নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে ভালকাজের পথ প্রদর্শন করল, তার জন্য রয়েছে এর সম্পাদনকারীর অনুরূপ সওয়াব” (সহীহ মুসলিম)

সাইফুল্লাহ্

সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২)তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩)কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)

সাইফুল্লাহ্ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের সমাজে প্রচলিত ৮১টি কুসংস্কার

২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫২

১) পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।

২) নতুন স্ত্রীকে দুলা ভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে।

৩) দোকানের প্রথম কাস্টমর ফেরত দিতে নাই।

৪) নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।

৫) বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।

৬) ঔষধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ বললে’ রোগ বেড়ে যাবে।

৭) জোড়া কলা খেলে জোড়া সন্তান জন্ম নিবে।

৮) রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নাই।

৯) চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে।

১০) ভাই-বোন মিলে মুরগী জবেহ করা যাবে না।

১১) ঘরের ময়লা পানি রাতে বাইরে ফেলা যাবে না।

১২) ঘর থেকে কোন উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর পেছন থেকে ডাক দিলে যাত্রা অশুভ হবে।

১৩) ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে।

১৪) কুরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল দিতে হবে।

১৫) ছোট বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেলতে বলা হয়, দাঁত ফেলার সময় বলতে শিখানো হয়, “ইঁদুর ভাই, ইঁদুর ভাই, তোর চিকন দাঁত টা দে, আমার মোটা দাঁত টা নে।”

১৬) মুরগীর মাথা খেলে মা-বাবার মৃত্যু দেখবে না।

১৭) বলা হয়, কেউ ঘর থেকে বের হলে পিছন দিকে ফিরে তাকানো নিষেধ। তাতে নাকি যাত্রা ভঙ্গ হয় বা অশুভ হয়।

১৮) ঘরের ভিতরে প্রবেশ কৃত রোদে অর্ধেক শরীর রেখে বসা যাবে না। (অর্থাৎ শরীরের কিছু অংশ রৌদ্রে আর কিছু অংশ বাহিরে) তাহলে জ্বর হবে।

১৯) রাতে বাঁশ কাটা যাবে না।

২০) রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না।

২১) ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।

২২) ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না।

২৩) মহিলাদের মাসিক অবস্থায় সবুজ কাপড় পরিধান করতে হবে। তার হাতের কিছু খাওয়া যাবে না।

২৪) বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হবে।

২৫) ভাঙ্গা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না। তাতে চেহরা নষ্ট হয়ে যাবে।

২৬) ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে। আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।

২৭) নতুন কাপড় পরিধান করার পূর্বে আগুনে ছেক দিয়ে পড়তে হবে।

২৮) নতুন কাপড় পরিধান করার পর পিছনে তাকাইতে নাই।

২৯) বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে বলা হয় শিয়ালের বিয়ে।

৩০) আশ্বিন মাসে নারী বিধবা হলে আর কোন দিন বিবাহ হবে না।

৩১) খানার পর যদি কেউ গা মোচড় দেয়, তবে বলা হয় খানা না কি কুকুরের পেটে চলে যায়।

৩২) রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই।

৩৩) গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নাই।

৩৪) খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে।

৩৫) গোছলের পর শরীরে তেল মাখার পূর্বে কোন কিছু খেতে নেই।

৩৬) মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে না।

৩৭) পাতিলের মধ্যে খানা থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে।

৩৮) কোন ব্যক্তি বাড়ি হতে বাহির হলে যদি তার সামনে খালি কলস পড়ে যায় বা কেউ খালি কলস নিয়ে তার সামনে দিয়ে অতিক্রম করে তখন সে যাত্রা বন্ধ করে দেয়, বলে আমার যাত্রা আজ শুভ হবে না।

৩৯) ছোট বাচ্চাদের হাতে লোহা পরিধান করাতে হবে।

৪০) রুমাল, ছাতা, হাত ঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধার স্বরূপ দেয়া যাবে না।

৪১) হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।

৪২) হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।

৪৩) নতুন স্ত্রী কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ।

৪৪) পাখি ডাকলে বলা হয় ইষ্টি কুটুম (আত্মীয়)আসবে।

৪৫) কাচা মরিচ হাতে দিতে নাই।

৪৬) তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নাই।

৪৭) খানার সময় যদি কারো ঢেকুর আসে বা মাথার তালুতে উঠে যায়, তখন একজন আরেকজনকে বলে, দোস্ত তোকে যেন কেউ স্মরণ করছে বা বলা হয় তোকে গালি দিচ্ছে।

৪৮) কাক ডাকলে বিপদ আসবে।

৪৯) শুঁকুন ডাকলে মানুষ মারা যাবে।

৫০) পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে।

৫১) তিনজন একই সাথে চলা যাবে না।

৫২) দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শুনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে “দোস্ত তোর কথা সত্য, কারণ দেখছস না, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।”

৫৩) একজন অন্য জনের মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দিতে হবে, একবার টোকা খাওয়া যাবে না। নতুবা মাথায় ব্যথা হবে/শিং উঠবে।

৫৪) ভাত প্লেটে নেওয়ার সময় একবার নিতে নাই।

৫৫) নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে।

৫৬) নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে।

৫৭) পাতিলের মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান জন্ম নিবে।

৫৮) পোড়া খানা খেলে সাতার শিখবে।

৫৯) পিপড়া বা জল পোকা খেলে সাতার শিখবে।

৬০) দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাউল উঠিয়ে তা পাক করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেকেও খেতে হবে।

৬১) সকাল বেটা ঘুম থেকে উঠেই ঘর ঝাড়– দেয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেয়া যাবে না।

৬২) রাতের বেলা কোন কিছু লেন-দেন করা যাবে না।

৬৩) সকাল বেলা দোকান খুলে যাত্রা (নগদ বিক্রি) না করে কাউকে বাকী দেয়া যাবে না। তাহলে সারা দিন বাকীই যাবে।

৬৪) দাঁড়ী-পাল্লা, মাপার জিনিস পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হবে, না হলে লক্ষ্মী চলে যাবে।

৬৫) শুকরের নাম মুখে নিলে ৪০দিন মুখ নাপাক থাকে।

৬৬) রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে ধই বলতে হয়।

৬৭) বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে।

৬৮) কোন ফসলের জমিতে বা ফল গাছে যাতে নযর না লাগে সে জন্য মাটির পাতিল সাদা-কালো রং করে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।

৬৯) বিনা ওযুতে বড় পীর (!!) আবদুল কাদের জিলানীর নাম নিলে আড়াইটা পশম পড়ে যাবে।

৭০) নখ চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হবে, কেননা বলা হয় কিয়ামতের দিন এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।

৭২) মহিলাগণ হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে স্বামীর অমঙ্গল হবে।

৭৩) স্ত্রীগণ তাদের নাকে নাক ফুল না রাখলে স্বামীর বেঁচে না থাকার প্রমাণ।

৭৪) দা, কাচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে হাত-পা কেটে যাবে।

৭৫) গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হবে।

৭৬) বেচা কেনার সময় জোড় সংখ্যা রাখা যাবে না। যেমন, এক লক্ষ টাকা হলে তদস্থলে এক লক্ষ এক টাকা দিতে হবে। যেমন, দেন মোহর (কাবীন) এর সময় করে থাকে, একলক্ষ এক টাকা ধার্য করা হয়।

৭৭) বন্ধু মহলে কয়েকজন বসে গল্প-গুজব করছে, তখন তাদের মধ্যে অনুপস্হিত কাউকে নিয়ে কথা চলছে, এমতাবস্থায় সে উপস্থিত হলে, কেউ কেউ বলে উঠে “দোস্ত তোর হায়াত আছে।” কারণ একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।

৭৮) হঠাৎ বাম চোখ কাপলে দুখঃ আসে।

৭৯) বাড়ী থেকে কোথাও জাওয়ার উদ্দেশে বেড় হলে সে সময় বাড়ির কেউ পেছন থেকে ডাকলে অমঙল হয়।

৮০) স্বামীর নাম বলা জাবে না এতে অমঙল হয়।

৮১) বাচুর এর গলায় জুতার টুকরা জুলালে কারো কু দৃস্টি থেকে বাচা জায়।



প্রিয় ভাই ও বন্ধুগণ, আমাদের দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে এধরনের বহু কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে। যা প্রতিনিয়ত মানুষ কথায় ও কাজে ব্যবহার করে থাকে। এগুলোর প্রতি বিশ্বাস করা ঈমানের জন্য মারাত্মক হুমকী। কিছু কিছু হল শিরক এবং স্পষ্ট জাহেলিয়াত। কিছু কিছু সাধারণ বিবেক বিরোধী এবং রীতিমত হাস্যকরও বটে। মূলত: বাজারে ‘কি করিলে কি হয়’ মার্কা কিছু বই এসবের সরবরাহকারী। অশিক্ষিত কিছু মানুষ অন্ধবিশ্বাসে এগুলোকে লালন করে। তাই এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া জরুরী। মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সমাজে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য কুসংস্কার থেকে এখানে কয়েকটি মাত্র উল্লেখ করা হয়েছে। আপনাদের নিকট যদি কিছু থাকে তবে মন্তবের ঘরে সংযোগ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি। জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।

সংকলনে: জাহিদুল ইসলাম/ সম্পাদনায়: আব্দুল্লাহিল হাদী

মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +৩২/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০৪

ফাইয়াদ ইফতিখার রাফী বলেছেন: আসলেই কুসংস্কার গুলা আমাদের সমাজে এখন বিদ্যমান ... মনে ত হয় না সহজে দূর করা যাবে ।। একসাথে করে পোস্ট দেওয়ার জন্য আপনি আসলেই আপনি ধন্যবাদের দাবিদার :)

২৬ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:২৪

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০৮

নানাভাই বলেছেন: ৮,১১,১৯,২০, ২৭,৩২, এ গুলা কুসংস্কার না।
কিছু বৈজ্ঞানিক ভিক্তি ও আছে। যেমনঃ ৮ এর কথাই কই, আগের দিনে তো আইজকার মতো নেইলকাটার ছিল না। খুর দিয়া নখ কাটতো, তো রাইতের বেলা একটা ধার খুর দিয়া নখ কাটতে গিয়া হয়তো আংগুল ই শেষ। এই কারনেই রাইতে নখ কাটতে মানা ছিলো।
বাকী গুলার ও এই রকম কিছু কিছু কারন আছে।

২৬ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: তাহলে আপনার মতেও অন্তত আজকের দিনের জন্য হলেও এগুলি কুসংস্কার। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১০

এরিস আফ্রোদিতি বলেছেন: দারুন......

২৬ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩০

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: অনেক..... ধন্যবাদ

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১২

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: নাইস পোস্ট

২৬ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: আনেক ধন্যবাদ

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১২

আনসার বলেছেন: এসমস্ত কুসংস্কারগুলোর বেশির ভাগই হিন্দুদের থেকে আসা; যা এখন আমাদের অনেক মুসলমানদের মধ্যে ভাইরাসের মতো ছড়ানো আছে। যেমন:
"মরা মাটির উপর দাঁড়াইয়া কইলাম"
"মরা কাঠের উপর দাঁড়াইয়া কইলাম" ইত্যাদি।

আর আরেকটি ব্যাপার বেশি মারাত্মক সেটা হলো: "মা-বাবা, সন্তান, কুরআন শরীফ, কাবা শরীফ ইত্যাদি বা অন্য কাউর নামে কসম খাওয়া"।

সমস্ত মুসলমানদেরকেই মনে রাখতে হবে যে, আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউর নামে কসম খাওয়া জায়েয নেই; হারাম।

সর্বোপরি ধরণের ফালতু কথাগুলো থেকে মুসলমানদের দূরে থাকতে হবে।

২৬ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: জাঝাকাল্লাহ খায়রান।

৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৪

সরল মানুষ৭ বলেছেন: নানা ভাই ৮,১১,১৯,২০, ২৭,৩২ গুলোর ব্যাখ্যা দিন

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৫

অপ্রিয় সত্য বলেছেন: +++

২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১৫

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ+++

৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৭

আমি বন্য বলেছেন: আমি আগে বিশ্বাস করতাম না তবে কাজ গুলোও করতে ভয় লাগত
এখন আস্তে আস্তে কিছু কিছু করে করছি
এবার পরীক্ষার আগে ডিম খেয়ে পরিক্ষা দিয়েছি যা বাসায় থাকলে মা কোনভাবেই হতে দিতেন না
এর বেশির ভাগেই আমাদের মনের ভ্রান্ত ধারনা মাত্র। যে এসব বিশ্বাস করে তার ক্ষেত্রে এসব আবার ঘটার সম্ভবনা বেশি থাকে।কারন তাদের মস্তিষ্ক ধরেই নেই যে এটা ঘটবে, স্নায়ুগুলো সে হিসাবে কাজ করে

+++

২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১৭

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: যাক আপনি দুর করতে পেরেছেন শুনে ভাল লাগল।

৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২২

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আগে কয়েকটা মানতাম, এখন একটা ও মানি না।

২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২৬

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১০| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৩

মো: আবু জাফর বলেছেন: ৯) চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে।

চোখে কোন গোটা হলে বামুন পইতা বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে।

বামুন পইতা = যাদের গলায় জন্মের সময় নাড়ি ভুড়ি জড়ায় থাকে : যেমন আমি এর কারনে আমার বহুত লজ্জার কাম করতে হইছে তার মধ্যে আমি আবার বিরাট লাজুক ছিলাম ;) ;) ;) ;) ;)

১১| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৩

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: নাইস পোস্ট।প্রিয় তে নিলাম।

২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩০

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: প্রিয় তে রাখার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১২| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৪

জাহিদ আপলু বলেছেন: ভাল লাগলো পোস্ট টি পড়ে।
এর মধ্যে ৭৭, " বন্ধু মহলে কয়েকজন বসে গল্প-গুজব করছে, তখন তাদের মধ্যে অনুপস্হিত কাউকে নিয়ে কথা চলছে, এমতাবস্থায় সে উপস্থিত হলে, কেউ কেউ বলে উঠে “দোস্ত তোর হায়াত আছে।” কারণ একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।"
অনেক বেশি প্রচলিত কম বেশি সবার মধ্যে।
১, ৩ , ১২, ২৪, ২৬, ৫২, ৫৩, ৬১, ৬৩, ৭৭ ছাড়া বাকি গুলো শহর এলাকায় কম পালন করা হয় ইদানীং

২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩২

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: কুসংস্কার গুলোর ব্যবহারিক বিষয়ে ধারনা দেবার জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৪

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: হা হা হা , , , অস্থির লিখেছেন :)

২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৩

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: হিলহিলাঝিল মিলমিলাতিল কিলকিলা বলেছেন।

১৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৫

মুরাদ আহমদ (আসাদ) বলেছেন: Lekhoker bari ki sylhet e..?
Karon besh koyekta sylhet er... Egula onno kuthao chole na...
Thanks for yor post...

২৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: মনযোগ দিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩০

মুন্না তালুকদার বলেছেন: +++++

২৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৪৭

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: ++++++

১৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩১

মামুinসামু বলেছেন: kothin post r kothin tar comments

২৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৪৮

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: আপনার কমেন্টটাও কঠিন হইছে।

১৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩২

রাতুল_শাহ বলেছেন: প্রায় সবগুলা আমার নানাজান মানিয়া চলেন।

যাহোক আপনার বাসা কোন জেলায় জানতে পারি??????

১৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৩

আমিনুর রহমান বলেছেন: প্রিয়তে .........।।

২৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৪৯

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৪

পলাশমিঞা বলেছেন: সব গুলা অবশ্য আমার এদিকে মানে না তয় এইটা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ

৯) চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে।

(আমাদের এদিকে বলে গুনাটকিলা) হাহাহাহাহা

২০| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৫

মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। জনসচেতনতামূলক। ধন্যবাদ লেখক ও মডারেটরবৃন্দকে।

২১| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৬

তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন: এগুলোর প্রতি বিশ্বাস করা ঈমানের জন্য মারাত্মক হুমকী

এটাও একটা কুসংস্কার

২২| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৮

অচেনা পথিক ১৮ বলেছেন: ২ নম্বরটার ব্যাপারেঃ ভাই দুলাভাইদের মজা লুটাতো বন্ধ করে দিলেন...হা..হা... দারুন পোস্ট।

২৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৩

সেলিব্রেটি ব্লগার বলেছেন: প্রিয়তে :)

২৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৪

ফয়সাল রকি বলেছেন: চ্রম কালেকশন।

২৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৫

কসমিক রোহান বলেছেন: Ekhane duto kushonkskar noy:
1.Akshathe rod abong chayay bosha orthat ak-e sthane ordhek rod ordhek chayay bosha amader shorirer jonno khotikarok: rokto sonchalone somossa hote pare. Tai akotre rodro-chahay bosha thik noy.Eta hadith-a nishedh ache.

2.Vanga aynay chehara dekha thik noy etio kushonkskar noy.Etao hadith a nishiddho.
Jar prokrito karon ami janina, tobe amar dharona vanga aynay chehara bikrito dekha jay.Echara nischoy bishesh kono karon ache, karon hadith matroi bishuddho biggan.

[mobile theke, tai englsih bornomalay likhte holo]

২৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৬

নানাভাই বলেছেন: সরল মানুষ৭@ ১১। রাইতের বেলা কিছু ময়লার মইধ্যে আপনের কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রও থাকতে পারে, আগে তো কারেন্ট আছিলো না; কুপি বাতিই আছিলো ভরসা।

১৯ আর ২০ কারন ঐ একই। আগে তো কারেন্ট আছিলো না; কুপি বাতিই আছিলো ভরসা, গাছে পোকা-সাপ থাকতে পারে। তাই রাইতে বাঁশ কাটা যাবে না, গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না।

২৭ টা আইজ ও চালু আছে। যারা তাবিজ-কবজ করে, তাগো চেক দেওয়ার জন্য এই সিস্টাম। নতুন কাপড়ের সুতা দিয়া তারা তাবিজ কবজে যাতে সফল না হয়, তাই সুতা পুড়াইয়া দিলে ঐ কাপড়ের সুতা দিয়া তাবিজ-কবজ করা যায় না। একই কাহিনী নখ কাটা, বা চুল আচড়ানোর বেলায়। যেখানে সেখানে ফেললে ঐ গুলা দিয়া তাবিজ-কবজ করে ক্ষতি করা যায়।

৩২ এ ও সেই কারেন্ট নিয়া কাহিনী। রাইতের বেলা সুই-সুতার কাম করলে হাত ফুটা হইতে পারে। নীচে পইড়্যা গিয়া পায়ের মইধ্যে ফুটা হইতে পারে। আগে তো করেন্ট আছিলো না!

এখন অবশ্য এইগুলি মানার কুনু কারণ নাই।
অনেক কিছু আমরা আবার পাইছি, হিন্দুগো কাছ থিক্যা।
আইজক্যা যে কোন বিয়া শাদীতে আলপনা আকা মাষ্ট। আলপনা থাকতেই হইবো। কিন্তুক, আইজ থিক্যা ৩০ -৪০ বৎসর আগে মুসলমানের বিয়াতে এই আলপনা থাকতো না। এই টা ইমপোর্ট হইছে হিন্দী ফিল্ম আর সিরিয়াল দেইখ্যা। আইজকা পোলাপান কইবো, আলপনা ছাড়া আবার কুনু বিয়ার অনুষ্ঠান হয় নাকি?????

২৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৬

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: প্রথম প্রেম জীবনেও ভুলা যায় না

এইডা যোগ করেন

২৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৭

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: জীবনে প্রেম একবারই আহে

এইডাও যোগ করেন

২৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৮

আলফা-কণা বলেছেন: khub e sundor post,,,,,,accah KOchom mane baparta ashole ki,,,,kenu boli amra ay baparta.....kenu ay kochom atu beshi important....

৩০| ২৫ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৮

নানাভাই বলেছেন: রাতুল_শাহ @@ নানা জান তো এমতে হয় নাই।

৩১| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০১

জিললুর রহমান বলেছেন: আমার মনে হয় ১ নং এর কিছুটা ভিত্তি আছে। কারন ডিমে যে পরিমান কোলেস্টরল আছে তা পরিপাক করতে অনেক বেশি শক্তি লাগে। শক্তি পরিবাহিত হয় রক্ত দ্বারা। সুতরাং ডিম খেয়ে পরীক্ষা দিতে গেলে বেশিরভাগ রক্ত পেটে ডিম পরিপাক ব্যস্ত থাকবে, ফলে মাথায় রক্ত চলাচল কম হবে। তাতে পরীক্ষা খারাপ হতে পারে।

৩২| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৫

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ৫) বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।

বাসর রাতে বৌ লবন দিয়ে কি করবে?? :P :-/ একথা আগে শুনি নাই তো!!! B-)) /:)

৩৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৪

ইন্সিত বলেছেন: ভালো পোষ্ট। প্রিয়তে..

৩৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৬

ইন্সিত বলেছেন: ধন্যবাদ @নানাভাই এবং @জিললুর রহমান। আর কোনগুলোর ব্যাখ্যা জানা থাকলে বলেন।

৩৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৮

শহীদুল ইসলাম অন্তর বলেছেন: আমি ছোট বেলা থেকেই তাবিজ-কবজ সহ এসব কুসংস্কার এর বিপক্ষে ছিলাম। এজন্য আমার মা এবং চাচীরা এখনও মাঝে মাঝে বকাঝকা করে। বলে আমি নাকি আল্লাহ খোদা কিছুই মানি না। কন তো ভাই কেমন লাগে।

৩৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৮

বোহেমিয়ান বলেছেন: প্রিয়তে

৩৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৩

পোয়েট ট্রি বলেছেন: I've some answers; are u ready to know?

৩৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৮

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
ধন্যবাদ...

৩৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৫

অতুল মিত্র বলেছেন: বেশ কতগুলো প্রবাদ স্ময়,সংস্কৃতি এবং প্রথা ভিত্তিক। সব ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক কারন খোজার দরকার নেই। নানাভাই যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন ওভাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। অনেক প্রবাদঈ এখন আর মানার কোন প্রয়োজন পরে না।
জিললুর ভাই ভাই তো খুবই সুক্ষ বৌজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়ে দিয়েছেন। যাই হোক অন্যদের মত আমিও প্রিয়তে রাখলাম।

৪০| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫৫

পোয়েট ট্রি বলেছেন: ০১. সংস্কার;
০২. কুসংস্কার
০৩. সুসংস্কার
০৪. সংস্কার
০৫.কুসংস্কার
০৬. সংস্কার (বেড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়)
০৭. কুসংস্কার ( বিশ্বাস ভিত্তিহীন)
০৮. সু সংস্কার (আসলেই এটা বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য, বিজ্ঞান জেনে দেখুন!)
০৯. কুসংস্কার/সুসংস্কার কোনওটাই নয়/ তবে অসত্যও নয়
১০. সত্য
১১. সত্য (এডিস মশা জন্মাতে পারে)
১২. কুসংস্কার ও সুসংস্কার দুটোই ( আগের থেকে পিছে ভালো, যদি ডাকে মা-য়; ভরার চেয়ে খালি ভালো, যদি ভরতে যায়..)
১৩. সত্য
১৪. দিলে ক্ষতি কী? যেহেতু তোমার অযত্নই এ জন্য দায়ী....
১৫. কুসংস্কার
১৬. হ্যাঁ, দেখবে না; কেননা, আয়ু কমে যাবে।
১৭. কুসংস্কার (তবে, পেছনে তাকানোর কী দরকার তোমার?)
১৮.সত্য (বৈজ্ঞানিকভাবেই সত্য; কেননা এর সাথে তাপমাত্রা জড়িত)
১৯. রাতে বাঁশ কাটার দরকার কী ( এটা কুসংস্কার নয়; সুসংস্কার)
২০. সুসংস্কার ( সংস্কার শব্দের আরেকটি অর্থ অভ্যস্ততা বা প্র্যাকটিস)
২১. মিথ্যা/ কুসংস্কার/ যাত্রা শুভ হবে
২২. ঠিক (কেন ওখানেই বসতে হবে?)
২৩. কুসংস্কার নয়
২৪. কুসংস্কার
২৫. সত্য/ কেননা, আয়না ভাঙ্গার পর নতুন আয়না কেনার সামর্থ্য না থাকলে, শরীর/স্বাস্থ্য রক্ষা করার ক্ষমতাও থাকবে না তোমার;
২৬. উল্টোটা্ও হতে পারে
২৭. মানে, আয়রন করা বা ডলে নেওয়া, যেটাকে আধুনিকেরা ইস্ত্রি-করা বলে ( সেটা করলে ক্ষতি কী? দেখতে তো সুন্দর লাগবে!!!)
২৮. ঠিক নয়; পাছা যদি ফিটিং না হয! কেন দেখবে না? দেখে নিও!!!
২৯. ওই সময় শেয়াল নিরাপদ গর্তের দিকে দৌড় দেয়; ঝাঁকে ঝাঁকে, বিয়ে বা বর কিংবা কনেযাত্রী মনে হতেই পারে! সমস্যা কোথায়???
৩০. না হবারই কথা;
৩১. অসত্য নয়....

[[ মন্তব্য-০১]]

৪১| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫৬

উসীমজদ্দীন বলেছেন: যুগে যুগে আমাদের সমাজে এই বিশ্বাসগুলো চলে আসছে। একসময় যা সংস্কার ছিল সময়ের প্রেক্ষিতে তা আমাদের কাছে কুসংস্কার। অনেক কুসংস্কারের হয়তো ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে। আবার অনেক আছে যা কোনভাবেই ব্যাখ্যাতে ফেলানো যাবে না।

আমাদের মুরব্বীরা প্রায়ই বলেন এটা করলে এমন হয় আবার ওটা করলে এমন। কিন্তু এটার কোন ব্যাখ্যা তারা জানেন না। পূর্বপুরূষ পালন করত তাই তারাও করে। আবার ব্যাখ্যা জানতে চাইলে দেখবেন রেগে যাবে। যেমন: আমার মা সন্ধ্যাবেলায় ঘর ঝাড়ু দিতে দেন না। এটি আবার আমার বউ মানতে চায়না। সন্ধ্যায় ঘর ঝাড়ু দিলে যে অমঙ্গল হয় তার কোন ব্যাখ্যা মা ও জানেন না। তবে এটা মানতে হবে (যখন বিদ্যুত ছিল না বা এখনো যেখানে বিদ্যুত নেই) সন্ধ্যাবেলায় ঘরের আলো কমে আসে ঐ অবস্থায় ভালভাবে দেখা না গেলে ঝাড়ৃ দেয়ার সময় যে কোন ময়লা চোখে পড়তে পারে এ কারনে হয়তো নিষেধ করতো। এভাবে অনেক কুসংস্কারের হয়তো কোন ব্যাখ্যা ছিল। এখন সময়ের প্রেক্ষিতে সে সবের হয়তো কোন গুরত্ব নেই।

৪২| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫৯

পোয়েট ট্রি বলেছেন: সংস্কার ব্যাপারটা কয়েক রকম: (১২ রকম : যথা)

০১. সংস্কার
০২. অসংস্কার
০৩. কুসংস্কার
০৪.সুসংস্কার
০৫. সত্য
০৬. মিথ্যা
০৭. প্রায় সত্য
০৮. প্রায় মিথ্যা
০৯. অসত্য নয়
১০. মিথ্যা নয়
১১. সত্য নয়
১২. মিথ্যা নয়

৪৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:০২

পোয়েট ট্রি বলেছেন: ক্রমিক নম্বর উল্লেখপূর্বক
সব কটির জবাব দিতে চাই..

[ ইফ ইউ ডিজায়ার]

৪৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:০২

পোয়েট ট্রি বলেছেন: এক্সপ্লানেশান?
ইয়েস!!!
ইফ য়্যূ ডিজায়ার....

৪৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৯

শাবালক ফায়েক বলেছেন: নতুন স্ত্রীকে দুলা ভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে।
নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।
ঔষধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ বললে’ রোগ বেড়ে যাবে।
জোড়া কলা খেলে জোড়া সন্তান জন্ম নিবে।
চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে।
আর ঐ গুটা নাকি নিজের গুয়ের দিকে চায়া থাকলে হয়


গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হবে।


এই কুসংস্কারগুলা পইড়া হাসতে হাসতে লাল হয়া গেসি । B-))
হাসতে হাসতে লাল হয়া যাওয়া এইটা কিন্তু কুসংস্কার না :P

ভাল লাগল, প্রিয়তে । :)

৪৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৯

রুদ্রাক্ষী বলেছেন: পোস্ট ভালো লাগলো সেই সাথে প্রিয়তে নিলাম।

৪৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৯

শাবালক ফায়েক বলেছেন: @পোয়েট ট্রি

৪৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪০

পোয়েট ট্রি বলেছেন: Kusongskaar TALIKAR 2nd ongsho : ৩২) রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই।
৩৩) গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নাই।
৩৪) খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে।
৩৫) গোছলের পর শরীরে তেল মাখার পূর্বে কোন কিছু খেতে নেই।
৩৬) মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে না।
৩৭) পাতিলের মধ্যে খানা থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে।
৩৮) কোন ব্যক্তি বাড়ি হতে বাহির হলে যদি তার সামনে খালি কলস পড়ে যায় বা কেউ খালি কলস নিয়ে তার সামনে দিয়ে অতিক্রম করে তখন সে যাত্রা বন্ধ করে দেয়, বলে আমার যাত্রা আজ শুভ হবে না।
৩৯) ছোট বাচ্চাদের হাতে লোহা পরিধান করাতে হবে।
৪০) রুমাল, ছাতা, হাত ঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধার স্বরূপ দেয়া যাবে না।
৪১) হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।
৪২) হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
৪৩) নতুন স্ত্রী কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
৪৪) পাখি ডাকলে বলা হয় ইষ্টি কুটুম (আত্মীয়)আসবে।
৪৫) কাচা মরিচ হাতে দিতে নাই।
৪৬) তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নাই।
৪৭) খানার সময় যদি কারো ঢেকুর আসে বা মাথার তালুতে উঠে যায়, তখন একজন আরেকজনকে বলে, দোস্ত তোকে যেন কেউ স্মরণ করছে বা বলা হয় তোকে গালি দিচ্ছে।
৪৮) কাক ডাকলে বিপদ আসবে।
৪৯) শুঁকুন ডাকলে মানুষ মারা যাবে।
৫০) পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে।
৫১) তিনজন একই সাথে চলা যাবে না।
৫২) দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শুনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে “দোস্ত তোর কথা সত্য, কারণ দেখছস না, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।”
৫৩) একজন অন্য জনের মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দিতে হবে, একবার টোকা খাওয়া যাবে না। নতুবা মাথায় ব্যথা হবে/শিং উঠবে।
৫৪) ভাত প্লেটে নেওয়ার সময় একবার নিতে নাই।
৫৫) নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে।
৫৬) নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে।
৫৭) পাতিলের মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান জন্ম নিবে।
৫৮) পোড়া খানা খেলে সাতার শিখবে।
৫৯) পিপড়া বা জল পোকা খেলে সাতার শিখবে।
৬০) দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাউল উঠিয়ে তা পাক করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেকেও খেতে হবে।

৪৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪২

পোয়েট ট্রি বলেছেন: জবাব :

কুসংস্কার তালিকার ২য় অংশের জবাব : (৩২ থেকে ৬০)

৩২. রাতের বেরা সুইসুতা দিয়ে কারুর চোখের জ্যোতি নষ্ট করার এতো শখ কেন?
৩৩. ওসব সেলাই করার দরকার কি??
৩৪. সাপও তো বিপদ! বিষাক্ত পোকা-মাকড়ও বিপদ (এটা গ্রামীন প্রবাদ, শহরে বসে ফুটানী দেখালে চলবে কেন? বাংলাদেশ এখনও ৯৭ শতাংশ গ্রামাঞ্চলের দেশ)
৩৫. গা মোছার আগেই তেল মাখা স্বাস্থ্যসম্মত; এর পর গা মুছে, স্নানস্থান ত্যাগ করাই উত্তম; স্নান করতে করতেই খেতে হবে???
৩৬. কোরবানী/ স্যাকরিফাইস ওসময় না করলে সমস্যাটা কী; ও সময় কোরবানী বা স্যাকরিফাইস করলে তো, এসব শব্দের মর্মার্থমতে, বাচ্চাটাকেই কোরবাণী করতে হবে!!!!
৩৭. হ্যাঁ, এটা সত্য, কেননা, গ্যাস্ট্রিক হবে।
৩৮. ভরার চেয়ে খালি ভালো যদি ভরতে যায়/ আগের চেয়ে পিছে ভালো, যদি ডাকে মা'য়..... এটা মানলে সমাজে কত শতাংশ মানুষের ক্ষতি হবে? যদি সামাজিক মানুষের/ গণমানুষের ক্সতির কারণ না হয়___ মা কে মানতে আপনার ক্ষতি কোথায়???

৩৯. হুম, অদুর্ভিক্ষ সমাজে তাদের ওভার গ্রোথ ঠেকাতে লোহা পরিধান করানো একটা ইন্ডিকেটর তো বটেই!!!
৪০. াড়া নয়; এটা মানুষের ব্যক্তিগত ও সামাজিক দায়িত্ববোধ ও দায়বদ্ধতাকে নিরু]সাহিতই করে।
৪১. দুর্ভোগ নেই; ওখানে কিছুক্ষণের বিরতি দেয়াকে উ]সাহিত করা হয়েছে; যেন রাস্তায় চলমান অবস্থায় স্ট্রোক এর শিকার হতে না হয়; ( প্রি-কশাস)
৪২. প্লেট পড়ে গেলে একটু বিলম্বে খেতে অসুবিধা কী? মেহমান না হোক, নিজের নিকটজনও তো ক্ষুধার্ত অবস্থায় এসে পড়তে পারে!!!

৪৩. শাওনের ভালো কাজটা ৫ মাস পরেই সে প্রমান দেবে।

৪৪. আত্মীয় আসার পূর্ব লক্ষ্ণণ থাকা বাঙালির জন্য খারাপ ছিু নয়

৪৫. ঠিক। নাড়াচাড়া করার পর, হাত চোখে, লিঙ্গে ও পায়ুতে গেলে... এসব স্থান জ্বলবে...

৪৬. দুর্ঘটনায় অজন যাবেন২ ক্কা পাওয়া অস্বাভাবিক নয়; বসা তো দুরের কথা, দাঁড়ানোই অনুচিত

৪৭. অসত্য নয় (অন্যমনষ্কতায় এটা হয়, সে যদি কারও কথা ভেবে অন্যমনষ্ক; তার কথাও কেউ ভাবতেই পারে!)
৪৮. মিথ্যা নয়
৪৯. একদম সত্য
৫০. এটাও সত্য
৫১. উচিত নয় ( মুসলিম ও খ্রেস্তান ২ জন যেতে পারেন, ১ জন হিন্দুকে এড়িয়ে চলাই ভারতবর্ষে উত্তম)
৫২. এটাকে সত্য মানলে বা না মানলে সমাজ কি ক্ষতিগ্রস্ত হবে? যদি না হয় মানলে বা না মানলে অসুথিা কি? (এটা কুসংস্কার নয়)

৫৩. কুসংস্কার। তবু মানলে সমাজের ক্ষতি নেই।
৫৪. মাতৃস্নেহ ( মানলে সমাজের সংখ্যাগরিষ্ঠের ক্ষতি নেই; কাজেই কুসংস্কার নয়)
৫৫. জামাইয়ের সামর্থ্য ও সদ্বিচ্ছা দুটোই পরখ করা উচিৎ
৫৬. কুসংস্কার নয়; হাজার বছরের প্র্যাকটিস
৫৭. পাতিল যদি অ্যালুমিনিয়াম (বা যাকে আমরা সিলভারের বলি).... ঘটনার বৈজ্ঞানিক সত্যতা আছে।
৫৮. কষ্টসহিষ্ণুতা সাঁতার শেখার সমতূল্য
৫৯. সত্য নয় ; তবে প্রকারান্তরে সত্য ( যদি সেই জ্ঞান বাঙালির থাকতো! আহা, এসব প্রশ্নই উত্থাপিত হতো না...)
৬০. প্রকারান্তরে/ ভাবার্থে/ ব্যাঞ্জণার্থে/ সত্য

৫০| ২৬ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩

আমি একটু অন্য রকম বলেছেন: ++++++++++++

৫১| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫০

পোকেমোন০০৭ বলেছেন: এত্ত কিছু সংগ্রহ করলেন কিভাবে??? B:-) অনেক গুলার সাথে ছোটোবেলায় পরিচিত হয়েছি মা,খালাদের কল্যাণে।এখন চেষ্টা করি সবধরনের কুসংস্কার এড়িয়ে চলতে।সুন্দর আর তথ্যনির্ভর পোষ্ট এর জন্য ধন্যবাদ।

৫২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৩

প্রিন্‌স বলেছেন: ভালো লাগলো B:-)

৫৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৫

দে-দৌড় বলেছেন: ধন্যবাদ @নানাভাই
@পোয়েট ট্রি-সহমত, খুব ভাল লিখেছেন- আপনার অনুসারী হলাম।

৫৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৫৮

নীল কষ্ট বলেছেন: হি হি
ভালো লিখছেন
আমি ইচ্ছে করে রাতে নখ কাটি
কই কিছুত হয় না

৫৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৪

জাতির বিবেক বলেছেন: ১৫) ছোট বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেলতে বলা হয়, দাঁত ফেলার সময় বলতে শিখানো হয়, “ইঁদুর ভাই, ইঁদুর ভাই, তোর চিকন দাঁত টা দে, আমার মোটা দাঁত টা নে।”

৫৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮

নগরবালক বলেছেন: ৯) চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে। =p~ =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.