নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি বলা যায়! কিছু কথায় নিজেকে ব্যক্ত করা সম্ভব না আমার পক্ষে। তাই একটা সিরিজে কিছু কিছু করে সবই বলছি।

সামু পাগলা০০৭

আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।

সামু পাগলা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েটি চলল প্রবাসের পথে - ৫ রকম মানুষের সাজেশন যা বিদেশে যাবার পূর্বে পাবেন (কোনটি কাজের ও অকাজের জেনে নিন)

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:২২



আজকের পর্বটি অন্য পর্বের চেয়ে কিছুটা আলাদা। পুরোপুরি অতীতের গল্প নয়, তার সাথে ভবিষ্যৎকেও কিছুটা নিয়ে এসেছি। গল্প আকারে নয় অনেকটা এলোমেলো একটা ডায়েরীর পাতা ধরে নিতে পারেন এটাকে। :)

পূর্বের পর্ব:
মেয়েটি চলল প্রবাসের পথে - আগমনী বার্তা (সামু পাগলার নতুন সিরিজ :) )
মেয়েটি চলল প্রবাসের পথে - বিদেশ গমনে শ্বশুড়বাড়ির পারমিশন! (পূর্বের পর্বের বিজয়ী ঘোষিত)

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১) কৌতুহলী পাবলিক!

আমার কাজিনদের বেশিরভাগই ঢাকার নামী দামী ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ত, কিন্তু আমি মফস্বলের বাংলা মিডিয়ামে পড়তাম। সেজন্যে কাজিনদের কাছে খুব একটা পাত্তা পেতাম না। তবুও নিজের কোন ভাই বোন না থাকায় ওদের পিছে পিছে ঘুরতাম কেননা নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো। :) ওরাও আমাকে সারাদিন পচাত, ক্ষেপাত কিন্তু দিনশেষে খেয়ালও রাখত।

তবে বিদেশে যাবার কথা ছড়িয়ে যেতেই অনেককিছু পাল্টে গেল। কিছু কাজিন ভয় দেখাচ্ছিল বিদেশের ব্যাপারে নানা কথা বলে কিন্তু বেশিরভাগই হুট করে দাম দিতে শুরু করল। আমার দিকে কেমন হিংসা হিংসা চোখে তাকাত আর হাজারটা প্রশ্ন করত। যেমন:
বিদেশে গেলে কি সাদা হয়ে যাবি? জিন্স টপ পড়বি? ইংলিশে কথা বলবি? ওখানে তো বরফ পড়ে আকাশ থেকে, সেটা গলে পুকুর হয়ে যায়না? স্কুলে কি স্কিয়িং করতে করতে যাবি? ওখানে রাস্তা নাকি এত পরিষ্কার যে চেহারা দেখা যায়? সবাই বড়লোক হয়, ফকির থাকেনা, তাইনা? ওখানে কাজের লোকও ইংলিশে কথা বলে?

আমি সবসময় নিজের কাজিনদেরকে ড্যাম স্মার্ট ভাবতাম কিন্তু এতসব প্রশ্নে মনে মনে ভাবতে বাধ্য হলাম - গাধারা আমি বিদেশ ফেরত নই, বিদেশে যাচ্ছি - এতকিছু জানব কি করে?
যদিও মুখে সেটা না বলে আমি বিজ্ঞের মতো গম্ভীর ভাবে হ্যাঁ হু করতে থাকলাম। ওদের যদি বলে দেই কানাডা সম্পর্কে আমার তেমন কোন আইডিয়া নেই, তাহলে নব্য পাওয়া প্রেস্টিজ পাংচার হয়ে যেত।

বিদেশে যাবার ব্যাপারটিতে আমি প্রথম খুশি হতে থাকি কাজিনদের কারণেই। মনে হয়, এটা কি এত এত ভালো একটা ব্যাপার যে আমার মতো বোকামতী কে সেলিব্রেটি বানিয়ে দিয়েছে?

অকাজের - ঐ বিচ্ছুগুলোর সব কথাই অকাজের, কাজের কিছুই নেই। ;) কিন্তু একটা জীবনবোধ হয়েছে। সো কলড স্ট্যাটাস জিনিসটা আসলেই অনেক ঠুংকো।

২) বিরক্ত/অখুশী!

এধরণের মানুষেরা বেশিরভাগই বাবা ও মায়ের বন্ধু ছিল। বাবার বন্ধুরা মিলে একটা ছোটখাট গেট টুগেদার রেখেছিল আমাদের দেশ ছাড়ার আগে। সেখানে তাদের কিছু কথাবার্তা;

আংকেল - দোস্ত, তুই মাঝ বয়সে স্ট্র্যাগল করতে কেন যাচ্ছিস বলত? এখানে ওয়েল এসট্যাবলিশড। ওখানে গিয়ে শুরু থেকে শুরু করা কি সহজ মনে করিস?
বাবা - আরেহ তোরা ওভাবে দেখছিস কেন? আমি যখন এপ্লাই করেছিলাম তোদের দেখাদেখিই তো করলাম। এখন আমাকে সিলেক্ট করেছে, সুযোগটা হাতছাড়া করলে পরে যদি আফসোস হয়? যাই দেখি কি হয়। যদি ভালো না লাগে আবার চলে আসব।
মা - হ্যাঁ ভাই, আমরা তো জমি জমা বেচে যাচ্ছিনা যে আর ফিরতে পারবনা।
আন্টি - কিন্তু ভাবী আপনার মেয়ের কথা ভাবুন। ওর চোখমুখ তো শুকিয়ে গেছে বিদেশে যাবার নামে, ওখানে এডজাস্ট করতে পারবে তো?
মা - ওসব কিছুনা, ছোটদের কথায় অতো কান দিলে চলেনা। ওরা ভবিষ্যৎ বোঝেনা, আমাদেরই তো দেখতে হবে।
আংকেল - আপনারা ডিসাইড করেই ফেলেছেন, আর কি বলতে পারি? তবে একটা কথা বলে রাখি - ওখানে গিয়ে জীবন সহজ হবেনা ভাবী। কোন কাজের লোক পাবেন না। দেশের ডিগ্রীর ভ্যালু ওরা দেয়না, আবারো পড়াশোনা করতে হবে। যেয়েই ভর্তি হয়ে যেয়েন কোন একটা কোর্সে। পার্টটাইম জব, কোর্স, ঘরের কাজ সব সামলে শুরুর দিনগুলো অভাবে, অস্বস্তিতে কাটবে। কিন্তু একবার সেই ফেজটা পার করতে পারলে আর সমস্যা হবেনা ইনশাল্লাহ।

কাজের - ওনার সব কথাই কাজের। আসলেই বিদেশ জীবন অনেক স্ট্র্যাগলের। ওনার কথামতো অক্ষরে অক্ষরে নতুন দেশটিতে হোঁচট খেতে হয়েছে বহুবার। বারবার পড়ে যারা উঠে দাড়ানোর সাহস রাখেন, তাদেরই শুধু "প্রবাসী" হওয়া উচিৎ।

৩) উৎসাহিত/উদ্দীপিত!

প্রতিবেশীরা আমাদের বিদেশে যাবার ব্যাপারে আমাদের চেয়ে অনেক বেশি এক্সাইটেড ছিলেন। তাদের দেখে মনে হচ্ছিল আমরা মিলিয়ন ডলার লটারি জিতে গিয়েছি। একটা মজার ব্যাপার হচ্ছে, কাছের দূরের অনেক আত্মীয় এমনকি রক্তের সম্পর্ক না থাকা পরিচিতরাও আমাদেরকে রিকোয়েস্ট করছিলেন বিদেশে নেবার ব্যাপারে। যেন আমরা চাইলেই যে কাউকে প্লেনে উঠিয়ে নিতে পারব! তেমনই এক প্রতিবেশী চাচী ও মায়ের কিছু কথার অংশ;

চাচী - ভাবী, বিদেশে গিয়ে মেয়ের স্কুলের কি করবেন?
মা - এখান থেকে টিসি নিয়ে নিয়েছি, ওখানে গিয়ে ভর্তি করাব।
চাচী - আপনার মেয়ের জীবন ওখানেই গড়ে উঠবে, মাশাল্লাহ। আপনার ভাইকে বলেছি কত বিদেশে যাবার কথা, সে তো কানেই তোলে না। আপনেরা গেলে আমাদেরও নিয়ে যাবেন ভাবী প্লিজ। দেশের অবস্থা তো দেখছেন। নিরাপত্তা নেই, কিছু না। ভীড়, গরম, এটা নেই সেটা নেই। বিদেশে তো কত ভালো ওয়েদার, ফ্রেশ খাবার, কাজের চাপ কম, ভালো স্কুল কলেজ। একবার কোনভাবে যেতে পাড়লে আমার আর বাচ্চাদের নিয়ে চিন্তা থাকত না।

অকাজের - এই গ্রুপের মানুষদের কোন কথাই প্রবাস জীবনে আমাদের কাজে আসেনি। বিদেশে জীবন সুন্দর তবে কাজের চাপ কম এটা একেবারে ঠিক না। আর ঐ সুন্দর জীবন পর্যন্ত পৌঁছাতে অনেক অসুন্দর দেখা লাগে।

৪) জ্ঞানী পাবলিক!
বাড়িতে যারা কাজ করত তাদের মতো বিজ্ঞ আর কেউ ছিলনা বিদেশের ব্যাপারে। নিচে মায়ের সাথে খালার তেমনই একটি কথোপকথন;

খালা - ভাবী, আপনেরা বহুত ভাগ্য কইরা প্রেথিবীতে আইছেন। দেশ বিদেশ দেইখা বেড়ান। আমি গরীব মানুষ, এক দেশত জনম ঐ দেশতই মরণ!
তয় ভাবী, আমারো মেলা আত্মীয় স্বজন বিদেশ থাহে। আমার গেরামের বাড়ির রহিমা খালার কথা কইছিলাম না? আমগো দুই বাড়ি পর থাহে? তার জামাইয়ের বোনের জামাই সৌদি গেল, তারপর মনোয়ারার দুলাভাই গেল, আর.....
মা - আচ্ছা বুঝলাম তো বিদেশে অনেকে আছেন তোমার। ভালো তো, তুমিও ঘুরে আসবে একদিন তাদের কাছে। এখন কাজে একটু হাতটা চালাও, দেখছই তো কত গোছগাছ করতে হচ্ছে!
খালা - কাম করতাছি তো ভাবী। আমি কইতাছিলাম সিনেমায় তো দেহি কেমন বরফ হৈয়া থাহে, শরীর জইমা যাইব না? আমি কৈ কি, আমার গেরাম থেইহা খাঁটি তেল আইনা দেই, তার মইধ্যে রসুন নিয়া মালিশ কইরলে গিট্টু ছুইট্টা যাইব। আর ঐহানে তো দেশের জিনিস পাইবেন না। আচার ছাড়া তো মিয়া (মেয়ে) ভাত/পরোটা কিছুই খায়না। আপনে কইলে আমি বানাইয়া দেই কয়েক পদের আচার?
মা - না না, ওসব কিছু করতে যেয়ো না প্লিজ। এসব নিয়ে যাওয়া অনেক ঝামেলার, আর ওখানে সব পাওয়া যায়, কোন চিন্তা করোনা।

কাজের - কানাডায় গিয়ে প্রথম প্রথম শীতে আসলেই খুব কষ্ট হতো গরম পানি/হিটার/ব্ল্যাংকেট/জ্যাকেট, গ্লভস ব্যবহারের পরেও। মায়ের হাত পা ব্যাথা হয়ে যেত অতিরিক্ত শীতে। তখন খালার রেসিপি মতো তেল মালিশ করে বেটার ফিল করেছিল।
অকাজের - বিদেশে সবকিছু পাওয়া যায়। এখানকার ছোট শহরগুলোর সুপারস্টোরেও এশিয়ান স্পাইস/ফুডের সেকশনস থাকে। তাছাড়া নানা ভারতীয়/বাংলাদেশী দোকান তো আছেই। প্রাণের আচার থেকে শুরু করে রুচি চানাচুর - ইউ নেম ইট, উই হ্যাভ ইট।
তবে যেটা কানাডায় পাবেন না সেটা হলো আবহাওয়া। রাস্তায় দাড়িয়ে, নীল আকাশের নিচে, কাঠফাটা রোদ/বৃষ্টিস্নাত বেলায় চানাচুর মাখা/কুলফি/ফুচকা ইত্যাদি খাবার যে আনন্দ, সেটা চার দেয়ালের মাঝে বসে তুষারপাত দেখতে দেখতে হয়না। বিষয়টা আসলে জমে না!

৫) প্রেরণাদায়ী!

আমার দাদার মতো জ্ঞান খুব কম মানুষের হয়। যেকোন বিষয় নিয়ে ওনার পড়াশোনা ও জ্ঞান ঈর্ষণীয়। নিচে তার কিছু কথা রইল, এগুলো এক সিটিং এ বলেন নি, একটু একটু করে একেক দিনে বলেছেন ঠিক সময় ও সুযোগ বুঝে।

বাবা শোন, এয়ারপোর্টে প্রচুর কারাপশন হয়। যদি কোনখানে আটকে এক্সট্রা টাকা চায় তাহলে বিনা বাক্যব্যায়ে দিয়ে দিবি। নাহলে হেনস্থা করবে, এমন প্যাঁচ লাগিয়ে দেবে যে আর যেতেই পারবিনা।
প্রথম প্রথম, মেয়ে স্কুল থেকে এসে কান্নাকাটি করবে। মানিয়ে নিতে কষ্ট হবে ওর। সেসব দেখে দূর্বল হয়ে দেশে চলে আসবিনা। ওকে সময় দিস, সব ঠিক হয়ে যাবে।
তোর এখানে যা অর্থ/শিক্ষা/অভিজ্ঞতা সেসবের কিছুর মূল্যই ওদেশে পাবিনা। মানুষ শূন্য হয়ে পৃথিবীতে আসে, শূন্য হয়ে যায়। তুই জীবনের মাঝখানে হুট করে আবার শূন্য হচ্ছিস। এটা অনেক কষ্টকর হবে রে বাবা। কিন্তু তুই আগেও একবার নিজেকে গড়েছিস, আবার পারবি। তোর বউ আর বাচ্চার দায়িত্ব তোর কাঁধে। তাই কখনো ভেঙ্গে পড়বিন। দেশের মান ডুবিয়ে জীবনযুদ্ধে হেরে ফিরবি না।

কাজের - অবশ্যই দাদার সব কথাই প্রেরণার। সব প্রেডিকশন ঠিক ছিল। আমার আসলেই কানাডায় মানিয়ে নিতে কষ্ট হতো। তবে আমি বাড়িতে এসে কান্নাকাটি করিনি, স্কুলেই ব্রেকের সময়ে কোথাও একটা লুকিয়ে অথবা রাতের আঁধারে কাঁদতাম। বাবা মায়ের স্ট্র্যাগল দেখতে দেখতে অনেক ম্যাচিউর হয়ে গিয়েছিলাম। আমি একটা এক্সট্রা সমস্যা হতে চাইনি তাদের জন্যে।

শেষ কথা: বিদেশে যাবার আগে সকল পরিচিত মানুষ যে আন্তরিকতা ও ভালোবাসা দেখায় সেটার কারণে দেশ ছাড়া আরো কষ্টের হয়ে যায়। সত্যিই! ভীষন রকম মায়া ও ভালোবাসা আছে আমাদের দেশের মানুষের মনে। এটাই আমাদের সম্বল। কিন্তু হাজার হাজার মাইল দূরে বসেও আমি অনুভব করতে পারি - প্রযুক্তির চাপ, ভিনদেশী সংস্কৃতির অনুকরণ, দেশীয় মূল্যবোধের বিলুপ্তিতে সেসব কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে! আমার এই অনুভূতি মিথ্যে ও ভুল হোক, বাংলাদেশীরা নিজেদের সারল্য, মায়া, ভালোবাসায় মাখামাখি হয়ে বেঁচে থাকুক!

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

পূর্বের কুইজ: প্রশ্ন ছিল - বাড়ির সবাইকে মা এত কম সময়ে মানালো কি করে? সবচেয়ে কাছাকাছি উত্তর দিয়েছেন সবার প্রিয় ব্লগার শায়মা। তাকে অভিনন্দন এবং প্রাইজ হিসেবে একটি রবীন্দ্রসংগীত ও ডিনার সেট রইল। :)



শায়মা আপুর উত্তরটা ছিল - "নিশ্চয় তোমার পড়াশুনার দোহাই দিয়ে। সেখানে তুমি অনেক ভালো পড়ালেখা করতে পারবে। :)"
পারফেক্ট জবাব। ওখানকার এডুকেশন সিস্টেম কত ভালো, মেয়েদের নিরাপত্তা, বিদেশে পড়লে আরো ভালো বিয়ে হবে এসবও বলেছে। হাহাহা। বেসিক্যালি আমার কথা বলে মানিয়েছে। একবার দাদী যখন মত দিল পরিবারের সবার ভালো লাগুক না লাগুক বিষয়টাতে আপত্তি তোলেনি আর সেদিনের মতো।

এ পর্বের কুইজ - কুইজ সেভাবে নেই যেহেতু আমি নিজেই সবকিছু বর্ণনা করেছি। তবে এটা জানান যে কোন গ্রুপটি সবচেয়ে মজা লেগেছে? যার মন্তব্য/উত্তর আমার কাছে সবচেয়ে মজার লাগবে তার জন্যে থাকবে প্রাইজ। :)


ছবিসূত্র: অন্তর্জাল!

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩২

আকন বিডি বলেছেন: ১ম

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আবারো ১ ম? অভিনন্দন! পড়ে প্রথম নাকি পোস্ট না পড়েই প্রথম? ;)

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪০

আমি সাজিদ বলেছেন: সামু পাগলা ভাই, কাজিনরা মজার। এই গ্রুপটায় মজা পেয়েছি বেশী

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমি ভাই নারে আপু!
অনেক ধন্যবাদ, প্রতিযোগিতায় এক প্রকার নাম লিখিয়েই নিলেন। :) দেখি শেষমেষ কে জেতে কমেন্ট কম্পিটিশন! হাহা।

কৃতজ্ঞতা জানবেন মন্তব্যে।
শুভেচ্ছা রইল।

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪৭

আকন বিডি বলেছেন: থাক আর প্রথম হবো না। :((

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরেহ মাইন্ড করছেন কেন? আমি কিন্তু মিন করিনি কিছু। জাস্ট মজা করছিলাম। :)
ব্লগে প্রথম হওয়া - চা নাস্তা ইত্যাদি ঐতিহাসিক কালচার ধরে রাখার জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ।

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৫

আকন বিডি বলেছেন: এতো কিছু দিলে খেয়ে পেট ফাটিয়ে মরবো নাকি? :-/
ডানপাশে অর্ধেক ঐটা কি? :``>>

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: চকলেট স্যান্ডউইচ। আমি তো আর আধখাওয়া দেইনি। আপনিই খেয়েছেন! ;)

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:০৬

আকন বিডি বলেছেন: না না ঐটা না। মগের অর্ধেক যেটা। :D

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:১২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সরি, আমি বুঝতে পারিনি।

লেখা কেমন লাগল? কোন গ্রুপকে সবচেয়ে মজার লাগল?

৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:১৮

আকন বিডি বলেছেন: ভালো। প্রত্যেকটির আলাদা আলাদা মজা রয়েছে। পিচ্চিদের সমীহা করে কথা বলা, খালার তেল মালিশ, আত্মীয় স্বজন সব বিদেশে থাকে, দাদার গুরু গম্ভীর প্রেরনা।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৩৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে সত্যিই প্রেরিত হলাম।
ঠিকই বলেছেন। আসলেই জীবনের সব চরিত্রেরই আলাদা একটা ফ্লেভার রয়েছে। কোন একটা ছাড়া জীবন অপূর্ণ থেকে যেত। পেছনে ফেলে আসা মানুষগুলোকে খুব মিস করি এখন! :(

৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম হতে পারি নি। তাই বলে কি কিছু পাবো না?

তবে চা বিস্কুট দিবেন না। বার্গার আর কোক দিতে পাড়েন।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৩৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এটা বেশ ভালো করেছেন, কি লাগবে একেবারে বলে দিয়েছেন। নিন আপনার বার্গার আর কোক, বোনাস হিসেবে ফ্রাইও রইল। :) কোন একটা লেখায় বোধহয় পড়েছিলাম যে আপনি বার্গার খুব ভালোবাসেন! আমার পিৎজা বেশি ভালো লাগে।

৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: পোস্ট পড়ে এতটূকু বলতে পারি- আপনি একজন অভিজ্ঞ মানুষ।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৩৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ আমাকে নিয়ে আপনার পজিটিভ উপলব্ধির জন্যে।

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫০

আকন বিডি বলেছেন: view this link
আসা করি ভালো লাগবে।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এই গান কার না ভালো লাগতে পারে বলুন? কালজয়ী গান। থ্যাংকস এ লট ফর শেয়ারিং।
আপনি আমাদের আড্ডাঘরে আসবেন একদিন, আড্ডাঘরে view this link গান ও কথার মেলা বসে, আপনার ভালো লাগবে মনে হয়। :)

১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২৮

বিপ্লব06 বলেছেন: স্মার্ট ম্যান! আপনার দাদা!

পোস্ট ভালো লাগছে!

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই!

দাদা আসলে যে কি সেটা লিখে বর্ণনা করা সম্ভব না। এত বিদ্যা, বুদ্ধি, জ্ঞান কিন্তু কি সাধারণ চলাফেরা! ওনার সাথে কথা না বললে বুঝতেই পারবেন না উনি কি ভীষন স্কলার ব্যক্তি। আর কথা বললে যেকোন সাবজেক্ট নিয়ে আড্ডা দিতে পারবেন। এসব কিন্তু নিজের দাদা হিসেবে বলছিনা, সত্যি বলছি। :)

পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে সিরিজটি চালিয়ে যাবার প্রেরণা পেলাম। পাশে থাকুন সামনেও।
শুভকামনা!

১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

রহিমা খালার কথাগুলো সত্যিই মজার!

আর, আপনার দাদা ভাগ্য হিংসে করার মতো। আমি আমার দাদাকে পাইনি। সেজন্যেই কথাটি বললাম।

শুভেচ্ছা থাকলো নিরন্তর।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৩৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমি নানা দাদা নানী দাদী সবই পেয়েছি। মারাত্মক রকম সৌভাগ্য আমার। আমি আল্লাহর কাছে যতোবার কৃতজ্ঞতা জানাই না কেন কম হবে। তাদের কাছে যেমন আসলের চেয়ে সুদ বড়, আমাদের কাছেও তাই। :)

ওনার নাম রহিমা খালা ছিলনা, উনি রহিমা খালা নামে পরিচিত একজনের গল্প করছিলেন। ওনাকে আমরা বাচ্চারা শুধু খালাই ডাকতাম। খালার কথাগুলো আসলেই মজার ছিল, এত হাসতাম আমরা! কিন্তু তার সব কথাতে আমাদের পরিবারের জন্যে যে ভালোবাসা ও মায়া মিশে থাকত সেটাও বুঝতাম। সেজন্যে ওনাকে অনেক গুরুত্বও দেওয়া হতো পরিবারে।

সুন্দর মন্তব্য করেছেন। আন্তরিক ধন্যবাদ।
আপনার জন্যেও শুভকামনা রইল।

১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ২:৩২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমি কখনো লটারি আর কুইজ জিততে পারি নাই । তাই চেষ্টা করা বৃথা

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৫৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওমা আগে কখনো পারেন নি তার মানে এটা তো না সামনেও পারবেন না। চেষ্টা করেই দেখুন না। :)

আপাতত মন্তব্যে ধন্যবাদ রইল।
শুভকামনা!

১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৭:১৮

আনমোনা বলেছেন: হাহাহা, সবগুলোই মজার আর কাজের। এত উপদেশ পেতে পেতে বিদেশের ভ্য় কি আর ছিলো?

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:১১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই মনা আপু!

থ্যাংকস এ লট সিরিজে পাশে থাকার জন্যে।

কখনো কখনো উপদেশে মনে স্বস্তি লাগত, কখনো ভয়টা আরো বেড়ে যেত। এ পর্বে নিজের অনুভূতির চেয়ে বেশি ঘটনাগুলো নিয়ে লিখেছি, পরের পর্বে আবারো পুরোন ফরম্যাটে ব্যাক করব।

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪২

পদ্মপুকুর বলেছেন: রহিমা খালা দেখা যাচ্ছে শুধু বহুব্রীহিতে থাকে না.... :)
বেশ মজা করে ডাইমেনশনালি লিখেছেন।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমাদের কাজের খালার নাম রহিমা খালা ছিল না রে। সেই খালার নাম আমি পোস্টে দেইনি, সেই খালার গ্রামের প্রতিবেশীর নাম রহিমা খালা ছিল। এখন সবার কথায় আমার আবার গুলিয়ে যাচ্ছে, রহিমা খালা ছিল নাকি রহিমের মা? যাই হোক, ব্যাপার হচ্ছে উনি সবসময় নিজের গ্রামের বাড়ির ও মানুষের গল্প করতেন। তাই তার কথার যেকোন অংশে গ্রামের কোন চরিত্র আসবেই আসবে।
বহুব্রীহি! হুমায়ুন স্যারের ভীষন প্রিয় একটি কাজ। আপনার কথায় আবার মনে পড়ে গেল। ওনার চরিত্রগুলো এমনই ছিল, যে কারো পড়ে মনে হবে আরেহ এমন একজন তো আমাদের বাড়িতেই আছে! বিশেষত মধ্যবিত্ত বাবা, মা, ছেলে মেয়েদের চরিত্রের একেকটি অনুভূতি ও গল্প যেভাবে ফুটিয়ে তুলতেন মনে হতো এরা তো আমার নিজেরই মানুষ। উনি আসলে জীবনকে অবজার্ভ করতেন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে। এজন্যেই ওমন করে লিখতে পারতেন।
সেই মানুষটার শেষ জীবনে লেখা/নাটক কেমন দূর্বল হয়ে পড়ল, স্ক্যান্ডাল, ক্যান্সার আরো কতকি! ভাবতেই খারাপ লাগে।

অনেক কথা বলে ফেললাম। আপনার মন্তব্যের দ্বিতীয় লাইনটি অনুপ্রেরণা হিসেবে রইল। আন্তরিক ধন্যবাদ।
সকল শুভকামনা!

১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন শ্রেণী বিন্যাসীত হয়েছে গ্রুপগুলো :)

বোকামতি হয়ে গেল সেলিব্রিটি! ওয়াও
আহা সেই সময়ের কি দারুন অনুভব! না। দৃস্টিতে, চলনে বলনে
স্মার্ট কাজিনগুলোর কি অবোধ কিউরিয়াস কুশ্চেন ;)

জেলাস গ্রুপরা সব সময়ই একই মেন্টালিটির থাকে! গিয়ানী (রহিমা খালা)র কথা কিন্তু শেষ মেষ কাজেই লাগলো!
প্রেরণাদায়ী দাদু প্রত্যক্ষ জ্ঞানে জ্ঞানী। আর সন্তানের জন্য ভাবনাও যথাযথ।

কাজিন গ্রুপটাই মজা লাগলো বেশী।

"এ মাটির ঘ্রান!
সোঁদা গন্ধ
বৃষ্টিতে পুকুরের জলে ডুব ডুব ডুব
বড় বড় ফোটার জলে পড়ার শব্দ
কানপানিতে ডুবে বুদ হয়ে শোনা গুঞ্জন - -

জীবন মানে যদি অনুভব হয়
জীবন বিলিয়ে, মিলিয়ন ডলারে কেন তবে শুন্যতা ক্রয় !!!

অনেক অনেক শুভকামনা সখি
জনম জন্মান্তরে শুভকামনার পাখি :)

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার মন্তব্যগুলো পোস্টের চেয়ে বেশি সুন্দর হয়ে যায়। কি একটা লজ্জার ব্যাপার হয় লেখকের জন্যে বলুন তো?। :)

দারুন শ্রেণী বিন্যাসীত হয়েছে গ্রুপগুলো :)
ধন্যবাদ।

জেলাস গ্রুপরা সব সময়ই একই মেন্টালিটির থাকে! গিয়ানী (রহিমা খালা)র কথা কিন্তু শেষ মেষ কাজেই লাগলো!
হায় খোদা কি করতাম! সবাই ভুল ভাবছে তার মানে আমারই বোঝানোর ভুল। আপনি আপনার ওপরের মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য দেখে নিয়েন প্লিজ। :)

প্রেরণাদায়ী দাদু প্রত্যক্ষ জ্ঞানে জ্ঞানী। আর সন্তানের জন্য ভাবনাও যথাযথ।
সে আর বলতে! মাটির মানুষ, জ্ঞানের মানুষ।

কুইজে অংশ নেবার জন্যে ধন্যবাদ।

জীবন মানে যদি অনুভব হয়
জীবন বিলিয়ে, মিলিয়ন ডলারে কেন তবে শুন্যতা ক্রয় !!!

বাহ বাহ বাহ! কি দারূণ! অনেক দিন মনে থাকবে এই দুটো লাইন সখা! শেয়ার করার জন্যে থ্যাংকস এ লট। আপনার কাছে শেখার যে কতকিছু আছে!

পৃথিবীর সকল শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল আপনার জন্যে।
এমন সুখে থাকুন যে সুখে মন পূর্ণ হয়।

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: মায়ের সাথে খালার তেমনই একটি কথোপকথন; টাই বেশ লেগেছে- উনি আপনাদের মিস করবেন- বলে নিজের আত্মীয়ের আত্মীয়রা বিদেশের খবর শেয়ার করলেন, হয়তো আর আপনাদের সাথে দেখা হবে না; তাই কথপোকথনে একটা সুখের বীজ খালার মনে গেথেঁ রাখলেন -যা পরবর্তীতে অন্য বাসায় বলতে পারবেন। -

---অসম্ভব সুন্দর করে লিখেছেন। দাদুর জ্ঞ্ান ও উপলব্দি ক্ষমতা, বিচক্ষণতা অনন্য মাত্রায় ছিল। ভালো থাকুন-স্বপরিবারে, সুস্থ্য থাকুন আবহে।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বেশ বলেছেন তো। আমাদের সাথে হওয়া কথাও তো খালা অন্য কারো কাছে শেয়ার করে বলবেন যে তার এক আত্মীয়া কানাডায় থাকে। দেশ বিদেশে তার বহুত পরিচিত। হাহাহা।

-অসম্ভব সুন্দর করে লিখেছেন।
ব্যাস! আর কি! সিরিজ সামনে চালিয়ে যাবার জ্বালানী পেয়ে গেলাম। :) কৃতজ্ঞতা!

আপনি নিজের আপনজনদের স্নেহে ও প্রেমে মাখামাখি হয়ে থাকুন।
সকল শুভেচ্ছা।

১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: শুনুন বার্গার, পিতজা বা চিকেন ফ্রাই সাথে কিছু আলু ভাজা ফ্রি ই দেয়। কিন্তু আপনি বললেন বোনাস।

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরেহ ফ্রি দেয় দোকানে। আমার তো দোকান নয়, ব্লগবাড়ি! আপনি আপন ভেবে আবদার করলেন তাই আমিও আপন ভেবে এক্সট্রা কিছু দিলাম যা চেয়েছিলেন তার পাশাপাশি। সেজন্যেই বোনাস।
দোকানের দিক থেকে দেখতে গেলেও, ফ্রি জিনিস আসলে একপ্রকার বোনাসই। :)

১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তোমাদের সপরিবারে বিদেশ যাওয়ার ব্যাপারে দেশের মানুষদের টক, ঝাল, মিষ্টি প্রতিক্রিয়া ও পরামর্শগুলো পড়ে ভালোই লাগলো। একমাত্র তোমার দাদাজানের বলা কথাগুলোই ছিল যথার্থ। উনি কী এখনো বেঁচে আছেন?

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেনাভাই! ভালো আছেন আশা করি।

স্বপ্ন বাসরের দ্বিতীয় দফা পাঠ প্রায় শেষের দিকে। একদম শেষ করতে ইচ্ছে করছে না, শেষের অংশের বেদনা আবারো স্পর্শ করতে ভয় হয়।

যাই হোক, মন্তব্যে আসি। জ্বি আছেন এখনো।

আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত ও অনুপ্রাণিত। সিরিজে পাশে থাকুন।
সুস্থতা ও নিরাপত্তার সাথে বহুদিন বাঁচুন।

১৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: অনেক কথা বলে ফেললাম। আপনার মন্তব্যের দ্বিতীয় লাইনটি অনুপ্রেরণা হিসেবে রইল। আন্তরিক ধন্যবাদ।
সকল শুভকামনা!


আরে-এ-এ-এ, কি বলেন, আপনি এমনিতেই বহুমাত্রিক। আমি এখানে হওয়া ডাউলে বাঘার দিতে এসেছি...

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ঠিকই বলি। আপনাদের একেকটা মন্তব্যই সিরিজটাকে সামনে নিয়ে যাচ্ছে।

আপনি এমনিতেই বহুমাত্রিক
কি রকম? আমার লেখার কথা বললেন নাকি আমার?

আমি এখানে হওয়া ডাউলে বাঘার দিতে এসেছি
হাহা বেশ মজা করে কথা বলেন আপনি।

অনেক ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্যে।

২০| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: সিরিয়াসলি গ্রুপটির নাম প্রেরণাদায়ী - দাদা ভাইয়ের প্রতিটি কথাই মূল্যবান এবং কঠিন,বিরুপ ও বাস্তব জীবনের ঘাত-প্রতিঘাত সয়ে সফল হবার জন্য এরকম মানুষ এবং তাদের উপদেশ বহুত জরুরী।

দাদাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ

আর যদি শুধু মজার :-B কথা বলেন তাহলে "জ্ঞানী পাবলিক " - মানে খালায়ই চ্যাম্পিওয়ান

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: দারূণ একটি পোস্ট উপযোগী মন্তব্য তো! যত্ন নিয়ে পড়েছেন মনে হচ্ছে।

আমার দাদাকে আপনি ধন্যবাদ দিচ্ছেন? হাহা। মোস্ট ওয়েলকাম ওনার তরফ থেকে। :)

সে আর বলতে? খালাকে টেক্কা দেবার মতো কেউ আছে ধরণীতে? ;)

অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যটিতে।
শুভেচ্ছা।

২১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার লেখার কথাই বললাম, আপনাকে তো আর আমি চিনি না। :-B

২৪ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জ্বি সেটাই চেনেন না তো। আপনি এমনিতেই বহুমাত্রিক - কথাটিতে এজন্যেই একটু কনফিউজড হয়ে পড়েছিলাম। আমার আসলে অনেক ধরণের সাবজেক্ট নিয়ে লিখতে ও ভিন্নমুখী কন্টেন্ট ক্রিয়েট করতে ভালো লাগে। কিছু কিছু ক্যাটাগরিতে হয়ত খুব খারাপ লিখি, কয়েকটা মোটামুটি - কিন্তু তবুও ট্রাই করা ছাড়িনা নানা রকম আইডিয়া! ক্যান্ট প্লে ইট সেফ অল দ্যা টাইম! :)

অনেক ধন্যবাদ প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাবার জন্যে।
ভালো থাকুন।

২২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩০

মূর্খ বন মানুষ বলেছেন: হ্যাঁ! একদম ঠিক ঠিক পয়েন্ট তুলে ধরেছেন। এমন সব কিছুই শুনতে হয় প্রথম দিকে। যে জীবনে একবার এর জন্য দেশের বাইরে যায়নি তারা পর্যন্ত পরামর্শ দিতে ছাড়ে না! অবশ্য এখন এত বেশি আসা যাওয়া করাতে এসব শুনতে হয় না, বরং তারা আগ্রহ নিয়ে শুনতে আসে দেশ বিদেশের না না গল্প।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.