নীলক্ষেত থেকে কেনা ছোট্ট একুরিাম। আর জাপানিজ ডলেরটা সেটা কি আর রোজ রোজ কেনা যায়? তাই কাঁচ কিনে এনে নিজেই গ্লাসের গ্লু ৩০০ টাকা দিয়ে কিনে এনে আসমা সুফিয়া সোমা রুবিনাকে চার দিকে বসিয়ে ধরায় রাখলাম আধা ঘন্টা। হা হা হা নীভে একটা কাঠের বোর্ড আছে সেটা ঢেকে দিয়েছি .......
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩
শায়মা বলেছেন:
আর এই যে তোমার পুরো ফ্যামিলী তুমি ভাইয়া দুই মেয়ে আর তোমার দুজন হেল্পিং হ্যান্ডসদের জন্য কাল সকালের খানা আজ বিকালে দিয়ে দিলাম।
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৩
শায়মা বলেছেন:
এই যে চাও দিয়ে দিলাম।
২১| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০
জুন বলেছেন: অসাধারণ শায়মা, তোমার গুনের প্রশংসা করতে করতে আমি শেষ
+
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০৬
শায়মা বলেছেন: কার কাছে করো আপুনি???
একা একা নাকি ভাইয়াকে আর আত্মীজ স্বজন পাড়া প্রতিবেশিদেরকে?? নাকি শুধু সামুতেই লিখে লিখে!!!
যাইহোক যাইহোক তোমার জন্য আমার অনেকগুলা গুনের একটা গুন পলিমার ক্লে ফুড দিয়ে যাই কাল সকালে বাড়ির সবাইকে নিয়ে খেও আপুনি......
উপরে করুনাধারা আপুকে দেওয়া খানাপিনাই তোমাকে দিলাম ভেবোনা..... এসব আবার নতুন করে রেঁধে আনলাম.....
২২| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
গ্রেট!
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২১
শায়মা বলেছেন: কি খাবে ভাইয়া??
চা না কফি??
২৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: আল্লাহ কী দারুন ব্রেকফাস্ট! ওয়াও ওয়াও উফ আমার হাতে নিতে ইচ্ছা করছে। হাতে পেলে হয়তো খেয়েই ফেলবো আমি ।
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
শায়মা বলেছেন: হা হা নীলুমনি!!!
কাল রাতে প্রথম ছবিটা ক্লোজ করে দিয়ে আমার সব কলিগদেরকে বোকা বানিয়েছি। তারা ভাবছিলো আমি রাত দুপুরে এইসব খাচ্ছি কেনো???? হা হা হা
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০১
শায়মা বলেছেন:
এই যে আমার বিঊটিফুল টি-পট!
২৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৮
করুণাধারা বলেছেন: কি দারুণ শিল্পকর্ম তোমার!! পলিমার ক্লে দেখা দূরের কথা, নামই শুনলাম এই প্রথম!! তারপর গুগল করে জানলাম!
টি সেটের ট্রে টা কত লম্বা ইঞ্চিতে? একটা আন্দাজে বললেই হবে। তাহলে বাকি জিনিসগুলো সাইজ আন্দাজ করতে পারতাম।
১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২৪
শায়মা বলেছেন: আপুনি!
উপরে দেখো পারস্যের যুবরাজ ভাইয়া একটা মিনিয়েচার শিল্পের ছবি দিয়েছে। তাই দেখে আমার মাথা গেলো! কিনে আনলাম পলিমার ক্লে। নীল দর্পন আপুনির বেবিরা কিন্তু এটা দিয়ে খেলে।
ওহ তারও আগে অস্ট্রেলিয়া থেকে এনেছিলাম অল্প কিছু সেটা দিয়েও বানিয়েছি পাতাবাহার ক্যাকটাস। সেসব ফোমি না এসব ফোমি আর খুবই সফ্ট বাচ্চাদের জন্য।
এইদিকে চলছে অনলাইন ক্লাস। ঝামেলার শেষ নেই তাই সব শেষ হলে রাত ৩/৪ পর্যন্ত এই নিয়ে বসে থাকি। কেউ যখন আমাকে আর ডিস্টার্ব করতে পারবে না! হা হা
টিসেটটা আমার হাতের কড়ে আঙ্গুলের চাইতে একটু ছোট আর ব্রেকফাস্ট প্লেট তো একদম তোত্ত!! হা হা হা
আর কাপগুলো পেনসিলের পিছে ইরেজার থাকে না অতোটুকুন টুকুন তাই তো এত ঝামেলা বানানো । ঘাড় হাত সব ব্যাথা। হা হা হা
২৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: এই টি পট তো আমার লাগবেই লাগবে
আমাদের শিল্পকর্ম দেখো
এই টি পট তো আমার লাগবেই লাগবে
আমাদের শিল্পকর্ম দেখো
এগেইনএই টি পট তো আমার লাগবেই লাগবে
আমাদের শিল্পকর্ম দেখো
এই টি পট তো আমার লাগবেই লাগবে
আমাদের শিল্পকর্ম দেখো
এগেইন
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা এই শিল্পকর্মও তো কম না.....
এক্কেবারে কিউটি কিউটি শিল্প হয়েছে....
আর টিপট পাঠাই দেবো এড্রেস দিয়ে দিও ...... সত্যিই কিন্তু পাঠায় দেবো
২৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: এ কী ভুতুড়ে কান্ড! ছবি লেখা সব দু'বার গেছে
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৩৬
শায়মা বলেছেন: ছবি এড করলে কমেন্টে দুবার দুবার আসে। এটাই একটা ভূত!!
২৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হে অল্প চেনা ভগ্নি, জন্মদিনের শুভেচ্ছা তোমার জন্য
আসে না যেন জীবনে তোমার দুঃখ, জরা আর দৈন্য
শিল্প, কলা, সাহিত্যের নানা শাখায় তোমার স্বাচ্ছন্দ্য বিচরণ
শুভ কামনা রইলো যেন এই গুণাবলী বজায় থাকে আমরণ।
আমরা সবাই জানি তুমি থাকো সদা হাস্যচ্ছল
তোমার চোখে কভু তাই দেখতে চাই না অশ্রুজল
সদা তুমি সুখে থাকো, দিন কাটুক মহা আনন্দে
ভাটা যেন না পড়ে তোমার জীবনের ছন্দে।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়ু!!!!!!!!!!
আমার মনে হয় এটা তোমার জীবনের প্রথম কবিতা লেখা তাইনা???
প্রথম হোক আর শেষ হোক অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস কবিতায় কবিতায় জন্মদিনের শুভেচ্ছার জন্য!
অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ু!!!
২৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩৮
করুণাধারা বলেছেন: তোমাদের জন্য মিনি কেক দিয়েছি। খেয়ে যেও।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ আপুনি!!!!! লাভ ইউ লাভ ইউ লাভ ইউ !!!!
১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০১
শায়মা বলেছেন:
এই যে আমার জন্মদিনের পার্টির সকল খানা খাদ্য!!!
২৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৯
শায়মা বলেছেন:
এই দেখো মিনিকেক কাকে বলে মাত্র দু'ইঞ্চিরও কম কম !!!!!!!!!
৩০| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: সূচনা বক্তব্যটা চমৎকার হয়েছে!
এই পোস্ট পড়ে আপনার টেরারিয়াম সিরিজের লেখাগুলোর কথা মনে পড়ছে।
এ ধরণের পোস্টগুলোতে সৃষ্টিশীল কাজে আপনার বিশেষ দক্ষতার পরিচয় পাওয়া যায়।
কাঁচের বাক্সে বন্দী জীবন এর কড়চা ভালো লেগেছে। + +
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া.... আমার কাজিন কি বলে জানো??
আমার এসব নাকি আমার নিজের সকল দুঃখ বেদনা থেকে পালিয়ে বেড়াবার কৌশল!!!
কেমন শয়তানের লাঠি চিন্তা করো!! নিজে পারে না তো তাই এমন বলে ......
৩১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৬
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: তার মানে তুমিও বছরে দুইবার দেশে আসো? জুলাই আর ডিসেম্বর?
রাইট!
ওটা ফ্যামিলি টাইম, মা বোন, নিস নেফিউ ওদের সাথে সময় কাটাই।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: পুরাই আমার স্কুল ছুটির সময়গুলোতে.....
তুমি অফিসে জব করো না জানলে আমি ভাবতাম তুমিও বুঝি আমার মতই স্কুলে পড়াও।
যাইহোক তুমি কি আমার পলিমার ক্লে মিনিয়েচার থালাবাটি খানাপিনা ছবিগুলি দেখেছো? পারস্যের রাজপুত্র ভাইয়ার ছবি দেখে মাথায় চাপা ঐ ভূত এখনও চেপেই বসে আছে ঘাড়ে।
৩২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তুমি হলে মুক্ত বিহঙ্গ তবে কেন জীবন যখন কাঁচের দেয়ালে বন্দী মার্কা শিরোনাম তোমার লেখায়। বন্দীশালা ভেঙ্গে ফেলো দৃপ্ত শপথ করো ...
২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন: চারিদিকে এত বন্ধকতার মাঝে কেমনে ভাঙ্গাভাঙ্গি শপথ করি!!!
দেশের চেহারা বদলে গেছে, মানুষের মন মানসিকতাও বদলে গেছে, সামুর চেহারা বদলে গেছে, চারিদিকে বন্যা!!! এত কিছুর মাঝে কেমনে মুক্ত বিহঙ্গ হয়ে উড়ি!!!
৩৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগে রাজনৈতিক আলাপের জোয়ার বয়ে যাচ্ছে ইদানিং। এই কারণে মনে হয় ব্লগে মিরর মণিকে কম দেখা যাচ্ছে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫০
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ আমাদের সেই হাসিখুশি ব্লগে এখন সবাই সিরিয়াস, গুরু গম্ভীর, রাজনীতি ছাড়া আর তেমন কিছুই নেই ব্লগে। এত গুরু গম্ভীর ব্লগই মনে হয় চাওয়া ছিলো। তাই হাসিখুশি মানুষেরা চুপচাপ হয়ে গেছে.....
রাজনীতি ব্লগ হয়ে গেছে আমাদের সামু ব্লগ!!
৩৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি সব রকমের আলাপ করতে পারি।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৫৬
শায়মা বলেছেন: তাইতো সোনাগজীভাইয়া সেদিন এমন এক মন্তব্য দিয়েছিলো তোমাকে নিয়ে যে আমি হাসতে হাসতে শেষ। ভয়ে হাসিনি কারণ সবাই সিরিয়াস ছিলো তো তাই মাইর খাবার ভয় ছিলো।
হা হা বলোতো কোন সেই মন্তব্য ছিলো!!! যদিও সোনাগাজীভাইয়ার মন্তব্য শুধুই পায়ে পা লাগিয়ে ঝগড়া লাগাবার জন্য কিন্তু তারপরেও অনেক হাসি পেয়েছিলো। হা হা
যাইহোক আমার একলব্য ভাইয়ুও হাওয়া হয়ে গেলো...... তাকে ফেরাতে নতুন গল্প আনতে হবে। কিন্তু এই সিরিয়াস ভাবের ব্লগে কোনো গল্প এনে কি মাইরের উপরে মাইর খাবো নাকি!!!
৩৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সোনাগাজীর সাথে আমার লেনা দেনা শেষ। কিছু দিন আগে আমাকে কটাক্ষ করে অনেক কিছুই বলেছে। ঠিক কোন বক্তব্যের ব্যাপারে আপনি বলছেন এখন বুঝতে পাড়ছি না। ওনার কথা আমি হিসাবে ধরি না। লোকটা আসলে নরমাল বা সুস্থ মানুষ না। তবে আমি অনেক চেষ্টা করেছিলাম তার সাথে একটা ভালো সম্পর্ক রাখতে।
আমিও ব্লগার শুভোকেও (একলব্য) মিস করছি। সম্ভবত দুর্ঘটনার কারণে স্বাভাবিক অবস্থায় আসতে তার সময় লাগছে।
আপনার পরের গল্পের পাঁড় পাঠক হিসাবে আমাকে এবার পাবেন। গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম।
এখনই ঘুমাতে যান। অনেক রাত সেটা নিশ্চয়ই মনে আছে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ঐ যে নারী ব্লগারদের সাথে আড্ডা দেওয়া কমেন্ট!!
সামু ব্লগটা হঠাৎ পাল্টে গেছে। পুরো বাংলাদেশই অবশ্য পাল্টেছে।
তবে হঠাৎ আমার গল্পের পাড় পাঠক হবে কেনো এইবারে?? তুমি কি ঢাকা ট্রান্সফার হয়ে এসেছো নাকি!!
হ্যাঁ অনেক রাত হয়ে গেছিলো ..... তবুও রাত ৩টায় ঘুমাই আর ৪টায় আমি ঠিক ভোরবেলা জেগে উঠি!
৩৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২৭
একলব্য২১ বলেছেন: ভাল আছি সাচু ভাই। ঔষধের প্রভাবে এখন একটু drowsy অবস্থায় আছি।
শায়মা আপু, তোমার couchটি আমার ভীষণ পছন্দ হয়েছে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: এখনও ঔষধের প্রভাব!!!
আমার কাউচটা কিন্তু মিনিয়েচার।
সত্যিকারের বড় ষড় কাউচ নহে।
কেমন আছো তুমি ভাইয়ু স্বাধীন নতুন বাংলায়???
৩৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩০
একলব্য২১ বলেছেন: ডলকে দেখছি না বেশ ক'দিন হলো। আউট অফ ষ্টেশন মনে হচ্ছে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২৭
শায়মা বলেছেন: সামু থমথমে। শুধুই রাজনৈতিক প্যাচাল কেচাল। তাই আমরা সবাই চুপচাপ!
৩৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪
একলব্য২১ বলেছেন: মস্তিষ্কের জন্য এমন ঔষধ খেতে হয় যার side-effect হিসাবে drowsiness ভাব থাকে। কিছুদিন পর বুঝতে পারবো কেমন আছি, শায়মা আপু।
৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮
শায়মা বলেছেন: এখন কি তাহলে পড়ালেখা বন্ধ আছে? নাকি শেষ করে ফেলেছিলে?
তুমি কিন্তু বলোনি কি হয়েছিলো তোমার। মানে কিভাবে এক্সসিডেন্ট হলো?
না বলতে চাইলে বলার জন্য জোরাজুরি নেই। তবুও জানতে চায় মন কত দিন দেখিনি তোমাকে আর ভেবে অবাক হচ্ছিলাম বেঁচে থাকলে তো এইভাবে না বলে চলে যাবার কথা না তোমার।
৩৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নারী ব্লগারদের সাথে আড্ডা দিলে ওনার গা জ্বলে কেন এটাই তো আমি বুঝতে পাড়ছি না। উনি আসলে সব সময় চেষ্টা করেন যে তার প্রতিপক্ষের দুর্বল জায়গা খুঁজে আঘাত করার। উনি ভেবেছিলেন এটা মনে হয় আমার একটা দুর্বল জায়গা। তাই বারবার এই বিষয়টা টেনে আনার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু এই ব্যাপারে আমার যে কোন দুর্বলতা নাই এটা উনি বুঝতে পারেননি।
বাংলাদেশে ইতিবাচক পরিবর্তনের হাওয়া বইছে। আশা করি আমাদের তরুণ প্রজন্ম বিপথে যাবে না এবং ঐক্য ধরে রাখবে। শেখ হাসিনার পতন একটা বিরাট ঘটনা। এই কারণেই ব্লগে রাজনীতি নিয়ে লেখা বেশী আসছে ইদানিং। একটা ভালো হয়েছে, সেটা হল বেশ কিছু নতুন বা লুকিয়ে থাকা ব্লগার নিয়মিত লেখা বা মন্তব্য করা শুরু করেছে। আমাদের আড্ডার পরিবেশ আসতে আরও কিছু দিন লাগবে। যে যাই বলুক আমরা ব্লগে আড্ডা চালিয়ে যাবো আগের মত।
আমি চট্টগ্রামেই আছি। আপনার গল্প অনেক দিন আসছে না তাই অপেক্ষায় আছি। ঢাকা থাকি বা চট্টগ্রাম থাকি এটা কোন ব্যাপার না। আপনি লেখার প্রস্তুতি নেন।
ভোর বেলা ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাসটা একটা খুব ভালো অভ্যাস, শরীর এবং মনের জন্য।
@ শুভো ভাইয়া - আপনি ভালো আছেন জেনে ভালো লাগলো। আশা করি ব্লগে আরেকটু বেশী সময় দিবেন আমাদের জন্য।
৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪
শায়মা বলেছেন: একদম তাই! ভাইয়া মানুষের দূর্বল জায়গা ভেবে এমন এমন কথা বলে যে সবাই হাসতে হাসতে মরে যাই। কারণ এই ব্লগ কি পর্দানশীন ব্লগ নাকি পুরুষতান্ত্রিক ব্লগ যে নারীদের সাথে কথা বলা যাবে না?? আছেই বা কয়জন নারী এখানে? বরং নারীদের সাথে সন্মানের সাথে কথা বলা মজা করা এবং ভদ্রতা বজায় রেখে চলে যারা তাদের সাথেই নারীরা সাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এটা ভাইয়া বুঝে নিশ্চয়ই তবুও স্বভাব দোষে বলে আর কি।
লুকিয়ে থাকারা যোগ দিচ্ছে আর হনু হয়ে যাওয়া উন্মাদ কিছু লোকজন গা ঢাকা দিয়েছে। দিক সেটাই অবশ্য ভালো। আড্ডা আবার জমবে কিভাবে?? সবাই এখন গুরু গম্ভীর এর মাঝে হাসাহাসি করতে গেলে .......
আচ্ছা তাই বলো এখনও চট্রগ্রামে আছো বটে তবে মনে এখন ফুরফুরা বাতাস তাই গল্প পড়ার ম্যুড তাইনা???
৪০| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২৭
একলব্য২১ বলেছেন: ডলকে অনেকদিন পর অনলাইনে দেখে ভীষন ভাল লাগলো। সাথে সাথেই মোবাইল দিয়ে লগ ইন করলাম। অন্ততঃ ডল জানুক। আমি বেঁচে আছি। ভাল আছি। ডল আমি নিজে কে নিজে মাঝে মাঝেই প্রশ্ন করি। আমার কি সামুর প্রতি টান কমে গছে। পরক্ষনেই, অন্তরের অন্তর:স্তল থেকে উওর আসে, সামু যে আমার অস্তিত্বের সাথে মিশে আছে। টান কমার প্রশ্নই আসে না। মাঝে মাঝে ভাবি চিলে কোঠার প্রেম ধারাবাহিক চলার সময় কি সময়টাই না গেছে। শায়মা আপু তার অসীম লেখার ক্ষমতা দিয়ে আমাদের অন্তত আমাকে মানে আমার আবেগ বিবেক নিয়ে কি না খেলা করেছে। কি দিনগুলোই না পার করেছি। ভাবিলে এখনও অবাক লাগে। গুছিয়ে বলার চেষ্টা করলাম বোধহয় পারলাম না।
শায়মা আপু, গুরুজি কথা প্রায়শই মনে পরে। অন্তরে রক্ত ক্ষরণ হয়। এক বিশাল শুন্যতা আমাকে গ্রাস করে। ঠিক যখন বাবার কথা মনে পরে। ক্ষুদে কে দেখলে, স্পর্শ কিরলে, সেই শুন্যতা কিছুটা লাঘব হয়। আশা করি এই ডিসেম্বরেই আমার প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশুনার চাপ শেষ হবে। এক্সিডেন্টের ভয়াবহতা মনে হলে এখনও শিউরে উঠি,এভাবেও কি ফিরে আসা যায়! Completely insane. প্রথম চোখ খুলে যখন ক্ষুদেকে দেখলাম সে কি আনন্দ। না হলে মরে গেলেই বা কি হতো। তখন আমি বুঝলাম ক্ষুদে আমার জন্য কি।
ভ
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন: হা হা চিলেকোঠার প্রেম প্রকাশিত হতে যাচ্ছে।
তোমাকে আর মিররমনিকে উৎসর্গ করেছি সাথে আরও যারা ছিলো সবার নামই আছে। বিশেষ করে মাহা ভাইয়া। উনাকে ভুলে গেলে কখনও চলবেই না।
হুম কত মানুষ হারিয়ে গেলো!
তুমি ফিরে এসেছো আমাদের ভালোবাসার জোরে।
তবে কি করে এমন এক্সিডেন্ট ঘটালে সেটা কখনও জানাবে কিনা জানিনা। তুমি তো সব সময় কুলিয়ে থাকতে চেয়েছো।
নো প্রবলেমো!!! তবুও ভালো থেকো!!
৪১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: যাইহোক তুমি কি আমার পলিমার ক্লে মিনিয়েচার থালাবাটি খানাপিনা ছবিগুলি দেখেছো?
দেখেছি আপু, অনেক কিউট হয়েছে।
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগে মিরর মণিকে কম দেখা যাচ্ছে।
অনেকটা সেরকমই।
Boring! Can't find any interest.
একলব্য২১ বলেছেন: ডলকে দেখছি না বেশ ক'দিন হলো। আউট অফ ষ্টেশন মনে হচ্ছে।
কেমন আছে শুভ?
What's new?
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১১
শায়মা বলেছেন: এখনও পলিমার ক্লে নিয়ে মেতে আছি মিররমনি!!!
স্কুলে গেলে মন পড়ে থাকে আমার পুতুলের বাড়িতে
বুড়িকালে এই পুতুলখেলা রোগের নাম কি ভাবছি!!!
৪২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩৭
একলব্য২১ বলেছেন: view this link
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
শায়মা বলেছেন: গানা শুনেছি!!!
৪৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৪
মিরোরডডল বলেছেন:
একলব্য২১ বলেছেন: আমি বেঁচে আছি। ভাল আছি।
সবসময় এভাবে ভালো থাকবে, আনন্দের সাথে বেঁচে থাকবে।
মাঝে মাঝে ভাবি চিলে কোঠার প্রেম ধারাবাহিক চলার সময় কি সময়টাই না গেছে।
সেই দিনগুলো সত্যিই অনেক মধুর ছিলো, আমিও ভীষণ মিস করি।
গুছিয়ে বলার চেষ্টা করলাম বোধহয় পারলাম না।
কে বলেছে পারেনি, খুব সুন্দর লিখেছে।
আশা করি এই ডিসেম্বরেই আমার প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশুনার চাপ শেষ হবে।
good news & good luck!
এক্সিডেন্টের ভয়াবহতা মনে হলে এখনও শিউরে উঠি,এভাবেও কি ফিরে আসা যায়!
ঠিক কি হয়েছিলো, কখনও সময় করে লিখবে, নো প্রেশার!!
Completely insane. প্রথম চোখ খুলে যখন ক্ষুদেকে দেখলাম সে কি আনন্দ।
Glad to have you back.
তখন আমি বুঝলাম ক্ষুদে আমার জন্য কি।
ক্ষুদে এবং তার চাচ্চুর জন্য শুভকামনা।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
শায়মা বলেছেন: আমি আবার আসছি তোমার দেশে মিররমনি!!!
৪৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৭
মিরোরডডল বলেছেন:
থ্যাংকস শুভ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৭
শায়মা বলেছেন: দিনের মধ্যে কত ঘন্টা গানা শোনো তোমরা!!!
৪৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৯
মিরোরডডল বলেছেন:
লিংক যায়নি, তাই আবার দিলাম।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৬
শায়মা বলেছেন: আমিও শুনলাম!!!
৪৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু, আমি খুব ভাল করেই বুঝতে পেরেছি, তুমি আমাকে শান্তিতে মরতে দিবে না। ঋণি করেই রাখবে। কৃপা করে উৎসর্গে আমার নামটা রেখ না। পুরো সামু পরিবারকে উৎসর্গ কর। আমার নাম দেওয়া মানে উলু বণে মুক্ত ছড়ানো। এগুলো আর কিছুই না। এগুলো হলে আমাকে বিব্রত করা। শায়মা আপু আমি তোমাকে আর ডলকে অসম্ভব পছন্দ করি, ভালবাসি ও শ্রদ্ধা করি। আপন আত্মার আত্মিয় ভাবি। প্লিজ প্লিজ আমাকে এইভাবে বিব্রত কর না। আমাকে কথাটি প্লিজ রেখ আপু। প্লিজ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৮
শায়মা বলেছেন: হায় হায় আগে বলবা তো!!!
এটা তো অলরেডি ছাপাখানায় চলে গেছে......
আর তোমার নাম তো আমি জানিও না..... কেমনে দেবো!!!!
আর এই ব্লগের নিক নেম দিলে এত বিব্রত হবার কি আছে সেটাই বুঝলাম না !!!!!!!!!
৪৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪
একলব্য২১ বলেছেন: হড়বড় করে মোবাইল দিয়ে টাইপ করলাম এখন। তাই বেশ কিছু টাইপো হল। আশা করি আমার মুল কথা তুমি ধরতে পেরেছ। এবং আমার দৃঢ় বিশ্বাস তুমি আমার আকুল অনুরোধ রাখবে। আরও আশা করি, বিশ্বাস করি সামুতে আমার আশা তুমি বন্ধ করবে না। প্লিজ, গোটা সামু পরিবারকে উৎসর্গ কর। সেখানেই তো আমি আছি। তুমি যে একজন ডেঞ্জারাস মানুষ, সেটা আমি অনেক আগেই বুঝতে পেরেছি।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৯
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ তাহা বটে আমি ডেঞ্জার জোন!!!!!!!!
কিন্তু তোমার এত মোবাইলের মতই হড়বড় ভয়ের কারণ কি বলোতো!!!!
তুমি ক্রিমিনাল হলেও তো তোমাকে কেউ এই নিক দিয়ে ধরতে পারবে না। তবে ভয়ের কি ভাইজান???
৪৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৫
একলব্য২১ বলেছেন: তবে এককভাবে ডলিকে করতে পারো। সেক্ষত্রে আমার আপত্তি নেই।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩০
শায়মা বলেছেন: তোমার আপত্তি আবাল কি!!!!!!!!!!!
কি বলো এই তওওওওব!!!!!!!!!!!!!!!
৪৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৮
একলব্য২১ বলেছেন: চাপাবাজি কর কেন আপু, বই ছাপাইতে দিয়েছ। আরে বই তো বের হবে ফ্রেবুয়ারীর বই মেলায়। কেন বলছো বই প্রায় ছাপার পর্যায়ে
আরে, শুভ তো আমার আসল নাম। মানে আমার পুরো নামের অংশ। এত priority দিলা যে চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ল। priorityই যখন দিলা। তখন শুধু আমাকে একক নামেই dedicate করতা।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: ওহ বইমেলায় ছাপাবার জন্য দেইনি। আমার নিজের লোকজন আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধবদের জন্য আগেই প্রকাশিত হবে। শুভ লিখিনি একলব্য লিখেছি!!!
তবে ওওওওওওওওওওওওও!!!!
বুঝেছি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
একক নামে উৎসর্গ করলাম না কেনো তাই এই কথা!!!!!!!!!!!
৫০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৩
একলব্য২১ বলেছেন: আবারও বেশ কিছু টাইপো হলো।
আচ্ছা এই লেখার একদম প্রথম ছবিতে ঘড়িতে ২টা বাজে। সেটা ২ pm না am. (আমার মনে হচ্ছে ২ pm.)সেই ছবিতে তোমার সাথে স্নান গ্লাস পরা মানুষটি কি আরবাজ সাহেব।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: ২ এএম কারণ রাত দুইটার সময় ঘড়িটা বানিয়েছিলাম! একা একা নিরিবিলি!!! স্কুল ছুটি ছিলো তো তাই......
এতক্ষনে একজন আরবাজসাহেবের কথা জিগাসিলো!!!!
৫১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এদেশে জন্মেছি মোরা এ দেশেই মরতে চাই
হৃদয়ে লিখেছি লাখো শহীদের রক্ত দিয়ে কেনা
সোনার বাংলা গড়তে চাই
প্রাণের দামের বিনিময়ে পেয়েছি একটি নাম জন্মভূমি মাতৃভূমি বাংলাদেশ
তোমার রূপের তুলনা নাই ।
তোমার ছায়ায় সবুজ মায়ায় বাংলা ভাষায়
মায়ের মমতা বাবার আদর ভ্রাতৃত্বের অটুট বন্ধন
শেকড়ের সন্ধান নাড়ির টান আমরা খুঁজে পেয়েছি মুগ্ধ হয়ে গেয়েছি তাই,
বাংলাদেশ বাংলাদেশ অনন্য অনেক ভালোবাসি যে তোমায়।
এমন সুন্দর দেশ যে আর একটিও নেই
এই পৃথিবীতে প্রাণের মাঝে বুঝেছি ।
প্রাণের চেয়েও যে বেশি ভালোবাসার বাংলাদেশ
লাখো শহীদের প্রাণের দানে আমরা প্রমাণ করেছি।
পদ্মা মেঘনা যমুনার জলধারা বিস্তীর্ণ সমভূমি
সম্ভাবনার অপার আধার তারাভরা রাত চাঁদের জোছনা বঙ্গোপসাগর উপকূল সুন্দরবন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত গোধূলির আলো সবুজ পাহাড় উপত্যকা ভোরের নতুন সূর্যোদয় ষড় ঋতুর অপার লীলাভূমি মাতৃভূমি বাংলাদেশ সবার সেরা বুকের মাঝে লাল সবুজের একটি পতাকা একটি বদ্বীপ আমরা যে ধারণ করেছি।
জোয়ার ভাটার ঢেউয়ের তালে নৌকো দোলে ভাটিয়ালি মুর্শেদী গান কৃষকের মুখের অম্লান হাসি সম্ভাবনার ফসলি জমি সোনালী ধান মনের সুখে গায়ের বধূর মধুর হাসি বটের ছায়া নদীর হাওয়া জুড়ায় যে প্রাণ ভালোবাসি বাংলাদেশ বাংলার মানুষ বাংলা কবিতা গান।
এদেশের আলো ছায়ায় সবুজ মায়ায়
দিনে দিনে আমরা বেড়ে উঠেছি।
জন্মভূমি বাংলাদেশ,
মাগো তোমায় অনেক ভালোবেসেছি
জীবন দিয়ে করবো রক্ষা এই শপথ করেছি।
প্রাণের দানে বারবার আমরা প্রমাণ করেছি প্রাণের চেয়ে ঢের বেশি ভালোবাসি
একটি নাম বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে সবার সেরা
পরম করুণাময়ের কাছে তাই সন্তুষ্ট মোরা
এই দেশে জন্মেছি বলে বাংলাদেশ বাংলাদেশ
তোমার রূপের নেইকো শেষ রক্ত দিয়ে লিখেছি একটি নাম।
সোনার বাংলা গড়বো মোরা সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়বো মোরা দৃপ্ত শপথ করেছি ।
স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ চির জাগ্রত জনতার তোমায় মাগো অনেক ভালোবেসেছি।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন: এটা কি তুমি নতুন জাতীয় সঙ্গীত লিখতে চেয়েছো ভাইয়ু!!!!!!!!!
৫২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আহা সে যে আমার নানা রংগের দিনগুলির - এক ঝলক।
বড়ই সৌন্দর্য পুরো লেখায় ও ছবিতে ।
অনেক দিক পরে ভালো লাগায় মনটা ভালো হয়ে গেল আপনার মিনিয়েচার ভূবনে ঘুরে ঘুরে । তার জন্য অনেকগুলি ++++++++
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
শায়মা বলেছেন: আসলেই অনেকদিন যাবৎ মানুষ একটু বেশি সিরিয়াস হয়ে পড়েছে। আনন্দময় পোস্টগুলো হারিয়ে যাচ্ছে দাঁড়াও তাড়াতাড়ি আজকেই আরেকটা আনন্দ আনন্দ পোস্ট দেই ......
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮
আহলান বলেছেন: সব আবার গুছিয়ে উঠুক প্রিয় স্বাধীন বাংলাদেশ! শুভ কামনা।