![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলামি ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনে সাবধান থাকুন । প্রথমে ছবি গুলো দেখুন ডিটেইলস নিচে লিখছি ,
আজ আমার অফিস কলিগ ইসলামি ব্যাংক ফরেন এক্সসেন্জ ব্রান্স থেকে ৫০,০০০/- টাকা উত্তেলন করার পর বের হয়ে আসার পর টাকার রাবার খুলতে গিয়ে দেখতে পায় যে কিছু টাকা আগের টাকার সাথে আঠা দিয়ে আটকানো। প্রথমে বুজতে না পেরে ভাল করে খেয়াল করে দেখে যে কিছু টাকা আগের টাকার সাথে আঠা দিয়ে আটকানো। ছবিতে খেয়াল করে দেখুন।
পরে সে বুজতে পারে টাকাগুলো প্রায় অর্ধেক ছিড়া। আঠা থেকে খুলার পরের ছবি
টাকা গুলো এমনভাবে সেট করা হয়েছে যে আপনি বুজতেও পারবেন না যতক্ষন না আপনি টাকা গুলো সব আলাদা না করবেন। মেশিনেও টাকা গুলো গুনলেও সমস্যা হবে না। কারন ছিড়া টাকা উপরের টাকার সাথে আঠা দিয়ে আটকানো এবং আঠা দেওয়া অংশটি টাকার বান্ডিলের যে দিকে রাবার ব্যানড থাকে সেইদিকে । ফলে আপনি টাকা গুনতে গেলেও আপনি ধরতে পারবেন না যতক্ষন না আপনি টাকা গুলো রাবার ব্যানড থেকে অথবা পিন না খুলে টাকা গুলো আলাদা করেছেন।
আমার কলিগ প্রায় ১০,০০০/- টাকা ধরা খেয়েছে।
ম্যানেজারের কাছে যাওয়ার পর তিনি সাফ জাানিয়ে দিয়েছেন তিনি টাকা ফেরত নিবেন না এবং টাকা চেন্জ ও করে দিবে না।
তাই আপনাদের কে সাবধান করছি যদি ব্যাংকে টাকা উত্তেলন করতে যান তাহলে দয়া করে রাবার ব্যান্ড সরিয়ে অথবা পিন খুলে টাকা চেক করবেন। আর যদি সেটা হয় ইসলামি ব্যাংক তাহলে আরও সবাধান
২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪
মাহবুব আলী বলেছেন: এটা হয়তো কোনো দুষ্ট গ্রাহক জমা দিয়ে গেছে, ব্যাংকের লোকজন টের পায় নাই। তবে এ কথা সত্য ব্যাংকের কিছু কুকুুর স্টাফ জালিয়াতের সঙ্গে জড়িত। ইসলামি ব্যাংকের কথা জানি না, সোনালী ব্যাংকে এমনভাবে বেশ কিছু পরিচিত জনকে ধরা খেতে দেখেছি। তথ্য ও ছবি'র জন্য সাধুবাদ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৪
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: হয়তো।ঈদ সামনে । সেই জন্য কোন দুষ্ট লোক ব্যাংক এর ব্যস্ততার সুযোগ নিয়েছে।শুধু মানুষকে সাবধান করার জন্য পোষ্ট করলাম। কারন আমরা সবাই ব্যস্ত। তাই টাকার নেওয়ার সময় যাতে সবাই সাবধান থাকে।
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
ডিজ৪০৩ বলেছেন: জনসচেতনার জন্য ধন্যবাদ ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৫
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সচেতনার জন্য ধন্যবাদ ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৫
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন: হায়রে!! মানুষ
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৭
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: সবাই খারাপ না ভাই। হাতে গোনা কয়েক জন খারাপ। সুতরাং কষ্ট পাবার দরকার নাই ভাই।
৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বাংলাদেশ ব্যাংকের আইন অনুযায়ী ব্যাংক অবশ্যই টাকাগুলো ফেরত নিতে বাধ্য সেটা ইসলামি ব্যাংক হোক আর অন্য কোন ব্যাংক হোক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে অভিযোগ করার হটলাইন নাম্বার আছে, সেখানে ফোন করে অভিযোগ করতে বলুন।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩০
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: দেখি ঈদের পর করবো।
৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: আপনার পোস্টটা ইংগিতপূর্ণ এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যেমন আপনি বলছেন:
"আর যদি সেটা হয় ইসলামি ব্যাংক তাহলে আরও সবাধান"
কোটি কোটি লেনদেনের মাঝে আযাচিত কিছু সমস্যা হতে পারে এটা স্বাভাবিক। আর কাউন্টারে চেক না করে বের হলে ব্যাংক ম্যানেজার তা ফেরত নিবেন কি করে? যে কোনো ব্যাংকেই এরকম হতে পারে। অনেক সময় গ্রাহক থেকে গ্রহীত টাকা মেশিনে গণনা করে আর চেক করে দেখার সময় হয়না। আবার এমনো হতে পারে ব্যাংকের একক কোনো ব্যাক্তির অপকর্ম। আর এজন্যে পুরো ব্যাংকে আপনি দায়ী করতে পারেন না।
আর আপনি শিরোনাম করে বসলেন খোদ ইসলামি ট্যাগ দিয়ে অযথা বিতর্ক তৈরির উদ্দেশ্যে
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩০
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: হয়তো।ঈদ সামনে । সেই জন্য কোন দুষ্ট লোক ব্যাংক এর ব্যস্ততার সুযোগ নিয়েছে।শুধু মানুষকে সাবধান করার জন্য পোষ্ট করলাম। কারন আমরা সবাই ব্যস্ত। তাই টাকার নেওয়ার সময় যাতে সবাই সাবধান থাকে। ইসলামী ব্যংককে উদ্দেশ্য খারাপ কিছু বলার ইচ্ছে নাই। আপনি ভুল বুঝেছেন ভাই। মন খারাপ ছিল তাই টাইটেল এমন করে লিখেছি। তবে সাবধান থাকবেন টাকার নেওয়ার সময়
৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
হোৎকা বলেছেন: মুর্তজা হাসান খালিদ সহমত
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩১
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
নাম প্রকাশে ইচ্ছুক নহে বলেছেন: তাই বলে ১০,০০০/= টাকা মাগনা মাগনা ছেড়ে দেবেন!! অবশ্যই CIPC (customer's Interest Protection Center)-তে অভিযোগ করুন।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: টাকা গুলো এমন করে সাজানো ছিল যে আপনি যদি রাবার ব্যান্ডটা না খুলেন তাহলে আপনি ধরতে পারবেন না ভেজাল আছে। তাই এই সমস্যা হয়েছে।
১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সবারই তো টাকা দেয়ার পর বুঝে নেবার কথা। একটূ খেয়াল করলেই তো হইতো, এতগুলা চোখে না পরলেও কিছু চোখে পরার কথা।
আর দোষটা ব্যাঙ্কের নাকি কর্মচারিদের এইটাও দেখার বিষয়। অভিযোগের ব্যবস্থা সব জায়গায়ই আছে। ব্যাঙ্ক মানলে ব্যাঙ্কদের বাপ বাংলাদেশ ব্যাঙ্কে জানানো যাইতে পারে। কাজ হইতেও পারে।
আর ১০০০০ টাকাই গচ্ছা যাবে এইটা ঠিক না মনে হয়। বেশ অনেকটাই নট হওয়া টাকা কিছু চার্জের বিনিময়ে মনে হয় নতুন টাকা উত্তোলন করা যায় যদি নাম্বারের দিকটা কোথাও স্পষ্ট থাকে।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: টাকা গুলো এমন করে সাজানো ছিল যে আপনি যদি রাবার ব্যান্ডটা না খুলেন তাহলে আপনি ধরতে পারবেন না ভেজাল আছে। তাই এই সমস্যা হয়েছে।
১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
সুমন কর বলেছেন: শুনে খারাপ লাগল। দেশে প্রতিকার চাওয়াটাই অন্যায় !!!
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: হুম
১২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ১০ হাজার মানে ২০ টা নোট যদি এরকম হয় তাহলে বাণ্ডিলের দুই সাইডের পুরুত্ত্বে বিশাল হের ফের হওয়ার কথা ।
যা নজরে না আসাটাই অস্বাভাবিক । এক সাইডে সাদা কাগজ জোড়ানো থাকলেও না হয় কথা ছিল ।
বাস্তবিক এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে , তা দুঃখ জনক ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: টাকা গুলো এমন করে সাজানো ছিল যে আপনি যদি রাবার ব্যান্ডটা না খুলেন তাহলে আপনি ধরতে পারবেন না ভেজাল আছে। তাই এই সমস্যা হয়েছে।
১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭
আলী আকবার লিটন বলেছেন: সচেতনার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ তবে শিরোনামে ইসলামি ব্যাঙ্ক নাম ট্যাগ করলেন কোন উদ্দেশ্যে তাই ভাবছি ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: ঘটনাটা ইসলামী ব্যাংকে হয়েছে তাই নামটা চলে এসেছে।
১৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
ভিটামিন সি বলেছেন: এটা্ও তো একধরনের চুরি। এখানে দুই দফা চুরি করা হলো। প্রথমে চুরি করলো যে গ্রাহক অত্যন্ত তীক্ষ্ম বুদ্ধিতে টাকা গোনার মেশিনকে ফাকি দিল। দ্বিতীয় চুরি করলো ব্যাংক। টাকা চেক না করেই আবার তা অন্য গ্রাহককে গছিয়ে দিলো। ব্যাংক তো আমাদের একাউন্টের বিপরীতে মাসিক, ষান্মাষিক বা বাৎসরিক ভিত্তিতে একটা চার্জ কাটে। তো সেই চার্জের বিনিময়ে তারা আমাদের সেবাটা কি দেয়? আমার টাকা আমিই তুলতে গেলে তারা ছেড়া, ফাটা, অর্ধেক বা আরো নানা ধরনের ত্রুটিপূর্ণ নোট গছিয়ে দেয়। টাকার বিনিময়ে আমরা নিজেদের পাছামারা কিনে আনি। আমাদের টাকাই যদি ব্যাংকে সুরক্ষিত না থাকলো, সুরক্ষিত টাকা যদি আমাদের প্রয়োজনে তারা না দিতে পারলো তাহলে কি দরকার এইসব ব্যাংকের, কি দরকার একাউন্টের? আগের আমলের দাদা-নানাদের মতোই স্বর্ণ কিনে মাটির কলসির ভিতরে ভরে বাড়ির আঙ্গিনার মেঝেতে পুতে রাখি। চার্জও কাটলো না, ছেড়া ফাটা নোটও আসলো না।
লেখককে ধন্যবাদ জনসচেতনতামুলক পোষ্ট করার জন্য।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতা ইসলামী ব্যাংকের সার্ভিস খুবই খারাপ ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪০
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: ঠিক আমারও এমন অভিজ্ঞতা।
১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭
আবু আবদুর রহমান বলেছেন: আমার তো একাউন্ট ইসলামি ব্যাংকে , কোন দিন এমন সমস্যায় তো পড়িনি । আমার বোনকে ন্যশন্যাল ব্যাংক কয়েকটা চেড়া টাকা ধরিয়ে দিয়েছিলো । আপনার ভুল হল আপনি ব্যাংকে ভালোভাবে চেক করেন নি কেন ? ভবিষ্যতে বিষয়টা আর হালকাভাবে নিবো না ইনশাআল্লাহ ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪১
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: টাকা গুলো এমন করে সাজানো ছিল যে আপনি যদি রাবার ব্যান্ডটা না খুলেন তাহলে আপনি ধরতে পারবেন না ভেজাল আছে। তাই এই সমস্যা হয়েছে।
১৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: "ইসলামি ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনে সাবধান" শিরোনামটা নিশ্চই সচেতনা মুলক শিরোনাম নয়।
এখানে একটা হিংসা রাগ বা খুভ এর আবির্ভাব বিরাজমান।
আপনি যেমন আপনার বন্দুর উদাহর দিয়ে আমাদের টাকা উত্তলনে সচেতন করেছেন।
ঠিক তেমনি আপনি কারো উদাহরন নিয়ে নিজেকে লেখা লেখির বেলা সচেতন করুন।
আশা করি উপকৃত হবেন।
ক্ষমা করবেন আমার কোন ব্যাংক একাউন্ট নেই।তাই টাকা তুলার সময় কোন রিস্ক ও নেই।
তবুও ধন্যবাদ আপনাকে, আমাকে সচেতন করার জন্য।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: ঘটনাটা ঘটার কয়েক ঘন্টার পর পোষ্ট করেছি।হয়তো যে সময় পোষ্টটা করেছি তখন কিছুটা রাগ ছিল । ব্যাংকের নাম নেওয়াটা ঠিক হয় নাই মনে হচ্ছে
১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪০
কামরুল_নুমান বলেছেন: রাবার বা পিন এক পাশে না হইয়া মাজ খানে আর মেশিনে বা হাতে যেভাবেই গননা করা হোক না কেনো তা দুই পাশ থেকে দুইবার করলেই আমার মনে হয় এই সমস্যার সমাধান হইয়া যাবে। অর্থাৎ এই রকম আর হবে না। তাছারা শুধু ইসলামি ব্যাংক নয় যে কারো থেকে টাকা নেবার বেলায় সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৩৮
দ্বীন মুহাম্মদ সুমন বলেছেন: দুঃখ জনক ... লেখককে ধন্যবাদ
২০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৩
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: ভাই, আমিও একবার ডাচবাংলা ব্যাংকের বুথ থেকে এই রকম ধরা খাইছি। তবে সাথে সাথে ক্যামেরাতে বারবার ৫০০ টাকার ছেঁড়া টাকা দেখিয়ে সময় লিখে রেখেছি। পরে ঈদের পর দরখাস্ত জমা দিয়ে ৬ মাস পর টাকা ফেরত পেয়েছি। ব্যাংকের দোষ না। দোষ যারা এই টাকা বুথে জমা দেবার কাজ করে। এটা ঈদের আগে পরেই বেশি হয়।
না ভাই, ইসলামী ব্যাংক সুদ ( নাউজবিল্লাহ্, হবে মুনাফা) বেশি দেয়। আমার একটা মুদারাবা, আরেকটা ( ইসলামী নাম মনে নাই)
হিসাব আছে। ব্যাংকটা ভালো
২১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০০
অভ্র হাসান আবির বলেছেন: সচেতন হতে পারলাম বৈকি!!!ধন্যবাদ...
২২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
কাঠুরে বলেছেন: জনসচেতনতা মূলক পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: সচেতনার জন্য ধন্যবাদ ।
২৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: :-(
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: সরি এটা ইসলামি ব্যাংক ফরেন এক্সচেন্জ ব্রান্স হবে না এটা হবে ইসলামি ব্যাংক লোকল ব্রান্স।