নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সানোফি মহিন

আমি সানোফি মহিন... বাংলাদেশী তরুন উঠতি প্রকৌশলী। চিকিৎসা বিজ্ঞানকে ভালোবাসতাম সেই ছোটবেলা থেকে, ভাগ্যের অদৃষ্টের কারনে চিকিৎসক হয়ে উঠা হয়নি কিন্তু নিজের প্রচেষ্টা আর আন্তরিকতায় পড়েছি 'জনস্বাস্থ্য এবং পুষ্টি' নিয়ে। ভালোবাসি পড়তে, সে যাই হোক। লেখার ব্যপারে

সানোফি মহিন

আমি সানোফি মহিন... বাংলাদেশী তরুন উঠতি প্রকৌশলী। চিকিৎসা বিজ্ঞানকে ভালোবাসতাম সেই ছোটবেলা থেকে, ভাগ্যের অদৃষ্টের কারনে চিকিৎসক হয়ে উঠা হয়নি। কিন্তু নিজের প্রচেষ্টা আর আন্তরিকতায় পড়েছি 'জনস্বাস্থ্য এবং পুষ্টি' নিয়ে। ভালোবাসি পড়তে, সে যাই হোক। লেখার ব্যপারে খুবই আগ্রহ আর প্রবল আগ্রহ মুখোরোচক নানান রকমের খাবার আর ঘুড়ে বেড়ানোর প্রতি। উপস্থাপনা করতে ভালোবাসি। মানুষের সাথে মিশতে, তাদের সমস্যা শুনতে আর সমস্যা সমাধানে আগ্রহ রয়েছে অনেক।

সানোফি মহিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শতবর্ষী এক বৃদ্ধের শেষ বিকেলের গল্প

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

আমার শতবর্ষী দাদা... আগেই বলি আমাদের কোন পূর্ব শত্রুতা নেই, তারপরও আমাদের দিন কাটে এইটা সেটা নিয়া ঝগড়া-যুদ্ধ করে। এই নিয়ে আমাদের কোন আফসোস নেই, কিন্তু এক বুক প্রশান্তি রয়েছে।
প্রশান্তির গল্প আরেকদিন বলা যাবে, ঝগড়ার গল্প শুনুন...

জীবনে কি করলা, তোমার মত দাদা থাকতে আমি এখনো একা... শরম থাকা উচিত?
দাদা আমারে তীব্র দৃষ্টি নিয়া শুধায়, আমি কি করতাম?

মোচড়া মুচড়ি করতে করতে বললাম, কি আর করবা, নিজে তো আর করতে পারবা না আমারে একটা বিয়া করাইয়া ফালাও মনু!!!

- মাইয়া পামু কই?
- ধুর ব্যাটা!!! সারা জীবন হাটে-মাঠে ঘুইরা করছোডা কি? একটা নাতিন ওয়ালা বন্ধুও পাতাইতা পারলা না... দূর হও সামনে থাইকা!! :O :O

পরিশিষ্ঠঃ
আমার দাদার চোখে পানি...
এই পানি নাতিন ছাড়া বন্ধু না পাওয়ার জন্য না। বরং এটা আনন্দের পানি, যে পানি প্রায়শই তার চোখ দিয়ে হাসতে হাসতে পড়ে। এই পানি এমন একজনকে পাওয়ার জন্য যে শেষ বয়সে তার একাকীত্ব সময়ে এটা সেটা নিয়ে খোঁচাখুঁচি করে সময়গুলো মধুময় করে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই পানি এমন একজনকে পাওয়ার জন্য যে শেষ বয়সে তার একাকীত্ব সময়ে এটা সেটা নিয়ে খোঁচাখুঁচি করে সময়গুলো মধুময় করে -- ভালো লাগলো জেনে। যতদূর পারেন, তাকে সঙ্গ দিয়ে যান। এর ভালো প্রতিদান পাবেন একদিন।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: দাদা-নাতির খুনসুটির গল্প ভাল লাগল।

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
জীবনের একটা সময়ে নিঃসঙ্গ হয়ে যেতে হয় সবাইকেই। কেউ ই তো থাকতে চায় না সাথে তখন।
এমন এক সময়ে উনাকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য আপনার প্রশংসা করতেই হয়।

খায়রুল আহসান বলেছেন: যতদূর পারেন, তাকে সঙ্গ দিয়ে যান। এর ভালো প্রতিদান পাবেন একদিন।
প্রথম মন্তব্যই আবার বলে দিলাম। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.