নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সানোফি মহিন... বাংলাদেশী তরুন উঠতি প্রকৌশলী। চিকিৎসা বিজ্ঞানকে ভালোবাসতাম সেই ছোটবেলা থেকে, ভাগ্যের অদৃষ্টের কারনে চিকিৎসক হয়ে উঠা হয়নি। কিন্তু নিজের প্রচেষ্টা আর আন্তরিকতায় পড়েছি 'জনস্বাস্থ্য এবং পুষ্টি' নিয়ে। ভালোবাসি পড়তে, সে যাই হোক। লেখার ব্যপারে খুবই আগ্রহ আর প্রবল আগ্রহ মুখোরোচক নানান রকমের খাবার আর ঘুড়ে বেড়ানোর প্রতি। উপস্থাপনা করতে ভালোবাসি। মানুষের সাথে মিশতে, তাদের সমস্যা শুনতে আর সমস্যা সমাধানে আগ্রহ রয়েছে অনেক।
এইচএসসিতে তোমরা যারা খারাপ থেকে অধিকতর খারাপ করেছো...
জীবনে এমন একটা দিন আমারো এসেছিলো, সেই দিনটিতে আমার ব্যাচের সবাই হেসেছিলো কিন্তু হাসতে পারিনি আমি। কারন আমি ভালো ফল দূরের কথা পাসই করতে পারিনি।
যে সানোফি মহিনকে আজকে তোমরা চিনো, কর্পোরেট দুনিয়ায় দাপিয়ে বেড়ানো এই মানুষটা যদি সেদিন ফেল না করতো। শুরুতেই হুমড়ি খেয়ে না পড়তাম তাহলে হয়তো আমি আজকে এই অবস্থানে দাড়াতে পারতাম না।
আর আট-দশটি সাধারন ছেলের মত আমিও হয়তো ফলের পরেরদিন হতে চায়ের দোকানে বসে চায়ের কাপ হাতে আড্ডা দিয়ে বিকেল-সন্ধ্যা পার করতাম, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনগুলো এভাবেই হয়তো কাটাতাম।
কিন্তু কেন জানি আমি সেভাবে কাটাতে পারিনি, আমার দিন কাটতো অফিসের কাচ ঘেরা ঘরগুলোতে। কত দিন গিয়েছে কখন দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়েছে আমি নিজেও জানতাম না। কাজের প্রতি আমার একটা ভালবাসা ছিলো, এটাই আমার জীবনকে অমূলে বদলে দিতে সহায়তা করেছে। সে যাই হো্ক, সে গল্প আরেকদিন করা যাবে......
কেবল মাত্র পরীক্ষার সামান্য একটা ফলাফল তোমার জীবনকে অমূলে পরিবর্তন করতে পারে এটা মনেই রেখো, বিশ্বাস করতে যেও না। বিশ্বাস করো নিজেকে, যে সত্যিকার অর্থে জীবন কেন গোটা দুনিয়াকে পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে।
তোমাকে অভিনন্দন...
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৯
সানোফি মহিন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আসলেই। অভিভাবকদের এ ব্যপারে সচেতন হওয়া উচিত। সবাই একবারে পাস না করলেই এত হতাশ হওয়ার কিছু নেই। সামনেই সুদিন আসবে...