![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা সবাই মুসলিম আর্মির জেরুজালেম বিজয় এবং আল ফারুক উমর রাঃ এর একজন মাত্র সহকারি নিয়ে জেরুজালেম যাত্রার ঘটনা জানি। কিন্তু এর পরের যা ঘটে কমই জানি। বস্তুত পরে যা ঘটে তাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। উমর রাঃ যখন বিজয়ি হিসেবে শহরে প্রবেশ করে তখন জেরুজালেমের খ্রিস্টানরা ভাবে উমর রা. জেরুজালেমের সবচেয়ে পবিত্র চার্চে নামাজ পরবেন নগর বিজয়ের চিহ্ন হিসেবে [সে সময়ের রিতি অনুযায়ি], কিন্তু উমর রা. তা করতে অস্বিকৃতি জানান। তিনি বলেন, আমি যদি এখানে নামাজ পরি তাহলে ভবিষ্যতে কোন মুসলিম শাসক এই চার্চকে মসজিদ বানিয়ে ফেলেতে পারে, ইসলামের উদ্দেশ্য এটা নয়। তিনি বলেন অধিবাসিরা চাইলে মুসলিম হতে পারে, তবে সবার নিজ নিজ ধর্ম পালন করার স্বাধিনতা রয়েছে। খ্রিষ্টানরা যে ভয় পেয়েছিল তা হয় না উপরন্তু বারজেন্টাইনদের সময় যে বর্ণ প্রথা ছিল মুসলিম শাসনে তা ছিল না। সব ধর্মের আলাদা আলাদা আইন এবং বিচারক ছিল। মুসলিমরা কোন অতিরিক্ত সুবিধা পেত না। তারা বারজেন্টাইন শাসন আমলের চেয়ে অধিক স্বাধিনতা এবং অধিকার ভোগ করতো। জেরুজালেমের অমুসলিমদের শধু জিজিয়া কর দিতে হত যা কিনা বারজেন্টাইন রাজাদেরকে দেওয়া করের চেয়ে অনেক কম।
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩
আমি মিন্টু বলেছেন: উইকি সংগ্রহ ভালো হয়েছে ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
যাযাবর চিল বলেছেন: উইকিও যেতে হয় না, Youtube এ-ই পাওয়া যায়। আমার জন্ম 1990’s এ। 600’s এ না, যে নিজে দেখবো। অন্যকোথাও থেকেই দেখতে হবে। আপ্নের জন্ম কবে?
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
মুসাফির নামা বলেছেন: দুঃখিত, এভাবে ইতিহাসের চর্চা হয় না। রাষ্টনায়ক হিসাবে তিনি শ্রেষ্ঠ দৃষ্টান্ত।অথচ দুই লাইনে শেষ?
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: খলিফা উমর ইসলামের শ্রেষ্ট রাষ্টনায়ক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
অপ্রয়োজনীয় ইতিহাস, মনে হয়।