![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশব্যাপী আলোচিত রাজাকার গত আওয়ামী লীগ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম ওরফে নূরু মাওলানা এবার নিজেই রাজাকারদের বিচার চাইলেন। গতকাল জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার তারাকান্দি এলাকায় প্রজন্ম ’৭১ আয়োজিত তারাকান্দি মোড়ে গণজাগরণ মঞ্চের সম্মুখে কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবিতে সমাবেশ ও অবস্থান ধর্মঘট পালনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন। গতকাল বিকাল ৪টা থেকে টানা রাত ৮টা পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের সামনে আমন্ত্রিত অতিথিদের সারিতে বসে ছিলেন তিনি। ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী মাওলানা মো. নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আনলে সারাদেশে সমালোচনা ও নিন্দার ঝড় ওঠে। ১৯৭১ সালে মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম সরিষাবাড়ীতে পাকবাহিনীর সঙ্গে থেকে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ভূমিকা রাখেন এবং রাজাকারদের সংগঠিত করেন। এ সময় তিনি যুদ্ধাপরাধের মতো ঘটনায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম ১৯৭১ সালে মুসলিম লীগ, ১৯৮৫-৯০ জাতীয় পার্টি (এরশাদ), ১৯৯৩ সালে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। ১৯৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে প্রধান বিরোধীদল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীসহ বিভিন্ন মহল মাওলানা মো. নুরুল ইসলামের বিচার দাবি করেছেন
দেশব্যাপী আলোচিত রাজাকার গত আওয়ামী লীগ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম ওরফে নূরু মাওলানা এবার নিজেই রাজাকারদের বিচার চাইলেন। গতকাল জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার তারাকান্দি এলাকায় প্রজন্ম ’৭১ আয়োজিত তারাকান্দি মোড়ে গণজাগরণ মঞ্চের সম্মুখে কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবিতে সমাবেশ ও অবস্থান ধর্মঘট পালনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন। গতকাল বিকাল ৪টা থেকে টানা রাত ৮টা পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের সামনে আমন্ত্রিত অতিথিদের সারিতে বসে ছিলেন তিনি। ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী মাওলানা মো. নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আনলে সারাদেশে সমালোচনা ও নিন্দার ঝড় ওঠে। ১৯৭১ সালে মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম সরিষাবাড়ীতে পাকবাহিনীর সঙ্গে থেকে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ভূমিকা রাখেন এবং রাজাকারদের সংগঠিত করেন। এ সময় তিনি যুদ্ধাপরাধের মতো ঘটনায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম ১৯৭১ সালে মুসলিম লীগ, ১৯৮৫-৯০ জাতীয় পার্টি (এরশাদ), ১৯৯৩ সালে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। ১৯৯৬ সালের সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে প্রধান বিরোধীদল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীসহ বিভিন্ন মহল মাওলানা মো. নুরুল ইসলামের বিচার দাবি করেছেন
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
সজিব ইসলাম বলেছেন: মিথ্যস কেন চবিসহ দেওয়া আছে। মঞ্ছে আসলেই বেঁছে যাবে? তাহলেতো সাহবাগে সব রাজাকর।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
প্রািন্ত বলেছেন: আওয়ামীলীগের রয়েছে অনেক দালাল সংগঠন। তারা কোলা ব্যাঙের মত সব সময় চিৎকার করে আওয়ামীলীগের কার্য সিদ্ধি করে দেয়। প্রজন্ম ৭১ এমনই একটি সংগঠন। আমি নিজে যুদ্ধাপরাধী ও রাজাকারদেরকে ঘৃণা করি। আমি চাই সকল যুদ্ধাপরাধী ও রাজাকারদের সর্বচ্চো শাস্তি হোক। কিন্তু নুরু মাওলানাদের কি হবে? তারা কি মুজিব কোট গায়ে চাপিয়ে থেকে যাবে ধরাছোঁয়ার বাইরে? শাহবাগের আন্দোলনের সাথে আমি একমত। কিন্তু ঐ আন্দোলনকারীদের আরও মনে রাখতে হবে তাদের গায়ে যেন দালাল তকমাটা না লাগে। কেননা, দেশবাসীর প্রাণের দাবী- “তত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন”। এবিষয়ে আমরা তাদের নিকট থেকে বর্তমান সরকারের কাছে দাবী জানানো হোক দেশবাসী এটা আশা করে। আমরা প্রতিক্ষায় রইলাম শাহবাগের আন্দোলনকারীরা যেন কলঙ্কিত না হন।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
সজিব ইসলাম বলেছেন: আওয়ামীদের দ্বারা সব সম্ভব।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
মিজান আফতাব বলেছেন: তার বিরুদ্ধে যদি হত্যা, নির্যাতনের, ধর্ষনের সাক্ষী-প্রমাণ পাওয়া যায় তবে ্অবশ্যই তার বিচার হতে হবে। কোন যুদ্ধাপরাধী ক্ষমা পাবে না।
তার বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলা এখন সম্ভব না। তার বিষয়ে খোজ খবর নেয়া হচ্ছে। তবে বি এন পি-জামাত-শিবিরের ্অভিযোগ "ম খা আলমগীর ও ইন্জি মোশাররফ হোসেন হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষন করেছেন" এই ্অভিযোগ সত্য নয়।
এটা নিয়ে আমি কিছু লিখেছি, দেখতে পারেন।
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
খুব সাধারন একজন বলেছেন: সত্যি হয়ে থাকলে তা বাঁচার চেষ্টা।