সচেতনতা-

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২০

বিদেশ ফেরত উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত , স্মার্ট ইংলিশ বলা এবং প্রচুর বই পড়া , কোন বড় ভাই , বোন আপনাকে যদি নিচের উল্লেখিত এই ধরণের কথা বলে, তবে ধরে নেবেন এই মানুষটি আপনার জীবনের সব চেয়ে বড় শত্রু , সে আপনাকে , আপনার সন্তান কে আপনার আপন কাউকে জঙ্গী বানানোর শিক্ষা দিচ্ছে। এরা প্রচণ্ড ধূর্ত । স্মার্টনেস দিয়ে ওরা আকৃষ্ট করে । ওরা এভাবেই শুরু করে , এসব বলে ধীরে ধীরে জ্বালে জড়িয়ে ফেলে। এর পরে এমন ভাবে মগজ ধোলাই করে যে আপনি মানুষ মেরে ফেলতেও দ্বিধা করবেন না আপনার ধর্ম আপনার চেয়ে কেউ বেশি জানে না। এ জন্য আপনার কোন গুরুর দরকার নেই , নিজে নিজে শিখে পড়েই জানতে পারবেন তাই এই ধরণের কথা বলাদের থেকে সাবধান হোন । সচেতন হোন
১।এই পৃথিবী আসলে কিছু না , শুধুই একটা নির্যাতিত কারাগার। এর থেকে মুক্তির উপায় হল দেশে ইসলামর শাসন প্রতিষ্ঠিত করতে হবে
২।এই যে পৃথিবীতে এত অশান্তি , এর মূলে রয়েছে জীবনের প্রতি আমাদের মোহ , এসব থেকে বের হতে হবে
৩।শান্তি প্রতিষ্ঠা আসলে রক্ত ছাড়া হয় না, এই যে দেখ পৃথিবীতে যারা ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন উৎসর্গ করছে তারা সবাই বীর , এরাই আমাদের আদর্শ, তাই ইসলামের বিরুদ্ধে যারা, তাদের কে ধ্বংস করাতে হবে এজন্য আমাদের রক্ত দিতে হবে এবং নিতে হবে । এতে কোন পাপ নেই
৪।যখন তোমার জীবনের বিনিময়ে ইসলামের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে তখন তুমি বীরের সম্মানে ভূষিত হবে। আল্লাহ্‌ আমাদের সাথে আছেন। আমরা যদি আজকে ইসলামর প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব না নেই তবে এই জীবনে কোন মূল্য নেই
৫।আমরা এই পৃথিবীর জন্য কিছু করে যেতে চাই। মৃত্যু তো হবেই , এই মৃত্যু হবে শহীদের মৃত্যু
৬।আল্লাহ্‌ আমাদের পাঠিয়েছেন একটা উদ্দেশ্য নিয়ে, আমরা তার সৈনিক
৭।আমরা মানুষ হত্যা করছি না আমরা হত্যা করছি ইসলামের শত্রুদের । এতে কোন পাপ নেই
৮।জীবন আসলে কিছুই না , কিন্তু তুমি যদি তোমার জীবন দিয়ে ইসলামের আকাশের সূর্য হতে পার , সেটাই তোমার জীবনের সার্থকতা
৯।শয়তান তোমাকে এই জীবনের প্রতি মোহাচ্ছন করছে। তুমি যে জীবনের প্রতি হতাস এর কারণ তোমার জীবনের কোন মূল্য নেই। তুমি তো সাধারণ কেউ না তুমি আল্লাহ্‌র সৈনিক ,তুমি জন্মেছ যুদ্ধ করার জন্য। তোমার জীবন মহান আল্লাহ্‌র জন্য উৎসর্গিত হবে , তুমি জান্নাতের সর্বচ্ছো স্থান পাবে
১০।ভাই , তুমি আমি আমরা সবাই এক , আমাদের জীবনের লক্ষ্য এক , এই যে এতদিন তুমি পথ পাওনি কারণ আমাদের দেখা হয়নি । এখন থেকে আমরা একই পথের পথিক সে পথ শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ
১১।দেখ এই যে ইহুদীরা সারা পৃথিবীতে শাসন শোষণ করছে ,তারা মানুষ মারছে , সমস্ত যুদ্ধ তাদের ষড়যন্ত্রে ফল, তারা ইসলাম কে ধ্বংস করে দিচ্ছে এদের কে রুখতে হলে আমাদেরও যুদ্ধ করতে হবে, আর যুদ্ধে ইসলামের শত্রুদের মারতে হবে ,এটাই সত্যি , এখানে কোন অপরাধ নেই
১২।এই জীবন কোন জীবন না , যদি না তুমি ইসলাম কে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য এই জীবন ব্যবহার করতে না পার। নিজেকে প্রশ্ন করে দেখ কেন তোমার মাঝে এত কষ্ট , এত অশান্তি কারণ তুমি এখনো আল্লাহ্‌র ডাকে সারা দাও নি , নিজেকে খারাপ কাজ থেকে সরিয়ে আনো নি , তুমি নেশায় আসক্ত হয়েছ কিন্তু শান্তি পাওনি , তোমার টাকা তোমাকে শান্তি দেয়নি , তোমার বাবা মা তোমাকে বোঝে না এ সব থেকে মুক্তির উপায় হল তুমি এখনো তোমার ভেতরের ডাক শুনতে পাচ্ছ না । তোমার রক্ত বীরের রক্ত
১৩।ইসলাম কখনো অন্যায় মেনে নেয়নি , আজকে যে পৃথিবীতে এত অন্যায় এত হানাহানি এর কারণ আমরা চুপ থাকি , ওরা জীবন নিচ্ছে আমাদেরও নিতে হবে
১৪।ভাই এর জন্য ভাই জীবন দেবে , এটাই ইসলাম , আমরা এক হয়ে লড়ব ,তুমি আমি আমরা সবাই ইসলামের লড়াকু সৈনিক
১৫।শায়তানের কথায় বিভ্রন্ত হবে না , আমরা জানি আমরা ইসলামের জন্য ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়ছি
১৬। আমাদের ভাইয়েরা সিরিয়া , আফগান এ যুদ্ধ করছে ইনশাল্লাহ আমরা একদিন সমস্ত পৃথিবী শাসন করব , তোমার মত ভাই আমাদের পাশে থাকলে কেউ আমাদের রুখতে পারবে না
১৭।শোন বোন , এই জীবন আসলে কিছুই না , তোমার ভেতরের যে কষ্ট সেটা আমি বুঝি , আল্লাহর পথে এসে দেখ এখানেই সব শান্তি , ইহুদী নাসারাদের প্রলোভন মুক্ত হও , ওরা দেখ ভাল নেই , এই যে ইউরোপে অ্যামেরিকাতে এত অশান্তি তার কারণ ওরা পাপে পাপে জর্জরিত , ওরাও ধ্বংস হবেই, আমরা ওদের শাস্তি দেব
১৮।রূপ যৌবন এসব আসলে ক্ষণিকের , তোমার জীবন তোমার নয় , তোমার পালন কর্তার , তার জন্য তোমাকে জীবন দিতে হবে , তোমাকে প্রস্তুত হতে হবে
১৯।আমরা যাদের মারছি ওরা এতদিন আমাদের উপড়ে অত্যাচার করেছে , শোষণ করেছে , ওরা ইসলামের শত্রু ওরা মানবাতাড় শত্রু , ওদের কে না মারছে শান্তি আসবে না , কোরআনের আয়াত দেখ , আল্লাহ্‌ আমাদের ওদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন
২০।বাবা মা , ভাই বোন এগুলো কিছুই না , আমাদের জীবন মুজাহিদের জীবন। আমরা শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়ছি এটাই আমাদের লক্ষ্য
২১।তুমি আমার বীর সৈনিক ভাই , ইহুদী নাসারারা আমাদের দমিয়ে রাখতে পারবে না , ওদের কে দেখিয়ে দিতে হবে আমরা মোটেও দুর্বল না । এ জন্য যদি রক্তের বন্যা বহিয়ে দিতে হয়, তবে তাই করতে হবে । এটাই এই পৃথিবীর বুকে মুসলিম ইম্মাহর শাসন প্রতিষ্ঠার পথ
২২।এ পৃথিবী কিছুই না একটা ধোকা,বেহেস্তে ৭২ টা হুরপরী অপেক্ষা করছে,জেহাদ করে মৃত্যু হলে নিশ্চিত হুরপরী পাওয়া যাবে।
আর কি বা বলার আছে যেইসব অসুস্থ্য নারীরা তাদের দেখে ক্রাস খায় তারা সম্ভাবত ৭১ এ তাদের সামনে তার মা বোন কে কোন পাকি আর্মি ধর্ষন করলেও বলত ওহহহ ওহহহ পাকি গুলো কি হ্যান্ডসাম,ক্রাস খাইসি।
"যে নির্বোধ নারী জঙ্গির উপর ক্রাশ খায় সে অপরিণামদর্শী নারীকে অর্ধচন্দ্র দিয়ে ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে বের করে দাও এবং সিরিয়ায় জেহাদি ভাইদের হুরপরীর অভাব পূরন করতে পাঠিয়ে দাও"
মাড়খোড় আপ্পিগন শুধু ক্রাশ খেয়ে থেমে থাকলে হবে? সিরিয়া যাও, সেক্সজিহাদে যোগ দাও, দলে দলে জিহাদি ভাইদের খুশি করো.
বাংলাদেশে বসে অন্ন ধ্বংস করো না
এটা সোনার বংলা,জঙ্গীদের জায়গা হবে না।
(ফড়িং ক্যামেলিয়া,উচ্ছাস,রাফি)
‪#‎এদের‬ দেখেই লেখক হুমায়ূন আযাদ লিখেছিলেন
আমি জানি সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে।
সবচে সুন্দর মেয়ে দুইহাতে টেনে সারারাত
চুষবে নষ্টের লিঙ্গ; লম্পটের অশ্লীল উরুতে
গাঁথা থাকবে অপার্থিব সৌন্দর্যের দেবী। চ’লে যাবে,
কিশোরীরা চ’লে যাবে, আমাদের তীব্র প্রেমিকারা
ওষ্ঠ আর আলিঙ্গন ঘৃণা ক’রে চ’লে যাবে, নষ্টদের
উপপত্নী হবে।

১ টি +০/-০