নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সানোফি মহিন... বাংলাদেশী তরুন উঠতি প্রকৌশলী। চিকিৎসা বিজ্ঞানকে ভালোবাসতাম সেই ছোটবেলা থেকে, ভাগ্যের অদৃষ্টের কারনে চিকিৎসক হয়ে উঠা হয়নি। কিন্তু নিজের প্রচেষ্টা আর আন্তরিকতায় পড়েছি 'জনস্বাস্থ্য এবং পুষ্টি' নিয়ে। ভালোবাসি পড়তে, সে যাই হোক। লেখার ব্যপারে খুবই আগ্রহ আর প্রবল আগ্রহ মুখোরোচক নানান রকমের খাবার আর ঘুড়ে বেড়ানোর প্রতি। উপস্থাপনা করতে ভালোবাসি। মানুষের সাথে মিশতে, তাদের সমস্যা শুনতে আর সমস্যা সমাধানে আগ্রহ রয়েছে অনেক।
গভীর রাতে ঘুম থেকে জেগে উঠে ছেলেটি মুগ্ধ নয়নে ঘুমন্ত রুপবতী বালিকাটির দিকে তাকিয়ে থাকে। তার খুব ইচ্ছে করে বালিকাটির গালে আলতো একটু চুমু দিবার। কিন্তু সে দেয় না... নিজের ঘরের দিকে পা বাড়াতেই রুপবতী বালিকাটি তাকে অবাক করে দিয়ে বিছানায় উঠে বসে চেচিয়ে উঠে...
"আরে আরে আরে, কোথায় যাচ্ছো, কপালে হাত দিয়ে দেখবে না জ্বর কমেছে কিনা?"
ছেলেটি খুব লজ্জা পেয়ে যায়।
বারান্দায় দাঁড়িয়ে সে অন্ধকার আকাশে তাকিয়ে থাকে। আজ তার মনে অনেক আনন্দ কারন রূপবতী মেয়েটির মনের আনন্দ তার উপর একটা প্রভাব ফেলেছে। মেয়েটি ছেলেটির পাশে এসে রেলিং এ উঠে বসল, মনের আনন্দে সে পা নাচাতে থাকে। একটা সময় পর ছেলেটিকে অবাক করে দিয়ে বললো, কপালে হাত দিতে কি লজ্জা পাচ্ছো?
ছেলেটি বিস্মিত হবার ক্ষমতাকে পাশ কাটিয়ে বললোঃ তোমাকে একটা কথা বলি?
মেয়েটি বললো, আর কোন কথা কি এখনও বলার বাকি আছে?
"আমি যদি বলি আমি তোমাকে ভালোবাসি তুমি কি খুব বেশী কিছু মনে করবে?"
মেয়েটি হাসতে থাকে। যে হাসির মাঝে এক ধরনের মুগ্ধতা আছে। যাকে উপেক্ষা করা যায় না। ছেলেটি মেয়েটির হাসি দেখতে থাকে, তার মনে আনন্দ, কারন সে বলতে পেরেছে। কিন্তু সে শঙ্কাকে পাশ কাটাতে পারছে না।
তাই সে নিজের ঘরের দিকে চলে যাচ্ছিলো। যাবার সময় রুপবতীটি মেয়েটি বললো, অনেক রাত হয়েছে খাবে চলো।
২| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
সানোফি মহিন বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৪
ডি মুন বলেছেন: লেখা চলুক রেলগাড়ির মতো।
শুভকামনা রইলো।