নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমরা মানুষ, আমরা মানুষ, তফাৎ শুধু শিরদাঁড়ায়

যাযাবর চিল

i agree to disagree...

যাযাবর চিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিয়াঃ একজন বাইচ্যান্স জেনারেল নামা

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:১৯

এক-
...আমি আর দাউদ কামরায় বসে রইলাম। রাষ্ট্রপতি টেলিফোনে তথ্যমন্ত্রীকে চাইলেন। সংযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, 'হোয়াট হ্যাভ ইউ ডান এ্যাবাউট মিঃ মূসা' উত্তরে কী জানলেন আমি জানিনা, তবে মুখ খানি কঠোর করে কিছুক্ষণ শুনলেন, তারপর 'আচ্ছা' বলে টেলিফোন রেখে দিলেন। আমাকে বল্লেন, 'একটু সমস্যা দেখা দিয়েছে, ঠিক করে দেব।' আমাকে যাওয়ার অনুমতি দিলেন, দাউদকে থেকে যেতে বল্লেন।
সমস্যাটি কি পরে দাউদের মুখে শুনেছিলাম। সমাধানটি রাষ্ট্রপতি কীভাবে করেছিলেন তাও জেনেছি। আমার প্রেস ইনস্টিটিউটে নিয়োগের ব্যাপারে সামরিক ও বেসমরিক গোয়েন্দা সংস্থা থেকে আপত্তি এসেছিল। আমাকে বিদায় দিয়েই টেলিফোন করলেন ডিএফআই প্রধান জেনারেল মহব্বত জান চৌধুরীকে। জেনারেল চৌধুরী রাষ্ট্রপতিকে জানালেন, 'মূসা সাহেব আওয়ামীপন্থী, সুতরাং তাঁকে সরকারি কোন পদে নিয়োগ দেয়া যাবেনা।' রাষ্ট্রপতি গম্ভীর মুখে উত্তর দিয়েছিলেন, ' তা আমি জানি। তিনি প্রেস ইনস্টিটিউটের ডিজি হওয়ার উপযুক্ত কিনা, সাংবাদিকদের শেখানোর বিদ্যা আছে কিনা, সেটা বলুন।' তারপর নাকি বলেছেন, 'তাকে রাষ্ট্রপতি ক্লিয়ারেন্স দেওয়ার পরে আপনাদের রিপোর্ট ইজ ইউজলেস'। এই কথাবার্তার বিষয়বস্তু পরবর্তীতে মহব্বত জান চৌধুরীর ছোটভাই সরওয়ার জান চৌধুরীও আমাকে জানিয়েছিলেন। দু'দিন পরে হুদা ভাইয়ের ফোন পেলাম, 'মূসা, তুই কোথায়? এদিকে বঙ্গভবনের টেলিফোনে আমার প্রাণ অতিষ্ঠ।' যথা সময়ে ডিজি পিআইবি পদে যোগ দিলাম।
অতঃপর জিয়া চরিত্রের কোন বিশেষ দিক নিয়ে বিশ্লেষণের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। তবে আমার ব্যক্তিগত কাহিনীটি থেকে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রাষ্ট্র পরিচালনায় যে প্রশাসনিক দক্ষতার কথা বলা হয় তার ভিত্তি সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যেতে পারে। অন্তত আমার ক্ষেত্রে বোঝা গেছে তাঁর প্রশাসনে দলীয়করণ, রাষ্ট্র ও সরকার পরিচালনায় ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ এবং রাজনৈতিক সংকীর্নতার কোন স্থান ছিল না। প্রশাসনিক বা নীতিটি অনুসরন না করার কারণেই পরবর্তীতে কেউ কেউ রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন॥"
- এ বি এম মূসা, জিয়ার দর্শন ও বাংলাদেশ(প্রবন্ধ সংগ্রহ), পৃঃ ২৫

দুই-
...পরদিন বিকেলবেলা অবিশ্বাস্য একটা ব্যাপার ঘটে গেল। চট্রগ্রাম রেডিও স্টেশন থেকে মেজর জিয়াউর রহমান নামে একজন বলল, বঙ্গবন্ধু ভাল আছেন। তাকে নেতা করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনা করা হয়েছে। শোনামাত্র সবাই আনন্দে চিৎকার করে উঠল। মেজর জিয়াউর রহমান নামের মানুষটার জন্য গর্বে আমাদের বুক ফুলে উঠলো।
- মুহাম্মাদ জাফর ইকবাল, আমার বন্ধু রাশেদ, পৃঃ ১৭২

তিন-
...২৭ মার্চ শনিবার রাত ৮ টায় রেডিওর নব ঘুরাতে ঘুরাতে এই দেশের বেশ কিছু মানুষ অদ্ভুত একটা ঘোষণা শুনতে পায়। মেজর জিয়া নামের কেউ একজন নিজেকে রাষ্ট্রপ্রধান ঘোষণা দিয়ে বলেন , 'আমি বাংলেদেশর স্বাধীনতা ঘোষণা করছি' । তিনি সর্বাত্মক যুদ্ধের ডাক দেন। দেশের মানুষের ভেতর দিয়ে তীব্র ভোল্টেজের বিদ্যুতের শক প্রবাহিত হয়। তাদের নেতিয়ে পড়া মেরুদণ্ড একটি ঘোষণায় ঋজু হয়ে যায়। একটা অচেনা অজানা কণ্ঠস্বর এতটা উন্মাদনা সৃষ্টি করতে পারে ভাবাই যায় না"।
- হুমায়ূন আহমেদ, জোছনা ও জননীর গল্প, পৃঃ ১৮৩

চার-
"...প্রেসিডেন্ট জিয়া সম্পর্কে মাওলানা ভাসানী কে প্রশ্ন করা হয়েছিলঃ হুজুর, আপনাকে তো সব সময়ই সরকার বিরোধী ভূমিকায় দেখা যায়, এমনকি যখন আপনার নিজের দল মন্ত্রী সভা গঠন করেছেন তখনও আপনি একই জনসভায় দাঁড়িয়ে আপনার পাশে বসা মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বক্তব্য দিয়েছেন, অথচ দেখা যায় আপনি জিয়াউর রহমানের প্রতি যথেষ্ট সহানুভূতিশীল । জিয়াউর রহমানের প্রতি আপনার এই দুর্বলতার কারণ কি ?
মাওলানা ভাসানী জবাবে বলেছিলেন: দেখ তোমরা তো রাজনীতি দেখছো বহুদিন ধরে, আমার রাজনৈতিক জীবন ও অনেক দিনের। আমার এই দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে এদেশে এমন একটা লোক তো কখনো ও দেখলাম না যে ক্ষমতার শীর্ষে পৌঁছে নিজেকে দূর্নীতি আর স্বজনপ্রীতির ঊর্ধ্বে রাখতে পেরেছে । আমাকে একটা উদাহরণ দেখাও"।
-অধ্যাপক আবদুল গফুর (ভাষা সৈনিক), প্রবন্ধ

পাঁচ-
...তিনি ছিলেন জনগণের হৃদয়ের মানুষ। তিনি ছিলেন কাজের মানুষ। সামরিক শৃঙ্খলাকে, সামরিক আবেগকে তিনি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নিয়ে আসেন। তার দূরদৃষ্টিমূলক, রাষ্ট্রনায়কোচিত কর্মকাণ্ডের কারণে বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে প্রথম পা রাখে; বাংলাদেশ পৃথিবীর জাতিগুলোর মিলনমেলায় নিজের নাম উজ্জ্বলভাবে প্রস্ফুটিত করে। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান দেশগুলো, তাৎক্ষণিক প্রতিবেশী অমুসলমান দেশগুলো এবং বিশ্বের নেতৃত্ব প্রদানকারী পাশ্চাত্যের দেশগুলোর সাথে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। ইরাক ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়েছিল। উভয় পক্ষের সাথে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ওই যুদ্ধ নিরসনের লক্ষ্যে যেই তিন সদস্যের তথা তিনজন রাষ্ট্রপ্রধানের কমিটি করা হয়েছিল, সেই কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। সর্বোপরি উদীয়মান সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি চীনের সাথে ভারসাম্যমূলক সম্পর্ক সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন জিয়াউর রহমান।
জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক বিরোধীরা তার সমালোচনা করতেই পারেন। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বিনাদ্বিধায় বলবেন, জিয়াউর রহমান সমন্বয়ের রাজনীতি, সহনশীলতার রাজনীতি, সমঝোতার রাজনীতি ও বহুদলীয় রাজনৈতিক গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। গবেষকেরা স্বীকার করেন, তিনি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে তৃণমূল মানুষের অংশগ্রহণে বিশ্বাস করতেন, কঠোর শৃঙ্খলায় বিশ্বাস করতেন এবং নিজেকে দুর্নীতির ঊর্ধে রাখায় বিশ্বাস করতেন। তিনি তরুণ ও মেধাবীদের রাজনীতিতে আগ্রহী করে তোলার প্রচেষ্টা নিয়েছিলেন। সব কিছু মিলিয়ে তিনি সেনাপতি থেকে রাষ্ট্রনায়ক হয়েছিলেন। তিনি বন্দুকের যোদ্ধা থেকে কোদালের কর্মী হয়ে দেশ গড়ার জন্য প্রাণান্তকর চেষ্টা করেছিলেন।
-মেজর জেনারেল অবঃ সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম (বীর প্রতীক) ৩০ মে ২০১৮, দৈনিক নয়া দিগন্ত

ছয়-
১৯৭৭ সালে কিং খালেদ বিন আব্দুল আজীজের আমন্ত্রণে সৌদি আরব যান জিয়াউর রহমান এবং উপহার হিসেবে সাথে নিয়ে যান দশ হাজার নিম গাছের চারা। বাদশাহকে উপহার দেয়ার সময় বলেন- “ গরিব মানুষের দেশের গরিব রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে আপনার জন্য এই সামান্য উপহার।”
বাদশাহ্ বহু দেশ থেকে বহু মূল্যবান উপহার পেয়েছেন; কিন্তু এই অদ্ভুত উপহার আগে তিনি পাননি। এই গাছ উষর মরুতে ছায়া দেবে শুনে তিনি বলেন অবাক হয়ে যান এবং বলেন, আজ থেকে সৌদি আরব ও বাংলাদেশ পরস্পর অকৃতিম বন্ধু। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য অর্থ সাহায্য দিতে চান। এ সময় জিয়াউর রহমান বলেন, আমাদের দেশের মানুষ গরিব, কিন্তু তারা পরিশ্রম করতে জানে। আপনার দেশের উন্নয়ন কাজের জন্য হাজার হাজার শ্রমিক দরকার। একটি নব্য স্বাধীন মুসলিম দেশের জন্য যদি আন্তরিকভাবে সাহায্য করতে চান, তবে আমার দেশের বেকার মানুষদের কাজ দিন। বাদশাহ তক্ষনাৎ রাজি হলেন। শুরু হল আরব বিশ্বে জনশক্তি রপ্তানি। তখন থেকে বাংলাদেশ থেকে লাখ লাখ মানুষ সৌদি আরব গিয়ে নিজেদের ভাগ্য বদল সহ স্বাবলম্বী হয়ে ফিরেছেন বাংলাদেশে
জিয়াউর রহমানের দেয়া সেই নিমের চারাগুলো আজ ছড়িয়ে পড়েছে সাড়া সৌদি জুড়ে। আরাফাতের ময়দানে সবুজ শীতল ছায়া দিয়ে চলেছে লক্ষ নিম গাছ। সউদি আরবের মানুষ প্রেসিডেন্ট জিয়াকে স্মরণ করে নিম গাছকে বলে "জিয়া সাজারাহ" বা জিয়া গাছ।
-দৈনিক সংগ্রাম, ১৬ আগস্ট ২০১৭

সাত-
"রাষ্ট্রপতিকে কখন হত্যা করা হলো? ১৯৮০-তে নয়, ১৯৮১ সালের মে মাসে। যখন রাষ্ট্রপতি দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন, যখন রাষ্ট্রপতি দৃঢ় প্রত্যয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম ঘোষণা করলেন, যখন শোষণহীন সমাজব্যবস্থার কথা বলতে চাইলেন, দক্ষিণ এশিয়া, পৃথিবীর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে গেলেন, সিরিয়ায় গেলেন যখন, আর সেই মুহূর্তে তার ওপর আঘাত এলো। সুতরাং আজকে নতুনভাবে আমাদের মূল্যায়ন করতে হবে, এই আক্রমণ কিসের আক্রমণ? কারা এই আক্রমণ করেছে? তাদের উদ্দেশ্য কী? তাদের উদ্দেশ্য যাই হোক, দেশের কোনো মঙ্গল কামনা নয়, মানুষের মঙ্গল কামনা নয়, একটা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমেই এই হত্যা। হত্যা করা হয়েছিল একটা স্টাবলিশমেন্টকে নষ্ট করার জন্য, স্থিতিশীলতাকে নষ্ট করার জন্য। স্থিতিশীলতা নষ্ট করে কারা লাভবান হয় — লাভবান হয় প্রতিক্রিয়াশীল চক্র, লাভবান হয় সাম্প্রদায়িক শক্তি, লাভবান হয় সাম্রাজ্যবাদী শক্তি। আর ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাংলার জনগণ, দুঃখী মানুষরা, দেশের আপামর জনগণ।"
- সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, ৩ জুন, ১৯৮১ তে সংসদে শোক প্রস্তাবের ভাষণে

আট-
...শুক্রবার ভোরে প্রেসিডেন্ট জিয়া নাস্তা খাচ্ছিলেন। আয়োজন সামান্য। চারটা লাল আটার রুটি। দুই পিস বেগুন ভাজি। একটা ডিম সিদ্ধ। জিয়ার সঙ্গে নাশতার টেবিলে বসেছেন তার বন্ধু ও সহযোদ্ধা জেনারেল মঞ্জুর। জেনারেল মঞ্জুর বিস্মিত হয়ে বললেন, এই আপনার নাশতা ? প্রেসিডেন্ট বললেন, হতদরিদ্র একটি দেশের পরিপ্রেক্ষিতে এই নাশতা কি যথেষ্ট না ?
...জিয়াউর রহমানের পাঁচ বছরের শাসনে প্রতি মাঘের শেষে বর্ষন হয়েছিল কিনা তা কেউ হিসাব রাখেনি ,তবে এই পাঁচ বছরে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়নি । অতি বর্ষনের বন্যা না , খরা না , জলোচ্ছাস না । দেশে কাপড়ের অভাব কিছুটা দূর হলো । দ্রব্যমূল্য লাগামছাড়া হলো না। বাংলাদেশের নদীতে প্রচুর ইলিশ মাছ ধরা পড়তে লাগলো। বাংলাদেশের মানুষ মনে করতে লাগলো অনেক দিন পর তারা এমন এক রাষ্ট্রপ্রধান পেয়েছে যিনি সৎ। নিজের জন্য বা নিজের আত্নীয়স্বজনের জন্য টাকা পয়সা লুটপাটের চিন্তা তার মাথায় নেই। বরং তার মাথায় আছে দেশের জন্য চিন্তা । তিনি খাল কেটে দেশ বদলাতে চান। জিয়া মানুষটা সৎ ছিলেন , এতে কোনো সন্দেহ নেই। লোক দেখানো সৎ না , আসলেই সৎ। তার মৃত্যুর পর দেখা গেল জিয়া পরিবারের কোনো সঞ্চয় নেই।
- হুমায়ূন আহমেদ, দেয়াল, পৃঃ ১৮৯, ১৯৩

আজ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জন্মদিন।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালীরা আইয়ুব খানের মতো অভিজ্ঞ জেনারেলকে চাননি, লাথি মেরে বের করেছেন, সেই বাংগালীেরা শেখের হত্যাকারীকে নিয়ে উৎসাহী ছিলেন? য রা উটসাহী ছিলো, তারা স্বাধীনতার জন্য লড়েননি। হুমানয়ুন আহমেদ ও জাফর ইকবালের বাবা পাকীদের হাতে নিহত হওয়ার পরও, এরা যুদ্ধে যাননি, কোনভাবে যোদ্ধাদের সাহায্য করেনি।

জিয়ার জন্মদিন পালন করবে জামাত-শিবির ও আইয়ুবের সন্তানেরা।

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৪৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদ তার দেয়ালে ভুল তথ্য দেয়ার জন্য আদালতের কাছ থেকে সতর্কতামূলক নির্দেশনা পেয়েছিলেন।

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫০

পদ্মপুকুর বলেছেন: যদিও সংকলিত, সংকলনের মুন্সীয়ানায় সুখপাঠ্য হয়েছে। সম্মানিতকে অসম্মানিত করার আমাদের যে ঐতিহ্য, সে ঐতিহ্য থেকে আমাদেরকে সরাতে পারবে না বলেই আমি মোটামুটি নিশ্চিত। তবে, প্রেসিডেন্ট জিয়ার সততা, দেশপ্রেম নিয়ে যেমন প্রশ্ন করাটা অবান্তর ঠিক তেমনি তাঁর পরবর্তী প্রজন্মকে সঠিক দীক্ষা দেয়ার বিষয়টাও পরবর্তী ঘটনাবলীতে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠেছে।

লেখাটার শুরুর সাথে শেষ মেলাতে গিয়ে আবেগাক্রান্ত হয়ে গেলাম।
অন্যজগতে ভালো থাকুন সৎ জিয়া।

লেখাটার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০২

কামরুননাহার কলি বলেছেন: একজন প্রকৃতি মানুষকে কখনো অন্ধ মানুষেরা চিনতে পারে না। আর এই জন্য ই দেশের অবস্থা আজ এরকম। লোভ লালসায় ক্ষমতায় মানুষ হয়ে যায় অমানুষ সেটা অনেকের কমেন্টেস এর মধ্যেই দেখতে পারবেন।

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২২

রানার ব্লগ বলেছেন: জিয়া খুনী ছিলো সে সামরিক বাহিনীর অসংখ্য সৈনিক হত্যা করেছে নিজের স্বার্থের জন্য।

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: জিয়া অনেকদিন কারফিউ দিয়ে রাতের অন্ধকারে মুক্তিযাদ্ধা সৈনিকদের হত্যা করেছেন এমনকি যে তাকে রক্ষা করলো তাকেও বিচারের নামে প্রহসন করে হত্যা করেছে।পরবর্তিতে কোর্টে প্রমানিত।তার শাসন আমল অবৈধছিল সেটাও কোর্টে প্রমানিত। সে ছিল আইয়ুবের যোগ্য উত্তবসূরী।

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩০

নীল আকাশ বলেছেন: শহীদ জিয়াকে গভীরভাবে স্মরণ করছি। আরাম-আয়েশ আর বিলাসিতার বিপরীতে কঠোর কৃচ্ছ্রতার জীবন তিনি যাপন করতেন। ব্যক্তিচরিত্রে কোনো অনৈতিকতা, ভ্রষ্টচারিতা, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি তাঁকে কখনোই এতটুকু স্পর্শ করতে পারেনি। জেনারেল জিয়ার চরিত্রের সবচেয়ে বলিষ্ঠ দিক ছিল, তিনি স্তুতিবাক্য একদম পছন্দ করতেন না। তাঁর পরিবারের সদস্যরা, তাঁর স্বজনেরা তাঁকে সরকারি কাজে কখনো এতটুকুও প্রভাবিত করতে পারেননি। স্বজনপ্রীতি কখনো তাঁকে স্পর্শ করেনি। জিয়ার এক বড় অবদান তাঁর রচিত স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি। জিয়ার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, তাঁর দূরদৃষ্টি, বৈপ্লবিক চেতনা, বিশ্বাস ও স্বাধীনচেতা দৃঢ় চরিত্র আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। উনি প্রথম সার্ক এর কন্সেপ্ট তৈরি করেন।
ধন্যবাদ।

৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩২

হাসান ইমরান বলেছেন:


"জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক বিরোধীরা তার সমালোচনা করতেই পারেন। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বিনাদ্বিধায় বলবেন, জিয়াউর রহমান সমন্বয়ের রাজনীতি, সহনশীলতার রাজনীতি, সমঝোতার রাজনীতি ও বহুদলীয় রাজনৈতিক গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। গবেষকেরা স্বীকার করেন, তিনি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে তৃণমূল মানুষের অংশগ্রহণে বিশ্বাস করতেন, কঠোর শৃঙ্খলায় বিশ্বাস করতেন এবং নিজেকে দুর্নীতির ঊর্ধে রাখায় বিশ্বাস করতেন।"

জ্ঞানীদের জন্য নাকি ইশারা-ই যথেষ্ট । এখানে তো পুরা রচনা লেখা আছে!!

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




একজন মানুষ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে থেকে টাকার খনির উপর বসে যখন নিজেকে দিন আনি দিন খাই পর্যায়ে রাখেন তখন বুঝতে হবে তিনি দেশের হতভাগ্য জনসাধারনের দুঃখ কষ্ট বুঝতে পেরেছিলেন। তিনি বীর ছিলেন - বীরের মৃত্যু বীরের বেশে হয়েছে। একজন বীর শত্রুর হাতে হত্যা হয়েছেন। এই দেশে দুই বীরের হত্যা হয়েছে। এক বীরকে অস্বীকার করে আরেক বীরকে স্বীকার করা যায় না। শত্রুর হাতে হত্যা হওয়া বীরত্ব - এটি কাপুরুষতা নয়।

আমি ব্যক্তিগতভাবে জানি জিয়ার জন্মদিনে মৃত্যুদিনে এই জনগণের কিছুই আসে যায় না, কারণ দেশে চলছে স্বার্থের রাজনীতি। কিন্তু একটি কথা এখানে না বললেই না, বাংলাদেশ নামক দুঃখিনী দেশটি এই বাংলাদেশের মাটি জিয়াকে স্মরণ রাখবে অনন্তকাল।

পদ্ম পুকুর ভাই, হযরত মুয়াবিয়া রাঃ এর সন্তান ছিলেন ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়া, এখানে ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়ার জন্য হযরত মুয়াবিয়া রাঃ দায়ী নন। ঠিক তেমনই তারেক জিয়া খালেদা জিয়ার জন্য জিয়া দায়ী নন।

নীল আকাশ ভাই, বীরের শত্রু থাকবে, এটি চিরন্তন সত্য। শত্রু থাকে না রাস্তার মানুষের। শত্রু থাকে না লম্পট মানুষের, কারণ তারা সবার সাথে মধুর সম্পর্ক বজায় রাখে।

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা লাঠি হাতে দেশ চালানোতে, আমরা বিশ্বের তুলনায় প্রতিদিনই পেছনে পড়ে যাচ্ছি, ভারতের মতো হতে পারছি না ; আমাদের ইন্জিনিয়ারেরা কবিতা লিখছেন, হাদিসের ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, ব্যবসায়ীরা খাবারে কেমিক্যাল মিশাচ্ছে; ভারতীয়রা এসে বছরে ৪ বিলিয়ন ডলার নিয়ে যাচ্ছে; মহামারীতে বেক্সিমকো টিকার উপর ব্যবসা করছে। উনার লাঠির কারণে দেশ প্রেমিকেরাও ভয়ে চুপ।

কিন্তু উনি লাঠি হাতে দেশ চালানোর কারণ আছে, দেখছি।

১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪১

পদ্মপুকুর বলেছেন: ধন্যবাদ ঠাকুরমাহমুদ ভাই।

১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুভ জন্মদিন মিঃ প্রেসিডেন্ট !

১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: স্যালুট শহীদ জিয়া। আজ এই পোষ্ট পড়ে যে দুই একজনের কাঁপুনি রোগ আসবেই। আরাফাতের ময়দানে জিয়া গাছ আছে কিন্তু বাংলাদেশে জিয়া নাই। যুদ্ধের পর মুক্তিযোদ্ধাদের চাকরী না দিয়ে রক্ষী বাহিনী দিয়ে ঠ্যাংঙ্গানি দিয়েছে। এর ধারার পথেই আজও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কোণ-ঠাসা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হালুয়া খায়।

১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ লোকের যে নিকৃষ্ট চরিত্র , জিয়া তার উৎকৃষ্ট প্রতিনিধি।এজন্যই তাদের কাছে সে এতো প্রিয়।
জনগণ রুশ, চীনা,ভিয়েতনামী. কিউবান বা লিবিয়দের মতো হলে লেনিন, হো চি মিন, ক্যাণ্ট্রে, লি কুয়ান ইউ বা গাদ্দাফির মতো প্রকৃত সৎ-নীতিবান ও দেশপ্রেমিক নেতা পেতো। কিন্ত তারা তাদের চরিত্র অনুয়াযী পেয়েছে ভন্ড, নীচ, খুনী, জামাতিদের পিতা এবং ১৫ই আগষ্টের হত্যার অন্যতম ষড়যন্ত্রকারী ধর্ম ব্যবসায়ী জিয়াকে।
জামাতিদের কাছে সে গডফাদার কারণ সে ক্ষমতায় আসলে তারা এখনো বাংলাদেশে রাজনীতি করতে পারতো না।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে জিয়াকে ওসমানী তিনবার গ্রেফতাারের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
সে জামাতি রাজাকারদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিলো। তাদের মন্ত্রী বানিয়ে গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা ব্যবহারেরর সুযোগ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের রক্তের সাথে চরম বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলো।
অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য ৫,৫০০ এর বেশী সেনা সদস্যকে হত্যা করেছিলো। ছাত্র রাজনীতিকে পরিকল্পিতভাবে নষ্ট করেছিলো।
তার মুক্তিযোদ্ধা খেতাব বাতিল ও মরনোত্তর বিচার করা প্রয়োজন।

১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২০

নীল আকাশ বলেছেন: @ঠাকুরমাহমুদঃ ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। বীরের সম্মান কেউ ছোট করতে পারবে না। যতদিন এইদেশে স্বাধীনতা থাকবে তত দিনদিন উনার নাম লাল সবুজের পতাকায় লেখা থাকবে।
দেশরত্ন তুমি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান
আজও তাই স্মরি তোমাকে দিয়ে চিত্ত মম প্রাণ,
কীর্তি তোমার থাকবে অমলিন হে সাহসী সন্তান,
যতদিন রবে বাংলায় পদ্মা-মেঘনা-যমুনা বহমান,
ততদিন তোমার কৃতিত্ব রবে এই বাংলায় চির অম্লান।


১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩১

স্প্যানকড বলেছেন: হাইন্দা গেছে আওয়ামী, বি এন পি এখন হবে গুতাগুতি! সবাই মহান ছিলেন! তাই এখন এ জাতি এই হালে আছে। একটা জোকস আছে না, এক ভদ্রলোক টয়লেটে গেছে দেখে সামনে লেখা পাশে দেখুন, সেখানে লেখা অপর পাশে দেখুন, অপর পাশে লেখা পিছনে দেখুন, পিছনে লেখা নীচে দেখুন, নীচে লেখা উপরে দেখুন, উপরে লেখা মাদারচোদ ! মাইনষে চান্দে গেছে গা আর তুই এহানে বইসা রইছত! ভালো থাকবেন সকলে ।

১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: যদি দেশে কোনদিন গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়, তবে এই দেশ থেকে চিরতরে বিতারিত হবে আওয়ামিলীগ । খালেদা জিয়া ও তার সন্তান অলরেডি বিতারিত। বাইডেনের মত কেউ হয়ত সেদিন এই দেশে নির্বাচিত হবে এবং শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করবে জিয়াউর রহমানকে যিনি ছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশে বহুদলীয় গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা।

অগনতান্ত্রিক স্বৈরাচার ও তার সমর্থকদের কাছে জিয়া অসম্মানিত, পদদলিত এবং গালাগালির শিকার হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক।

১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্টের লেখককে অসংখ ধন্যবাদ। জিয়া সম্পর্কে এবিএম মুসা, মওলানা ভাষানী, হুমায়ুন আহমেদ এর মত এই দেশের খ্যাতনামা ব্যক্তিত্বদের ভাষ্য পড়ে অসম্ভব ভাল লাগলো। কথায় বলে যোগ্যের মূল্যায়ন কেবল যোগ্যরাই করতে পারে। হুমায়ুন আহমেদ ক্যান্সার আক্রান্ত হবার পর দেয়াল লেখা শুরু করেছিল বলে জেনেছিলাম। এও শুনেছিলাম বইটি তিনি শেষ করে যেতে পারেন নাই। তবে তার অসমাপ্ত লেখাটা কি বই আকারে বেরিয়েছে বলে কেউ জানেন?

১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬

নীল বাঘ বলেছেন: সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যাপার আমার কাছে মনে হয় জিয়াউর রহমান এবং শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব একই ভাবে মারা গিয়েছিলেন । কিন্তু জিয়ার জানাজা ছিল বাংলাদেশ এর স্বরনকালের সবচেয়ে বড় জানাজা কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের জানাজায় ছিল ৮ কি ১০ জন মানুষ । একজন লোকের জনপ্রিয়তা আমার মনে হয় সে মরার পরই বোঝা যায় । আমরা অনেক ধরনের সমালোচনাই করতে পারি কিন্তু মানুষের ভালোবাসা পেতে পারে কয়জন ?? এই জায়গায় আমি মনে করি জিয়াউর রহমান শেখ মুজিবুর রহমান থেকে অনেক বেশী সাধারন মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন।

২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫

স্প্যানকড বলেছেন: বাহ! চমতকার থিউরি তো! জানাযায় লোক সমাগম দেখে বুঝতে পারা যায় সে কত জনপ্রিয়! সত্যি! এ জাতির কপালে উলু! আলবদর, আল সামস এর প্রতিষ্ঠাতা ৭১ এর রাজাকার গোলাম আজম, নিজামির জানাযার লোক সমাগম দেখছেন? তাইলে এহন কইবেন উনারা বহুত বড় পীর কামেল ! ভালো থাইকেন আর খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করুন !

২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩১

মা.হাসান বলেছেন: মুসা সাহেবকে দেখার সুযোগ হয়েছিলো। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সাথে সাথে এ বি এম মুসা সাহেবের যে ধরনের মেক ওভার হয়েছিলো তাতে বড় বড় বিউটি সেলুন গুলোও ওনাকে ঈর্ষা করতে পারে।

কালো বেড়াল সুরঞ্জিত সাহেবের উপলব্ধি হৃদয়গ্রাহী।

শাহরিয়ার কবির সাহেবও এককালে জেনারেল জিয়ার স্তুতি করেছেন। ওনার সীমান্তে সংঘাত বইটা দেখতে পারেন।

(২) আমার এক প্রাক্তন সহকর্মি আগে এই ব্লগে লিখতেন। জেনারেল জিয়া সম্পর্কে একাধিক পজিটিভ পোস্ট দিয়েছিলেন। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর লোকেরা ওনার বাসায় যেয়ে ওনাকে কিছু সাবধান বাণী দেবার পর উনি এখন ব্লগে কদাচ আসেন। আসলেও শুধু প্রেমের কবিতা পোস্ট করেন, অন্য কোনো পোস্টে কমেন্ট করেন না। সুখের কথা এই যে গদ্যের মতো আপনার পদ্যের হাত ও খুব ভালো।

২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: জিয়া একজন দুষ্ট লোক। অবশ্যই দুষ্টলোক।

২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর হত্যার কথা জিয়া জেনেও চুপ ছিলো।
সে অতি দুষ্ট লোক।

২৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:০০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: জিয়াউর রহমানকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া উচিত ছিল, এখনো সে সুযোগ আছে। আশাকরি জিয়ার মূল্যায়ন করবে নোবেল কমিটি।
জিয়ার স্মৃতিচারণ, পৃষ্টা-১৯৭৫
ডোনাল্ড ট্রাম্প

২৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১০

নীল বাঘ বলেছেন: আমি আসলে আমার ভুল স্বীকার করে নিচ্ছি। জাতির জনকের সাথে আসলে একজন মুক্তিযোদ্ধার তুলনা করা ঠিক হয় নাই। বঙ্গবন্ধুর আসলে কোন তুলনা হয়না। আমি আমার আগের অনাকাঙ্খিত তুলনার জন্য দুঃখিত।

২৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৭

স্প্যানকড বলেছেন: জিয়া ছিল একটা সোনা!
যার অভাবে দেশের চিপাচাপায়
বেড়ে গেছে ধুলাবালি কণা!

ভালো থাইকেন ।

২৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৫৮

নুরহোসেন নুর বলেছেন: মৃত মানুষের কোন দোষ থাকে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.