নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সানোফি মহিন... বাংলাদেশী তরুন উঠতি প্রকৌশলী। চিকিৎসা বিজ্ঞানকে ভালোবাসতাম সেই ছোটবেলা থেকে, ভাগ্যের অদৃষ্টের কারনে চিকিৎসক হয়ে উঠা হয়নি। কিন্তু নিজের প্রচেষ্টা আর আন্তরিকতায় পড়েছি 'জনস্বাস্থ্য এবং পুষ্টি' নিয়ে। ভালোবাসি পড়তে, সে যাই হোক। লেখার ব্যপারে খুবই আগ্রহ আর প্রবল আগ্রহ মুখোরোচক নানান রকমের খাবার আর ঘুড়ে বেড়ানোর প্রতি। উপস্থাপনা করতে ভালোবাসি। মানুষের সাথে মিশতে, তাদের সমস্যা শুনতে আর সমস্যা সমাধানে আগ্রহ রয়েছে অনেক।
২০১১ সালে আমার রেজাল্ট যখন ফল্ট করে উচ্চ শিক্ষা কেন আমার পুরা লাইফ বরবাদ হয়ে গিয়েছিলো। সেখান থেকে আমাকে যিনি টেনে তুলেছেন বুঝতে শিখিয়েছেন কিভাবে ঘুরে দাড়াতে হয়... আমার মা!!
আমার প্রথম ক্যারিয়ার শুরু হবার কথা ছিলো টিএনটি মাধ্যমে কিন্তু সেটা হয়নি। কেন হয়নি সেটা রহস্য যা আমিও জানি না। আমি জয়েন করি আন্তর্জাতিক ঔষধ প্রস্তুতকারক ও বিপনন প্রতিষ্ঠান সানোফি এভেন্টিসে। যেটা মহিন উদ্দিন মজুমদারকে আন্তর্জাতিক কর্পোরেট বাজারে সানোফি মহিন হিসেবে পরিচিত করলো। প্যাসিফিক, গ্রামীনফোন, অক্সি-কালার কিংবা মাইন্ডমাইন, অনলাইন পত্রিকা, সিটিসেল, কোড ডট ওআরজি। আমার এসব কর্মক্ষেত্র মধ্যে প্যাসিফিককে আমি এগিয়ে রাখতে পছন্দ করি।
সল্প পরিসরের জীবনে আমি অনেক মানুষের সান্নিধ্য পেয়েছি
যাদের অধিকাংশই হয়তো মেয়ে কিংবা নারী। আমি আমার সমস্ত কিছুতে তাদের নিয়ে বলেছি। কারন পরম করুনাময়ের এরা এক চমৎকার সৃষ্টি। আমার কলমের আলতো স্পর্শে তাদের আমি রুপবতী বলেছি, আমি মনে করি প্রতিটা মেয়েই জন্মের সময় তার নিজস্ব একটা রূপ নিয়ে আসে। যারা বলেন তাদের প্রতি আমার ভালোবাসার অন্ত নেই, হ্যা... এটা সত্য, ভালোবাসার ক্ষমতা সবার থাকে না। আমার আছে, তাই আমি বাসি। এই ভালোবাসাটা তার প্রাপ্য।
হিন্দু কিংবা মুসলমান প্রতিটা মেয়েকে যেমন ভালোবাসি তেমন আমি শ্রদ্ধা করি। ভালোবাসার উৎসটা আসলে শ্রদ্ধার।
গত জন্মদিনে কেউ একজন আমাকে উইশ দেরিতে হলেও করেছিলো
এবার সবাই আমাকে উইশ করলেও সে করেনি। আমি তার উইশ থেকে বঞ্চিত হলাম, কেন হলাম এটা একটা রহস্য, যা আমি সত্যি জানি না। তবে কি সব কিছুর সাথে সাথে জন্মদিনটাও সে ভুলে গিয়েছে?
জীবনকে ফিরিয়ে দেয়া হাসি আমিও হাসতে চেয়েছিলাম, জীবন আমাকে সেই সুযোগ দিলো না। আজ আমি পরাজিত একজন
©somewhere in net ltd.