![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী। প্রকৃত ইতিহাস সন্ধানী।
পর্দা করে বের হয়নি তাই লাঞ্চিতা হয়েছে বলে কতিপয় লম্পটের দায় যারা নিজঘাড়ে চাপাচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ কি বলছেন দেখা যাক-
"মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন। ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ- সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। – {সূরা নূর-৩০-৩১}
এখন এখানে কোথায় বলা আছে যে "যদি তোমেদের মা ও বোনেরা কেহ যদি পর্দা ছাড়া শাড়ী পরে বের হয় তাহলে তার শারী ধরে টান মারো!! তাকে উলঙ্গ করে ফেল!! তাকে নির্যাতনকারীদের সমর্থনে ফেসবুকে পোস্ট দাও।। ?????
আশ্চর্য জাতের চীজ এসব অসভ্যগুলো!
যারা লাঞ্চিত করেছেন আর যারা তাদের দোষ নিজেদের ঘাড়ে চাপাচ্ছেন তারা বাসায় গিয়ে নিজের মা ও বোনের দিকে চোখ তুলে তাকিয়ে বলবেন মা আমি আজ একটা মেয়ের শাড়ী খুলেছি আরা আমি সেই নির্যাতকের সমর্থন করে পোস্ট দিয়েছি।
আয়াতের প্রথমে দেখুন কি বলা হয়েছে? সর্বপ্রথম পুরুষদের কথা বলা হয়েছে। এখন আপনি যদি এতই ইসলামিক হয়ে যান তাহলে কোন নারীর দিকে এক নজর দেয়ার পর আরেকবার তাকাতেন না!!!!
কিন্তু সবাই যে "তেতুল হুজুরের" ভক্ত!!!!
পর্দার কথা বলছেন ঠিক আছে, কিন্তু ধর্ষকের ইসলামী আইনে শাস্তির কথা কেন বলছেন না?? গায়ে আঘাত লাগে???
২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
এম ছানাউল্লাহ বলেছেন: জনাব 'কালো পতাকার খোঁজে' হুজুর কাকে বলছেন? হুজুর শব্দটি অত্যন্ত সম্মানিত। আপনি হয়তো জেনে থাকবেন, মহানবি সঃ কে সাহাবীরা বা আমরা তার অনুসারীরা হুজুর সঃ বলে সম্মোধন করে থাকি। মহানবি সঃ ইসলামের নবি, যিনি ইসলামের সঠিক ইন্টারপ্রিটেশন করেছেন। আর এইসব কথিত 'হুজুর" নিজেদের ইচ্ছামত ইসলামকে ব্যাখ্যা করে ইসলামকে সকল যুগের জন্য অনুপযোগী করে ফেলেছেন। আপনিই বলুন ইসলাম যেখানে শ্বাশ্বত জীবনবিধান সেখানে কেউ যদি ইসলামকে 'মধ্যযুগীয়'(!) বানায় তাহলে তাকে আপনি মন থেকে সম্মান করবেন?
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
অেসন বলেছেন: এরা প্রকারান্তরে নারী নির্যাতনের সমর্থনকারী। এদের কাছে নারী নির্যাতন বন্ধের
উপায় হচ্ছে নারীকে ঘরে বন্দী রাখা।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
এম ছানাউল্লাহ বলেছেন: এদের সাথে তর্ক করতে গিয়ে আমার অন্তত তাই মনে হয়েছে। কিন্তু আমি হতাশ নই। কারণ আমি বিশ্বাস করি ইসলাম এদের কথিত নিয়মসমুহের সমষ্টি থেকে সম্পূর্ন আলাদা।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন: চুশিলদের এই সমস্যা। নিজের কাদা ও তারা হুজুরদের গায়ে না লাগিয়ে শান্তি পায়না।
চুশিল গিরির হাস্যকর দীনতা।
চুলকানি পোস্ট।