১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


একাকী এত উঁচুতে যেতে ভয় লাগার কথা! ভয়ংকর তাচ্ছিল্যের সাথে সবকিছুকে পেছনে ফেলে দিগন্তে মিশে যাবার এই প্রবনতা কেন?

২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৩১

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: লেখার বাচন ভঙ্গি সুন্দর

৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো লেগেছে। +

লেখক দায়ী নয়।

৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর।

৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কবিতা না হলেও কবিতার মতই সুন্দর

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:০০

মেহেদী রবিন বলেছেন: লেখিকা দায়ী

৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: সায়েদা সোহেলী ,




অবশেষে মুক্তির গান ।
শঙ্খচিল হয়ে নীল দিগন্তে ডানা মেলে দিতে পারলে বলাই যায় --- তোমার খেয়ালিপনা শেষে চাইলেও আর তুমি আমায় ফেরাতে পারবে না ......
কিন্তু মানুষের যে সব সময় শঙ্খচিল হয়ে ওঠা হয়না !

৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৬

প্রথমকথা বলেছেন: ভাল লেগেছে।

৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

পুলহ বলেছেন: প্রথমে ভেবেছিলাম বুঝি শঙ্খচিল না হয়ে গাংচিল কিংবা সমুদ্র-সারস টাইপ একটা কিছু লিখলে "সমুদ্রের ঢেউ ছুয়ে ছুয়ে উড়ে..." চলার ব্যাপারটা আরো ভালো মিলতো। কিন্তু পরবর্তীতে দেখলাম আপনি শংখচিলের কনসেপ্টটাই ফোকাস করেছেন, শেষের দিকে আরো বেশ কয়েকবার তাকে এনে।
"নেই মুখোশ ঘেরা মানুষ গুলোর সুখ সুখ হাসির বিশ্রী শব্দ ......... "- এ লাইনটা আমার কাছে গভীর পর্যবেক্ষণের এক লাইন বলে মনে হয়েছে।
আপনার খৈভাজা প্রজেক্ট ভালো লাগলো।
শেষে ভ্যান গগের উক্তিটা ভাজা খৈ এর ওপর চন্দন ছিটিয়ে দিলো...
শুভকামনা সায়েদা সোহেলী !

১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

নেক্সাস বলেছেন: খৈ ভাজা প্রজেক্ট হলেও কবিতা নান্দনিক। জীবন বিচ্যুত কিংবা স্বপ্নভংগ কোন অতৃপ্ত আত্মার আত্ম হননের কালের কাল্পনিক নান্দনিক চিত্র।

কিন্তু নিজেকে হত্যা কি সত্যি মুক্তি? নাকি মুক্তির নাম প্রতিরোধ। কথা থেকে যায়।

পুলহ সাথে একমত হয়ে বলবো সমুদ্রের সাথে শঙ্খচিলের মিলটা ঠিক যায়না।


শুভ কামনা।

১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

মেহেরুন বলেছেন: " তুমি জীবন্ত মানুষের খোলসে মোড়া এক অতৃপ্ত আত্না , তোমার মুক্তি নেই মৃত্যু তেও " এই লাইনটা ভালো লাগলো অনেক। ভালো থাকবেন।

১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

বিজন রয় বলেছেন: " তুমি জীবন্ত মানুষের খোলসে মোড়া এক অতৃপ্ত আত্না , তোমার মুক্তি নেই মৃত্যু তেও "

++++

১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
খৈ ভাজা বেশ চমৎকার হয়েছে। আরো খৈ ভাজুন।

১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দারুন হয়েচে আপি

১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: খৈ ভাজা এত কম হয়! আক্ষেপ!!

১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভালো লেগেছে খৈ ভাজকের খৈ ভাজা । এমন খৈ ভাজা যেন আরো পাই ।

নীল আকাশে মুক্ত হতে কে না চায় । কিন্তু সূর্যও যে ডুব দেয় !

১৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তোমার খেয়ালিপনা শেষে চাইলেও আর তুমি আমায় ফেরাতে পারবে না ...... দারুন অভিমানী পংক্তি। +++

১৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন: তুমি আর নেই সেই তুমি! কবিতা পড়ে
গানটা মনে পড়ে গেল।

এতো অভিমান কার উপর?

১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৩৫

মুহম্মদ ইফতেখার হোসেন বলেছেন: সমুদ্রের ঢেউ ছুঁয়ে ছুঁয়ে উড়ে চলেছি এক অজানার পথে ...

" তুমি জীবন্ত মানুষের খোলসে মোড়া এক অতৃপ্ত আত্না , তোমার মুক্তি নেই মৃত্যতেও "

ইচ্ছেখুশিতে বারবার আমার স্বপ্ন ভেঙ্গে দেবার যে খেলা তোমার
শেষ হতে যাচ্ছে চিরতরে ...

পাখির মত ডানা মেলে নীল দিগন্ত ছোঁয়ার ইচ্ছে টা যে আমার বহুদিনের
তাই ইচ্ছে পুরনের সুখ ছোঁয়ায় আজ আমি তৃপ্ত ......
মুক্ত ,
উড়ন্ত এক গাংচিল .।.।.।

আপনাকে সব সময় উজ্জীবিত দেখেছি আপনার লেখায়- অসম্ভব প্রাণ শক্তিতে। আজ এ লেখায় আপনাকে হতাশ মনে হচ্ছে। আপনি কি আসলেই হতাশ কবি? অথবা নিতান্তই খই ভাজার জন্য ভাজা- "নেই কাজ তাই খই ভাজ"? ভাল একটি লেখা উপহার দেবার জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।

২০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ইহা একটি খৈ ভাজা প্রজেক্ট,,, কবিতা ভাবিয়া কেহ ভুল করিলে লেখক দায়ী নহে !!!

আপনার খৈ ভাজা প্রজেক্ট সুন্র হয়েছে!!

২১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:১০

নীলপথিক বলেছেন: হু, খইটা বেড়ে ভেজেছেন দেখছি!

২২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: শিরোনামটা খুব সুন্দর হয়েছে। ব্রাকেটে A glass of Aconite কথাটা লিখে দেয়ার কোন বিশেষ তাৎপর্য আছে কি? অবশ্য লিখে দেয়াতে ভালই হয়েছে, ইংরেজী Aconite কথাটার মানে শেখা হলো।
আরো অনেকে যেমনটা বলেছেন, আমিও বলছি, নেই মুখোশ ঘেরা মানুষগুলোর সুখ সুখ হাসির বিশ্রী শব্দ - এ চরণটার অভিব্যক্তি চমৎকার হয়েছে।
যদিও কবি এবং কবিতা এক নয়, কবি যা লিখে থাকেন তা তার নিজের কথাই হতে হবে এমন কথা নেই, তবুও যার কথাই কবিতার দ্বিতীয় স্তবকে ব্যক্ত হোক না কেন, কবিতার বিষাদ পাঠকের মন ছুঁয়ে যায়, মনকে ভারাক্রান্ত করে তোলে।
ভ্যান গগের কথাটা খুব ভাল লাগলো।
পুলহ এবং কথাকথিকেথিকথন এর মন্তব্য দুটো এবং সেই সাথে আপনার উত্তর দুটোও ভাল লেগেছে। ১৭ নং প্রতিমন্তব্যটাও।

২৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কবিতা হা এই কবিতাটিই বেশ মনযোগ দিয়ে পড়লাম । খই ভাজা নিয়ে বলার আগে ফয়সালা করে নিই এটা যে কবিতাই , লেখক যে দায়ী নন সে কথা তো বলাই আছে তবে কবিতা বলার দায় ভার আমার স্কন্ধেই নিতে চাই । যদিও কবিতার ফর্মটিকে সাজানো হয়েছে গদ্যের ফরম্যটে । কিন্তু কবিতার দেহটি গড়ে ওঠেছে শব্দের অমোঘ বন্ধনে, ভাবের নিবিড় বিন্যাসে। শব্দের এ বন্ধন ও ভাবের এ বিন্যাস ঘটানো হয়েছে এই কবিতায় বিবিধ ছন্দের মাধ্যমে ।

ছন্দের ভিন্নতার জন্য কবিতাটি হয়ে ওঠেছে অনন্ন । কবিতাটি নীজের শরীর বেয়ে চলতে চলতে নতুন নতুন ছন্দ বানিয়ে নিয়েছে তার নিজের চলার পথকে সুগম করার জন্য। এ কবিতাটিতে যে ছন্দ আছে তাকে গদ্যছন্দ হিসাবেই আমরা জানি । হয়ত অনেকেই বলবেন টানা একপাতা গদ্য লিখে তারপর ইরেজার দিয়ে তার দু’পাশটা একটু এলোমেলোভাবে মুছে দিলেই সেটা অমনি গদ্য কবিতা হয়ে যায়। খুবই যে মোটা দাগের রসিকতা, তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু আসলেই কি তাই, কবিতার মধ্যে কাজ করে অন্যরকম এক দ্যোতোনা। কবিতা নিয়ে কোলরিজ বলেছেন—‘শ্রেষ্ঠ শব্দের শ্রেষ্ঠ ব্যূহ’ আর মালার্মে বলেছেন ‘শব্দই কবিতা’। সে হিসাবেই এই কবিকাটির মধ্যে ব্যবহৃত শব্দের যথার্থতা বিচার না করেই বলা যায় শব্দের মাধ্যমে ভাব ও ছন্দের সুষম বিন্যাসই ঘটেছে এখানটায় ।

এখানে উল্লেখ করা যায় :
এক চুমুকেই শুষে নিয়েছিলাম পেয়ালার সব টুকু পানীয়
আকাশের মত গাড় নীল কাচের পেয়ালায় নিজের প্রতিচ্ছবি পরেছিল ,
মনে হয়েছিল আমি এক শুভ্র গাংচিল ............
সমুদ্রের ঢেউ ছুঁয়ে ছুঁয়ে উড়ে চলেছি এক অজানার পথে ...
যেখানে নির্ঘুম রাত্রির ক্লান্তি নেই ,
এই লাইনগুলো পড়ে মুগ্ধ না হয়ে পারিনা , কেননা গাংচিলদের সাথে আমার দির্ঘ দিনের বসবাস , তাই অভিজ্ঞতার আলোকে মিলাতে পারি কবিতার নির্যাস ।কবিতাটির এই কথাগুলোর মধ্যে আছে অন্যরকম দ্যোতোনা যা ছন্দের কথা ভাবারও অবকাশ দেয় না। শব্দাবলির মাঝে পরস্পরের বন্ধন ও ধ্বনি বা ভাবের প্রবাহ আমাকে কবিতার মতোই মোহিত করে। অর্থ্যাৎ অন্যরকম এক ভাবছন্দ আমার হৃদয়ে ধরা দেয় যেমনটি দেখা যায় :

নেই মুখোশ ঘেরা মানুষগুলোর সুখ সুখ হাসির বিশ্রী শব্দ .........
যেখানে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে কেউ মনে করিয়ে দেয় না -
" তুমি জীবন্ত মানুষের খোলসে মোড়া এক অতৃপ্ত আত্না , তোমার মুক্তি নেই মৃত্যতেও "

খৈ বাজার মত বলা হলেও এ কবিতায় অতিনিরূপিত ছন্দের বন্ধন ভেঙ্গেই ভাষা ও প্রকাশরীতিতেই একটি সলজ্জ সলজ্জ অবগুণ্ঠনপ্রথা দূর করেই সাহসী পদক্ষপে স্বাধীন ক্ষেত্রে সঞ্চরণ করেই এটি একটি স্বাভাবিক কবিতা হতে পেরেছে ।
এতে আছে একটি আবেদন যা বাক্যের ঠাস বুনন দিয়ে লিখা:
তাই তো পেরেছিলাম এমন পরিতৃপ্তির হাসি দিয়ে গভীর ঘুমে হারিয়ে যেতে ....।.।।
আমি যে জানতাম ,
তোমার খেয়ালিপনা শেষে চাইলেও আর তুমি আমায় ফেরাতে পারবে না ......
ইচ্ছেখুশিতে বারবার আমার স্বপ্ন ভেঙ্গে দেবার যে খেলা তোমার
শেষ হতে যাচ্ছে চিরতরে ...
ক্ষমা করে দিও আমায় ।

আঁচ করা যায় এ কবিতায় অনুপ্রাসের প্রয়োগ হয়েছে দারুনভাবে যথা :

পাখির মত ডানা মেলে নীল দিগন্ত ছোঁয়ার ইচ্ছে টা যে আমার বহুদিনের
তাই ইচ্ছে পুরনের সুখ ছোঁয়ায় আজ আমি তৃপ্ত ......
মুক্ত ,
উড়ন্ত এক গাংচিল

কবিতাটিতে মানবিক চেতনাগুলোকে মিথের মোহগ্রস্থতার মাঝে উপস্থাপন শক্তিটিই আমার কাছে এটাকে দিয়েছে কবিত্যের মর্যাদা ।

এছাড়া আপনার পুরা ব্লগ বাড়ীটাই ঘুরে দেখে এসেছি এ বেলায়, দেখলাম দীর্ঘ সময় ধরে আপনি কবিতার পথে হেঁটেছেন। কবিতাকে নিয়ে গেছেন বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে। এখনেও তাই লিখেছেন সেরকমই কবিতা। আপনার একটি কবিতার কটি চরণ এখানে না বললেই নয় ;
আজ আমি দেশান্তরী হবো
ইট কাঠের জরাজীর্ণতা ভুলে
লোকারণ্য ছেড়ে আমাতে হাড়াবো
আজ পৃথিবীর সমস্তটুকু রঙ ললাটে রাঙাবো
আজ আমি দিগন্তে নীলাকাশ ছোঁব
আজ আমি রূপে অপরূপ হবো
মেঘবালিকা তোমায় নিমন্ত্রণ
( প্রাণ রসায়ন ~ জীবনের রঙ, রূপ, মুগ্ধতা অতঃপর ...... মডেল ফটোগ্রাফি)

মোদ্দা কথা হলো এই কবিতাটিকে আমি খৈ ভাজা বলে মেনে নিতে পারলামনা বলে দু:খিত, আর এটাকে কবিতা বলার জন্য যে কোন কাঠগড়ায় দাঁড়াতেও আমি প্রস্তুত ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভাবলাম কটকটি নামটা বোধয় ঘুঁচলো বুঝি ! কিন্তু সে আর হইলো কৈ । কিছু দূষ্কৃতিকারী যে আর ঘুঁচতে দিলো না !!!

হুম সূর্য ডোবা আবশ্যক । জোনাক, শিশির্‌ পূর্ণিমা, আমবস্যা এগুলার দেখা ও যে চাই !

কেমন আছেন ? খুব খৈ খেতে ইচ্ছে করছে যে !

২৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২১

জেন রসি বলেছেন: বাস্তবে আত্মহত্যা করলে পরম মুক্তি। কিন্তু কবিতায় আত্মহত্যা করলে সেটা পরম অভিমান হয়ে যায়।

খৈ ভাজা অনেক স্বাদ হয়েছে আপু। সুন্দর কবিতা।

২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

এ কবিতা পাঠে একটি শব্দই মনে এল দুর্দান্ত

২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আমিও আপনার ভালো থাকার পলিসির মতই ভাল আছি, খারাপ থাকাটা পুরাই লস প্রজেক্ট !

দোয়া রইল আফটার লাইফেও যেন ভালো থাকেন । আর যেন বেশি বেশি খৈ ভাজতে পারেন !!! এবং আমাদের জন্যও দোয়া কইরেন যেন আমরা সবাই মিলে সে খৈ খাইতে পারি !! হা হা

২৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৬

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আমরা নিজ থেকে দাওয়াত নিয়ে চলে আসবো ! আপনাকে দাওয়াত দেয়ার কষ্ট থেকে বাঁচাইয়া দিলাম !!

কোনভাবে মনটাকে ঋণমুক্ত রেখে চলে যেতে পারলেই হয় ।

২৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন।

৩০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৩

অন্তরন্তর বলেছেন: বাহ, খুব সুন্দর।

৩১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৮

শাব্দিক হিমু বলেছেন: ঠান্ডা আমেজে খই ভাজা বেশ লাগলো। +++

ডানামেলা গাঙচিলও মুক্ত নয়। বেলা শেষে তাকেও ফিরতে হয় কোন নীড়ে। মুক্তিতেও মুক্তি মেলেনা। তাই হয়তো মুক্তির প্রতি টান আমাদের বেশি।

প্রতিচ্ছবি পরেছিল < পড়েছিল।

৩২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ৫০ তম পোস্টে ৫ বছর পূর্তি । অভিনন্দন নিন ।

৩৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: তুমি এত কম লিখ কেন ?

৩৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন:



পাখির মত ডানা মেলে নীল দিগন্ত ছোঁয়ার ইচ্ছে টা যে আমার বহুদিনের
তাই ইচ্ছে পুরনের সুখ ছোঁয়ায় আজ আমি তৃপ্ত ......
মুক্ত ,
উড়ন্ত এক গাংচিল .।.।.।

চমৎকার

৩৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

অন্তরন্তর বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্‌ ভাল আছি।
হেপি নিউ ইয়ার।

৩৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

অর্ক বলেছেন: হোক খই ভাজা তারপরও খুব ভালো লাগলো! শুভেচ্ছা ভরপুর।