![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল,ছাত্রশিবির,ইসলামী শাষণতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন, ঐক্য,ছাত্র মৈত্রী,ছাত্র ইউনিয়ন,
সহ আরো অনেক ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশে আছে।এদের মধ্যে কারা ছাত্রদের স্বার্থের জন্য কাজ করে?ছাত্রলীগ বাংলাদেশের প্রাচীনতম ছাত্র সংগঠন,দেশ রক্ষার প্রত্যেকটি আন্দোলনে এই সংগঠনের ভূমিকা অপরিসীম। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন,৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান,৭১ এর মুক্তিযুদ্ধো তে এই সংগঠনের নেতাকর্মীদের ছিল গর্ব করার মত ভুমিকা।কিন্তু ওসব এখন অতীত,এই সংগঠনের বর্তমান অবস্থা ধর-মার-খা।তারা এখন ক্ষমতায়,তারা চাইলেই পারে শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে,ছাত্রদের স্বার্থে কাজ করতে,কিন্তু না তারা এখন ব্যস্ত সন্ত্রাস নৈরাজ্য হানাহানিতে,ক্যাম্পাসে প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করে এখন নিজেরাই নিজেদের মধ্যে হানাহানিতে ব্যস্ত।বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল-দেশ স্বাধীনের পর এই সংগঠনটির জন্ম হলেও দেশের জন্য এই সংগঠনের ভুমিকাও অপরিসীম।দেশের ২য় যুদ্ধ খ্যাত স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সাফল্য আসে এই সংগঠনের হাত ধরেই।ডাকসুর নির্বাচনে প্রথম নির্বাচিত ভিপিও এই সংগঠিনের একজন নেতা।ডাকসুর নাম তো বর্তমান প্রজন্ম কখনো শুনেই নি বলে আমার ধারণা।এই সংগঠিনটিও অতীতে ক্ষমতায় ছিল।ছাত্রদে স্বার্থে তাদেরও তেমন কোন ভুমিকা ছিলনা,তবে তারা ছাত্রলীগের মত এরকম হিংস্র আচরণ করেনি।
ছাত্রশিবির-এই সংগঠনটিও মুক্তিযুদ্ধের আগের সংগঠন(তখন নাম ছিল ছাত্রসংঘ),এই সংগঠনটি বিতর্কিত,৭১ এ এই সংগঠনের নেতারা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়,এরা বর্তমানে যোদ্ধাপরাধী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত।দেশ প্রতিষ্ঠার পর হতে এদের দ্বারা কোন ভাল কাজ হয়েছে বলে তেমন কোন রেকর্ড নেই,এরা একসময় ছাত্রলীগের চাইতেও ভয়াবহ ছিল,এখন এরা সবদিক দিয়েই কোন ঠাসা।এদের ছাত্রসংশ্লিষ্ট কাজ বলতে বোঝায়,যারা এই সংগঠনে যুক্ত হবে তাদের নানানভাবে সহযোগিতা করা,এর বাইরে এদের কোন ছাত্রদের স্বার্থে কোন কাজ নেই।
ইসলামী শাষণতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন-এই সংগঠনটি একেবারেই সাধাসিধে,এদের কাজ চলে নিরবে নিভৃতে,এরা অন্যান্য সংগঠনের মত হানাহানিতে নেই,তবে এদেরও ছাত্রসংশ্লিষ্ট তেমন কোন কাজ চোখে পড়েনা।
বাদ বাকি সংগঠনগুলো বামপন্থি,এরা ছাত্রদের স্বার্থে বিভিন্ন ইস্যুতে আন্দোলন করলেও,কয়েকদিন পর দেখা যায় সব ঠান্ডা,এইসব সংগঠনগুলির অনেক কর্মীই নাস্তিক হয়ে থাকে,এদের ছাত্রদের স্বার্থে কাজ করার চাইতে বড় দায়িত্ব হলো ইসলাম ধর্মকে কটাক্ষ করা।
এদের ছাত্রংশ্লিষ্ট কাজ থাকলেও এদের কর্মীসংখ্যা খুবই নগন্য।তারা যদি ছাত্রদের স্বার্থে কাজ করেই থাকে তাহলে তাদের সংগঠনের প্রতি সাধারণ শিক্ষার্থীদের রতো অনীহা কেন?
অন্যদিকে ছাত্রলীগ,ছাত্রদলের মত সংগঠনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের যোগদানের বিষইয়টি চোখে পড়ার মত।
০১ লা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
সাইমুম সাব্বির বলেছেন: না বোঝার কি আছে ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
শেখ জামাল ১২ বলেছেন: অালোচনার অাগা মাথা বুঝলামনা!