![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেঘে ঢাকা স্বপ্ন দিন আপন আধারে আমি বিলীন .....ধার করা আলো নয় , আপন আলোয় আলোকিত হতে চাই।
স্বপ্ন ভঙ্গের আচ্ছন্নতায়
দেশ আজ লুকিয়েছে মুখ রাজনীতির আঁচলে ।।
তারুণ্য হেঁটে চলেছে .........
ঘুমন্ত নগরীর বিভ্রান্ত কোন রাজপথে ...।।
জাতির মেরুদণ্ড হিমশিম বাজার দরে
জাগরিত জাতি নির্বাক কথোপকথনের পর্দায় ...
বুদ্ধিজীবিরা যে সজাগ বুদ্ধি বেচার খেলায় .........।।
..........................................
..............................................................।
....................................................................।
.............................................................।
নেই কোন পাক হানাদার
বন্দি সব রাজাকার
আছে শুধু চারিদিকে মানবতার হাহাকার ...।
একাত্তরে গর্জে ওঠা যৌবন বৃদ্ধাশ্রমের জানালায়
স্বপ্ন দেখায় বাঙালি যেন অপরাধের কাঠগড়ায়
এ গল্প আমার নয় , হয়তো তোমার নয়
স্বাধীনতার চোরাবালিতে আটকে থাকা সোনার বাংলার
যার আকাশে উড়ছে শকুন........সোনার খনির প্রত্যাশায় ........"
লেখাটা বেস কিছুদিন আগে লিখেছিলাম । তবে মনে মনে ছিল
শকুনের দোয়ায় কি আর ..............নিজের দেশ মানুষের প্রতি এক রকম আস্থা থেকেই মনে এই বিশ্বাস ছিল । ৭১ এ হায়নাদের থেকে যেভাবে নিজ জন্মভুমিকে রক্ষা করতে জীবন দিয়েছিলো , ছিনিয়ে নিয়েছিলো স্বাধীনতা ঠিক তেমন করে আজীবন বুক দিয়ে ভালবাসা দিয়ে আগলে রাখবে বাংলাদেশকে ।আর কোন হায়না শকুন কে নামতে দেবে না আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে । ঠুকরে ঠুকরে খেতে দেবে না হাড় মাংস । ওদের আশা কোনদিনই পূর্ণ হবে না ।
কিন্তু হায় আজ কি দেখছি আমি ! কি হচ্ছে এসব !! শকুনের মনবাসনা পূর্ণ হতে শুরু করেছে । বাংলার মাটিতে উইপোকা বাসা বেঁধেছে , পচন ধরেছে স্বাধীনতায় । প্রতিদিন আমরা মাঠে ময়দানে রক্ত বইয়ে দিচ্ছি , নিজের আপন ভাইয়ের কাঁচা মাংস বপন করছি রাজপথে । স্বাগতম জানাচ্ছি কাছে দূরে ছড়িয়ে ছিটে থাকা ক্ষুধার্ত পশু কে । হাস্যজ্বল মুখে ঘুরে ঘুরে দেখছে , নোঙ্গর ফেলছে ...................................................
আমি জানি আমার কথা হয়তো অনেকের ভালো লাগছে না বা লাগবে না , তাতে কি ? সব কথা যে সবার ভালো লাগতে হবে এমন কোন কথা নেই । তবে এটাই সত্য , এটাই বাস্তবতা । বিগত কয়েক বছরে পৃথিবীর মানচিত্রের বিভিন্ন সীমানায় ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলোর দিকে একটু নজর দিলেই তো সব বুঝে ফেলা সম্ভব আমরা কোন পথে হাটছি । কি ঘটতে যাচ্ছে বাংলার ভবিষ্যতে ! কেউ কি কিছুই দেখতে পাচ্ছে না ??? আমার দেশের বুদ্ধিজীবি সুশীল সমাজ কি ক্লোরোফমে আক্রান্ত ??? আর কত রাজনৈতিক দন্ধ , ক্ষমতার লড়াই ?? ইতিহাসের কলঙ্ক ভাঙ্গিয়ে ভাঙ্গিয়ে খাওয়া !! নতুন মাত্রা দিয়েছে আস্তিক নাস্তিকের বিচার !!! লজ্জা লজ্জা লজ্জা । পুরো বিশ্ব আজ প্রশ্ন তুলছে আমার ধর্ম নিয়ে ! ছি ছি করছে । রাষ্ট্র ব্যবস্থার হেয়ালিপনা , মিথ্যাচারে । আর কত সইবে জাতি ??? আমি গণতন্ত্র বুঝিনা , রাজনীতির মারপ্যাঁচ বুঝি না , বুঝিনা সংবিধান ট্রাইব্যুনাল ......... আমি বুঝি দেশ , দেশের মানুষ ... নিরাপত্তা শান্তি , জীবনের নিশ্চয়তা । শিশুর মুখের হাসি , ভীত সন্ত্রস্ত চোখ নয় ।
অনেক দিন থাকলাম গ্যালারিতে বসে নিরব দর্শকের ভুমিকায় , আর কত !! ঘুমিয়ে থাকা জাতির হঠাৎ গর্জে ওঠা দেখে খুশিতে গদমদ হয়েছি , সুরে সুর মিলিয়ে তারুণ্য কে বাহবা দিয়েছি । জয় বাংলা , বাংলার জয় বলে আশায় বুক বেঁধেছি ভেজাল সোনা নয় ২৪ক্যরাট খাঁটি সোনার বাংলা গড়বার । কিন্তু এই জ্বলে ওঠা বুদ্ধিদীপ্ত তারুণ্য যে এভাবে কালিমা লেপন করবে বুঝিনি । থাবা বাবা নামক শব্দ দিয়ে , সব আশা , আস্থা আস্তাকুঁড়ে ছুড়ে ফেলবে কে জানত !!! প্রতিদিন কতশত খুন হচ্ছে কেন হচ্ছে কি জন্য হয় তার বেশির ভাগই আমাদের অজানা থাকে । কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় একি খুনের হাজার মোটিফ , লক্ষ পর্যালোচনা । কোনটি সঠিক ????
আজ আমি এই লেখা লিখছি যেখানে নানা মহলের নানা ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে হয়তো , এখন কাল যদি আমার অস্বাভাবিক মৃত্যু হয় !! কি ব্যখ্যা দেওয়া হবে তার ? কেউ কি আসবে বলতে আমি কতটুকু মহৎ ছিলাম কিংবা দেশপ্রেমিক ??
একজন মৃত মানুষ সম্পর্কে, তার করে যাওয়া অপরাধ বলতে আমার রুচিতে বাধছে । কিছুটা নিরুপায় হয়েই তার প্রসঙ্গ আনতে হচ্ছে আজ বাঙ্গালী থাবা বাবা'র সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবগত , আমি নতুন করে বলে নিজের পাপের বোঝা বাড়াতে চাই না । কিন্তু দুঃখ সেখানে যখন এমন একজন ব্যক্তি কে শহীদের মর্যাদা দেয়া হয় । ধর্ম , দেশ , জাতির মূল্যবোধের অবমাননা করা হয় । সুযোগ করে দেয়া হয় নানা বিতর্কের তা সে ইচ্ছা কৃত হোক আর অজান্তেই । আজকের এই আস্তিক নাস্তিকের দন্ধের সুত্রপাত সেখান থেকেই । না হলে গুটি কয়েক বিকৃত মস্তিস্কের দায় ঢালাও ভাবে সবাইকে নিতে হত না , লাখো মানুষ রাস্তায় নেমে আসত না । নিজেকে ব্লগার বলে দাবী করার যোগ্যতা আমার নেই । চাই ও না । নিজের অবস্থান , গণ্ডির ভিতরে থেকে অবসরে কিছু জানা, নিজের চেতনা মতামত জানানোর আগ্রহ থেকেই এই ব্লগ দুনিয়ায় আসা । আর একটা ইমেইল আইডি আর গুটি কয়েক শব্দ লিখতে পারলেই যেখানে অবাধে বিচরন করা যায় , সেখানে দুকদম ফেলতে দোষ কি !!! তাই বলে যা ইচ্ছে তাই লিখে যাবো , কোন দায় বদ্ধতা থাকবে না , নিজের ভিতর লুকিয়ে থাকা ডাস্টবিনের ময়লা আবর্জনা একে অন্যের মাথায় ঢেলে দেবো এটা কেমন কথা !! আমার ধারনা ছিল এখানে যারা আছেন তারা সবাই কম বেশি শিক্ষিত , সুন্দর বোধ সম্পন্ন মানুষ । কিন্তু ভুলে গিয়েছিলাম সব শিক্ষা মানুষকে শিক্ষিত করে না কিছু কিছু সময় নিকৃষ্ট ও করে । আমরা জাতি হিসেবে বেশ খামখেয়ালী , হুজুগে ।
যখন যা সামনে আসে কোন কিছু চিন্তা না করেই সেই দিকেই ঝাপিয়ে পড়ি , ভুলে যাই সব ঘটনার আড়ালেই আরো কিছু ঘটনা থাকে । কোন বিচার বিবেচনা ছাড়াই একে অন্যের উপর দোষারোপ করি । নিজের ভুল গুলো না দেখে , অন্যের ভুল না ধরিয়ে , সংশোধনের সুযোগ না দিয়ে নিয়ে যাই ফাঁসির মঞ্চে । সহমত জানাতে জড় হয় লাখো জনতা । গায়ে সবুজ পাঞ্জাবী , মাথায় পতাকা দিয়ে হয়ে যাই যোদ্ধা , তৈরি করি নব্য রাজাকার , এলান করি মানুষ হয়ে মানুষ জবাই দেওয়ার ।
এতোটাই দেশপ্রেমিক হয়ে উঠি ভুলে যাই জন্মপরিচয় , বাবা মায়ের নাম । ইতিহাসের পাপীদের বিচারের দাবীতে জন্ম দেই হাজার ক্ষমার অযোগ্য পাপ ।
এতক্ষনে অনেকেই হয়তো আমার ফাঁশির মঞ্চ ও রেডি করে ফেলেছেন । করতে পারেন অসুবিধা নেই তবে আজ আমি আমার কথা বলবোই ।
যার দেয়া জীবন নিয়ে বেঁচে আছি , নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে যার অস্তিত্ত টের পাচ্ছি তাকে অস্বীকার করার সাধ্য , সাধ আমার নেই । এতোটা নির্বোধ ও নই ।
আমার রাসুল কে অপমানিত করা হবে , ধর্ম কে নিজের স্বার্থে ব্যঘাত ঘটার আশংকায় মধ্যযুগিয় বলে আখ্যাইয়িত করা হবে সেটা হাশি মুখে মেনে নেবো ! কখনই নয় । কেউ নেবে না ।
আস্তিক নাস্তিক নিয়ে আমার মাথা ব্যথা নেই । যার যার ধর্ম বিশ্বাস তার কাছে । আমি কখনই যাবো না কাউকে নাস্তিকতার দায়ে ফাঁসি চাইতে । নিজেকে একজন খাঁটি মুসলিম হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত করতে পারিনি । নিজ ধর্মের রীতিনীতি জানা সত্বেও নিজের খেয়াল খুশির দাসত্ব করে অনেক কিছুই করি যা হয়তো নিজের আস্তিকতা প্রশ্নবিদ্ধ হয় । তবে নিজের দোষ স্বীকার করার মত সৎ সাহস টুকু আল্লাহ্ আমায় দিয়েছেন । নিজেদের অপারগতা ঢাকতে , ধর্মীয় বিধান কে অবমূল্যায়ন , অপবাদ দেয়া, বা তার সাথে সহমত জানানো , সখ্যতা বজায় রাখতে নিরাবতা অবলম্বন করা আমার পক্ষে সম্ভব নয় । তাই আজ কীবোর্ড এ আঙ্গুল দিয়েছি , বাধ্য হয়েছি ।
ইসলাম শান্তির ধর্ম বলে , গণতান্ত্রিক অধিকার খাটিয়ে বাক স্বাধীনতার নামে মানব ইতিহাসের একজন মহামানবের নামে কুৎসা রটনা , তামাশা ,করা , নিজেকে সৃষ্টি কর্তা দাবি করা কোন মহান চেতনার মধ্যে পরে , শিক্ষিতের পরিচয় দেয় আমার জানা নেই । কোন বোধ সম্পন্ন মানুষ কখনোই কাউকে হেয় করে কিছু বলতে বা লিখতে পারে না । মহানবী (সঃ ) শুধু একজন ধর্মীয় নেতাই ছিলেন না , ছিলেন একজন আদর্শ রাষ্ট্র নায়ক ।তিনি ছিলেন সত্য , ক্ষমা ,দয়া প্রেম এবং উদার মিলনে এক মহামানব যার আগমন পৃথিবীর ইতিহাসের ধারাকেই বদলে দিয়েছিল ।
অমুসলিম লেখক Michael H. Hart তার The 100: A Ranking of the Most Influential Persons in History বইয়ে হযরত মুহাম্মাদ (সঃ ) কে সবার উপরে স্থান দিয়েছেন । the 100
আস্তিক নাস্তিক , ডান বাম , মুক্তিযোদ্ধা রাজাকার , ক্ষমতা অক্ষমতা , ফ্যাসিবাদ হরতাল বাদ যত সব ভণ্ড ভণ্ডামি'র আড়ালে চলা ক্যাচালে আমি যাবো না , অনেক হয়েছে নিজেদের জাহির করার খেলা। যে যেভাবে পারছে নিজ মতবাদ , বিদ্যা বুদ্ধি প্রদর্শন করেই চলেছে আর তল দিয়ে দেশ যাচ্ছে জাহান্নামে ।
রাষ্ট্র একটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠান আর সরকার তার অভিভাবক । আর আমরা জানি কোন কোন প্রতিষ্ঠানকে সুন্দর সুশৃঙ্খল ভাবে চালাতে , সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রয়োজন হয় দক্ষ , বিচক্ষন লোকের । পরিবারের পিতা মাতা তথা অভিবাবক যেমন নিজ মেধা ভালোবাসা দিয়ে তার পরিবার কে রক্ষা করে , অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা নিশ্চিত করে , বিপদে আপদে সন্তানদের পাশে থেকে বোঝায় , সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে শেখায়, প্রতিষ্ঠিত করে সমাজে । ঠিক তেমনি সরকার এর দায়িত্ব এমনি করেই তার জাতিকে সফলতার দিকে প্রতিষ্ঠিত করতে এগিয়ে যাওয়া ক্ষমতার প্রতিষ্ঠা নয় । তবে পরিবারের অন্য সদস্যদের ও দায়িত্ব আছে অভিবাবক কে এই ব্যপারে সর্বোত্তম সহযোগিতা করা , অভিবাবক কে হটিয়ে নিজে অভিবাবক হওয়ার লালসায় থাকা নয় ।
আমরা অসাম্প্রদায়িক বলে বলে সাম্প্রদায়িকতা কে উস্কে দেয়ার চেষ্টা কিন্তু হয়ে গেছে যদিও সফল হয়নি । শুধু পুড়েছে একটি সম্প্রদায়ের উপাসনালয় , গৃহহীন হয়েছে কিছু অসহায় মানুষ ।
এখন আগুন লাগানো চলছে চেতনায় বিশ্বাসে । দ্বিখণ্ডিত করা হচ্ছে , হয়েই গেছে ভ্রাতৃত্ব ............ দেখতে পাচ্ছি হায়েনাদের মুচকি হাসি যা খুব শিগ্গিরি অট্টহাসিতে রুপ নেবে ।
লেখা দীর্ঘ হচ্ছে , আমি লেখক নই তাই হয়তো মনের সব কথা লিখে প্রকাশ করতে গেলে অনেক কিছু গুলিয়ে যাবে । তাই আজ না হয় এখানেই শেষ করি । তবে ছোট্ট একটা গল্প না মনে করিয়ে দিলেই নয় ।
" এক সম্পদ শালী বৃদ্ধের এর ৭ ছেলে । তারা রঙধনুর সাত রঙের মত সাত রকম । কারো সাথেই কারো মতে , কাজে মিলে না । ফলাফল ঝগড়া বিবাদ মারামারি লেগেই আছে । কারো কাজে কর্মে মন নেই । এদিকে গাঁয়ের লোকজন যে যেভাবে পারছে ক্ষেতের ফসল নিজ নিজ ঘরে তুলছেন । বৃদ্ধ বহু চেষ্টা করেও কোন সমাধানে আসতে পারছেন না , এদিকে দিন কে দিন দুর্বল হয়ে তিনি মৃত্যু শয্যায় ।
তিনি একদিন তার সাত ছেলেকে ডেকে একসাথে করলেন , বললেন যাও সবাই একটি একটি করে লাঠি নিয়ে আসো । সবাই বাবার কথায় অবাক হলেন তবে ঠিক ই নিয়ে এলেন । গুরুজনদের ভক্তি মান্য করার শিক্ষা টুকু বৃদ্ধ তার ছেলেদের দিতে পেরেছিলেন ।
তিনি সব গুলো লাঠি একসাথে বেধে তার ছেলেদের হাতে একে একে দিয়ে ভাংতে বললেন । সবাই চেষ্টা করলো কিন্তু কেঁউ সফল হোল না । তিনি তখন বললেন এবার বাঁধন খুলে যার যার লাঠি সে নাও এবং ভাঙো । ছেলেরা মুহূর্তেই ভেঙ্গে ফেললো , কিন্তু ততক্ষণে বৃদ্ধ তার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন ...... """
যার যার ধর্ম তার তার মানলাম তবে দেশ টা যে সবার । হেফাজতে ইসলাম নাম নিয়ে দন্ধ , এর আড়ালে কে আছে না আছে আমি জানিনা । তবে তাদের ১৩ দফা দাবী র সাথে একজন মুসলিম হিসেবে আমাকে সহমত জানাতেই হবে ( ৮০% কেন এর ব্যাখ্যা না হয় পরে দেই )
তবে হুট করে এগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন যে সম্ভব নয় সেটাই বাস্তবতা । জোর জবরদস্তি ইসলাম এলাউ করে না । কিন্তু কেউ যদি সেগুলো না বলে এগুলকে কিছু লোকের উন্মাদনা , মধ্যযুগীয় বলে উড়িয়ে দেয় তা হবে চরম মূর্খতা । অগ্নিশিখায় অক্সিজেন দেয়ার মত .।.।.।.।.।.।.।.।।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: শুধু বিরক্ত নয় । কুনো চরম অপমান আর রাগ দুঃখ নিয়ে লিখতে বসেছিলাম । দেশে থেকে দেশ কে যেভাবে দেখা যায় াআর দুরে থেকে দেখা এক নয় । আমাদের কে নানা জাতি মানুষ কে ফেস করতে হয় দেশ সম্প্রকে তাদের আগ্রহী প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় । কিন্তু মাঝে মাঝে এমন সিচুয়েশন ফেস করতে হয় যে না পারি সত্তি কথাটা বলতে না পারি তাদের দেয়া অপবাদ হজম করতে । এ যে কি পরিমাণ কস্টের তা বলে বঝান সম্ভব নয় ।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২১
একজন আরমান বলেছেন:
কি বলবো আপু ঠিক বুঝতে পারছি না। মাঠে নেমে ময়লা পরিস্কার করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে গ্যালারিতে বসে পপকর্ণ খাওয়াই ভালো !
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩০
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: না আরমান আর পপকর্ণ খাওয়ার সময় নেই , তোমরা জদি এই কথা বল তাহলে খুব শিগগিরি আমাদের শিশুদের খেলতে হবে বুলেট এর ওয়েস্ট ক্যাপ নিয়ে , আজ ককটেল এর আওয়াজ এ চমকে উঠছে কাল ঘুম ভাংবে ড্রোন এর আঘাতে ...
ডিভাইড এন্ড রুল এযাবৎ কালের সব চাইতে সফল সুত্র
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪০
ক্লোরোফিল বলেছেন: অন্যরকম কষ্টের /পাশবিকতার কথা - Click This Link
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ধন্যবাদ ক্লোরোফিল
সময় করে পড়ে নেব
৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৩
রাইসুল নয়ন বলেছেন: কিছু বলার নেই
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: কিন্ত বলতে যে হবে নয়ন
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০৫
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
অনেক বিষয় এক সাথে লিখেছেন। কিছুটা কনফিউসিং (ফর মি)। কয়েকটা ব্যাপারে আমার মতামত মনে হয় ভিন্ন।
অফ টপিকঃ আমেরিকায় জামায়াতের কর্মকান্ড সম্পর্কে জানেন? আমি ২/১ জনকে চিনি যারা এর সাথে যুক্ত কিন্তু কখনও কথা হয় নি।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হুম খুব বেসি হযবরল লাগছে? ওনেক দিন চুপ থেকে মুখ খুলেছি তাই একসঙ্গে একটু বেসি বের হয়ে আসছে । আর পরিস্থিতি অ ত সব এলো মেল যা হচ্ছে খুব খারাপ হচ্ছে যতটুকু নিজের গা বাচিয়ে পেরেছি লিখেছি । কিছুটা এডিট করলে হয়তো হোত । যাই হোক কোথায় বুঝনি বা ভিন্নমত আছে বলে ফেল নির্দিধায়
আমি জামাত কেন কোন রাজনৈতিক দলের কর্মকান্ড সম্পর্কে আগ্রহী না সব ঘুরেফিরে একি জাহাজের যাত্রী সার্থান্বেষী
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
রাইসুল সাগর বলেছেন: অনেক ব্যাপার। আপু বিবেক যতদিন জাগ্রত না হবে আমাদের সমস্ত জাতি সত্বায়। ততদিন কিছু হবার নয়।
শুভকামনা জানিবে সব সময়। ভালো থেকো।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হ্যাঁ বিবেক নামক শব্দটা খুব দ্রুতই যাদুঘরে স্থান নেবে । জাতিকে জাতীয় ভাবে ব্লেম না দিয়ে নিজেরা নিজেদের জাগ্রত করি না হয় যার যার স্থান থেকে । যেভাবে যতটুকু পারা যায় ,।
একটা প্রশ্ন করি সাগর , তোমাকে জদি প্রশ্ন করা হয় তুমি কে? কি তোমার পরিচয়? বা ধারাবাহিকতায় তমার ৪/ ৫ টি পরিচয় তুলে ধরতে তুমি কিভাবে তা দেবে?
( অফট: কেমন আছ ভাইয়া? ওনেক দিন পরে দেখছি । উন্মাদ এর খবর কি? )
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
দুরন্ত সাহসী বলেছেন: apnar lekhata pore ami apnar ager post gulo porechi।emon kore vabte paren।etota khob moner modde pushe rekhechen ta otiter kono poste ba commente kono chinnoi rakhenni।
jaihok ekhon rastsy।mobile theke aslam bole bistarito bolte parchina।tobe eituku bole rakhi ami apnar lekhar sathe 90 vag ekmot poshon korchi ar baki 10 vag binoyer sathe birudhita korbo sekhane apnar proti uttor thakbe sundor alochonar sarthe asa kori।tobe apnar chintake ami srodda korchi।
sob kichur urdhe theke valo thakun
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ভালো মন্দ মিলিয়েই মানুষ , সব মানুষের ই নাকি কোন না কোন প্রানির সাথে কম বেশি মিল পাওয়া যায় , । আমি বোধয় শামুক প্রজাতির . , এক রকম শক্ত খোলসের মদ্ধে থাকতেই পছন্দ করি । মাঝে মাঝে মাথা বের করে দুনিয়া দেখি । খুব বেশি ঝাকি না খেলে উচ্চ বাচ্চা করি না । এখন আসলে আর চুপ করে থাকার সময় নেই , সব মহলের বারাবারি আর খামখেয়ালিপনার মাঝ দিয়ে দেশ ধংশের দিকে যাচ্ছে ।
কস্ট করে মোবাইল থেকে মন্তব্য দিয়েছেন তার জন্য ধন্যবাদ.
আপনার ১০ % জানার অপেক্ষায় রইলাম
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কিন্তু ভুলে গিয়েছিলাম সব শিক্ষা মানুষকে শিক্ষিত করে না কিছু কিছু সময় নিকৃষ্ট ও করে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ব্যাপার দুঃখজনক হলেও সত্য । না হলে আমাদের সমাজে শিক্ষিতদের সংখ্যা নেহাত্ কম নয় । সমাজ টা অন্য রকম সুন্দর হউয়ার কথা ছিলো
শুভকামনা মনিরা
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
একজন আরমান বলেছেন:
হুম।
কিন্তু কি করবো বলুন আপু?
নেমেছিলাম যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবী নিয়ে, আর সেইটাকে ধামা চাপা দেবার জন্য এখন ধর্ম নিয়ে রাজনীতি শুরু করে দিয়েছে !
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: সত্য টাকে প্রতিস্থাপনের জন্য নয় এ যেন সত্য কে পুজি করে পুজিবাদের থিউরী বা দেখানো পথে চলে খেলায় জিততে ই যেন সবাই মরিয়া
মাঝে মাঝে মনে হয় এমন এক অতল গহ্বরে হারিয়ে গেছি যেখানে আলো বোধয় আর কোন দিন আসবেনা । গুটি কয়েকজনের খেলার পুতুল হয়েইতথাকত হবে
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
রাইসুল নয়ন বলেছেন: নাহ,
আমরা সবাই জেগে ঘুমাচ্ছি, আর কাকের মতো চোখ বুজে সাবান গুজি আর ভাবি কেউ দেখেনা !!
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আমরা যে কালার ব্লাইন্ড । নিজের পছন্দের রং টাই সুধু দেখি
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: একেবারে সইত্য কথা বলছো আপু ! সবাই যে যার স্বার্থ দেখতাছে , স্বাধীনতা আর ধর্মের নামে বিজনেছ চলছে , মুখে সবাই সততা আর ন্যায় বিচারের কথা বলছে ! একেবারে সমসাময়ীক পোষ্ট ।
একটা প্লাসও দিলাম ! যদিও দিতে মঞ্চাইতেছিলো না , কারন ফেবুতে আমার খোজ খবর রাখ না । দেখি সামনের শীতে আসতে পারি !
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হুম ।
ভাইজান প্লাস মাইনাস এর জন্য লিখি নাই । সত্তিই বাধ্য হয়েছি ।
সরি রাহাত ভাই । ফেবু তেই আজকাল যাওয়া হয় না খুব একটা ।
কেমন আছেন?
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
এম হুসাইন বলেছেন: হেফাজতে ইসলামের দাবি এখন ১৩ দফা নয়, ১৪ দফা।
আর ১৪ নং দাবিকেও যদি আপনি সমর্থন করেন তবে আর কিছু বলার নেই......
লেখা চমৎকার।
শুভকামনা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: নারে ভাই আর যাই হই হিপোক্রেট নই , ১৪দফা বলে যেই ঘটনা কে ইংগিত দিলে সেটা বলে ১৩ দফা কেই অপমান করা হয়েছে সাথে সাথে তার সমর্থকদের
।ধন্যবাদ ভাইয়া , ভালো থেকো
১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
রাইসুল সাগর বলেছেন: অফট: কেমন আছ ভাইয়া? ওনেক দিন পরে দেখছি । উন্মাদ এর খবর কি?
আমি ভালো আছি আপু। তোমার খবর কি? আমি উন্মাদ এ লিখি না বেশ কয়েক বছর।
তবে ডাক্তার কিন্তু এখনো পাইলাম না। আমার জন্য না তুমি মেয়ে দেখ। ঘটকালির খবর নাই যে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আমি ভালো আছি আবার নেই অ হাজার রকমের চাপ
!!!!! ভুত দেখি এখনো যায় নায়
১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৪
আ.হ.ম. সবুজ বলেছেন: পুরো বিশ্ব আজ প্রশ্ন তুলছে আমার ধর্ম নিয়ে ! ছি ছি করছে । রাষ্ট্র ব্যবস্থার হেয়ালিপনা , মিথ্যাচারে । আর কত সইবে জাতি ??? আমি গণতন্ত্র বুঝিনা , রাজনীতির মারপ্যাঁচ বুঝি না , বুঝিনা সংবিধান ট্রাইব্যুনাল ......... আমি বুঝি দেশ , দেশের মানুষ ... নিরাপত্তা শান্তি , জীবনের নিশ্চয়তা । শিশুর মুখের হাসি , ভীত সন্ত্রস্ত চোখ নয় ।
আপনার এই এক বার লিখে যাওয়া কথা গুলো আমি একশতবার লিখতে চাই হাজারো বার বলতে ।
যার যার ধর্ম তার তার মানলাম তবে দেশ টা যে সবার । হেফাজতে ইসলাম নাম নিয়ে দন্ধ , এর আড়ালে কে আছে না আছে আমি জানিনা । তবে তাদের ১৩ দফা দাবী র সাথে একজন মুসলিম হিসেবে আমাকে সহমত জানাতেই হবে ( ৮০% কেন এর ব্যাখ্যা না হয় পরে দেই )
একদম খাটি কথা বলেছেন । আরে মুসলিম বলে যদি পরিচয় দিতে হয় তবে প্রথমেই ঈমান মজবুত করতে হবে ।
আমি অত্যন্ত মর্মাহত হই যখন ব্লগে দেখি আমাদেরই কিছু মুসলিম ভাই-বোনেরা ইসলামের অপব্যাখ্যাকে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলার মনে প্রাণে চেষ্টা চালায় । যারা মনে প্রাণে ধর্মকে বিশ্বাস করে তাদেরকে ওরা বলে ধর্মান্ধ বা ধর্ম ব্যাবসায়ী ।
ধর্মকে যথাযত মুল্যায়ন করা আর নবী রাসুলের ইজ্জত রক্ষা করা যদি ধর্ম ব্যাবসা হয়ে থাকে তবে সেটাই ভাল ।
এই তাদের উদ্দেশ্যে আজ অনেক কিছুই বলতে ইচ্ছে করে কিন্তু কোন লাভ নেই । কথায় আছে না ( চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনী )
ধন্যবাদ লেখিকাকে ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: সত্যি বলতে কি সবুজ আমরা নামে জন্মগত ভাবে জদিও মুসলিম তবে কিনা নানা মুখি চিন্তা চেতনার প্রভাবে ধর্ম চেতনা , বোধ , জীবন ব্যবস্থা শুধুমাত্র কয়েকটি আনুষ্ঠানিকতায় সীমাবদ্ধ আজ ।
কয়েকটি মৌখিক শব্দেই মুসলিম হিসেবে পরিচয় দেই নিজেকে । প্রকৃত দ্বীন জীবন ব্যবস্থা থেকে অনেক দূর পথ দিয়েই হাটছি ।
আমি নিজেও খাঁটি ঈমানদার হয়ে উঠতে পারিনি আজ ও জানি , স্বীকার করি , তবে সঠিক পথে থেকে সামনে এগিয়ে যেতেই চেষ্টা করি , করবো । নিজের স্বার্থে , ভালো লাগায় জেনে বুঝে ভুল পথে নয় ।
আমি সুলেখিকা নই নিজের চিন্তা চেতনাকে সুন্দর করে , সবার গ্রহণযোগ্য করে তুলে ধরার ক্ষমতা নেই তার পরেও বলছি ,
তথাকথিত বিভিন্ন সংগঠন , মাদ্রাসা কিছু মানুষকে তাদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে , কুরআনের বিভিন্ন আয়াত , হাদিসের সাহায্যে ব্রেইন ওয়াশ করে চরমপন্থী বা জঙ্গি করে , নিরীহ মানুষের জান মালের ক্ষতি করে বা করছে ( যা ইসলাম সমর্থন করে না )
ঠিক তেমনি এক শ্রেণীর তথাকতিত মুক্তমনা সুশীল সমাজ আজকে আমাদের সাধারন জনগোষ্ঠীর ব্রেইন ওয়াশ করছে ভয়ংকর ভাবে , তরুন প্রজন্ম বলুন আর প্রবীণ .।.।।।
সেকুলারিজমের মোড়কে সবাইকে ধর্মহীন , করছে ,
না ঠিক ধর্মহীন বললে ভুল হবে তৈরি করছে এক অতি আধুনিক মুক্তমনা মিশ্র শঙ্কর প্রজাতি .।.।
আজকাল সত্যি কথা বা যে কোন কথা বলতে গেলেই ১০০০ বার ভাবতে হয় , না আবার সাগু , হাম্বা , অর্ধশিক্ষিত অন্ধ না হয়ে যাই !!!
মন্তব্বের জন্য ধন্যবাদ
আল্লাহ আমার দেশ , মানুষ কে ভালো রাখুক
১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫
একজন নিশাচর বলেছেন: কিন্তু ভুলে গিয়েছিলাম সব শিক্ষা মানুষকে শিক্ষিত করে না কিছু কিছু সময় নিকৃষ্ট ও করে । আমরা জাতি হিসেবে বেশ খামখেয়ালী , হুজুগে । আর কিছু বলার থাকে না এরপর।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হুম
তবে স্রোতের সাথে গা এলিয়ে দিয়ে ভুল পথে নয় , সঠিক গন্তব্য নির্ধারণ করে সেই দিকে যাওয়ার আশা রাখি , সাথে চেষ্টা
তা জদি স্রোতের দিকেই হয় তো ভালো , নয়তো উলটো স্রোতে
মন্তব্যে ধন্যবাদ নিশাচর
১৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৪
এক মুসাফির বলেছেন: তারপরও দেখবেন এইসব ধোকাবাজ নেতাদের পিছনে লাখো জনতা। অবাকলাগে মানুষ নিের বিেককটাকে কজে লাগাই না কেন বলতে পারেন?!! ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি অথবা ধর্মকে বুড়া আংগুল দেখনো কোনটাই গ্রহনযোগ্য হতে পারেনা। নিজের বিবেকটা কোন স্বার্থবাজের কাছে বিক্রি করে দিইনি এই শান্তনাটুকুন নিয়ে বেছে থাকি আর আল্লাহর সাহায্য কামনা করি।
আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট,যেহেতু তিনি উত্তম প্রভু এবং উত্তম সাহায্যকারী-আল-কোরআন।
ভালো থাকবেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪১
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আমি জানিনা ধর্ম , জ্বিহাদ , ব্যক্তি স্বাধীনতা , শহিদ এই শব্দ গুলোর কে কি মানে বুঝে !!!!!
আমার কাছে ধর্ম মানে আমার আপনার তথা সমগ্র মনুষ্য জাতির দুনিয়ার কল্যাণে সৃষ্টিকর্তার দেয়া জীবন বিধান
জ্বিহাদ হচ্ছে নিজের কু প্রবৃত্তি , খাম খেয়ালিপনার সাথে তথা নিজের সাথে যুদ্ধ করা ( ভালো মন্দ মিলিয়েই প্রত্যেকটা মানুষ ) তার পরে না হয় অন্নের দোষ ত্রুটি বিচার করবো । জাতি রাষ্ট্রের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা দেবো ।
নিজে অন্ধ থেকে ত আর অন্য কে পথ দেখান যায় না
আর নিজের জীবন , মত , চিন্তা চেতনা নিজের মত করে করা ব্যক্তি স্বাধীনতা (সকলের প্রতি স্রদ্ধা রেখে) .।.।.।.।।। অন্নের চিন্তা চেতনা বা জীবন ব্যবস্থায় বাধা দেয়া বা কার্স করা নয় ।
অন্ধ অনুকরণ বা অনুসরণ নয়
আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট,যেহেতু তিনি উত্তম প্রভু এবং উত্তম সাহায্যকারী ।
আমিন
ধন্যবাদ মুসাফির
১৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
কবিতাটা সুন্দর হৈসে।
নববর্ষে শুভেচ্ছা সায়েদান্টি ||
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
সায়েদা সোহেলী বলেছেন:
ভাইগ্না ভালো থেকো সব সময়
( মুন তোমার পিক টাই ত ভালো ছিল , লুছিফার এর টা পচা হয়ছে - দিলাম )
১৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৯
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দর্শক হয়ে থাকা ছাড়া উপায় দেখছিনা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে
তবে একলা চলো রে .।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।।
আনফরচুনেটলি নিরাবতাই সম্মতির লক্ষন , ভুলে গেলে চলবে না
মন্তব্বের জন্য ধন্যবাদ শোভন
১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫২
আ.হ.ম. সবুজ বলেছেন: শত বাধা বিপত্তি পেরিয়েই আমাদেরকে বেঁচে থাকতে হবে । কারন আমরাই সৃষ্টির সেরা জীব ।
আঘাত করে নয় বরং ভালোবাসা দিয়েই আমরা যেন অন্যকে গ্রহণ করি । ধর্ম যার যার , কিন্তু দেশটা সবার । এ কথা শুধু মুখে বললেই চলবে না । কাজে প্রমান করতে হবে ।
আমার ধর্ম আমার প্রাণ ,
আমি যে ধর্মে অন্ধ
তাতে কি আছে দন্ধ ?
কেউ যদি তার নিজ ধর্মে অন্ধ হয় তাতে দোসের কি আছে ? ধর্মের অনুসাশন আছে বলেই তো আমরা সুন্দর ভাবে বেঁচে আছি । নয়ত আরো আগেই ধ্বংস হয়ে যেতাম । সুতরাং যা কিছু জীবনকে সুন্দর বা মঙ্গলের পথ দেখায় তাতেই তো অন্ধ হয়া উচিৎ ।
আসুন কোন ধর্মকেই আমরা যেন ছোট করে না দেখি । কারন সকল ধর্মই পবিত্রতার কথা বলে ।
চাই না যুদ্ধ চাই শান্তি
চাই না যুদ্ধ চাই শান্তি
এক বিশ্ব এক আশা
সবাই এই শ্লগানেই
বাঁধব বাসা ..........।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হুম শান্তি চাই
২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫১
দুরন্ত সাহসী বলেছেন: বিরোধ টা এখন ১০ ভাগ থেকে আরো কমিয়ে আনলাম,কারণ অনেক ভেবে দেখলাম যত যা করি নবীজি ও আল্লাহকে নিয়ে নোংরা ভাবে আলোচনা সহ্য করা কোন মুসলিমদের পক্ষে সম্ভব নয়,সর্গ নরক আছে বলেই তো আমাদের মানব জীবনে ভালো মন্দ কাজের ব্যখ্যা আসছে,কেউ মন্দ কাজ করলে আল্লাহ নবীকে নিয়ে কটাক্ষ করলে তাদের আইনের আওয়াতায় নিয়ে আসা উচিৎ।
আর দফা গুলো যারা দিয়েছে তারা হলো কওমি মাদ্রাসার ব্যনারে,এদের নিয়ে আমার কিছু মতামত আছে, তাদের আমি অন্য অনেকের চেয়ে ভালো মনে করি,ওরা নিজের পোষাকের কারণে হোক আর মনের দায়বদ্ধতার কারণে হোক অনেক কিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখে।এটা অস্বীকার করিনা কিন্তু ওদের বাধা নিয়মের জীবন কিন্তু আসল জীবন নেই।আজকে সবাই যদি কওমি মাদ্রাসার স্টুডেনট হয়ে শুধু ওয়াজ মাফিল মিলাদ জানাজা কিংবা জেয়ারতে মশগুল থাকতো তাহলে ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রযুক্ত নিয়ে ভাবতো কে?
ধরে নিলাম সারা দেশের মানুষ শুধু কোরাআন হাদিস মুখস্ত করলো,কেউ আর কোন দেশীয় উন্নয়নে নিজেকে নিয়োজিত করলোনা,তাহলে দেশের মানুষ সুবিদার্থে অন্যসব সৃষ্টি কাজ গুলো কারা করতো? এমন অনেক কিছুই আছে তা থেকে মানুষ বঞ্চিত হতো,তাই ওনাদের দফা গুলো সব সঠিক বা রাষ্টিয় ভাবে প্রতিষ্ঠা করলে সমস্যা বাড়বে কমবেনা।
আর ধর্ম প্রতিষ্ঠা প্রচারে রাষ্টের কোন ভুমিকা নেই,ধর্ম যখন কারো মধ্যে প্রেবেশ করবে তখন উল্টো সেই মানুষটি রাষ্ট ও সরকারকে পরিচালনায় সহযোগীতা করবে সকল ক্ষেত্রে।তার পাশের মানুষটিকে শান্তি মত বসবাসের সুযোগ করে দিবে নিজের একটু ক্ষতি করে হলেও,ধর্ম আমাদের এটাই শিক্ষা দেয়।আর এই প্রবেশিংটা হাতে লাঠি তেড়ে আসায় নয় বন্ধুগন।একটা চড় দিয়ে কাউকে মসজিদে ঢুকালে কি হবে?নামাজ সে না হয় পড়লো কয়েক রাকাত কিংবা কয়েকদিন।কি হবে?তার মনের মধ্যে কি আল্লার নবীজির আর মানুষে জন্য শ্রদ্ধা বাড়বে?সেটা নিশ্চই না।ধর্ম হলো অনুধাবন করে যুক্তিতে বিশ্বাস করার বিষয়।
কওমী মাদ্রাসার মতামত এখন আসলেই অনেকাংশে সময় উপোযোগী নয়।সময়ের সাথে অনেক কিছু বদলাবে এটা ধর্মের আরেকটা ধর্ম নিহীত আছে।
সেটা কেমন একটা সত্য ঘটনা বলি- আমার ভাগনীর নাম রাখতে গিয়ে আমি বেশ কিছু মাওলানা গোছের মানুষকে দাওয়াত দেই,খাবারের মেনুতে ডাল ছিলো,কারণ তাদের শর্ত ছিলো আমরা যেন রিছ ফুড না করি,খাঁটি বাঙালীয়ানা খবার পরিবেশন করি,সঙ্গত কারণে তারা ডাল সহ অন্যান্য খাবার গুলো মেখে খাবার গুলো জলীয় করে খাচ্ছেন,এরি মধ্যে যেটা আমার দৃষ্টি কাড়লো তা হোলো সবাই ডাল মাখা হাতে চামুচ গুলো ধরছে,বুঝতেই পারছেন চামুচের হাতল গুলোর কি অবস্থা।অন্য একজন মানুষ সেই ডালে ঝোলে মাখা চামুচের হাতল ধরতে বিভ্রত বোধ করছে,আমি হলেও তাই করতাম,তখন আমি হুজুরদের বললাম দয়া করে আপনারা চামুচ গুলো বাম হাতে ধরুন।এরি মধ্যে একজন একটু উত্তেজিত হয়ে বললো,ডান হাতে খাবার খাওয়া নেয়া নবীজির সুন্নত,তখন আমি ওনাদের বল্লাম কথা সত্য কিন্তু নবীজির সময়ে তিনি যেই খাবার গুলো বেশি খেতেন তা হলো শুকনো রুটি ও শুকনো খেজুর,এসব খাবার ভেজা থাকেনা বলে ডান হাতে পরিবেশন বা খাওয়ায় কোন সমস্যা হয়না,তিনি যদি জানতে আজকে ১৪০০ বছর পর এসে আপনারা এইভাবে ডাল মেখে ভাত খাবেন আর চামুচ নামের জিনিস ব্যবহার করবেন তাহলে সেই সাথে বাম হাতের ব্যবহারের বিষয়ও তুলে ধরতেন।
ঠিক এইভাবেই সময়ের তালে সন্মান রেখে যুক্তির সাথে কিছু নিয়ম ধর্মে যোগ অথবা বিয়োগ খুব একটা অপরাধের হবেনা আশা রাখি।
এটা শোনার সাথে সাথে হুজুর গুলো উঠে দাড়িয়ে গেলো,তারা আমার খাবার খাবেনা বলে এবং আমাকে কি একটা ঘোষনা দিয়ে বললো আপনি হাদিস কে অপমান করেছেন,আমি বললাম হাদিস আপনার গায়ের সাদা জামা না যে কারো হাত লাগলেই দাগ পড়ে যাবে।যাইহোক কিভাবে যেন সেই পরিবেশ ঠান্ডা করে সেইদিনের মত আমি মোনাফেক হবার থেকে নিজেকে রক্ষা করলাম।
যাইহোক আমি যেটা বলতে চাইছি সেটা হলো,কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাকে আরো সূ উপোযোগী করে তোলা উচিৎ,ঐদিন হাজার হাজার মানুষ গুলো দেখে আমার খুব খারাপ লাগছিলো যে এই দেশে মানব সম্পদ একটা বড় শক্তি,যদি প্রতিটা হাত কাজ করতো মুখে দোয়া পড়ার সাথে সাথে তাহলে গায়ের ক্ষত শুকিয়ে যেত দ্রুত।
কবি নজরুল বলেছিলেন,-পৃথিবী যেখানে এগিয়ে যাচ্ছে আমরা সেখানে বউ তালাক দেয়ার ফতোয়া খুজছি।
চলবে)
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ুদুরন্ত আপনার কথায় যুক্তি আছে । তবে আপনার লেখা একটি বাক্কের সাথে আমি বিনয়ের সহিত বিরুদ্ধে যাচ্ছি । এই মুহুর্তে সময় নেই । অনেক খানি লিখতে হবে বুঝিয়ে বলতে গেলে ।
পরে লিখছি
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: প্রথমেই বলে নেই ১৩ দফা কার ব্যানারে কি , কি কারনে ,কি ভাবে এসেছে সেটা বিবেচনায় নয় আমি ১৩দফা কে সহমত জানিয়েছি , একজন মুসলিম হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতে হলে আমাকে জানাতেই হবে , আর কিছুটা হলেও ত কুরআন হাদিস পড়েছি , মদ্ধযুগিয় বলার ধৃষ্টতা দেখাই কি করে !!!
আগেও কোথায় যেন বলেছিলাম , আমার সত্যি মাদ্রাসা শিক্ষা সম্পর্কে তেমন কোন ধারনা নেই । আমার স্কুলিং শুরু হয় সেই সময় কার একটা আধুনিক কেজি স্কুল এ কো-এডুকেশন এর মাধ্যমে , পড়ে অবশ্য গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ এই পড়েছি । আর আমার ফ্যামিলির কেউ ই মাদ্রাসায় পড়েনি তাই সেই দিক থেকেও জানার কোন স্কোপ ছিল না ।
আর কোন কিছু সম্পরকে না জেনে , বুঝে মন্তব্য করাটা আমি ঠিক যুক্তিযুক্ত মনে করি না । তাহলে সেই ব্লগ দিয়ে ইন্টারনেট চালানোর মতই অবস্থা হবে আমার ।
তবে বিভিন্ন জন অ মাধ্যম থেকে যেটুকু ধারনা হয়ছে তাতে এটা পরিষ্কার যে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা ঠিক সেভাবে উন্নত নয় যা একজন শিক্ষার্থী কে সর্ব দিকে পারদর্শী করে , একজন যুগোপযোগী শিক্ষিত নাগরিক করে তুলে ।
আর কথা হচ্ছে কুরআন আল্লাহ্ তালা শুধু মুখস্ত করতে দেন নি , জানতে বুঝতে ,পালন করতে দিয়েছেন । মানুষ জাতির সংবিধান বলা চলে । একজন হাফেজ অবশ্যই সন্মানিত , তাদের প্রতি সন্মান রেখেই বলছি , সেই সংবিধানের কোথায় কি বলা আছে ,তা কিভাবে বাস্তবায়ন করা যায় , কোন পথে এগুলে এই সমাজ ব্যবস্থার ভুল গুলো সুধরে নিয়ে পুনরায় নবী জীর দেখানো পথে রাষ্ট্রে শান্তি প্রতিষ্ঠা হয় সেই শিক্ষা নেওয়া ও দেওয়া উচিত । কে কত দ্রুত কুরআন খতম দিতে পারলো , কার তেলয়াত কত মুধুর এই নিয়ে পরে থাকলে কিছু তোঁতা , পাখি টিয়া পাখি তৈরি হবে । আর নানা রকম বিদআত চলতে থাকবে । ( সম্মিলিত মুনাজাত , মিলাদ , কুরআন খতম , দোয়া ফু ইত্যাদি র ইসলামে কোন স্থান নেই )
আর ৯০% মুসলিম এর দেশে কেন মাদ্রাসা করে আলাদা ভাবে ধর্মীয় শিক্ষা নিতে হবে ??? একটু একটু করে প্রতি ক্লাসের সিলেবাসে দিয়ে দিলেই ত হয় । যার যার ধর্মর বেসিক শিক্ষা সে স্কুল জীবন থেকেই নিয়ে নেবে । তারপর কারো যদি আগ্রহ থাকে তো সে পি এইচ ডি করলো । এখন ছোট বেলা থেকে যে মেয়ে পুতুল খেলে , বারবি ডল হউয়ায় শপ্ন নিয়ে বড় হবে তাকে যদি হটাত করে বলা হয় তোমায় বিবি খাদিজা বা মা ফাতিমা হতে হবে । তাহলে ত বিগরে বসবেই । বড় মালালা হতে চাইবে , পারবে এর বেশি নয় ।
আমি যতদুর জানি মাদ্রাসা ব্যবস্থা ব্রিটিশ দের করে যাওয়া , আর তাদের সুদুর প্রসারি চিন্তা চেতনা , ব্যবসায়িক লাভবান হউয়া সম্পর্কে আমার আর নতুন করে কিছু বলতে হবে না । তারা ভারত মহাদেশ ছেরেছে ঠিক ই কিন্তু রুলিং এখনো চলছে ।
আর একটা শিক্ষা পেয়েছি পরিবারের কেউ কোনদিক দিয়ে দুর্বল হলে থাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়ে নয় হাত বারিয়ে টেনে তুলতে হয় ।
এখন আসি আপনার বলা গল্পে , আমি যতদুর বুঝি একটা মানুষের ফুড হ্যভিড , পোশাক এগুলো নির্ভর করে তার ভউগলিক অবস্থানের উপর । এখন মরুভুমি অঞ্চলের মানুষ খেজুর রুটি খাবে , সেটাই সাভাবিক যে শীত প্রধান অঞ্চলে থাকে তারপক্ষে ত তাহলে অনেক সুন্নত পালন করাই সম্ভব না !!! মরু লকেরা তোপ পরে গরমের কারনে যাতে সম্পূর্ণ শরীর কাভার করলেও গরম লাগবে না , এখন আলাস্কায় থেকে তোপ পড়লে ত ইন্তেকাল ফরমাইতে হবে !!!!
আল্লাহ্ এত বেরহম নন । প্রয়োজনে জীবন বাঁচাতে শুকুর খাওয়াও এলাও আছে ।
আর হাদিস এর কথা বলছেন ?? এতো হাদিসের বই ঘেঁটে কি হবে ? নতুন নতুন ফতোয়া বের করা ছারা । নবীজী তার বিদায় ভাষণে উম্মত দের জন্য যা বলে গেছেন সেটাই ত যথেষ্ট একজন প্রকৃত মুস্লিম হতে , শান্তি স্থাপন করতে । আমি মন প্রান দিয়ে বিশ্বাস করি সেটাই একমাত্র সত্যি হাদিস , সুন্নত । তার অই আদেশ উপদেশ গুলো যদি আমরা অক্ষরে অক্ষরে পালন করি , চেষ্টা করি তাহলে এই সমাজে কোন দন্দ ,সহিংসতা থাকবে না ।
কিন্তু আফসস আমরা বুখারি শরিফ , শাইখুল হাদিস এগুলো ঘাটতেই দিনের পর দিন পার করছি , আর কিছু অতি গ্য্য্যানিইইইইইইই সব অহেতুক অপ্রয়জনিয় বলে ছুরে ফেলে ইচ্ছে
চলবে .।.।।
২১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: আমি আমার জানাম্মারে কইতাছি এই পোস্টের দিকে নজর দিতে আর পোস্ট স্টিকিতে নিতে ।
এই পোস্টের জননী যে উনি উনার ক্ষুব ঝারলেন বুঝা গেলো।
উনি উনার পোস্টে লাইক কমেন্টের জন্য এই পোস্ট লেখেন নাই। উনি উনার মনে জমে থাকা কষ্ট গুলান সাফ করলেন।
জননী একটা সত্য কথা বলেন সামুতে এই পোস্ট করার পরে নিজেকে একটু হালকা মনে হইতেছে কি না।
আমার মনের কথাগুলু বলে গেলেন নির্ধিদায়।
সহমত
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: বাবাজি আমি কখনোই লাইক কমেন্টের জন্য কিছু করি না । করি নাই. নিজের ভালো লাগা থেকেই করি ।তা অন্য কারো ভালো লাগলে নিজের ভালো লাগা আরো খানিকটা বেরে যায় সেটা সত্য
বাবাজী এটা লিখে কিছুটা হালকা হয়েছি সেটা অ সত্য । কতক্ষণ আর দর্শক হয়ে চুপ থাকা যায়!
মানুষ আমি উদ্ভিদ নই
বাবাজী কে ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসায় সাথে দোয়া রইলো
২২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
দুরন্ত সাহসী বলেছেন: হুম,কিছুটা বিরোধ থাকতেই হবে,তা না হলে আলোচনা থেমে যাবে,বলুন কোথায় ,আমি ভুল হলে মেনে নেবো,অথবা আপনাকে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা থাকবে।
আমি অপেক্ষায় আছি আপনার সাথে যুক্তি যুদ্ধ করতে।
ভালো থাকবেন
২৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: মুক্তি যুদ্ধ !! কয় নাম্বার? প্রথম টা দেখার সুযোগ হয় নায় , ২য় টা চলছে দেখছি । প্রথমে মোম বাত্তির আগুন গায়ে লাগবে সেই ভয়ে আগাতে সাহস পাচ্ছিলাম না এখন ত লাঠির ভয়ে পুরাই নাই ।
মুক্তিযুদ্ধ মানে মুক্তির জন্য যে যুদ্ধ হয়. কিন্তু আমরা কেউ ত কারো কাছে বন্দী বা পরাধীন নই! ! কি বলো দুরন্ত ?
হুম এটকেই বুঝি বলে জেনারেশন গ্যপ! ! তুমি যে তরুণ প্রজন্মের একনিষ্ঠ সইনিক সে বুঝতে পারলাম । আমি প্রবীণ মানুষ তমার সাথে যুদ্ধে নামবো না তবে আলো চনায় বসবো তবে তার জন্য পিসি তে বসতে হবে , তাই দেরি হচ্ছে
আমার লেখায় কোথাও ভুল হলেও ধরিয়ে দিলে খুসি হবো
উপরে সাগর কে একটা প্রশ্ন করেছিলাম বেচারা উত্তর দেয় নি । একি প্রশ্ন তোমার প্রতি অ রইলো আশাবাদী সাহসী কতার সাথেই উত্তর দেবে আমার অ
২৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০২
মুহম্মদ ইফতেখার হোসেন বলেছেন: সায়েদা সোহেলী, ব্লগে তোমরা এত এত সুন্দর লেখা লেখো! আমি ব্লগে খুব বেশী দিন নই, তাই ব্লগ সম্বন্ধে খুব ভাল ধারণা ছিল না। সত্যি খুব ভাল লাগছে। আর ভাবছি কি করে এসব লেখা সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া যায়। এত দ্রোহ নিয়ে, পজিটিভ ভাবনাগুলোর উপস্থাপন সত্যি ভাল লাগবার বিষয়। আমাদের মধ্যে নিছক ভার্চুয়াল যোগাযোগ ছাড়াও যদি বাস্তব এবং প্রাণের যোগাযোগের ব্যাবস্থা হতো এসব দ্রোহগুলোকে অনেক ফলপ্রসু করা যেত।
কিভাবে করা যায় ভাবুন (প্রথমে তুমি বলে সম্বোধন করে ফেলেছি প্রাণের টানে, প্রচন্ড ভাল লাগা থেকে- সেটাকে আর সংশোধন করতে ইচ্ছে হযনি। মাফ করবেন), আমিও ভাবি। সমাজকে, দেশকে, কর্ণধারদেরকে আর এভাবে চলতে দেওয়া যায় না। নইলে দেশের য়ে পরিণতি দাড়াবে, তার জন্য ভবিষ্যৎ প্রজস্ম আমাদের ক্ষমা করবে না।
দেখা হবে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ধন্যবাদ ইফতেখার আপনার আন্তরিক মন্তব্বের জন্য
"। সমাজকে, দেশকে, কর্ণধারদেরকে আর এভাবে চলতে দেওয়া যায় না। নইলে দেশের য়ে পরিণতি দাড়াবে, তার জন্য ভবিষ্যৎ প্রজস্ম আমাদের ক্ষমা করবে না। "
আমি সেই কথাটাই বলতে চেয়েছি
ভালো থাকা হোক সব সময়
২৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
: যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে
তবে একলা চলো রে
অ সা ধা র ন
+++++++++
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জেগে উঠুক জীবন
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ভালোবাসা ময় শান্তির চেতনায় জেগে উঠুক মন
প্রতিফলিত হোক জীবন
শুভ কামনা
২৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
একটু স্বপ্ন বলেছেন:
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
অনেক বিষয় এক সাথে লিখেছেন। কিছুটা কনফিউসিং (ফর মি)। কয়েকটা ব্যাপারে আমার মতামত মনে হয় ভিন্ন।
আমার মতটিও এমনই।
ধর্মপ্রান মানুষের আবেগকে লক্ষ্য করে কিছু অশুভ আত্মার মানুষ এমন কৌশলে কিছু অপকর্ম করে যাতে প্রকৃত ধর্মপ্রান মানুষেরা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। আর এসব অপকর্মগুলো করতে সুবিধা হয় কিছু মানুষের ক্ষতিকর কাজের মাধ্যমে যার উদাহারন লেখায় দিয়েছেন। বাকস্বাধীনতার ঠিক পরের শব্দটি কিন্তু বাকদায়ীত্বশীলতাও।
ভাল হোক সবার, আর ভাল হোক এ ভাগ্যবিড়ম্বিত দেশটার।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০১
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: " ধর্মপ্রান মানুষের আবেগকে লক্ষ্য করে কিছু অশুভ আত্মার মানুষ এমন কৌশলে কিছু অপকর্ম করে যাতে প্রকৃত ধর্মপ্রান মানুষেরা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। "
শুধু ধর্মপ্রান নয় সর্ব স্তরের সাধারন মানুষের চিন্তা চেতনা বোধ কে হাতিয়ার করে এক শ্রেণির মানুষ নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করতে চাচ্ছে , ক্ষতিগ্রস্ত করছে দেশ কে , দেশের মানুষ কে .।.।।।
জদিও তারাও হয়ত লাভবান হবে না , কারন লোভে পাপ , পাপে মৃত্যু .।
কিন্তু আমরা মানুষেরা ঠিক সময়ে ঠিক টা বুঝি না , নানা উদ্দেশে ভুল পথে হাঁটি , অনেক টা পথ পাড়ি দিয়ে যখন বুঝতে পারি তখন আর আর ফেরার পথ থাকে না .।.।.।।
অশুভ শক্তি সদা তৎপর মানতার খাতিরে , সাহায্যের নামে তার ভয়াল ধাবা দিতে .।.।
আমার লেখার হাত ভালো না , তবে চেস্টা করেছি বুঝাতে , কিছুটা সংজযন , পরিমার্জন দরকার ছিল তাহলে হয়তো কনফিউসড হত না কেউ , আমি দুঃখিত । এই ফিল্ডে আমার ধৈর্য খুব ই কম ।
সাম্প্রতিক বিভিন্ন দেশে ধারাবাহিক ভাবে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর লিঙ্ক এড করা প্রয়োজন ছিল , আমার স্বল্প মস্তিস্ক বলে আমার দেশের বর্তমান পরিস্থিতি এরই ধারাবাহিকতায় হচ্ছে । .।.।.।.।
আমি সহমত নয় ভিন্নমত টা জানতেই আগ্রহী , নিজেকে জানতে বুঝতে সংশোধন করতে সাহায্য করে
ধন্যবাদ একটু স্বপ্ন
( রিপ্লাই দিতে দেরি করে ফেলেছি , মাপ করবেন )
২৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৬
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
আমাদের বলতেই হবে...
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আমাদের বলতেই হবে...
শুভ কামনা
(অট - সুপান্থ নামটা বেস সুন্দর ভাইয়া , এটা কি তোমার রিয়াল নেম না ব্লগ নিক ? )
২৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
দুরন্ত সাহসী বলেছেন: আপনার জবাবের শুরুটা ব্যতিত বাকি সবগুলো কথা মনে হয় যেন আমার মনের ভিতর থেকেই কপি করে নিলেন।
আমি স্পষ্ট বুঝি যে আল্লাহ ধর্ম দিয়েছেন মানুষের জন্য,ধর্মের জন্য মানুষ বানাননি।নামাজ রোযা হাজ্ব যাকাত পর্দা এসবের সব কিছুই একটাই কারণ মানুষ যেন অন্যের ক্ষতি না করে,যেন ইচ্ছের বিরুদ্ধে না যায়,কারো উপর মানসিক শারীরিক জোর না খাটায়,যেন শান্ত ভদ্রভাবে আচরণ করে,যেন মানুষের মধ্যে সংযতা ভদ্রতা নিয়ম নীতি সীমাবদ্ধতা ন্যয় অন্যায় ইত্যাদি বিষয়গুলো যথাযত প্রয়োগের মাধ্যমে মানুষ কে সুন্দর একটি উপভোগ্য জীবন পেতে সহযোগীতা করার জন্যই আল্লাহ ধর্ম দিয়েছেন।
কিন্তু যখন শুনি যে যাই করেন ভাই নামাজ পড়েন,যাই করেন ভাই দাড়িটা রাখেন এটা নবীর সুন্নত,যাই করেন ভাই পাঞ্জাবী পড়েন,যাই করেন ভাই কোরাআণ শরীফ সকালে বিকেলে আরবীতে পড়েন,এই কথা গুলো শুনে আমি অবাক হই,উপরের কাজ গুলো করে আর সব কাজ মনে হয় যেন বৈধ হয়ে যায় বা যাবে।একটা নারীর পাশাপাশি বসায় কি নৈতিক চরিত্র নষ্ট হয়ে যাবে? কোন নারী কি বোরখা না পড়লেই আমরা তার উপর ঝাপিয়ে পড়বো? শুধু একা নারীকেই আপাদমস্তক সব ঢেকে রাস্তায় বের হতে হবে?আমাদের পুরুষদের কি কোন ভুমিকা নেই?আমাদের কি কোন করণীয় নেই? একটা নারি স্বাভাবিক পোষাক সেলোয়ার কামিজ ওড়না পড়ে বের হলে আমরা পুরুষরা ঝাপিয়ে পড়বো?তাহলে কি দাড়ালো,পুরুষ হায়না আর এই হায়না থেকে বাঁচতে হলে নারীকে খাঁচার মধ্যে থাকতে হবে আর এই খাঁচা সে নিজে কাঁধে নিয়ে চলতে হবে,খাঁচায় থাকলে নারী নিরাপদ না থাকলে নারী পুরুষ কর্তৃক হামলার শিকার হবে।
এটা কি সমাধান? তা কখনোই হতে পারেনা।পুরুষ গুলো নারীর চেহারায় তাকানো শিখুক শরীরে নয়,চেহারায় তাকিয়ে পুরুষ মুগ্ধ হোক কোন পাপ নেই,বিধাতা চেহারা দেখার অনুমতি দিয়েছেন।
চলবে- একটা ফোনে আমাকে গুলিয়ে দিয়েছে,আমি আবার আসছি
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২১
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: প্রথম অংশ কি দোষ করলো !!! যে কপি পেস্ট দায় এর আওতামুক্ত রাখা হোল !!
সাহসী তোমার উপরের মন্তব্বের জবাব এখনো লিখে শেষ করতে পারিনি , ওটা শেষ করে না হয় নারীর পর্দা / বেপর্দা আলোচনায় যাব ।
""'ঠিক এইভাবেই সময়ের তালে সন্মান রেখে যুক্তির সাথে কিছু নিয়ম ধর্মে যোগ অথবা বিয়োগ খুব একটা অপরাধের হবেনা আশা রাখি। ""
",ঐদিন হাজার হাজার মানুষ গুলো দেখে আমার খুব খারাপ লাগছিলো যে এই দেশে মানব সম্পদ একটা বড় শক্তি,যদি প্রতিটা হাত কাজ করতো মুখে দোয়া পড়ার সাথে সাথে তাহলে গায়ের ক্ষত শুকিয়ে যেত দ্রুত।
কবি নজরুল বলেছিলেন,-পৃথিবী যেখানে এগিয়ে যাচ্ছে আমরা সেখানে বউ তালাক দেয়ার ফতোয়া খুজছি।"""
এই অংশে আমার কিছু কথা জোরালো ভাবে বলার আছে , কিন্তু ঠিক সময় করতে পারছি না । এই ব্যপার গুলো খুব সেনসিটিভ সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে না পারলে নতুন সমস্যা জটিলতা জন্ম নেয়
(চলবে- একটা ফোনে আমাকে গুলিয়ে দিয়েছে,!!!! কি হয়েছে ? কোন খারাপ সংবাদ ? )
২৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ভাল লাগলো ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সেলিম
৩০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০১
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা আপুনি!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: তোমার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা গুণবতীকন্যা
ভালো থেক সব সময়
৩১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১১
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: বাস্তবধর্মী পোস্টে প্লাস.....+++++++
উপস্থাপনা প্রশংসনীয়.....
ধন্যবাদ .... ভাল থাকবেন..
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: পাঠে কৃতজ্ঞতা স্পাইসি স্পাই
শুভকামনা সব সময়
(স্পাইসিস্পাই= মশলা দার অনুচর !!! )
৩২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: লিখাটা পড়েছিলাম প্রথম দিনই...তবে কিছু লিখা হয়নি............খুবি চমতকার সমসাময়িক লিখা.........
ডিভাইড এন্ড রুল এযাবৎ কালের সব চাইতে সফল সুত্র
নিজের দেশ মানুষের প্রতি এক রকম আস্থা থেকেই মনে এই বিশ্বাস ছিল । ৭১ এ হায়নাদের থেকে যেভাবে নিজ জন্মভুমিকে রক্ষা করতে জীবন দিয়েছিলো , ছিনিয়ে নিয়েছিলো স্বাধীনতা ঠিক তেমন করে আজীবন বুক দিয়ে ভালবাসা দিয়ে আগলে রাখবে বাংলাদেশকে ।আর কোন হায়না শকুন কে নামতে দেবে না আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে । ঠুকরে ঠুকরে খেতে দেবে না হাড় মাংস । ওদের আশা কোনদিনই পূর্ণ হবে না ।
কিন্তু হায় আজ কি দেখছি আমি ! কি হচ্ছে এসব !! শকুনের মনবাসনা পূর্ণ হতে শুরু করেছে । বাংলার মাটিতে উইপোকা বাসা বেঁধেছে , পচন ধরেছে স্বাধীনতায় । প্রতিদিন আমরা মাঠে ময়দানে রক্ত বইয়ে দিচ্ছি , নিজের আপন ভাইয়ের কাঁচা মাংস বপন করছি রাজপথে । স্বাগতম জানাচ্ছি কাছে দূরে ছড়িয়ে ছিটে থাকা ক্ষুধার্ত পশু কে । হাস্যজ্বল মুখে ঘুরে ঘুরে দেখছে , নোঙ্গর ফেলছে ..................
খুব মনছোঁয়া ...... কষ্ট হয় আপু!!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: পুনরায় এসে মন্তব্য দেয়ার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ বটবৃক্ষ
ডিভাইড এন্ড রুল এযাবৎ কালের সব চাইতে সফল সুত্র
সুত্রের মাল্টিপ্লাই হচ্ছে আস্তিক নাস্তিক থেকে এখন আস্তিক আস্তিক এ ভাগ হউয়া চলছে যার ঠিক কত খণ্ড হবে জানিনা
এই মাত্র নিউজ দেখলাম নারী রা রাজপথে প্রতিবাদী হচ্ছে
লেটস সি হোয়াট নেক্সট !!!!!
ভালো থেকো আপু সব সময় , সব অবস্থায়
৩৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৩
বোকামন বলেছেন:
সম্মানিত সায়েদা সোহেলী,
আপনার পুরো পোস্টটি গভীর মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। আপনার অনুধাবন যেীক্তিক। মত দ্বিমত থাকতেই পারে। তবে কোনভাবেই একজন বাংলাদেশী হয়ে আমি মেনে নিতে পারি না; আমার দেশের অমঙ্গল করার মত। স্বাধীনতা বিরোধী মত। আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ কী পরিমাণ ভোগান্তি পোহাচ্ছে তা উঁচুতলার বাসিন্দা-গন কী আসলেই অনুভব করতে পারে !!! মন্তব্য দীর্ঘায়ত করবো না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে ধারণ করতে হয়, কর্মে প্রকাশ করতে হয়। এ সকল কিছুর জন্যই নিজস্বার্থ ত্যাগের বিষয়টি আসবে।
জনতার ঐক্যবদ্ধ শক্তি একান্ত প্রয়োজন সকল অপশাসন দূর করার জন্য।
ভালো থাকবেন।
আস সালামু আলাইকুম
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: সম্মানিত সায়েদা সোহেলী !!! সম্বোধন টা একটু কেমন যেন লাগছে ,
যাইহোক গভীর মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন জেনে ভালো লাগলো ।
সমাজের উঁচু তলার বাসিন্দারা (যদিও তারাও সাধারন মানুষ ই অসাধারন কিছু নয় ) তাদের গণ্ডীর বাইরে এসে সাধারন মানুষের ভোগান্তি কখনোই বুঝবে না , বঝেনা আসলে আমরা এমনই , খুব ছোট একটা উদাহরন দেই আমাদের শহরের রাস্তায় অগণিত রিক্সা চলে যার অনেক চালক বৃদ্ধ , হয়ত ঠিকমত ঘুরাতে পারেনা রিক্সার প্যাডেল , কিন্তু জীবন জীবিকার প্রয়োজনে তাকে নামতেই হয় রাসাতায় .।।।
কিন্তু একজন এয়ার কন্ডিশন কার এ বসা মানুষ যখন তার রিক্সার পিছনে পরে , তার গাড়ির গতি কমাতে হয় , সে হয়ে যায় চরম বিরক্ত , বার হর্ন দিতে থাকে , কেউ কেউ হয়ত গালি অ দিয়ে বসে .।.। আমাদের সময় কোথায় অন্নের অসহায়ত্ব , দুর্বলতা দেখার বা বোঝার !!!
সৃষ্টি কর্তা অন্তর্যামী আমরা নই , কার অন্তরে কিসের চেতনা বিদ্ধমান সে কি করে বুঝবো যদিনা তা কর্মে প্রকাশ পায় !!! তা সে চেতনা মুক্তিযুদ্ধের হোক কিনবা মানবতা বা ধর্মীয় । কাজের মাঝেই যে তার প্রমানিত করতে হয় ।
"জনতার ঐক্যবদ্ধ শক্তি একান্ত প্রয়োজন সকল অপশাসন দূর করার জন্য। ""
ওয়ালাইকুম আস সালাম
শুভকামনা
মন্তব্বে দেরি হউয়ায় দুঃখিত
৩৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৯
এম হুসাইন বলেছেন: না আপু, আপনি আমাকে ভুল বুজচ্ছেন, আপনার সম্পূর্ণ লেখা টা অসাধারণ হয়েছে, আমি আপনার চিন্তাধারা কে শ্রদ্ধা জানাই- শুধু মাত্র শেষের প্যারার কথা গুলো আমি মানতে পারছি না- আপনি ইসলাম কে রক্ষা করতে একটি প্রকৃত ইসলামের সেবা কারি দল বা ব্যক্তিকে সাপোর্ট করতে পারেন, তাঁর আগে জেনে নিন সে দল বা ব্যক্তি টি কেমন, তাঁর উদ্যেশ্য কেমন।
আমি কেন ওদের কে সমর্থন করতে পারবো না দেখুন,-
ওরা শেষের যে দাবির ধুঁয়া তুলেছিল, তা ছিল একটা জোচ্চোর মাহমুদুর রহমানের মুক্তি... যে অনলাইনে ২/৩ টা মানুষ নামের অমানুষের প্রসব করা লেখা কে প্রিন্ট মিডিয়ায় নিয়ে এসেছে, মানুষের মনে ধর্মীও অনুভুতির বিতর্কিত রুপ তৈরি করে হানাহানি করিয়েছে, যার ফলাফল কয় দিন বাংলাদেশে এতো গুলো প্রাণ গেলো। যার মুল নায়ক সে।
এর আগের হাতিয়ার হিসেবে পবিত্র কাবা নিয়ে, কাবার ইমাম দের নিয়ে কি জগন্য, মিথ্যাচার করল, নিশ্চই ভুলে যান নি আপনি?
এই তাঁর প্রমাণ- http://www.youtube.com/watch?v=qlNnzYF9-mw
মুক্তি চাওয়ার অধিকার একটা স্বাধীন দেশে অবশ্যই আছে... তবে দেশের প্রচলিত আইনের প্রতিও তো শ্রদ্ধা থাকতে হবে... সে আইনের প্রতি অদিকাংশ জনগনের আস্থা না থাকলে সে আইন/ সংবিধান পরিবর্তন/ পরিবর্ধন/ সংশোধন করতে হবে......
হেফাজতে ইসলাম যে সব দাবি তুলেছে, আমি মেনে নিলাম তা ইসলাম কে রক্ষা করতেই করছে...... ইসলাম আজ বিপন্ন, কারন ২/৪ টা উগ্রবাদি আর নাস্তিক ব্লগার এর জন্যে দায়ী, কিন্তু ওরা যে নাস্তিক, আমরাও তো জানি, আমরা ওদের যদি এড়িয়ে চলি এই ভেবে যে-
কুকুরের কাজ কুকুর করেছে, কামড় দিয়েছে পায়, তাই বলে কি কুকুরকে কামড়ানো মানুষের শোভা পায়?
তারা এই রকম পোস্টার করবে যে- ব্লগার দের যেখানে পাও হত্যা করো, ব্লগার তো আপনি, আমিও, সো এখন ওরা যদি ব্লগার মানেই নাস্তিক ভাবে, তাহলে তাদের উত্থাপিত দাবি গুলো কি রকম হতে পারে, এই দাবি গুলো তুলার পেছনে তাদের জ্ঞানের পরিসীমাটা কি পরিষ্কার নয়?
ব্লগার দের বিচার করার ক্ষমতা দেখে সহজেই অনুমেয় তাদের জ্ঞান...
এই যে দেখুন তাদের পোস্টার গুলো-
২)
এই কি তাদের ইসলাম, অতচ আমাদের প্রকৃত ইসলাম কি বলে দেখুন-
“...যারা ধর্ম সম্পর্কে নানা মতের সৃষ্টি করেছে ও বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন কাজের দায়িত্ব তোমার নেই, তাদের বিষয় আল্লাহর এখতিয়ারভুক্ত।...” –আল কোরআন (সুরা আনআমঃ১৫৯)
“...ধর্মে কোন জবরদস্তি নেই। সৎ পথ ভ্রান্তপথ থেকে সুস্পষ্ট হয়েছে।...” –আল কোরআন (সুরা বাকারাঃ২৫৬)
“...(ধর্ম সম্পর্কে) বিদ্রূপকারীদের বিরুদ্ধে আমিই (আল্লাহ) আপনার জন্য
যথেষ্ট...” –আল কোরআন (সুরা হিজরঃ৯৫)
“...যদি তারা আত্মসমর্পণ (আল্লাহর কাছে) করে তবে নিশ্চয়ই তারা পথ পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে তোমার কাজ তো কেবল প্রচার করা। আল্লাহর দৃষ্টিতে রয়েছে সকল বান্দা।”–আল কোরআন
(সুরা আল ইমরানঃ২০)
“...তারপর ওরা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তবে তোমার কর্তব্য তো শুধুমাত্র স্পষ্ট বাণী পৌঁছে দেয়া...”–আল কোরআন (সুরা নাহলঃ৮২)
“...তুমি মানুষকে হিকমত ও সৎ উপদেশ দিয়ে তোমার প্রতিপালকের (আল্লাহর)পথে ডাক এবং তাদের সাথে ভালভাবে আলোচনা কর। তাঁর (আল্লাহর) পথ ছেড়ে যে বিপথে যায় তার সম্পর্কে আল্লাহ্ই ভাল জানেন, আর যে সৎ পথে আছে তা-ও তিনিই ভাল করে জানেন”
– আল কোরআন (সুরা নাহলঃ১২৫)
“...তোমাদের কাজ তো কেবল প্রচার করা, আর হিসাব-নিকাশ তো আমার কাজ...” –আল কোরআন (সুরা রাদঃ৪০)
“...আর তোমাদের এই যে জাতি (মানবজাতি), এ তো একই জাতি। আর আমিই (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতিপালক। তাই আমাকেই ভয় কর। কিন্তু তারা (মানুষ) নিজেদের বহু ভাগে বিভক্ত করেছে। প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে সন্তুষ্ট। সুতরাং ওদেরকে কিছু কালের জন্য বিভ্রান্তিতে থাকতে দাও।” –আল কোরআন (সুরা মুমিনুনঃ৫২-৫৪)
“...আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য এবাদতের নিয়ম কানুন নির্ধারিত করে দিয়েছি যা ওরা পালন করে... তুমি ওদেরকে তোমার প্রতিপালকের দিকে ডাক... ওরা যদি তোমার সাথে তর্ক করে তবে বল, ‘তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ্ ভাল করেই জানেন। তোমরা যে বিষয়ে মতভেদ করছ আল্লাহ্ কিয়ামতের দিন সে বিষয়ে তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন...” –আল কোরআন (সুরা হজঃ৬৭-৬৯)
এবার আপনিই বিচার করুন, কারা কাদের জন্য আন্দোলন করছে, যেখানে মহান আল্লাহ্ তাআলা নিজেই স্পষ্টভাবে নির্দেশ প্রদান করেছেন –
“ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করোনা”[প্রশ্নঃ হেফাজতে ইসলাম/জামাত-শিবির এখন কি ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করছে না???]
“ধর্মে কোন জবরদস্তী নেই”[প্রশ্নঃ হেফাজতে ইসলাম/জামাত-শিবির এখন কি ধর্ম নিয়ে জবরদস্তী করছে না ???]
“তোমাদের কাজ কেবল প্রচার করা”[প্রশ্নঃ হেফাজতে ইসলাম/জামাত-
শিবির কি কেবল প্রচার করছে ???]
“মতভেদের ব্যাপারে আল্লাহ্ তাআলা কিয়ামতের দিন ফয়সালা করে দেবেন”[প্রশ্নঃ হেফাজতে ইসলামের/ জামাত-শিবিরের আমির কি এ ব্যাপারে নিজেরা ফয়সালা করে নিজেদের আল্লাহর সমকক্ষ দাবী করছে না?
এখন আপনি বলুন আপু, এদের দাবি আমরা কি করে মেনে নিতে পারি?
যারা বলে আল্লাহ্ হযরত নুহ (আঃ) এর মতো, হজতর মুসা (আঃ) এর মতো আল্লামা সফি কে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন নাস্তিক/ মুরতাদ দের ধংস করতে, আপনার বিবেক কি বলে বলুন?
আমার কথা বিশ্বাস না হলে নিজের কানে শুনে নিজ প্লিজ- http://www.youtube.com/watch?v=xiMfdRRrpII
এর পরে কি জিগ্যেস করবেন আমি কেন হেফাজতে ইসলাম কে সমর্থন করি না, আর কোন দিন করবোও না।
কারন ওরা ধর্মের আড়ালে সাধারণ মানুষের বিশ্বাস কে পুজি করে ব্যবসা করছে, যাদের পেছনে আছে একজন সুপ্রিম কম্যান্ডার।
ইসলাম গেলো গেলো বলে আমরা এদের কথায় নেছে উঠি, অথচ ভেবে দেখি না যে- ARE THEY REALLY THE PROTECTOR OF ISLAM, OR THEY USE ISLAM TO PROTECT THEMSELVES?
আমার কষ্ট লেগেছে ওদের এই সব পোস্টার আর ভাষণ দেখে/ শুনে... একজন বিবেকবান মানুষের মতে ওরা কোন সময় ইসলামের হেফাজতকারি হতে পারে না।
আমি শুধু মাত্র আমার ভিউ টা তুলে ধরার চেষ্টা করছি, ঐ নিয়েছে ঐ নিলো যা, কান নিয়েছে চিলে, এই ভাবে যেন আমরা চিলের পিছে না দৌড়িয়ে আসল সত্যটা জানার চেষ্টা করি।
কারো অনুভূতিতে আঘাত করা বা কষ্ট দেয়া আমার উদ্যেশ্য নয়।
ভালো থাকুন আপু, শুভেচ্ছা।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৭
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হুসাইন প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর করে গুছিয়ে একটা মন্তব্য আমার লেখায় দেওয়ার জন্য ।
আমি বোধয় ভুল বুঝিনি ভাইয়া , বরং আমাকে সবাই ভুল ভাবে নিচ্ছে মনে করে একটু অসহায় লাগছিল ।
এনি ওয়ে আমি কিন্তু আমার লেখার কোথাও কোন দল বা ব্যনার কে সমর্থন জানাই নি । আমার কাছে কে বলছে সেটা ইম্পরট্যান্ট নয় কি বলছে , কতটুকু সত্যি , যুক্তিক বলছে সেটাই ইম্পরট্যান্ট ।
আমি লিখেছিলাম " হেফাজতে ইসলাম নাম নিয়ে দন্ধ , এর আড়ালে কে আছে না আছে আমি জানিনা । তবে তাদের ১৩ দফা দাবী র সাথে একজন মুসলিম হিসেবে আমাকে সহমত জানাতেই হবে ( ৮০% কেন এর ব্যাখ্যা না হয় পরে দেই )
তবে হুট করে এগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন যে সম্ভব নয় সেটাই বাস্তবতা । জোর জবরদস্তি ইসলাম এলাউ করে না । কিন্তু কেউ যদি সেগুলো না বলে এগুলকে কিছু লোকের উন্মাদনা , মধ্যযুগীয় বলে উড়িয়ে দেয় তা হবে চরম মূর্খতা । অগ্নিশিখায় অক্সিজেন দেয়ার মত .।.""
আমি সমর্থন জানিয়েছিলাম ১৩ দফা কে , উপরে দুরন্ত সাহসীর মন্তব্বের উত্তরেও ব্যপার টা ক্লিয়ার করার চেষ্টা করেছি । সম্ভব হলে একটু কষ্ট করে পড়ে নিলে খুশি হবো ।
আমাদের সমাজের ৯০% সমস্যার সুত্রপাত এই ভুলবোঝাবুঝি থেকেই ।
আমার ছোট বেলা থেকেই একটা প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খেত , সুযোগ পেলেই সবাইকে জিজ্ঞেস করতাম ।
আমরা মুসলিম , নবী করিম (সঃ ) আমাদের শেষ নবী , কুরআন আর হাদিসের আলোকে আমাদের জীবন যাপন করতে হবে ।
তবে কেন আমাকে কোন ফর্ম পুরন করতে হলে সুন্নি মুসলিম লিখতে হয় ???
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ধর্মের নামে শিয়া সুন্নির মাঝে এত রক্তক্ষরন হয় ??
আমার দেশে কেন জামাতি , দেহবন্দি , তাবলিগি ইত্যাদি নামে লেবাসে একে অন্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করে ??? দলাদলি করে ??
সবাই যদি নিজেদের মুসলিম বলেই দাবী করে তবে ত এতো দল মত থাকার কথা নয় !!!!!!
এইসব প্রশ্ন মাথায় নিয়েই ইসলামি ইতিহাস জানার চেষ্টা করি , দন্দের শুরুটা কোথায় বুঝতে ।
কিন্তু জানতে গিয়ে দেখি আমার মত সল্প মস্তিস্কের মানুষের পক্ষে সবকিছু একসাথে জানা বুঝা সম্ভব নয় , তবে হাল ছারিনি ।
নবীজি ইন্তেকালের পর আয়েশা (রা) এর সাথে আলী (রঃ ) র সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছিল মতবিরোধের কারনে সেখানে এতদিন পরে এসে এগুলো অস্বাভাবিক কিছু নয় ।।
"“...আর তোমাদের এই যে জাতি (মানবজাতি), এ তো একই জাতি। আর আমিই (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতিপালক। তাই আমাকেই ভয় কর। কিন্তু তারা (মানুষ) নিজেদের বহু ভাগে বিভক্ত করেছে। প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে সন্তুষ্ট। সুতরাং ওদেরকে কিছু কালের জন্য বিভ্রান্তিতে থাকতে দাও।” –আল কোরআন (সুরা মুমিনুনঃ৫২-৫৪)
সত্যি বলতে ওইদিন একসাথে সবাইকে দেখে কে কি ভেবেছে জানিনা তবে আমার ভালো লেগেছে , বুঝে হোক আর না বুঝেই হোক ঐক্যতা নামক শব্দের যে বাস্তব এক রুপ আছে সেটাত প্রকাশ পেয়েছে । আর তা যদি তারা বা আমরা ধরে রাখতে পারতাম তাহলে নিশ্চই ভুল গুলো শুধরে অনেক দূর যাওয়া সম্ভব , মুসলিম জাতি নিয়ে যে অপচেষ্টা ষড়যন্ত্র চলছে তার জবাব দেওয়া সম্ভব হত ।
আর এই লেখার উদ্দেশ্য ছিল যেন আমরা অন্নের নানামুখি প্রলোভন প্রচোনায় নিজের দেশ মানুষের ভয়ংকর ক্ষতি বন্ধ করি । কিন্তু আমার অপারগতা আমি ঠিক ভাবে বোঝাতে পারিনি ।।
আমি চিলের পিছে দৌড়ানোর মানুষ নই , চিল যদি সত্যি ও আমার কান নিয়ে যায় তাও তার পিছু নেব না , বরং অন্য কান যাতে অক্ষত থাকে সেই দিকেই খেয়াল রাখবো । কারন মানুষ হিসেবে আমার ক্ষমতা সীমিত চিলের মত উড়াল দিতে বা দৌড়ে তার গতিপথ অনুসরণ করাত আমার পক্ষে সম্ভব নয় । তাই নিজের স্থানে থেকে নিজের জান মালের যততুকু হেফাজত সম্ভব সেটাই আগে করি না হয় !!!! তারপর দেখবো কে কে অন্ধের পথে দউরাচ্ছে , কান যে তার সাথেই আছে সেটা দেখিয়ে দেবো ।
ভালো হোক সব সময়
( সরি এইকয়দিন আর কিছু লেখার মত মানসিকতা ছিল না তাই রিপ্লাই দিতে দেরি হল )
৩৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১১
মুহসিন বলেছেন: এইসব আপাততঃ বাদ দিয়ে চলুন, সাভারে।
এখন উদ্ধারকাজে দরকার পর্যাপ্ত ক্রেন, শাবল, ড্রিল মেশিন, অক্সিজেন, টর্চ, পানি, রশি এবং ট্রেনিংপ্রাপ্ত মানুষ।
নাহলে লাশের মিছিল কেবল দীর্ঘই হবে।
জীবিত হাজারো মানুষ দিনের শেষে হবে কেবলই লাশ।
সারাদেশের ফায়ারসার্ভিসের ট্রেনিংপ্রাপ্ত দক্ষ লোকদেরকে দ্রুত ঢাকা আনা দরকার। আর দরকার তাৎক্ষণিক চিকিৎসা ক্যাম্প, অপারেশন ক্ষমতা, রক্ত, ইনজেকশন, ব্যান্ডেজ, ব্যাথানাশক ওষুধ, সেলাইন।
প্রয়োজনে হেলিকপ্টার সার্ভিস ব্যবহার করতে হবে এম্বুল্যান্সের পাশাপাশি।
বিদেশ থেকেও কি বিমানে করে বেশ কিছু দক্ষ ট্রেনিংপ্রাপ্ত লোক আনা যায়না জরুরী ভিত্তিতে? ভারত, চীন, মায়ানমার, সিঙ্গাপুর তো দূরে নয়!!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হুম সঠিক সময় সঠিক কাজটি করাই উত্তম
ধন্যবাদ মুহসিন
৩৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
দুরন্ত সাহসী বলেছেন: সন্মানীত ব্লগার সায়েদা সোহেলী
আমি সাধারণত কথা বলতে কোন পুস্তক রেফারেন্স টানিনা।আমি যাই বলি তা আমার নিজস্ব ভাবনা।
প্রথম কথা হলো মানুষ কোন কিছুর জন্যই না,এই দুনিয়াতে যাহা কিছু আছে সব কিছুই মানুষের জন্য,এই সত্যটাকে আপনার মনে প্রাণে মানতে পারলেই দেখবেন সব কিছু সহজ হয়ে যাবে,বুঝা সহজ হয়ে যাবে আল্লাহ ধর্ম মানুষ কি।
আপনার কোট করা আমার উপরের কথা গুলোর মধ্যে আমি এখনো আছি,আপনি কথা গুলোর সাথে একমত না হলেও আমাকে বলবেন আমি আবার বিষয়টা নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবো।
আমি আগেও বলেছি আপনার বক্তব্যের সাথে আমি একমত প্রকাশ করছি,কিন্তু আমার বিরোধিতা যেখানে সেটা হলো হেফাজতিদের নিয়ে,এই হেফাজত নামের এই নতুন ধারার ইসলামের বাহকদের নিয়ে আমার মন্তব্য,ইসলাম নিয়ে নয়।
আপনি কি সবার রান্না খেতে পারেন?যেমন ধরুন বাজার থেকে সব কিছু নিজে কিনে দিলেন রান্না করার জন্য।তেল মশলা বাজার মাছ মাংস সব ঠিকি থাকে কিন্তু বাবুর্চি ধরনের উপর রান্নার গ্রহন বর্জনীয়র বিষয় সামনে এসে যায়।
মানুষের মুখস্ত করা বা উপস্থাপনের ক্ষমতা আছে বলেই যদি কেউ কোরাআন শরীফ মুখস্ত করে ফেলে সেই যে মসজিদের ইমামের দায়িত্ব পেয়ে যাবে এমন ভাবনা থেকে বের হতে হবে,কোরাণের কথা সুন্দর যুক্তিক আল্লাহ বানী।সেটা যেউ কেউ দেখে না দেখে মুখস্ত করে মাইক পাকিয়ে বলা শুরু করলেই যে মানুষ গুলো সৎ হয়ে যাবে এমন ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
ছোট করে বলতে চাই মাদ্রাসা ও তার প্রয়োজনীয়তা শুদ্ধিকরণ খামখেয়ালীপনা নিয়ে -
আপনি শুনে অবাক হবেন কিনা জানিনা- গত ১০ বছর আগ পর্যন্ত মাদ্রাসা পঞ্চম শ্রেনী পর্যন্ত উর্দু ভাষা শিক্ষা দেয়া হত।খোজ নিলে তা এখনও কিছু কিছু পাওয়া যাবে।কারণ ব্যক্তিগত ভাবে এটা এখনো কিছু কিছু মাদ্রাসা অব্যহত রেখেছেন।এবং আরবী ভাষার বাইরেও আরো কিছু ভাষা শিক্ষা নিয়েও তাদের পঠাদান চলে যার যুক্তি হিসেবে আছে যে হাদিস শরীফ যে সব ভাষায় আছে তা বুঝতে জানতে এই সকল ভাষা গুলোর শিক্ষা দান ব্যবহার চলে।
যেখানে নিজের মাতৃ ভাষা নিয়ে মানুষের সারা জীবন চলে যায় সেখানে একটা মাদ্রাসা ছাত্রের জন্য কতটা কষ্ট সাধ্য ব্যপার এবং তা অযথাই বলে আমি মনে করি।কারণ এখন সব কিছুর বাংলা এসেছে,যদি এই বাংলা অনুবাদে তাদের অসন্তষ থাকে তাহলে তারা ঘোষণা করুক এই অনুবাদ ভুল বা ঠিক নয়।যদি তা না হয় তাহলে আবার কেন কোরাণের বা হাদিসের জন্য আরবী ভাষার মর্মার্থ শিক্ষার দরকার হবে?এখন ওরা যদি মনে করে যে না এই আরবী লেখাটাই ধর্মের একটা অংশ তাহলে আমার কিছু বলার নেই।তারা যদি বলে কোরাণের অর্থ বুঝার কোন দরকার নেই আরবী শুদ্ধ ভাবে পড়লেই হলো এবাদতের মুল বিষয় তাহলেও আমি চুপ থাকবো।এই দেশের মানুষ সারা জীবন আরবীতে কোরাণ পড়ে আসলো সে জানলৈনা তার ভীতরে কি আছে কি বললো কে বলল. হুজুররা বলে ভিতরে কি আছে আপনার এত চিন্তা করার দরকার নেই আপনি পড়ে যান,পড়তে পড়তে বেহুশ হয়ে যান আমরা আছি। মানুষকে কতটা বেকুব বানানোর পায়তারা তারা করে আসছে যুগ যুগ ধরে তা ভাবতেই গা শিহরে উঠে।আমার ধর্ম ইসলাম,আমার ধর্ম গ্রন্থে আল্লাহ কি বলেছেন সেটা আমার বুঝার সুযোগ না দিয়ে শুধু শ্রুতিমধুর করে পড়েই গেল এই জাতি বহু বছর এবনর তার উপর এই মাওলানারা জোর দিয়ে বসে ছিলেন কারণ তারা তাদের প্রয়োজনীয়তা টুকু ধরে রাখতে চেয়েছিলেন সমাজে,ধর্মের নয়।
এরাতো শিংহ ভাগ মানুষ চাকুরী ব্যবসা কর্মের জীবন যাপন থেকে দুরে আছেন বলে সমাজে এই একটা দিক দিয়ে নিজেদের প্রয়জনীয়তা ধরে রাখতেই এমন সব মনগড়া কথা ফতোয়া দিয়ে এসেছেন।
সোহেলী আপনিকি বলতে পারেন মিলাদ দিয়ে ইসলামের কোন পুন্যতা হাসিল হয়?কত গুলো হুজুর ধরে এনে এক নিঃশ্বাসে এক দিনে বা রাতে ৩০ পারা কোরাণ মুখস্ত করায় কার পাপ মোচন হয়?
মনের বর্নে কালিমা লাগিয়ে জামার বর্ন সাদা করে মানব চরিত্র কি সত্যি পরিমার্জন সম্ভব?
এমন অনেক কাজ এখন চলছে সমাজে যা তাদের দ্বারাই সম্পাদিত হয়ে থাকে।
আমি শুধু বুঝি আসুন ইসলাম ধর্মকে সকল অবস্থান থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকেই জানার বুঝার চেষ্টা করি।সকল বেশ ভুশায় আল্লাহকে স্মরণ করি।আল্লাহ বাহ্যিক দৃষ্টি দর্শনে বাস করেননা,তিনি বাস করেন মনের দর্শনে,যেহেতু ওনাকে দেখা যায়না,অনুভবের বিষয়।
এই প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রক মানুষ গুলোর ধর্ম ইসলাম নিয়ে মন গড়া ভাবনা বিবেচনা জাতির ঘাড়ে এসে পরে বারংবার।
চলবে)
আপনি সময় সুযোগ হলে লিখবেন,তারাহুড়োর দরকার নেই,এই আলোচনা দীর্ঘ সময়ের জন্য থাকুক,আমার নিজেরও ভুল হতে পারে যা আপনার থেকেও আমার শোধরানো হতে পারে।
০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১০:০৭
সায়েদা সোহেলী বলেছেন:
প্রায় ১ ঘণ্টা ধরে আপনার মতব্ব্যের জবাব লিখে প্রকাশ করতে গিয়ে দেখি আমি অটো লগ আউট !!!!! জানিনা কেন আজকাল এই বিষয় টা প্রায় ই আমার সাথে হচ্ছে ।
যখন ই প্রয়োজনীয় কিছু লিখি এমন হচ্ছে , ধ্যাত !!!!!
"""আমি আগেও বলেছি আপনার বক্তব্যের সাথে আমি একমত প্রকাশ করছি,কিন্তু আমার বিরোধিতা যেখানে সেটা হলো হেফাজতিদের নিয়ে,এই হেফাজত নামের এই নতুন ধারার ইসলামের বাহকদের নিয়ে আমার মন্তব্য,ইসলাম নিয়ে নয়।""
এই কথার পর জদিও আমার আপনার মন্তব্বের সাথে তেমন দ্বিমত ছিল না তারপরেও নিজের কিছু চিন্তা ধারা তুলে ধরেছিলাম সব শ্রম নষ্ট হোল , পরে আবার লিখবো হয়ত
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: । সাহসী র সাথে এই পোস্ট এ আলোচনার কথা ছিলো আই মিন যে কথা গুলো সরাসরি ক্যাচাল এরাতে লেখা হয়নি কিন্তু অনুভূতিতে ছিলো সেগুলো ভিন্নমতাদর্শ থেকে দুজনের প্রকাশ করা আরকি কিন্তু সময় সল্পতার কারনে আর করা হয়ে উঠেনি
।তবে দুর্ভাগ্য জনক হলেও সত্য যে ভয় থেকে এই পোস্ট লিখেছিলাম তা সত্যি সত্যিই বাস্তবে রুপ নিয়ে নিল , না জানি ভবিষ্যতে কি আছে! !! শকুনের দোয়ায় গরু বুঝি এবার সত্যি মরে! ! বহুল প্রচলিত পাতা ফাদে বাংলাদেশ একের পর এক পা দিয়েই যাচ্ছে! !"
৩৭| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১২:৪১
এম হুসাইন বলেছেন: এতো গুলো তাজা প্রাণ অকালে, অকারণে চলে গেলো আপু, স্তব্দ হয়ে আছি... তাই সামুতে আসি না বেশি...
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্যে, বুঝতে পেরেছি আপনার মন্তব্য।
আপনি আমার সিনিয়র, তর্ক করা চরম বেয়াদবি হবে, সব ব্যাপারে যে মতের মিল হতে হবে, এমন কোন কথা নেই।
আল্লাহ্ সবাইকে সঠিক পথে পরিচালনা করুন, হেদায়াত দান করুন।
অনেক অনেক ভালো থাকুন আপু, শুভেচ্ছা নিরন্তর।
০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১০:২০
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হুম ভাইয়া আমিও সেই কারনে কিছু লিখতে পারছিলাম না । মাঝে মাঝে এমন ঘটনা গুলো আমাদের অনেক অসহায় করে দেয় । না পাড়ি কিছু করতে , না পাড়ি চুপচুপ মেনে নিতে । আজ সকালে আমার পরিচিত এক সিরিয়ার লোক জানালো সেখানে নাকি নিউক্লিয়ার এটাক হয়েছে ,কয়েক হাজার মানুষ এখন পুরো নিউজ টা আমি পাইনি ।
হ্যাঁ আমি সিনিয়ার তবে তাল গাছ আমার টাইপ সিনিয়র নই ভাইয়া । মতের অমিল মানেই যে তর্ক বা বেয়াদবি আমি তা মানতে রাজি নই । মানুষে মানুষে বয়সের ভিন্নতা , মতের অমিল থাকবেই , আর বড় বলেইযে আমার মত টি সঠিক হবে সেটা ভাবা নিরবুদ্ধিতা । সেক্ষেত্রে আলোচনা না হলে তো সঠিক ব্যপার টা বেরিয়ে আসবে না ।
আমি বরং প্রেফার করি আমার ভুল হলে তা যেন কেউ ধরিয়ে দেয় , তুমি নির্দ্বিধায় বোলতে পার
বেয়াদবি টা ছোট বড় তে নয় , আমাদের প্রকাশের ভাষায় হয় । আর আমি যতটুকু দেখেছি হুসাইনের ভাষা যথেষ্ট সংযত ।
৩৮| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:১২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এটা লুসিফার না, পানিশার। - দিলে পানিশ করবে বলে দিলাম হুম ||
০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: !!!!!!!!!!!!ভািগনা ভুই পাইছি :-<
৩৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
দুরন্ত সাহসী বলেছেন: হুম সোহেলী আপনার সাথে এমন সব বিষয় নিয়ে কথা বলার ইচ্ছে আছে কিন্তু জীবন ধারা বদকে যাওয়ায় এখন আগের মত ভাব্যে পারিনা এবং লিখতেও তবুও নিজেকে একটু গুছিয়ে নিয়ে বসবো আবার খুব সহসাই
সর্ব মঙল কামনা
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: জি আমিও এইযখন তখন বোদলে যাওয়া জীবন ধারার সাথে পেরে উঠছি না কিছুতেই , এইটাই বুঝি জীবনের রীতি । ক্রমশ নিশ্চিত ধংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি অথচ কিছুই করার নেই , পারছিনা ।
আশা করি ভালো আছেন , থেকবেন ।সময় সুযোগ হলে কথা হবে
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একবার পড়লাম আপু। আরেকবার পড়তে হবে। সার্বিক মিথ্যাচার আর সেসব মিথ্যাচারের বিবেক বোধহীন নির্লজ্জ উলঙ্গ সমর্থকদের দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে গেছি।