নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি বলা যায়! কিছু কথায় নিজেকে ব্যক্ত করা সম্ভব না আমার পক্ষে। তাই একটা সিরিজে কিছু কিছু করে সবই বলছি।

সামু পাগলা০০৭

আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।

সামু পাগলা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সামু ব্লগারদের চলমান কিছু আন্ডাররেটেড রোমান্টিক সিরিজ (প্লিইইই চেক দেম আউট, মিস করবেন না! :) )

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৪



এই পোস্টে যে সিরিজগুলোকে আন্ডাররেটেড বলছি, সেটা একেবারেই আমার নিজের মত। সিরিজগুলো যে কেউই পড়ছে না তা নয় বরং বেশ কিছু পাঠক অনেক পছন্দ করছেন। যে ব্লগারদের সিরিজ তারাও সবার প্রিয়। কিন্তু আমার মনে হয়েছে, আরো একটু এটেনশন পাবার যোগ্যতা রয়েছে সিরিজগুলোর। এই পোস্টটি সবাইকে ভালো কিছু সিরিজের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্যে দেওয়া। আশা করি সবার ভালো লাগবে।

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১) ব্লগার: সন্ধ্যা প্রদীপ

সিরিজ: বুকের ভেতর মৃত নদী

গড়পরতা "আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচতে পারবনা" টাইপ ন্যাকামিপূর্ণ প্রেমের গল্প নয়। দুজন মানুষ - শ্রাবণী ও তুষার। শ্রাবণী বাস্তববাদী, ক্যারিয়ার সচেতন, আত্মমর্যাদা সম্পন্ন নারী যে কারো শোকেস বউ হতে চায়না। কিন্তু পড়াশোনার পাশাপাশি সংসারের সব কাজ শিখেছে। সর্বগুণসম্পন্না যাকে বলে। অন্যজন তুষার - খামখেয়ালী, নিজের মনমর্জিতে চলা মানুষ। শ্রাবণীর স্বপ্নপুরুষের মতো নয় একদমই, তবুও কেন যেন শ্রাবণী বয়ে চলেছে তুষার নদীর দিকে। ওর মনে দ্বিধাও রয়েছে তুষারকে নিয়ে আবার স্বপ্নও। আর তুষারের মনে কি আছে? সেটা তো এখনো কেউ জানেই না। অবশ্য এই গল্প নায়িকা নির্ভর, সব আলো তাকে ঘিরেই। এযুগের এক মেয়ের মনে সম্পর্ক ও সংসার নিয়ে চলা হাজারটা দোলাচাল লেখায় উঠে এসেছে সুনিপুণ দক্ষতায়।
প্রতিটি প্রথম পর্ব দ্বিতীয়টিতে "কি হবে?" নামক কৌতুহল রেখে শেষ হয়। নাটকীয়তা নেই, তবুও বাস্তবিক আবরণের গল্পটি একের পর এক টুইস্ট আনতে সক্ষম হয়ে যায় কিভাবে যেন!
শেষপর্যন্ত শ্রাবণী নিজের সম্পর্ককে এবং জীবনকে কোন মোড়ে নেয়, সেটা জানতে মৃত নদীতে ডুব দিতেই হয়.....

২) ব্লগার: বিপ্লব06

সিরিজ: এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ!!! (শূন্য)
এই সিরিজটি আমি নিজেও মিস করে ফেলেছিলাম, কিন্তু এই পোস্ট দিতে গিয়ে চোখে যখন পড়েছে জুড়ে যাব অবশ্যই।

বিপ্লব06 আমাদের সবার প্রিয় ব্লগার। সবার মতো শুদ্ধ ভাষায় নয় বরং আঞ্চলিক ভাষায় লেখেন যা পড়তে বেশ মজা লাগে। এই সিরিজের পুরোটা জুড়ে রয়েছে সেই সিগনেচার ভাষার ব্যবহার। লেখাটি খুব গোছালো নয় তবে সাবলীল ও সুখপাঠ্য। মনে হয় কোন এক আয়েশী বিকেলে চা খেতে খেতে খুব আপন এক বন্ধু জীবনের গল্প বলে যাচ্ছে।
সেই গল্পটি অনেকটা এরকম: এক প্রবাসী ছেলে বিয়ে করবে এবং তার কোন আহামরি চাহিদা নেই পাত্রীকে নিয়ে। কিন্তু তবুও মনের মতো পাত্রী পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। ওনারই ভাষায় "এমনে নাকি বহুত সুন্দরি মাগার বিয়া করার সময় নাকি লাইট দিয়া খুঁজলেও পাওয়া যায়না!" বিভিন্ন সূত্রে ওনার পরিচয় হয় একেক পাত্রীর সাথে। তারপরে অদ্ভুত সব ঘটনা ঘটতে থাকে যেহেতু প্রবাসীদের বিয়ে অনেক কঠিন একটা ব্যাপার।। দেশে বসবাসরত পাত্রী বিয়ে করতে গেলে ভয় হয় সে বিদেশে মানিয়ে নিতে পারবে তো? প্রবাসে জন্মানো পাত্রীর সাথেও মন মানসিকতা মেলেনা যেহেতু তারা পুরোপুরি আমেরিকান স্টাইলে জীবনধারণ করেন।
শেষমেষ কাকে পছন্দ করবেন নায়ক, কোন পাত্রী হবে কণে - সেটা জানতে একবার পড়তে বসলে গড়িয়ে গড়িয়ে অন্য পর্বগুলোর দিকে চলে যাবেন মনের অজান্তেই!

৩) ব্লগার: কবিতা পড়ার প্রহর

সিরিজ: চিলেকোঠার প্রেম

ভীষনই ঝরঝরে, গোছালো ও সাবলীল লেখনী। পড়তে শুরু করলে কখন শেষ হয়ে যায় তা বোঝাই যায়না। প্রথম পাতায় আসার সুযোগ হয়েছে সম্প্রতি। সেজন্যে মডারেশনকে অনেক ধন্যবাদ। নতুন হয়েও বেশ ভালো রেসপন্স পাচ্ছেন, সিরিজটি শুরু থেকে প্রথম পাতায় জায়গা পেল আরো সম্মানিত হত। এজন্যেই ঠাঁই করে নিয়েছে আমার এই লিস্টে।
নিখাঁদ প্রেমের গল্প। অন্তর্জালে পরিচয় হয় দুজন মানব মানবীর। প্রথমে হয় ভালো বন্ধুত্ব এবং সেখান থেকেই পরম বন্ধুকে জীবনসঙ্গী করার চিন্তা। কিন্তু কাহিনীতে টুইস্ট আছে বস! মেয়েটি চাকরি করছে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানীতে এবং ছেলেটি স্টুডেন্ট! সমাজ/পরিবার এমন সম্পর্ক মেনে নেয়না। তাতে প্রেমিক জুটির পরোয়া নেই। তারা বিয়ে করে একট ছোট্ট চিলেকোঠায় ঘর বাঁধল।
সুখেই চলে যাচ্ছে সংসার কিন্তু মাঝেমাঝে প্রেমে স্পিড ব্রেকার হয়ে আসে সমাজের "ছেলে কামাবে, মেয়ে ঘর সামলাবে" চিন্তাগুলো। আশেপাশের মানুষের টিকা টিপ্পনী, পরিবারের অভিমানকে এক পাশে রেখে কি চলতে থাকবে ভালোবাসার গাড়ি? নাকি থমকে যাবে মাঝপথে?
নাহ আমাকে জিজ্ঞেস করবেন না, জানতে হলে পড়তে হবে। :)


-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
শেষ কথা: আমার চোখে এমন আরো বেশ কিছু সিরিজ আছে যেগুলো আন্ডারেটেড। কিছু কিছু তো আমার নিজেরই চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল, এই পোস্টটি তৈরি করতে গিয়ে পড়লাম। ভেবে দেখলাম সবগুলো নিয়ে একসাথে লিখলে পোস্ট অনেক বড় হয়ে যাবে। তাই রোমান্টিক জনরার গুলো আলাদা করে দিলাম। পরের পর্বে অন্য কোন জনরার আন্ডাররেটেড পোস্টগুলোর সাথে পরিচয় করানোর চেষ্টা থাকবে। সিরিজ নামক রেলগাড়িটি একেকটি স্টেশন পর্যন্ত পৌঁছায় শুধুমাত্র পাঠকের অনুপ্রেরণায়। তাই বলব, ভালো সিরিজগুলো পড়ুন, উৎসাহ দিন এবং নিজেও ভালো লিখতে থাকুন। :)

ছবিসূত্র: অন্তর্জাল!

মন্তব্য ৫৯ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনাদের নজরে এমন কোন আন্ডাররেটেড সিরিজ থাকলে, কমেন্টে জানাবেন অবশ্যই! :)

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রহর এতদিন ফার্স্ট পেইজে অ্যাক্সেজ পান নি বলে তার লেখা কারো চোখে পড়ে নি। তবে, ফার্স্ট পেইজে অ্যাক্সেজ পাওয়ায় এখন লেখা চোখে পড়বে। আমি ব্যক্তিগতভাবে অল্প কয়েকটা পর্ব পড়েই তার ফ্যান হয়ে গেছি। তার লেখা খুব সাবলীল এবং প্রাণবন্ত। তিনি ব্লগের সেরা লেখকদের একজন হয়ে উঠবেন অতি শীঘ্রই।

সুন্দরীদের নিয়ে বিপ্লব০০৭-এর কয়েকটা সিরিজ পড়েছি। খুব ভালো লেখেন তিনি। লেখায় রম্যউপাদান খুব সার্থকভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেন।

ব্লগার সন্ধ্যা প্রদীপের সাথে এখনো পরিচয় হয় নি। সুযোগমতো যাব তার ব্লগে।

আপনার এই উদ্যোগটা খুব ভালো লাগলো। খুবই ইন্সপায়ারিং।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরেহ ধুলো যে!

আপনি ব্লগার "কবিতা পড়ার প্রহর" কে নিয়ে যা লিখেছেন, সেই একই কথা আমিও পোস্টে লিখেছি। প্রথম পাতায় আসেনি বলেই কিছুটা কম এক্সপোজার পেয়েছে সিরিজটি। কিন্তু যারা একবার পড়েছেন তারা লাইক/কমেন্ট দিয়ে ভালো লাগা জানাতে ভোলেন নি এবং পরের পর্বেও পাশে থেকেছেন। আমি তো বেশ সময় ধরেই অপেক্ষা করছি কবে উনি প্রথম পাতায় জায়গা পাবেন! গতকাল পেয়েছেন দেখে ভীষনই খুশি হয়েছি।

কিছু মনে করবেন না প্লিজ কিন্তু একটু ভুল হয়েছে আপনার। বিপ্লব০০৭ অন্য একজন ব্লগার, বিপ্লব06 এর কথা লিখেছি পোস্টে। আপনি ঠিক, তিনি যেকোন সিরিয়াস বিষয়ও রম্যের আদলে লিখতে পারেন। পড়তে বেশ মজা লাগে।

আশা করি ব্লগার সন্ধ্যা প্রদীপকেও জেনে যাবেন ভালোভাবে অন্য দুজনের মতো। আশা করি ভালো লাগবে তার লেখা।

আপনার এই উদ্যোগটা খুব ভালো লাগলো। খুবই ইন্সপায়ারিং।
অনেক ধন্যবাদ। ব্লগারেরা ইনস্পায়ারড হলে খুবই ভালো, তার চেয়ে বড় কথা ভালো লেখাগুলো সামুতে যোগ্য সম্মান পেলে, তেমন উন্নত লেখা আরো আসবে। ব্লগারের মান বাড়বে এবং ব্লগেরও।

চমৎকার ও বিস্তারিত মন্তব্যটিতে কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটু ভুল হয়েছে আপনার। হ্যাঁ, আমার ভুলই হয়েছে। আমি অ্যান ইডিয়ট ইন ম্যারিজের কয়েকটা সিরিজের কথাই বলতে চেয়েছি। যার নাম বলতে চেয়েছিলাম তার নাম বিপ্লব০৬-ই তাহলে। বিপ্লব০০৭ নামে কেউ আছে কিনা এখন আমি কনফিউজড :)

আমি আরেকটা বিষয়েও কিছু মনে করি নাই- সামু পাগলা, সামু মামা, হাসু পাগলা, হাসু মামা, এবং এরকম আরো যা যা আছে - এরা যে আলাদা আলাদা কয়েকটা নিকের মালিক, বা আলাদা ব্লগার, এটা আবিষ্কার করেছি মাত্র কয়েকমাস হলো। এই ভুলের জন্য আমি কিছু মনে করি নাই।

এরকম আরো কয়েকজন ব্লগারের নিকের কালারে বেশ মিল থাকায় আমি গুলিয়ে ফেলি :( অনেক সময়ই নিক বা টাইটেল না দেখেও পোস্ট পড়া শুরু করি, কমেন্টের উত্তর দিই :)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনি যে ঠিক সিরিজটির কথা বলছেন সেটা আমি "সুন্দরীদের নিয়ে বিপ্লব০০৭-এর কয়েকটা সিরিজ" পড়েই বুঝেছি।

জ্বি বিপ্লব০০৭ নামের একজন ব্লগার আসলেই আছেন। সেজন্যেই ক্লিয়ার করাটা জরুরি মনে হয়েছিল।

সামু মামা বলে কেউ আছে নাকি? জানতাম না তো! কিন্তু আমার সাথে কাউকে কিভাবে গোলালেন সেটা বুঝলাম না। আমি তো ওয়ান পিস মেড, আমার মতো নমুনা পুরো সামুতে আর একটা নেই! হিহি, জাকস আসাইড, এমন ভুল হওয়া খুবই স্বাভাবিক। এত ব্লগার সামুতে, অনেকর ক্লোজ নেম তো অনেকের লেখার/মন্তব্যের ধরণ এক। কিছুক্ষেত্রে তো মাল্টিনিকই মনে হয়!

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৯

পদ্মপুকুর বলেছেন: বিভিন্ন কারণে আমি সিরিজ লেখা পড়তে পারি না, আমার অক্ষমতা এটা। মাধুকরীর মত মোটা বই অনায়াসে পড়া যায়, বা উত্তরাধিকার-কালবেলা-কালপুরুষের মত সিরিজও নিরবচ্ছিন্নভাবে পড়ে ফেলা যায়, কিন্তু কি জন্য জানিনা, মনিটরে সিরিজ দেখলেই পড়তে ইচ্ছে হয় না।

তবে এই লেখাগুলোকে তুলে এনে আপনি একটা ভালো কাজ করেছেন। ধন্যবাদ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সিরিজ না পড়তে পারা নিশ্চই কোন অক্ষমতা নয়। সবারই প্রিয় কিছু জনরা থাকে এবং কেউ কেউ বড় লেখা অনলাইনে নয় অফলাইনে বই পড়তে পছন্দ করে। আপনার যেরকম লেখা যেভাবে পড়তে ভালো লাগবে, সেভাবেই পড়বেন। এই পোস্টটি সেসব পাঠকদের জন্যে যারা সিরিজ পড়তে ভালোবাসেন কিন্তু হয়ত ব্যস্ততায় তাদের চোখের আড়াল হয়ে গিয়েছিল।

সিরিজ পাঠক না হয়েও পোস্টটি পড়ে, ভালো লাগা জানিয়েছেন! ইটস রিয়েলি সুইট অফ ইউ! থ্যাংকস।

অনেক ভালো থাকবেন।


৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর একটা উদ্যোগ নিলেন । এতে লেখকগণ উৎসাহী হবে এবং পাঠক লেখা সম্পর্কে জানতে পারবে।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার উদ্যোগকে বোঝার এবং প্রশংসা করার জন্যে। সামনে এমন পোস্ট লেখার উৎসাহ পেলাম।
অনেক ভালো থাকুন।

৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি দারুন বুদ্ধিমতী। শুভ কামনা আপনার জন্য।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা, ধন্যবাদ তবে আমি বুদ্ধিমতী নই, বোকামতী।
আপনার জন্যেও রইল শুভকামনা!

কিছু খেতে চান? চাইনিজ/ইতালিয়ান/আদার? :)

৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:১১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এই পোস্ট দেখে অভিভূত হলাম। নাম্বার ওয়ান কারণ এত মন দিয়ে পড়েছেন যে খুঁটিনাটি সবই মনে আছে। ধুলা ভাই যা বললো সেটাতে লজ্জা পেলাম। আমার ফ্যান হবার যোগ্যতা আমার নেই। ধুলাভাই আপনার পদধুলি দেন। মাথায় করে রাখি।

আর পাগলা আপা। চিলেকোঠায় আর থাকছি না। ঢুকিচেপা আপা নতুন ফ্লাট দিয়েছে। সেখানে দাওয়াৎ রইলো।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:৩৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বাহ! আপনাকে পোস্টে পেয়ে খুবই খুশি হলাম। আসার জন্যে থ্যাংকস। যাদের পোস্ট নিয়ে পোস্ট লিখলাম তারা না আসলে ভালো লাগে? :)

মন দিয়ে পড়িনি, সাবলীল লেখনীতে মন এমনিতেই চলে গিয়েছে। :)

দাওয়াত দিতে হবেনা, আছি সিরিজের পাশে সবসময়। চলতে থাকুক চিলেকোঠার প্রেম.....

৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাহা, ধন্যবাদ তবে আমি বুদ্ধিমতী নই, বোকামতী।
আপনার জন্যেও রইল শুভকামনা! কিছু খেতে চান? চাইনিজ/ইতালিয়ান/আদার?

ইলিশ মাছের ডিম, দেশী মূরগীর ঝোল, বড় বাইল্লা মাছ ভূনা, কাইকা মাছ ভাজা, লাল শাক চিংড়ি মাছ দিয়ে, বাঁধা কপি দিয়ে গরুর মাংস আর ডাল। ঝরঝরে সাদা ভাত দিয়ে খেতে চাই।
খাওয়া শেষে এক বাটি ভালো দই। আর চমচম।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা, বাহ! দারূণ চয়েস আপনার। আসলেই, দেশী খাবারের ওপরে কিছু নেই। বিদেশী খাবার মাঝেমাঝে ভালো লাগে নিত্যদিন নয়। এই লিংকে কিছু দেশী খাবার: view this link :)

৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো লাগছে আপনার কথাগুলো। আমি আগেই এক ও তিন নম্বর ব্লগারের পোস্ট পড়েছি। দুজনেই খুব সুন্দর লেখেন। ওনাদের পোস্টে আমার মন্তব্যও আছে তেমনই। আপনিও উনাদের সম্পর্কে সুন্দর মূল্যায়ন করেছেন। উঠতি ব্লগারদের পক্ষে এমন মূল্যায়ন নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় এবং অনুপ্রেরণার যোগ্য। আশা করব আগামীতে তারা তাদের লেখনীতে ব্লগকে আরও সমৃদ্ধ করবেন। তবে বিপ্লববাবু্র পোস্টে যাইনি। সময় পেলে ওনার পোস্ট থেকেও ঘুরে আসব।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

আমি মনে করি, উঠতি ব্লগারদের পাশাপাশি পুরোন ব্লগারদের ভালো লেখাগুলোও পড়তে হবে। যেকোন ভালো লেখাই সামুতে প্রাপ্য সম্মান পাক - হোক সে ব্লগার এক দিনের বা ১০ বছরের।

আমার মূল্যায়নে সহমত পোষনে কৃতজ্ঞতা।
ভীষন ভালো থাকুন।

১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নাহ! সখির নাম সার্থক বটে!
এমন নালে কি আর সামু পাগলা দাবী করা যায়? ;)

সত্যি এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ সিরিজটাই নিয়মিত দেখা হতো!
বুকের ভেতর মৃত নদী, আর চিলেকোঠার প্রেমের সন্ধান দেয়ায় কৃতজ্ঞতা

শ্রাবনী নামটাই কেমন হৃদয়ে ঝরঝর বর্ষার মতো ভিজিয়ে দেয়! তাই না! আমার খুব প্রিয় একটা নাম!
যাই চিলেকোঠার প্রেমের চ্যালেঞ্জ জয়ের গল্প পড়ি গে' :)

অনেক অনেক শুভকামনা
সবখানে পাই শুধু নিজ ঘরে - না! ;)

++++

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওমা! আপনি! এত তাড়াতাড়ি!? আপনার কি হয়েছে? জ্বর হয়েছে? মাথা ঘুরছে? পোস্ট পচে বাসি হয়ে যাবার আগে তো আপনি আসেন না। হিহি।

এমন নালে কি আর সামু পাগলা দাবী করা যায়? ;)
থ্যাংকু থ্যাংকু!

শ্রাবনী নামটা আমারো ভালো লাগছে কিন্তু তুষার নামটায় শুনে বিরক্ত লাগছে। ছেলেটা বদ মনে হচ্ছে, অবশ্য শিওর না। দেখা যাক সামনে কি হয়.....

যাব যাব, নিজ ঘরে যাব সময় করে। বেশিক্ষন থাকতে হবে তো, তাই অনেকগুলো সময় জড়ো করার চেষ্টা করছি। :)

এতগুলো পেলাসে কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন।

১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪০

রাকু হাসান বলেছেন:

হাই বোকামতী B-)) =p~

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই বুদ্ধিমান! ;) কেমন আছেন?

১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: 'এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ' কয়েকটা পর্ব পড়েছি। ভালো লেগেছে। বাকিগুলি পড়ার চেষ্টা করবো।

আপনার এই মহতী উদ্যোগের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সিরিজ লেখার এই এক ব্যাপার। পাঠকেরা প্রথম ও শেষ পর্বগুলো পড়লেও মাঝের পর্বগুলো স্কিপ করে যান সময়ের অভাবে। ব্যস্ত জীবন তো সবারই। কিন্তু যা পোস্টে লিখেছি তাই আবারো লিখছি, সিরিজ রেলগাড়ির একেকটি স্টেশন পর্যন্ত পাঠকই পৌঁছান। তাই রেগুলার ভিজিটস জরুরী।

মোস্ট ওয়েলকাম এবং আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ প্রত্যয়ী মন্তব্যে।
শুভেচ্ছা।

১৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

জাহিদ হাসান বলেছেন:
শুধু রোমান্টিক সিরিজ দিলেই হবে ? অন্য সিরিজও দিতে হবে।

আমি ডোডো পাখি নিয়ে একটি সিরিজ লেখার ইচ্ছা করছি-

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার কথার উত্তর আমার পোস্টের "শেষ কথা" তেই আছে। :)

হাহা! আাচ্ছা লিখেই ফেলুন না, পড়ে আসব একদিন আপনার সিরিজটি ;)

মজার ও প্রানবন্ত মন্তব্যটিতে কৃতজ্ঞতা।
সকল শুভেচ্ছা।

১৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০

সোহানী বলেছেন: ভালোই হলো, সময়ের অভাবে ঢু মারতে না পারলে তোমার ব্লগে ঢুকলেই হবে। যা দরকার সব পেয়ে যাবো।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: কি সুইট একটা কথা বললেন সোহানী আপু! থ্যাংকস এ লট। তেমন সুন্দর ভাবে নিজের ব্লগবাড়িতে গুছিয়ে রাখতে চেষ্টা করব।

ভালো থাকবেন।

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৪

এ.এস বাশার বলেছেন: উঠতি ব্লগারদের পক্ষে এমন মূল্যায়ন নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় এবং অনুপ্রেরণার যোগ্য। ভালো লাগলো...

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এই পোস্টের সবাই উঠতি নয়। আমার চেয়ে সিনিয়ার ব্লগারের পোস্টও উঠে এসেছে। আসলে যেসব সিরিজ পড়ে আমার মনে হয়েছে যে আরো বেশি পাঠকপ্রিয়তা পাবার যোগ্যতা রাখে, সেগুলো তুলে এনেছি।

আপনার ভালো লাগায় অনুপ্রেরণা পেলাম।
ভালো থাকুন।

১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: নতুন পর্ব দিয়েছি পাগলা আপা। লগ করলেই প্রথমেই পড়ে আসবেন। আপনারা কজনা ডলু সলু ওমেরা আর ঢুকিচেপা আপুরা না পড়লে আমার আর লিখেই ভালো লাগে না।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার খবর দিতে আসার ব্যাপারটা আমার এত ভালো লাগে! অনেক আন্তরিকতা মেশানো থাকে। ভীষন ব্যস্ত ছিলাম রে। ব্লগে ঢুকে প্রথমে আড্ডাঘর, তারপরে আপনার ঘর! বরাবরের মতোই দূর্দান্ত লেখায় মন্তব্য রেখে এসেছি।

আমারো ভালো লাগেনা আপনার সিরিজটা না পড়লে। অন্য আপুদের মন্তব্য-প্রতিমন্তব্যগুলো পড়তেও ভালো লাগে। লিখতে থাকুন, পাশে আছি আমরা লেডি গ্যাং ;) :) এবং অন্যান্যরা

১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

লরুজন বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহরের আসল পরিচয়।
কবিতা পড়ার প্রহর অইতাছে গিয়া আমরার মাল্টি বেগম




১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: পাগলা আপা।
লরুর এই যন্ত্রণাদায়ক ঝামেলাবাজীর পরে আপনার কি মনে হয় আমার এই পর্ব কনটিনিউ করা উচিৎ? সে আমার লেখার মগ্নতায় ব্যঘাৎ ঘটিয়েছে। :(
লরুজন হয়েছেন সামুর বিবেক ... কয়েকদিন পর পর উচিৎ কথা নিয়ে ঝামেলাবাজী, গোয়েনদাবাজী করে লাফাচ্ছে। এই বিবেকের জ্বালায় আমার লেখার ম্যুডই অফ হয়ে গেলো।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অবশ্যই কন্টিনিউ করা উচিৎ। ব্লগে নানা রকমের মানুষ থাকে। একেকজনের শিক্ষা, পেশা, স্থান, জীবনযাত্রা একেকরকম। এখানে আপনাকে দশটা মানুষ ভালোবাসবে, দুটো মানুষ সমালোচনা করবে এবং একটা মানুষ শত্রুতা ছাড়াই প্রতিশোধ নেবার চেষ্টা করবে। আপনাকে শুধু সেই দশটা প্রিয় মানুষ ও দুজন গঠনমূলক সমালোচকের জন্যে লিখতে হবে। সহব্লগারদের ভালোবাসায় প্রেরণা খুঁজে নিন আর সমালোচনায় আরো ভালো করার উৎসাহ।
তিন নাম্বার টাইপের মানুষগুলো আপনার কোন কাজেই আসবে না, সো কম্প্লিটলি ইগনোর দেম, এন্ড আই উইল ইগনোরিং ইট এজ ওয়েল। কেননা এই লেখার প্রধান চরিত্র তিনটি সিরিজ। এই লেখাটা কার মাল্টি কে সেসব নিয়ে নয়, কোন স্পেসিফিক ব্লগারকে নিয়ে নয়। ওধরণের মন্তব্যের সাথে এই পোস্টের কোন সাধ নেই।
ধন্যবাদ।

১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ,সামু পাগলা বহিন,

তরুন মেধাবী গল্পকার পরিচিতি পর্বের জন্য। আপনার এ মহতি উদ্যোগ সাধুবাদ পাবার যোগ্য।

এবার আসেন আলোচিত ৩ জনের লেখায় -

১।সন্ধ্যা প্রদীপ এর "বুকের ভেতর মৃত নদী" একটি নিটোল প্রেমের গল্প ।আমি বহুত ভালাবাই :-B প্রেমের গল্প ( এই আকামের কামলা কিনা )
১।মোর মন্তব্য ছিল এরম: প্রেমের ক্ষেত্রে মেয়েরা আসলে একটু অগোছালো,আলভোলা-ভূলোমনা,কেয়ারিং ,খুব বেশী স্মার্ট নয় এমন ছেলেদেরই প্রাধান্য দেয় বলে আমার (নিজেও এই আকামের কামলা কিনা B-)) এই জন্য) বিশ্বাস। আর এই জন্য তারা (প্রেমিকারা /শ্রাবণীরা) পরবর্তী জীবনে অনেক ত্যাগ ও বেদনাদায়ক পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়।

তবে তুষারের মত ছেলেদের ভালবাসা হয়ত ভাল নয় তারপরেও প্রেমিকার মনে একটা আশা থাকে সে হয়ত ঠিকই তাকে তারমত করে তৈরী করে নিতে পারবে একসময়।তবে প্রেমের ক্ষেত্রে এ জাতীয় ছেলেরা অনেক মিথ্যা বলে এটা প্রমাণীত (আমাকে দিয়ে আমি বলছি)।অবশ্য প্রেম এবং যুদ্ধ ক্ষেত্রে সব কিছুই যদিও বৈধ তারপরেও প্রেমের ক্ষেত্রে এমন বড় মিথ্যা বলা উচিত নয় যাতে সম্পর্কের ভিওিমুলই নড়ে যায়।

আর মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েরা জীবন যুদ্ধে তার সহযোগী হিসাবে তার সমমনা একজনকেই সহযোগী হিসাবে চায় যে কিনা তাকে বুঝবে,সহযোগীতা করবে ,তার মা-বাবা তথা পরিবারকে ভালবাসবে এবং সুখে-দুখে বন্ধুর মত পাশে থাকবে। তবে জীবনের জটিলতায় অনেক সময় তার হিসাব মিলেনা ।তখন আসলে মেয়েটাকে তার জীবনের সবচেয়ে বড় ত্যাগ অথবা ক্ষতিটাই
মেনে নিতে হয়।

জানিনা আপনি লেখক কিভাবে তাদের প্রেমের সমাপ্তি টানবেন ।লেখক হিসাবে আপনার পূর্ণ স্বাধীনতা আছে তাদের প্রেমকে সফল বা ব্যর্থ হিসাবে উপস্থাপন করার। আপনি তাদের প্রেমকে যেমন সফল ভাবে রুপায়িত করতে পারেন আবার ব্যর্থ ও করে দিতে পারেন।তবে যাই করেন - বাদরের গলায় মুক্তার মালা দিয়েন না।হয় তুষারের ভুলটাকে মিনিমাইজ করে ভাল হিসাবে অথবা শ্রাবণীর জীবন থেকে তাকে বাদ দিয়ে দেন। আমি শ্রাবণীর প্রেমের ভবিষ্যতের পাশাপাশি তার নিজের ভবিষ্যত নিয়েও শংকিত।

পরবর্তী পর্বে দয়া করে ,শ্রাবণীর জীবন থেকে ব্যর্থতার কাল মেঘ সরিয়ে সাফল্যের ঝলমলে আলোয় আলোকিত করে দেন । শ্রাবণীর বুকের ভেতরের মৃত নদীটাকে ভালবাসায়,সাফল্যের ধারায় পরিপূর্ণ করে দেন।
২।
বিপ্লব০০৬ -এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ - কি কমু।বলার ভাষা নাই। ভাইয়ের বিয়ার চিন্তায় আমার ঘুম আহেনা ,মাথা পুরা হ্যাং হয়ে আছে কবে -এই আকাম ডা করব।
১। আমি মন্তব্যে বলেছিনু: ছব পরিকল্পনা ঠিক আছে বাহে,কিন্তুক এক টাহা দেনমোহর এইডা মনে হয় মানব না সুন্দরী।এ ইজজত কা সওয়াল বাহে। কমছে কম ত B-)) অর্ধ কোরর হোনা চাইয়ে।
তারপরে কি অইল , জানবার মুনচায়।


২। আমি মন্তব্যে বলেছিনু: আমনে লোক ছুবিধার না।খালি অপছন খুজেন।পেলান এ,পেলান বি করেন।জীবন ত একটাই।এত পেলান কইরা কি অইব।

বিয়ার লাই বিসমিললাহ বলে নাইমা পড়েন মিয়া ভাই,বিয়া কোরবার জন্য একবেলাই যথেষ্ট।আর জ্যাটলগ ছুডাইবার লাই B-)) বিয়াতুন বড় কুন অষুদ নাই।
ছুনদরী মনে হয় বিলা (রাগ) অইছে।কারন, দেশে আইবার আগে আপনার ছুনদরীরে জিজ্ঞাসা করা উচিত ছিল,কিছু :-B মিছু লাগত কিনা,আর তারপর আপনার নিজস্ব দায়বদ্ধতায় কওয়া দরকার ছিল আননে হের লাই এককান I PHONE -11 /PRO / SE / XR নিয়া আইতাছেন।আর আননে কিনা ছকলেট আনতাছেন।হে কি বাচচা যে ইতা খাইব।

আর বিমানবালারা ছব ছুনদরীই ছিল ,মাগার আননের ছুনদরী ফুন না ধরায় :-< আননের মোন বিলা ঐ গেচিল।
রোমান্টিক সিনেমা দেইখা কাম ঐব বইলা মনে অয়না।তার পরেও আললার নাম লই আই পরেন দেশে।যা অইবার তাই অইব।

চিন্তা ন কড়ি (পেলান বি,ছি,ডি রেডি)।

৩।আমি মন্তব্যে বলেছিনু: ভাইজান,বুজবার লাগছি ।
আপনি ছ্যাকা খাইয়া বেকা ঐবার লাগছেন।
চিনতা ন করি। কিছু মিছু ঐব বলে মন কয়।


ছুনদরীর মেসেজ,এক ঘন্টা আগের ফ্লাইট - ছব মিলাইয়া মনে ঐবার লাগছে ,ছ্যাকা খাইয়া বেকা ঐছেন ঠিক আছে তয় কোমায় যাওয়ার আগেই ভালা কিছু :-B মিছু ঘটব বইলা মন কইতাছে....।

বালা কইরা ঘুমাইয়া লন। ঘুমেততুন উইটটাঐ দেখবেন --------ঠিক ঐয়া গেচে ।

৪। আমি মন্তব্যে বলেছিনু: এইয়া অই ঠিক আছে বাহে, "pray for her (সুন্দরী) to be happy"আংগুর হল টক অইল না খাইতে পারলে।

কি আর করা হৃদয় জালে ঢুকব ঢুকব কইরাও জালের (প্রেমের) B-)) ফান কাইটটা বাইর ঐ গেল সুন্দরী (আগেই কইছিলাম ,এত কম দেনমোহরে মাইয়া রাজী অইবনা ,আমার মনে লয় মাইয়া আননের লগে একটু খেলছে / ঘুড়ি ওড়ানো আরকি । :(( নাটাই হাতে রাকছিল আর আননেরে একটু সুতা ছাড়ি দেকছে )।

অর কুন দোষ নাই ,দোষ অইল বয়সের ।ভাইজান বুইললা জান ।এই ছুন্দরী আননের লাই বানাই ন উপরওয়ালা।

next ছুন্দরীর খবর কন।
ভাইজান আর কিছু বলেনা । ব্যাপক টেনশনে আছি ,ভাইজানের বিয়া লই।

৩।কবিতা পড়ার প্রহর এর " চিলেকোটার প্রেম " -

কি কমু - এই লেখা পড়ে - আবার আবার মুনচায় -এই আকাম করবার লাই।

১।মুই বলেছিনু: আজ একসাথে সব গুলি পর্ব একটানে পড়ে ফেললাম।

গল্প পড়ছি মনে হয়নি। মনে অইছে আমারি জীবনের কাহিনী আমনে কেমনে জানলেন আর জাইনা লিখখাও লাইলেন ( এই আকাম :P করছি কিনা)
গল্প সেইরম অইছে+++। লেখা আপনার সফল...।


দুনিয়ার সকল শাশুড়ি (আমার মা ) একই চরিত্রের ।
শাশুড়িদের চরিত্রের ভিন্নতা খুবই কম দেখতে পাওয়া যায়।

২। মুই বলেছিনু:: এই অংশ সেইরম অইছে+++।

বাবার সর্বজনীন রুপ এটাই ।মায়েরা বরাবরই ছেলের বউদের ব্যাপারে প্রথম প্রথম দুশ্চিন্তায় থাকে।পরে আশা করি ঠিক হয়ে যাবে।
কি কমু।আমনে বহিন রে কিছু কই ছোড করবার চাইনা।শুধু কমু "ধন্যবাদ" তিন তিনডা বালাবাসার গল্প একসাথে পরার সুযোগ দানের জন্য।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার এ মহতি উদ্যোগ সাধুবাদ পাবার যোগ্য।
থ্যাংকু থ্যাংকু। :)

এবার আসেন আলোচিত ৩ জনের লেখায় -
আচ্ছা, আমিও আসছি.... ;)

১।সন্ধ্যা প্রদীপ এর "বুকের ভেতর মৃত নদী" একটি নিটোল প্রেমের গল্প
প্রেমের ক্ষেত্রে এ জাতীয় ছেলেরা অনেক মিথ্যা বলে এটা প্রমাণীত (আমাকে দিয়ে আমি বলছি)।
তার মানে আপনিও মিথ্যুক ছেলে ছিলেন? ;)

আর মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েরা জীবন যুদ্ধে তার সহযোগী হিসাবে তার সমমনা একজনকেই সহযোগী হিসাবে চায় যে কিনা তাকে বুঝবে,সহযোগীতা করবে ,তার মা-বাবা তথা পরিবারকে ভালবাসবে এবং সুখে-দুখে বন্ধুর মত পাশে থাকবে। তবে জীবনের জটিলতায় অনেক সময় তার হিসাব মিলেনা ।তখন আসলে মেয়েটাকে তার জীবনের সবচেয়ে বড় ত্যাগ অথবা ক্ষতিটাই মেনে নিতে হয়।
এই কথাগুলো এত বেশি পারফেক্ট যে কি বলব! খুব ভালো এনালাইসিস করেছে নারী চরিত্রকে। গল্পের নায়িকার মনে হচ্ছে, নিজের চেয়ে এসট্যাবলিশড ছেলেকে বিয়ে করলে, তার শোপিস হয়ে থাকতে হবে। সেরকম ছেলের জীবনে অবদান রাখার মতোও কিছু অবশিষ্ট নেই। যে নিজে থেকেই গোছালো তাকে আর কি গোছাবে? কিন্তু তুষারের মতো অগোছালো, মিথ্যুক একটা ছেলেকে বেটার অপশন মনে করছে শুধু এই আশায় যে "আমি সব বদলে ফেলব! আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে পারব।" কিন্তু যে ছেলেকে ২৫ বছরে মা শুধরাতে পারেনি, তাকে কয়েক বছরের প্রেমিকা/বউও বেশিরভার সময়ে শুধরাতে পারেনা। তখন সব স্বপ্ন ভেঙ্গে ভালোবাসাটা চলে যায়। অন্যদিকে বাপের বাড়িতেও জায়গা হয়না কেননা তাদের সাথে ঝগড়া করেই তো অনিশ্চিতের দিকে পা বাড়িয়েছিল। বাজে একটা পরিস্থিতি তৈরি হয় সবমিলে।
আমি আশা করি, সিরিজটি পড়ে মেয়েরা সচেতন হবে এসব ব্যাপারে। সেজন্যেই সিরিজটি আমার প্রিয়।

২। বিপ্লব০০৬ -এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ
ভাইয়ের বিয়ার চিন্তায় আমার ঘুম আহেনা ,মাথা পুরা হ্যাং হয়ে আছে কবে -এই আকাম ডা করব।
আমারো একই অবস্থা, কবে গল্পের নায়ক খুঁজে পাবে বধুকে? হাহা
আমি মন্তব্যে বলেছিনু: ছব পরিকল্পনা ঠিক আছে বাহে,কিন্তুক এক টাহা দেনমোহর এইডা মনে হয় মানব না সুন্দরী।এ ইজজত কা সওয়াল বাহে। কমছে কম ত B-)) অর্ধ কোরর হোনা চাইয়ে। তারপরে কি অইল , জানবার মুনচায়।
দেনমোহরের বিষয়টা এত সহজ হয়না সাধারণত। পাত্র পাত্রী কথা বলে ১ টাকা সেট করে ফেলল আর হয়ে গেল - এসব মুভিতে হয়। বাস্তবে "সাধারণত" দুই পরিবারের মুরুব্বীরা মিলে অনেক আলোচনা করে ডিসাইড করেন, অনেকসময় এই একটা বিষয়ে মতের অমিলের কারণে বিয়ে ভেঙ্গেও যায়। আমার কথা হচ্ছে দেনমোহর এত কমও হওয়া উচিৎ না যাতে করে দেওয়া আর না দেওয়া সমান হয়ে যায়, আবার পাত্রের সামর্থ্যের বাইরেও হওয়া উচিৎ না যে সে শোধই করতে পারলনা। লোক দেখানো/মাফ করানো ইত্যাদি নিয়তে নয় শোধের নিয়তে দেনমোহর নির্ধারণ করতে হবে।

৩।কবিতা পড়ার প্রহর এর " চিলেকোটার প্রেম " -
বাবার সর্বজনীন রুপ এটাই ।মায়েরা বরাবরই ছেলের বউদের ব্যাপারে প্রথম প্রথম দুশ্চিন্তায় থাকে।পরে আশা করি ঠিক হয়ে যাবে। কি কমু।
ভালো বলেছেন।

শুধু কমু "ধন্যবাদ" তিন তিনডা বালাবাসার গল্প একসাথে পরার সুযোগ দানের জন্য।
মোস্ট ওয়েলকাম। ধন্যবাদ আমার দেওয়া উচিৎ। তিনটি সিরিজে আপনার সকল মন্তব্যগুলো এক করে এমন একটি মন্তব্য করার আইডিয়াটা জোশ! আমার পোস্টে এসে যে সময় ও মেধা ব্যয় করেছেন তাতে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। আমার কি যে ভালো লেগেছে বলার না। এমন মন্তব্যে আমাকেই শুধু নয়, যে সিরিজগুলোর কথা লিখেছি তাদের লেখক/লেখিকাদেরও অনুপ্রাণিত করেছেন।
এভাবেই সুন্দর মন্তব্য/প্রতিমন্তব্যে সামুকে মাতিয়ে রাখুন।
ভালো থাকুন।

২০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কামরুজ্জামান ভাই নিভৃতে নীরজনে বসে এই গল্প লিখে শেষ করতে চেয়েছিলাম লরুজানের জ্বালায় লেখার ম্যুডই অফ হয়ে গেলো। আপনার কাহিনী শেষ করবো কিনা ভাবছি। :(

২১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহরের ২০ নং মন্তব্যের জবাব - আপনাকে আবারো ধন্যবাদ যে আপনি আমার নিকট একটি পরামর্শ চেয়েছেন এই জন্য।আমি আপনাকে আমার অবস্থান এবং দৃষ্টিকোণ থেকে চেষ্টা করছি / বলছি -

১।প্রথমেই বলছি একজন লেখক হিসাবে । একজন লেখকের কাছে তার লেখা গল্প বা সৃষ্ট চরিত্র তার কাছে সন্তানতূল্য।এজকন মা তার জীবনের বিনিময়ে হলেও তার সন্তানকে হেফাজত করে ,তার জীবনকে সুন্দর-সাবলীল করার জন্য সব থেকে ভাল অপশনটাই বেছে নেন।যদি কখনো সন্তানের জন্ম পরিচয় সম্পর্কেও কোন সমস্যা বা প্রশ্ন উঠে তখনো মা তার সন্তানকে ছেড়ে যায়না বা মেরে ফেলেনা।সন্তানের জন্য তিনি তার জীবন পর্যন্ত অকাতরে বিলিয়ে দিয়ে হলেও সন্তানের জীবন নিরাপদ রাখতে চেষ্টা করেন।আর আপনার সৃষ্ট চরিত্র বা সন্তান এখন পরিণত।তাকে সেফ করা এবং তার জন্য যা প্রয়োজন তার সবকিছু নিশ্চিত করা এখন আপনার পবিত্র দায়বদ্ধতা ।এর থেকে পিছু হটার কোন অবকাশ আছে বলে আমার মনে হয়না ।এক্ষেএে কে কি বলল বা কিভাবে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করল বা করছে এ আপনার বিবেচ্য বিষয় নয়।

২।তারপর বলছি একজন পাঠক হিসাবে ।

একজন পাঠক একজন লেখকের লেখার প্রান।লেখকের লেখা বা সৃষ্ট চরিত্র যদি হ্য় লেখকের সন্তান তাহলে পাঠক সেই সন্তানের প্রান। প্রানহীন সন্তান বা মৃত সন্তান যেমন মূল্যহীন তেমনি পাঠক বিহীন বা পাঠকের কাছে গ্রহনযোগ্য না হলে সেই লেখকের লেখা গল্প বা সৃষ্ট চরিত্র ও মৃত ও মূল্যহীন।এজকন পাঠকের ভালবাসাই যে কোন চরিত্র বা গল্প কে কালজয়ী হিসাবে গড়ে তোলে।সে হিসাবে আপনার লেখা গল্প এবং সেই গল্পের সৃষ্ট চরিত্র এখন পরিণত এবং সুখপাঠ্য।আপনার সৃষ্ট চরিত্র এখন অনেকরই মনে ঘরপাক খাচছে।পাঠক আপনার সৃষ্ট চরিত্রকে লেখা গল্প হিসাবে নয় তাদের জীবনেরই প্রতিচছবি হিসাবে ভাবছে।আর একজন পাঠক যখন কোন গল্প বা সৃষ্ট চরিত্রের সাথে নিজেকে একাকার করে ভাবতে পারে তখন লেখক হিসাবে এটাই তার সাফল্য।আর পাঠকের পাঠ তৃষ্ণা মিটানো বা সৃষ্ট চরিত্রকে শেষ পর্যন্ত সফল করে তোলা একজন লেখকের নৈতিক দায়িত্ব।আর পাঠকের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে ও আপনাকে এই লেখা শেষ করতে হবে। কারন একজন পাঠকই আপনাকে একজন লেখক হিসাবে সফল করে তুলবে।

৩। এখন বলছি একজন সমালোচক হিসাবে -

মনে করি (আমি সত্যি জানিানা আপনি মেয়ে এবং লরুজন ছেলে কিনা) ,কবিতা পড়ার প্রহর ( মাস্টার সাহেবের মেধাবী, লক্ষী ,মিষ্টি এবং খুব সুন্দরী একটি মেয়ে ) আর লরুজন ( চেয়ারম্যান সাহবের আদরে বিগড়ে যাওয়া, বখাটে এবং এলাকার জন্য ভীতিকর একজন ছেলে ) যে বখাটে ছেলে প্রতিনিয়ত মাস্টার সাহেবের মেয়েকে বিরক্ত করে । তাই বলে চেয়ারম্যান সাহবের আদরে বিগড়ে যাওয়া সন্তানের ভয়ে কি মাস্টার সাহেবের মেয়ে লেখাপড়া তথা তার জীবনের সকল স্বাভাবিক ক্রিয়াকাণ্ড থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিবে বা নিজেকে ঘরে নিজেকে বন্দী করে রাখবে।

এ ক্ষেএে জবাব হওয়া উচিত না ।

কাক যতই কোকিল হবার চেষ্টা করুন কাক কাকই থাকে ,কোকিল হয়না ।আর সে অধম তাই আমি আমি উত্তম হতে পারবনা , এরকম না।হাতি রাস্তায় বের হলে কুকুর প্রচুর ঘেউ ঘেউ করে ।কারন কুকুর যদিও ছোট তবুও সে শুধু প্রচুর ঘেউ ঘেউ ই করতে পারে আর কিছু নয়,আর হাতি কুকুর থেকে শতগুন বড় হলেও তার পক্ষে কুকুরের মত ঘেউ ঘেউ করা না শোভন না সম্ভব।কুকুর তার কাজই করবে আর হাতি তার মত করে তার পথে চলবে।
আবারো বলছি আমি জানিনা ,আপনি মেয়ে এবং লরুজন ছেলে কিনা এবং এও জানিনা আপনাদের মাঝে ব্যক্তিগতভাবে জানাশোনা ও সম্পর্ক আছে কিনা? বা সম্পর্ক থেকে থাকলেও তা কি ধরনের তাও জানিনা।যদি নিজেদের মাঝে কোন ভূল বোঝাবুঝি থেকে থাকে তাহলে তা পরস্পর নিজেদের ব্যক্তিগতভাবে বোঝাপড়ার মাধ্যমে সমাধান করে নেয়া উচিত।ব্যক্তিগত অনুরাগ-বিরাগ প্রকাশ্যে টেনে আনা একদমই অনুচিত বলে আমি মনে করি।আপনার দুজনই পরিণত এবং জ্ঞানী বলেই আমি বিশ্বাস করি ।যা আপনাদের জন্য ভাল আর কল্যাণকর হবে বলে মনে করেন তাই করবেন নিজেদের জন্য।আর সর্বোপরী আপনার মন যা বলে আপনি তাই করবেন এ ক্ষেএে শুধু লক্ষ্য রাখবেন ব্যাপারটা যেন শোভন হয়।

আর সবশেষে যদি কোন অপশনেই কাজ না হয় তাহলে ব্লক (এটা কিভাবে কার্যকর করবেন তা সম্পূর্ণ আপনার ব্যাপার)অপশন খোলা আছে ।এটাই হ্য়ত সবশেষ অপশন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ১) আপনি যেভাবে মা সন্তানের উদাহরণ দিয়ে ওনাকে সিরিজটি চালিয়ে যাবার অনুপ্রেরণা দিয়েছেন তা প্রশংসনীয়।

২) আপনার সাথে সহমত যে চিলেকোঠার প্রেমের চরিত্রগুলো পাঠককে ছুঁয়ে যাচ্ছে সাবলীল ও বাস্তবিক লেখনীর গুণে। কিন্তু আমি চাই কবিতা পড়ার প্রহর শুধু পাঠকের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে নয়, নিজের মনের আনন্দেও লিখুন। ব্লগিং করে তো আমরা পারিশ্রমিক পাইনা। সারাদিনের ক্লান্তি শেষে ঐ "নতুন ব্লগ লিখুন" এর সাদা পাতাটি যেন নিরিবিলি, শান্তির এক জগতে নিয়ে যায়। সেই লোভেই তো ব্লগারেরা লেখেন। আমিও চাইব প্রতিটি ব্লগার মনখুলে আনন্দ নিয়ে ব্লগিং করুন।

৩) মন্তব্যে যেসকল উদারহরণ ব্যবহার করেছেন তা অতুলনীয়। তবে আপনি দুজনকেই পরিণত ও জ্ঞানী বলেছেন মানে দুদিকেই সমতা রাখার চেষ্টা করেছেন। সেটুকুতে আমি দ্বিমত পোষণ করছি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দুটো মানুষই নিজ নিজ জায়গা থেকে ঠিক থাকে, শুধু পরিস্থিতি খারাপ হয়। তবে এক্ষেত্রে ক্লিয়ারলি দেখা যাচ্ছে একজন অন্যজনকে হেয় করার চেষ্টা করছে। খুব বাজে ভাষায় আক্রমণ করছে। তাই এখানে শুধু এক পক্ষকে এডরেস করলেই হত।

তবে আপনি যেহেতু ব্লগে নতুন, তাই আপনার জায়গা থেকে ব্যাপারটি একেবারেই ঠিক আছে। আপনার জায়গায় আমি হলেও হয়ত এমনই করতাম। কেননা কারো ব্যাপারে ভালো বলতে তাকে বেশি না জানলেও চলে, কিন্তু মন্দ বলতে গেলে অনেক সতর্ক থাকতে হয়। আমি এজন্যে আপনার অবস্থান বুঝতে পারছি।

সবমিলে অসাধারণ একটি মন্তব্যে সহব্লগারকে সাপোর্ট করার জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ। এতে আপনার ভালো মন মানসিকতা এবং গুছিয়ে লেখার দুটো গুণই দেখা যায়।
সকল শুভেচ্ছা রইল।

২২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শায়মা বলেছেন: একবার একজন আধা পাগলা ব্লগার আমার আঁকিবুকি নিয়ে ইয়া বিশাল এক পোস্ট দিয়েছিলো। সেই পোস্টে লেখা ছিলো-
আমি নাকি তার আঁকা একটা চোখ দেখে তাকে নকল করে এঁকেছি।
আমি নাকি নিজে থেকে আঁকিনা কার্বন পেপার দিয়ে আঁকি
আমি নাকি আরও আরও কি কি যেন মনে নেই।

সেই পোস্টে সে যে সময় ও কুটবুদ্ধি ও ছাগলামী পাগলামী চিন্তা ধারণা ব্যায় করেছিলো তা যদি একটা পোস্ট লেখাতেও ব্যায় করত তো তার কথা মানুষ একটু হলেও মনে রাখতো কিন্তু সে সেটা করেনি।

যাই হোক সেটা ছিলো একটা কান্না চোখের পেন্সিল স্কেচ। যা এই নেট দুনিয়ায় লাখ লাখ ছড়িয়ে আছে। এই একি ছবি দুনিার সকল ছবি আঁকতে যাওয়া মানুষেরা বা বিশেষ করে এমেচারেরা দেখে প্রাকটিস করে। এবং সে ছবি আঁকার সময় ফেসবুকে আমি অনেকের সাথে সে ব্যাপারে আলাপ করতাম। শেয়ার করতাম কাজেই অনেকেই জানতো আমি এমাচার এবং অবং বং যাই করি তাই নিয়েই খুশি থাকি এবং এই অং বং কাজগুলো আমার গুণাবলী হিসেবে আমার লাইফে বিশেষ মর্যাদা পেয়েছে।

যাইহোক ঐ পোস্ট দেবার পরে জেনেছিলাম এই সব পিছে লেগে থাকা কুচক্রি মানুষেরা নানা সময় নানা ঝামেলা করেছে বটে তবে কখনই বেশি পাত্তা পায়নি। বরং লাপাত্তা হয়ে গেছে। হামা, আরইউ ভাইয়া, শিপুভাইয়া, জিনি ভাইয়া সোহানী আপু, জেসনভাইয়া ছবি আপু বলে শেষ করা যাবেনা সবার সে সময় এগিয়ে আসা দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। এই সব রিন কখনও শোধ হবে না আমার।

যাইহোক পাগলু আপুনি। তোমাকেও অনেক সময় অনেক নেগেটিভ কিছু ফেস করতে দেখেছি এবং এটা দেখেও মুগ্ধ হয়েছি তোমার মনে জোর তো আছেই তাছাড়াও বাজে কাজে সময় নষ্টের সময় নেই। আর একটা কথা মালটি তখনই খারাপ যদি তা মানুষের পিছে লাগার কাজে, বা গালিবাজির কাজে বা কোনো হীন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। যদি কেউ হাজার মালটি দিয়েও লেখালিখি করে তাতে তার লজ্জা হবে কেনো বলোতো???

আমি ভেবেই পাই না .......

যুগ যুগ ধরে মালটিবাজী যারা করেছে তারা হীন উদ্দেশ্যে করেছে বলে হয়ত মালটি মালটি বললেই মানুষ খেপে ওঠে। এত মালটি সামলায় কেমনে মানুষ? মালটি দিয়ে কি করে এই সব প্রশ্ন যাদের মনে তাদের দেখে আমারও মনে হয় আমার মত এত কিছু কেনো করেনা এরা? আমি কেনো এত ইজি কাজে বিজি হয়ে মহানন্দে থাকি আর তারা হিংসুটে কুচুটে হয়ে মনোকষ্টে ভুগে??? :-/



১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: শায়মা আপু! পোস্টে এসে, মন্তব্য করে পচা মানুষগুলোকে হুইল দিয়ে ধুয়ে, ঘুরিয়ে মাঠের ওপারে ফেলার জন্যে হ্যাটস অফ! :)

সময়ে অসময়ে, আপনি সহ নানা ব্লগারের পেছনে হাতধুয়ে পড়েছে কিছু মাল্টি নিক। তারা সাধারণত ব্লগে পোস্ট করেন না, শুধু হুটহাট তিন চারটা মাল্টি খুলে নিজেই একটি গ্রুপ হয়ে একজন ব্লগারকে আক্রমণ করেন। এতে করে কিছু নিরপেক্ষ ব্লগারের সামনেও সেই ব্লগারের ইমেজ নষ্ট হয় অনেকসময়। যদিও কর্তৃপক্ষ এবং প্রতিবাদী, নীতিবান ব্লগারেরা মাল্টিগুলোকে ছাড়েন না। এক হাত নিয়ে সামু থেকে দূর দূর করে তাড়িয়ে দেন।

সেই পোস্টে সে যে সময় ও কুটবুদ্ধি ও ছাগলামী পাগলামী চিন্তা ধারণা ব্যায় করেছিলো তা যদি একটা পোস্ট লেখাতেও ব্যায় করত তো তার কথা মানুষ একটু হলেও মনে রাখতো কিন্তু সে সেটা করেনি।
দামী একটা কথা লিখেছেন। যারা ব্লগে এসে অন্যদের ব্লগিং জীবনকে তছনছ করে দিতে চায়, তারা বোঝে না, এতে তাদেরও মেধা, সময়, সৃষ্টিশীলতা নষ্ট হচ্ছে। এরচেয়ে ভালো কিছু লেখা লিখলে তাদের সুন্দর একটি ব্লগীয় প্রোফাইল তৈরি হতো। নানা ব্লগারকে বন্ধু হিসেবে পাশে পেত। তা না- অদ্ভুত সব মন্তব্য করে কিছু মুহূর্তের সস্তা মজা নিতে আসে। এসব মানুষদের বাস্তব জীবন নিশ্চই প্রবলেম্যাটিক হয়ে থাকে, নাহলে অন্তর্জালে এভাবে মজা খুঁজতে আসত না।

যাইহোক ঐ পোস্ট দেবার পরে জেনেছিলাম এই সব পিছে লেগে থাকা কুচক্রি মানুষেরা নানা সময় নানা ঝামেলা করেছে বটে তবে কখনই বেশি পাত্তা পায়নি। বরং লাপাত্তা হয়ে গেছে। হামা, আরইউ ভাইয়া, শিপুভাইয়া, জিনি ভাইয়া সোহানী আপু, জেসনভাইয়া ছবি আপু বলে শেষ করা যাবেনা সবার সে সময় এগিয়ে আসা দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। এই সব রিন কখনও শোধ হবে না আমার।
সব কথার শেষ কথা এটাই আপু। সেসব মাল্টিগুলোর নাম কারো মনে নেই, কিন্তু আপনি ব্লগে রেগুলার/ইরেগুলার যাই থাকুন, কেউ আপনাকে ভুলতে পারেনা। আপনার গুণ এবং আন্তরিকতা সবার মন ছুঁয়ে থাকে।

যাইহোক পাগলু আপুনি। তোমাকেও অনেক সময় অনেক নেগেটিভ কিছু ফেস করতে দেখেছি এবং এটা দেখেও মুগ্ধ হয়েছি তোমার মনে জোর তো আছেই তাছাড়াও বাজে কাজে সময় নষ্টের সময় নেই।
ধন্যবাদ। আসলে আমাকে এই বিষয়গুলো অতোটা প্রভাবিত করেনা। ব্লগে এত বেশি ভালোবাসা পেয়েছি/পাচ্ছি যে দু একজন এসে কিছু বলে দিলে সেই ভালোবাসার পর্দা ভেদ করে ঢুকে মনকে আহত করতে পারেনা। তাছাড়া অন্তর্জাল নিয়ে বেশি সিরিয়াস হওয়া উচিৎও না কারো। আর ঠিকই বলেছেন, কোন ক্যাচাল/ট্যাচালে একের পর এক মন্তব্য করে সারাদিন পার করার ইচ্ছে/সময় কোনটাই হয়না। তাই আমার সাথে টাল্টিমাল্টি ;) করতে আসা মানুষেরা ইন্টারেস্ট হারিয়ে নিজেরাই চলে যায়। তাই তেমনই একটা সাজেশন দিয়েছি ওপরে ব্লগার কবিতা পড়ার প্রহরকে।

আর একটা কথা মালটি তখনই খারাপ যদি তা মানুষের পিছে লাগার কাজে, বা গালিবাজির কাজে বা কোনো হীন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। যদি কেউ হাজার মালটি দিয়েও লেখালিখি করে তাতে তার লজ্জা হবে কেনো বলোতো???
এক্স্যাক্টলি। মাল্টি শব্দটি আজকাল ব্লগে গালির মতো ব্যবহৃত হয় কেননা অনেকে মাল্টিনিক তৈরি করে, অশালীন ছবি/কথা শেয়ার করে, পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু ঠান্ডা মাথায় ভাবতে গেলে, একজন ব্লগার যদি ৫ টি আলাদা নিক করে ৫ টি জনরার লেখা লেখেন, তাতে তো কারো কোন সমস্যা হবার কথা না। যে যার সুবিধা অনুযায়ী একাউন্ট খুলবে।

যুগ যুগ ধরে মালটিবাজী যারা করেছে তারা হীন উদ্দেশ্যে করেছে বলে হয়ত মালটি মালটি বললেই মানুষ খেপে ওঠে। এত মালটি সামলায় কেমনে মানুষ? মালটি দিয়ে কি করে এই সব প্রশ্ন যাদের মনে তাদের দেখে আমারও মনে হয় আমার মত এত কিছু কেনো করেনা এরা? আমি কেনো এত ইজি কাজে বিজি হয়ে মহানন্দে থাকি আর তারা হিংসুটে কুচুটে হয়ে মনোকষ্টে ভুগে??? :-/
কেন তারা এমন করেন তা ওপরে লিখেছি। আর শেষ প্রশ্নের উত্তরে বলতে হয়, আপনার গুণ আছে। যেকেউ চাইলে লিখতে/আঁকতে/নাচতে/রাঁধতে পারেনা। আর অনেকে চেষ্টাও করেনা ভালো কিছু করার। আপনার সৃষ্টিশীলতা চর্চা করেই সময় কেটে যায়। কোনটা রেখে কোনটা করবেন সেই চিন্তায় থাকেন। আর সেই সময়ে হিংসুকেরাও সৃষ্টিশীল হয়ে ভাবে আপনার কোন কাজে নতুন কি সমালোচনা করা যায়? নিজে কিছু পারিনা, অন্যকে কিভাবে ভালো কিছু করতে দেই? - এটাই এ জাতীয় মানুষদের জীবন দর্শন!

যুগে যুগে নানা ব্লগারের পিছনে পড়েছে অনেকে। কিন্তু মাল্টিরা হারিয়ে গিয়েছে, সুলেখকেরা টিকে আছে এখনো সম্মানের সাথে। কর্মফল ব্যাপারটি সব হিসেব মিলিয়ে দেয় শেষমেষ।

২৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ব্লগের ব্লগারদের ধারাবাহিক গল্প নভোনীল-কেও এড করতে পারেন।+++++++

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এটা ঠিক ব্লগারদের সিরিজের লিস্ট নয়, যেসব লেখা আন্ডাররেটেড মানে পর্যাপ্ত পাঠকপ্রিয়ত পায়নি (আমার মতে), সেগুলো তুলে এনেছি। নভোনীল সিরিজটি সবার নজরে এসেছে এবং অনেক ভালোবাসা পেয়েছে, এজন্যে আলাদা করে এই পোস্টে জায়গা পায়নি।

এতগুলো প্লাসে এতগুলো প্রেরণা দিলেন। অনেক ধন্যবাদ।

২৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৭

শায়মা বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে ভাবি এই পিচ্চুটার বয়স কত রে!!

যেমনই বুদ্ধি, চিন্তা ও শক্তি তেমনই জেন্টেল এটিচিউড এবং নো পাত্তা টু অং বং চং :P

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আহা ওভাবে বলোনা, লইজ্জা লাগে। :`> ;)

আমাকে নিয়ে এত ভালো ভালো কথা লেখার জন্যে থ্যাংকস এ লট আপু। নিজের প্রশংসা শুনতে/পড়তে কার না ভালো লাগে? হাহা। অন্যসব ঠিক কিনা জানি না তবে অফকোর্স নো পাত্তা টু অং বং চং! :)

২৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৯

অনল চৌধুরী বলেছেন: লরু নামে একটা নর্দমার কীট পুরো ব্লগকে দুর্গন্ধময় করছে।এর আগে উদাসী নামে এরকম একটা ছিলো এরকম,যেটা এখন নাই।
এরা নামে কয়েকবার রিপোর্ট করেছি।
কিন্ত এখনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না কেনো, এটাই প্রশ্ন।
ব্লগ কি তাহলে মেয়েদের অপমাণ, উত্যক্ত আর অসন্মান করার উন্মুক্ত জায়গা হয়ে গেলো?
এই লরুর একটা লেখা নাই, ব্লগে এসেছে মাত্র ২ মাস আগে।
অথচ সে ১২ বছর ধরে ব্লগ লেখা প্রবীণ ব্লগার এবং দেশের প্রবীণ -লেখকদের দের সাথে বেয়াদবি করার সাহস পায় কিভাবে?
কর্তৃপক্ষ কি এসব দেখে না?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার কথায় খেয়াল হলো, ব্লগে নানাসময়ে কোন না কোন নারী ব্লগারের পেছনে তিন/চারজন মাল্টি একাউন্ট খুলে উত্যক্ত ও অনুৎসাহিত করার চেষ্টা করেছে। অবশ্য এমনটা পুরুষ ব্লগারদের সাথেও হয়েছে, হয় - তাদের পোস্টে একের পর এক অশ্লীল ছবি শেয়ার করে বিব্রত করা হয়।
যতসব সিক মেন্টালিটির মানুষ। কেউ রিপোর্ট করলে, ইমেইল করলে বা ইভেন মডারেটরের ব্লগে গিয়ে মন্তব্য করলে, সামু কর্তৃপক্ষের তরিৎ গতিতে ব্যবস্থা নিতে হবে। তাদের ব্যবস্থা নিতে নিতে এক/দুদিনও যদি লাগে, তার মধ্যেই ব্লগের পরিস্থিতি বিগড়ে যায়। যদিও আল্লাহর রহমতে, লাস্ট বেশ কিছু সময় ধরে ব্লগ স্ট্যাবল আছে মনে হচ্ছে। ভালোভাবে চলতে থাকুক সৎ ও মেধাবী ব্লগাদের ব্লগিং.....

২৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৩

আনমোনা বলেছেন: ব্লগে মাল্টিনিক নিষিদ্ধ নয়। তবে হয়রানিমূলক কমেন্ট, সে সিঙ্গেল নিকেই হোক আর যাতেই হোক, খুবই আপত্তিকর।

কবিতা পড়ার প্রহর আমাদের একটা সুন্দর লেখা উপহার দিচ্ছে, তাতে তিনি কারো মাল্টি কি না, পুরানো পাপী কি না, কিছু আসে যায়না।
মাল্টিনিকে যদি মাল্টি রকম লেখা পাই, মন্দ কিসে?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: মনা আপু, আমি খুব মুগ্ধ হলাম তোমার মন্তব্যে। ভ্দ্র ভাষায় অন্যায়ের প্রতিবাদ করে যেভাবে সহব্লগারকে সাপোর্ট করলে সেটা অনুকরণ করার মতো গুণ।
আমিও সহমত পোষণ করছি তোমার সাথে, কার কয়টা একাউন্ট সেটা জরুরী না। লেখা ভালো হলেই ব্লগ সমৃদ্ধ হবে।

২৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১২

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ,মেরা পাগলা বহিন।

আমার ১৯ নং মন্তব্যের আপনার প্রতিমন্তব্যের জন্য।

কবিতা পড়ার প্রহরের ২০ নং মন্তব্যের জবাবে আমার ২২ নং মন্তব্যের প্রতি আপনার একটু মনোযোগ কামনা করছি।আমি যা বলেছি তা বলা কি ঠিক আছে বা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আমার কি করা উচিত এ জাতীয় অবস্থায়?(আমি ব্লগে নতুন তাই অনেক কিছু এখনো বুঝিনা তবে এটা বুঝি অন্যায় সবসময় এবং সবজায়গায় অন্যায় ।আর যার যার অবস্থান থেকে অন্যায়ের প্রতিবাদ/প্রতিবিদান করা উচিত আর কেউ পরামর্শ চাইলে তাকে নিরপেক্ষ ভাবে সবচেয়ে ভাল অপশন টাই বেছে দেয়ার চেষ্টা করা উচিত)

আর আপনার কাছে আমার একটা অনুরোধ আছে ।তা হল সাম্প্রতিক বাংলা নাটক "আমাদের সমাজ বিজ্ঞান" নাটকটির রিভিউ আপনার নিকট থেকে আশা করছি।সামাজিক টানা-পোড়নের বিষয় নিয়ে আমার দেখা বাংলা নাটকের মাঝে সাম্প্রতিক এ নাটকটিকে অনেক ভাল মনে হয়েছে ।এ জাতীয় ভাল নাটক/ছবি কে আমাদের সবার প্রমোট করা উচিত বলে আমি মনে করি ।আপনি নাটকটি দেখে একটা রিভিউ লেখলে আশা করি তা অনেকের উপকারে লাগবে।আমি লিখতে চেষ্টা করতাম কিন্তু আমি লিখলেও তা খুব বেশী কার্যকরী হবেনা বলে আমার মনে হয়। কারন - আমার প্রথম পৃষ্ঠায় অ্যাক্সেস নেই এবং আমি এতটা পরিচিত নই।তাই আমার মনে হয় আপনিই সবচয়ে ভাল অপশন যিনি একটা ভাল নাটক কে আরো ভাল ভাবে প্রমোট করতে পারেন।

এটা আমার অনুরোধ।রাখা না রাখা সম্পূর্ণ আপনার উপর।নাটকটা একটু দেখেন এবং যদি ভাল লাগে আপনার তাহলে আমার ও ভাল লাগবে।আর আপনার রিভিউ হলে হ্য়ত নাটকটি অনেকই দেখতে আগ্রহী হবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমি সেই মন্তব্যটির প্রতিমন্তব্য আগে করিনি কেননা সেটা আপনি "কবিতা পড়ার প্রহরকে" উদ্দেশ্য করে লিখেছিলেন। তাই মনে হলো, আপনাদের মধ্যে না পড়ি। কিন্তু আপনি যখন বললেন, তাই সেই মন্তব্যটির ব্যাপারে নিজের মত জানিয়েছি ওপরে। :)

আর আপনি নতুন হলেও, মন্তব্য/প্রতিমন্তব্যে ভীষন পরিপক্ব ও সাবলীল। এ ব্যাপারে আপনি অনেক নতুন ও পুরোন ব্লগারের চেয়ে এগিয়ে আছেন বলে আমার বিশ্বাস।

আপনার অনুরোধটি আমাকে সম্মানিত করেছে। কিন্তু আমার মনে হয়, এটা আপনার আইডিয়া/কন্টেন্ট। আমি নাটকটি দেখিনি পর্যন্ত। কিন্তু আপনি নাটকটি দেখেছেন এবং দেখার সময়ে মনে মনেই পোস্ট সাজিয়ে ফেলেছেন হয়ত নিজের অজান্তেই। আপনার ভাবা বিষয়বস্তু সবচেয়ে ভালোভাবে আপনিই উপস্থাপন করতে পারবেন। যেই বিষয়বস্তুটা আমার মাথাতে আসেইনি, সেটা নিয়ে লেখাটা ন্যায্য না।
আপনি লিখলে কার্যকরী হবেনা সেই ভাবনা একেবারেই ঠিক না। নিরাপদ হবার আগেও আপনাকে ভালোভালো লেখা দিতে হবে কর্তৃপক্ষের নজরে আসার জন্যে। তাই বলব লিখুন এমন সব ভালো টপিক নিয়ে। নিরাপদ হয়ে প্রথম পাতায় এক্সেস পেলে আবার রিপোস্ট করতে পারবেন ইচ্ছেমত। তখন আরো বেশি মানুষের চোখে পড়েই যাবে।
তবে আমি নাটকটি দেখব অবশ্যই, আপনার কথায় আমারো কৌতুহল হচ্ছে। নাটক দেখে কি মনে হলো সেটা আড্ডাঘরে কোনদিন শেয়ার করব। আর আপনার পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম.....

২৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৩

মূর্খ বন মানুষ বলেছেন: ধারবাহিক লেখা পড়ার মত সময় করে উঠতে পারি না এখন আর। আপনার কল্যাণে হয়ত দুইটা পড়া হবে এবার। ধন্যবাদ আপনাকে এক সাথে এত লেখা গুছিয়ে দেবার জন্য।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমি খুশি হলাম জেনে যে পোস্টটি আপনার মতো ব্যস্ত মানুষের কিছুটা কাজে লাগবে। তবে এসব সম্ভবত আপনার প্রিয় জনরার লেখা না, তাই ভালো নাও লাগতে পারে।

যাই হোক, অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যটির জন্যে।
ভালো থাকবেন অবশ্যই।

২৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১৯

আনমোনা বলেছেন: গরুজনের হাম্বাহাম্বায় মূল লেখাটা সম্পর্কে বলতেই ভুলে গেছি। আবার আনমনা! X(

সন্ধ্যা প্রদীপ অনেক পুরানো ব্লগার। তার 'বুকের ভেতর মৃত নদী ' ধীরে ধীরে রহস্যময় হয়ে উঠছে। কিভাবে এই নদীটা শুকিয়ে গেল, জানার কৌতুহল হয়।

'এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ' লেখাটা খুব মজার। কিছুইনা না যে কত মজার কিছু হতে পারে, তা এই লেখা পড়েই বুঝা যায়। এই লেখাটা আগেই পড়তাম, লেখক খুব অনিয়মিত বলেই হয়তো সবার চোখে পরেনি।
এই বিপ্লব০৬ সম্পর্কে একটা অভিযোগ আছে। তার ব্লগ খুবই অগোছালো। লেখা অগোছালো, সেটা ব্যাপারনা। আউল ঝাউল ভাবই তার লেখার বিশেষত্ব। কিন্তু একটা ধারাবাহিক পড়তে পড়তে যদি তার ব্লগে যেয়ে আগে পিছের পর্ব খুঁজে না পাই, তাহলে কেমন লাগে?
এর আগে ইডিয়টের জার্নি টু আমেরিকা অসমাপ্ত। ইডিয়ট ইন লাভ হুট করে শেষ, তবুও ঘোষনা আছে। প্রথম পর্ব খুঁজে পাইনি। তার লেখা পড়তে মজা লাগে বলেই এই খোঁজাখুঁজি।
চিলেকোঠার প্রেম পড়ে বুঝেছিলাম, লেখিকা প্রাইভেসি চাইছেন। তা বুঝি আর থাকছেনা।

ইদানিং আরেকটা ধারাবাহিক চোখে পরছে, নাগরী । অবশ্য ভাষাটা একটু কঠিন, তবে আমার বেশ লাগে। বিশেষ করে পৌরানিক কাহিনীতে কঠিন ভাষা না থাকলে মানায়না। এই লেখাটা কেন পাঠক পায়নি, বুঝলামনা।

৩০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:১৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: পাগলা আপা

কোথায় আছেন?

আমার বাড়িতে দাওয়াৎ।

নইলে নেক্সট পার্ট দেবো কেমনে?

৩১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৬

আকন বিডি বলেছেন: পাগলা হারালো কোথায়? :-/

৩২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৯

বিপ্লব06 বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!

৩৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৩

মিরোরডডল বলেছেন:



পিচ্চুউউউউ...... খুব বেশী ব্যস্ত ?
প্রথম দুটা সিরিজ পড়া হয়নি কিন্তু কবিতাপুর গল্পে সবসময় আছি ।

তুমি আসো , কতদিন দেখিনা !
প্রানবন্ত মানুষগুলো না থাকায় ব্লগে একটুও ভালো লাগেনা :|
কেমন যেন হয়ে গেছে, থমথমে প্রাণহীন :(
এসো তাড়াতাড়ি ।



৩৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: পাগলা আপা ,
কোথায় আছেন?

আকন বিডি বলেছেন: পাগলা হারালো কোথায়? :-/

মিরোরডডল বলেছেন:



পিচ্চুউউউউ...... খুব বেশী ব্যস্ত ?
প্রথম দুটা সিরিজ পড়া হয়নি কিন্তু কবিতাপুর গল্পে সবসময় আছি ।

তুমি আসো , কতদিন দেখিনা !
প্রানবন্ত মানুষগুলো না থাকায় ব্লগে একটুও ভালো লাগেনা :|
কেমন যেন হয়ে গেছে, থমথমে প্রাণহীন :(
এসো তাড়াতাড়ি ।

বাত্তি নিয়া খুঁজতে আইসা দেখি, আরো তিনজনে আগেই খোঁজাখুজি শুরু করে দিয়েছেন
এত্ত এত্ত ভালুবাসা রাইক্যা কই গেলেন????

সখি তুমি কুতায় মুভি বানাতে হপে দেখছি ;)

আশা করি সুস্থ এবং ভাল আছেন।
টেনশন উদ্বিগ্নতা দূর করবেন শীঘ্রই - এই আশায় ... অপেক্ষায়---

৩৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: আড্ডা থেমে গেলে হব????

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.