![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
#জঙ্গিবাদ ইস্যুতে এই ঘটনা সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে বিপদের মুখে ঠেলে দিলো। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার মতো পরিস্থিতিতে এসে করণীয় কিছু আছে কি না,সেটি যখন ভাবি,তখন মনে পড়ে একজন বাবুল আক্তারকে।
কীভাবে সম্ভব জঙ্গিদমন? বাবুল আক্তারদের মুখে তালা মেরে দিয়ে?তাকে অপদস্ত করে?তাকে সসম্মানে ফেরানো হোক এবং জঙ্গী দমন বাহিনীর প্রধান করা হোক।
#১৩ জন উদ্ধার। জংগি সন্ত্রাসীদের আটক ছাড়াই অভিজান শেষ!এইটা কেমন করে হলো?সন্ত্রাসীরা কি হাওয়াই মিঠাই যে অদৃশ্য হয়ে যাবে?
নাকি জঙ্গীরা দুলাভাই ডেকেছিল!আর কত নাটক সহ্য করতে হবে।দুজন পুলিশ জীবন দিয়েও কি আপনাদের নাটক শেষ হয়না?তোমরাই এই জঙ্গিদের মেন্টাল সাপোর্ট দিয়ে এসেছ।আজকের পরিস্থিতিতে আতকে ওঠা তোমাকে মানায় না।
#পুলিশ জানের বাজি নিয়ে জামাত- শিবিরের জঙ্গিদের জেলে ভরে,আর আপনারা টাকা খেয়ে লীগের লোক বলে জেল থেকে জামিনে বের করে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিবেন। শিবিরের সামাজিক সংগঠনে প্রধান অতিথি হয়ে চেয়ারে বসে তাদের রাজনীতি সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠা করে দেন আপনারাই।লীগের ছেলেরা চাকরি পাই না, আর আপনারা টাকার বিনিময়ে শিবিরকে চাকরি দেন,আর মুখে বলেন জামাতের সাথে সম্পর্ক নাই হাস্যকর কথ।
#আমি বিচারের গুষ্ঠি কিলাই... অনতিবিলম্বে বেজন্মা মীর কাসেম, সাইদি আর শফী হেফাজতীকে ব্যাক্তি উদ্যোগে হলেও রাস্তার পাগলা নেড়ি কুত্তার মত গুলি করে মেরেফেলা হোক। এইক'টা বদমাইশকে যতদিন বাঁচিয়ে রাখা হবে ততদিন দেশের অবস্হা পৌনঃপুনিক হারে এমন অবনতি হতেই থাকবে।
এইদেশে বর্তমানে জঙ্গি আর সাংবাদিক একে অপরের পরিপূরক।আজ মহসিন আলিকে খুব মনে পড়ে,তার উক্তি এই সাংবাদিক অসভ্য লম্পট বর্বর।
#যতদিন পর্য্যন্ত রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকবে ততদিন এইধণের জঙ্গি হামলা দেখে অবাক হওয়ার কিছু নাই।রাষ্ট্র এর কখনোই নির্দিষ্ট ধর্ম থাকতে পারে না।
যেহেতু ইমানদার মুমিন বন্দুকধারী জঙ্গি ভাইরা দেখে শুনে বুঝে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে রেস্তোরাঁ বেঁছে নিয়েছলেন - আমার মনে হয় না সেহরি না খেয়ে তেনারা বাইরে আসবেন বা ভেতরে কাউকে যেতে দিবেন।আলহামদুলিল্লাহ!!!
ভণ্ডামি বন্ধ করার একমাত্র উপায় হচ্ছে ৭২ এর সংবিধানে ফিরে যাওয়া।
কিছু পয়েন্ট-
*২০০১ থেকে ২০০৬ নিয়োগ প্রাপ্ত আফিসাররা কে কোন পদে আছে খুঁজে বের করা
*বাবুল আক্তারকে স্বপদে ফিরেয়ে এনে জঙ্গীবাদ দমন ইউনিটের প্রধান করা
*শফি হেজাজতী ও জামাতিদের সাথে দহরমমহরম সম্পর্ক বাদ দিয়ে তাদের বিরুদ্ধ কঠোর ব্যাবস্থা নেয়া
*সাংবাদিক দের জন্য নীতিমালা তৈরী করে দেয়া,যা ভাঙ্গলে কঠর শাস্তির বিধান করা
*হুরপরী আর মদিনা সনদ বাদ দিয়ে ৭২ এর মূল সংবিধানে ফিরে যাওয়া
*জঙ্গীদের তেল না মেরে ওদের সাথে হাত না মিলিয়ে সকল কুপিয়ে হত্যাগুলোর তদন্ত করে মূল আসামীদের শাস্তির ব্যাবস্থা করাএবং অপারেশন "ক্লিন আজ দ্যা গ্যারবেজ"নামক একটি অভিজান চালানো এবং স্যুট অন দ্যা সাইট এর অর্ডার দিয়ে যেখানে জঙ্গী সেখানেই গুলি এ নিতী ফলো করা।
*যত দ্রুত বর্ডার গুলো সিল করে দেয়া যাতে জঙ্গীরা মমতার আঁচলে জায়গা না নিতে পারে
শেষে একটা কথা বলি,আসাম্প্রদয়িক বাংলায় জঙ্গীবাদের স্থান নাই।আমরা সবাই বাঙ্গালী,আমরাই বাংলাদেশ।তোমরা তোমাদের জঙ্গীস্থান আর বালি খাইজুরের দেশ অন্য কোথাও ট্রাই করো
জয় বাংলা
২| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২৪
সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার বলেছেন: সব মুসলিম জঙ্গী নয় কিন্তু সকল জঙ্গী মুসলিম
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০০
বাংলার জামিনদার বলেছেন: ইহা সহি ইসলাম নয়, ইসলাম ইহা সমর্থন করেনা। যেই সব মোনাফেক এইসব কথা বলে জংগীদের কুকাম যায়েজ করার চেষ্টা করে, সবার আগে তাদের পিঠের চামড়া তোলা উচিৎ।