![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সূর্যোদয়ের দেশ জাপান। জাপান বাংলাদেশের নিঃস্বার্থ বন্ধু। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পছন্দের অন্যতম দেশ জাপান। জাপান বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন স্কলারশিপ দেয় থাকে। তার মধ্যে একটি হলো মেক্সট টাইটেক স্কলারশিপ।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে টিউশন ফি ছাড়াই টোকিও ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা। স্নাতকোত্তরের সময়সীমা ২ বছর ও পিএইচডির জন্য সময় ৩ বছর।
আবেদন কালঃ ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ - ৮ ডিসেম্বর, ২০২১
সম্মতি মেইল / চিঠি জমা দেওয়ার সময়সীমাঃ ডিসেম্বর ৫, ২০২১ এ ২৩:৫৯ (JST)
আবেদনের শেষ তারিখঃ ৮ ডিসেম্বর, ২০২১ এ ২৩:৫৯ (JST)
ফলাফলের বিজ্ঞপ্তিঃ মার্চ ৩, ২০২২ ১৫:০০ এ (JST)
‘মেক্সট’ (MEXT) কী
জাপানে পড়াশোনার জন্য অন্যতম একটি বৃত্তি হলো ‘মেক্সট’/ MEXT। এটি আসলে MECSST। শব্দটি প্রকৃতপক্ষে Ministry of Education, Culture, Sports, Science and Technology। বড়সড় শব্দটির সংক্ষিপ্ত রূপ হলো মেক্সট।
১৯৫৪ সাল থেকে শুরু করে বিশ্বের ১৬০টির মতো দেশ থেকে আসা ছাত্রদের জন্য এ বৃত্তি দেয় জাপান সরকার। জাপান সরকার প্রদত্ত বৃত্তিগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে খ্যাতনামা আর সবচেয়ে সম্মানিত। এ বৃত্তির জন্য ভিসা পেলে ভিসাতে লেখা থাকে ‘Govt. Scholar’। জাপানের গবেষণার মাধ্যমে বৃত্তিপ্রাপ্তির দেশ এবং জাপানের মধ্যে বন্ধুত্বের সেতু হয়ে ওঠা মানবসম্পদকে উৎসাহিত করা এবং উভয় দেশ ও বৃহত্তর বিশ্বের উন্নয়নে অবদান রাখার লক্ষ্যেই দেওয়া হয় এ বৃত্তি।
বৃত্তিপ্রাপ্তদের নিজ নিজ দেশ থেকে জাপানে আসার জন্য ও ঠিক সময়ে ডিগ্রি শেষে দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য বিমান ভাড়া মেক্সট বহন করে থাকে। অন্যান্য অনেক বৃত্তিতেই এই সুবিধা সচরাচর থাকে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো রকম টিউশন ফি, পরীক্ষা ফি বা অন্যান্য কোনো ফি দিতে হয় না। সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর যাবতীয় ফি মওকুফ আর পাবলিক বা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি আর অন্যান্য ব্যয়ভার বহন করে দেশটির শিক্ষা ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
যেসব বিষয় নিয়ে পড়া যাবে
গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, আর্থ সায়েন্স, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, সিস্টেম অ্যান্ড কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইকোনমিকস, ম্যাটেরিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, গণিত ও কম্পিউটিং সায়েন্স, লাইফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
সুযোগ-সুবিধা
→ বৃত্তিপ্রাপ্তদের কোনো টিউশন ফি বা ভর্তি ফি দেওয়া লাগবে না।
→ আবেদন করতেও লাগবে না কোনো ফি।
→ আসা-যাওয়ার বিমান খরচও মিলবে।
→ শিক্ষার্থীদের আইইএলটিএস বা টোফেল স্কোর দেখাতে হবে না।
যোগ্যতার মানদণ্ড
→ জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে, এমন যেকোনো দেশের আন্তর্জাতিক ছাত্র হতে হবে।
→ আবেদনকারীদের অবশ্যই ১৯৮৭ সালের ২ এপ্রিলের পরে জন্মগ্রহণ করতে হবে।
→ এখন থেকে পূর্ববর্তী ২ বছরের একাডেমিক পরীক্ষার ফলাফলে জিপিএ-৩-এর মধ্যে অন্তত ২.৩০ থাকতে হবে।
আবেদনের প্রক্রিয়া
এ বৃত্তি পেতে হলে ডাকযোগে বা সরাসরি টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি আবেদন জমা দিতে হবে। আবেদনের প্রক্রিয়া ও বৃত্তিটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এই লিংকে।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৩১
সজীব৬১৪ বলেছেন: পিএইচডি তে আসে কিনা জানা নেই, কিন্তু অনেক জাপানী বাংলাদেশে আসে বাংলা শিখার জন্য, এটা জানি।
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাপানীরা কোন বিষয়ে পিএইচডি করতে বাংলাদেশে আসার কোন সম্ভাবনা আছে?