নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের স্বপ্নগুলো স্বপ্নেই ভেসে বেড়ায়...বাস্তবে ধরা দেয় না!, তবুও স্বপ্ন দেখি...ঘুম থেকে জেগে উঠি, আশায় বুক বাঁধি ...ভুল-ত্রুটি শুধরে নতুনে পথ চলার।

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত)

আমি ভালবাসি কবিতা, গান, আবৃত্তি------- আর ঘুরে বেড়ানো।জীবনের স্বপ্নগুলো স্বপ্নেই ভেসে বেড়ায়...বাস্তবে ধরা দেয় না!, তবুও স্বপ্ন দেখি...ঘুম থেকে জেগে উঠি আশায় বুক বাঁধি ...ভুল-ত্রুটি শুধরে নতুনে পথ চলার।

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিছানাকান্দি+রাতারগুল এইমূহুর্তে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে ভুল!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

২৭-১০-২০১৮ তারিখ সকালে রাতারগুল ও বিছানাকান্দি স্বপরিবারে গিয়েছিলাম- রাতারগুলে পানি নাই- পাশের নদীতে বাঁধ দিয়ে জমানো পানি টেনে এনে রেখেছে যা অত্যন্ত ঘোলা- ইচ্ছে করলে পায়ে হেঁটে বনে প্রবেশ করা যায় (পরিপূর্ণ ঘুরাঘুরি ও সৌন্দর্য উপভোগের মুল সময় বর্ষাকাল);

বিছানাকান্দি-তে যাওয়ার সময় বঙ্গবীর মোড়ের পর থেকে হাদারপাড় বাজার পর্যন্ত গেলে মনে হবে এখানে কোন-কালে হয়তো রাস্তা ছিল যা এখন একটা ট্রেইলের মত রাস্তা খানা-খন্দরে পরিপূর্ণ প্রতি এক কিলোমিটার সিএনজিতে যেতে ১০ প্রায় মিনিট লাগে- তারপর হাদারপাড় বাজার থেকে ঘাটে গেলে সিএনজি/গাড়ী রাস্তার উপরে রাখেন আর নিচের শুকনো জমিতে রাখে স্থানীয় পাতি-নেতারা চাঁদা আদায় করবেই; তারপর ট্রলার ভাড়ার ক্ষেত্রেও সিন্ডিকেট আমার মনে হয়েছে- ৫০০টাকা হলেও ওদের লাভ আছে; সেখানে ওরা ১০০০টাকা নিচে যাবে না; ঘাটে ২০-২৫ জন মাঝি আছে সবারই একই কথা পরে অনেক বুঝিয়ে-সুজিয়ে ৪জন মানুষ আমরা ৮০০টাকায় রাজী করালাম; বিছানাকান্দি না বলে -মরুকান্দি বলাই ভাল (বালি আর পাথর ধুলাবালি-পানি না থাকার কারণে - এমনটা আমার মনে হয়েছে) আমাদের ট্রলার ২-৩বার নদীতে আটকে গেছে যা ঠেলে-ঠুলে নিয়ে গেছে বিছানাকান্দির কাছে। ওখানেও ট্রলার পাকিং চার্জ ৫০টাকা যদিও এই চার্জ নেয়ার কোন কারণ খুঁজে পাই নি; নিরাপত্তার জন্য/নাকি ধান্দার জন্য জানিনা - টুরিস্ট পুলিশ, পুলিশ/বিডিআরের উপস্থিতি লক্ষ্যনীয়। যদিও আমাদের উদ্দেশ্য ছিল- স্থানীয় খাসিয়া বাজার যা প্রতি চারদিন পরপর বসে সে হিসেব করে গেলাম; কিন্তু বিজিবি যেতে দিল না; আমি যখন একজন বিজিবির সাথে কথা বলছিলাম তখন দেখলাম কিছু লোক খাসিয়া বাজার থেকে প্রসাধনসামগ্রীসহ ব্যাগ হাতে নিচে নেমে আসছে। বিডিয়ারকে জিজ্ঞাসা করতেই উনি ওই লোকগুলোকে তাড়াতে তৎপর হলো। পরবতীতে নিচে বিছানাকান্দির মুখে পাথর আর বালির উপর ভাসমান দোকান গিয়ে দেখলাম কিছুক্ষণ আগে যে লোকগুলো আমাদের সামনে বাজার করে আসলো তারা এই দোকানের মালিক দোকানের উপর সদ্য ক্রয়কৃত প্রসাধনসামগ্রী সাজানো শুরু করলো। দামটাও অসাধারণ ?? আমি ৭৮ রুপির এক প্যাক সাবান ১৪০ টাকায় অনেক বলার পর কিনতে পারলাম ; আমাকে বলল অন্য দোকানীরা জানতে চাইলে বলবেন ১৬০ টাকায় কিনেছি - কি তুঘলকি কারবার যা বাজারে গেলে হয়তো বাংলাদেশী টাকায় ১০০ টাকায় পেতাম। এখানে এতগুলো দোকান-পাটের সাথে পুলিশ/বিডিয়ারের একটা গভীর সখ্যতা রয়েছে বিধায় সীমান্তের বাজারে পর্যটকদের যেতে বাঁধা -কিন্তু স্থানীয় দোকানিদের বেলায় তেনারা উদাসীন!

বালুর আর শুকনো পাথরে ঘা ঘষাঁঘষি না করে বর্ষায় যাওয়ার জন্য পরিক্ল্পনা করুন।

আর হ্যাঁ; বর্ষাকালে হাদারপার না গিয়ে বঙ্গবীর মোড়/পীরের বাজার পুলের নিচ থেকে ্ট্রলার ভাড়া করলে একসাথে বিছানাকান্দি+কুলুমছড়া+লক্ষণছড়া+পান্তুমাইসহ ৫টি স্থানের অপার সৌর্ন্দয্য ট্রলারে বসেই উপভোগ করতে পারবেন- পয়সাও উসুল হবে (ট্রলার ভাড়া ৫টি স্থানের জন্য আনুমানিক ৫-৭ হাজার টাকায় সারাদিন-একটি ্ট্রলারে ৮-১০জন লোক অনায়াসেই বসে যেতে পারে)।

-ছবি আপলোড করতে পারলাম না বলে দু:খিত; সবগুলো ছবিই পারিবারিক ছিল। তবে নেটে অনেক ভাল ভাল ভিউ পাব্নে। এই সময়ে বিছানাকান্দি রাতারগুল এসে টাকার অপচয় ও কষ্টের কোন মানে নেই।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সরকার চাইলে, এসব চাঁদাবাজদের চাঁদাবাজি বন্ধ করা সম্ভব।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ---- ওখানে তো সরকারি লোকদের অনেক বাহিনীকেই বসা দেখলাম কিন্তু পর্যটকদের স্বেচ্ছায় সহযোগিতা করার বিন্ধুমাত্র আগ্রহ নেই; পরিবেশ-বান্ধব পর্যটন ও স্বাভাবিক ব্যয় এ দেশে একান্ত কাম্য; যা দেশের পর্যটন বিকাশে দ্রুত সহায়ক।

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সুমন কর বলেছেন: সর্তক করে দেবার জন্য ধন্যবাদ। বর্ষাকালেই যেতে হবে.....

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের সব জাগায় ধান্ধাবাজ আছে। আছেই।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ধান্দাবাজদের কাছেই কি আন্ধা কানুন!

৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: বর্ষাকাল ছাড়া মজা নেই, আমি গিয়েছিলাম শীতের সময়। পুরাই ফাউ ছিলো। :(

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: শীতের অন্যরূপ অবশ্যই আছে তা হলো সকাল/বিকালের রোদের ঝিলিক পাহাড়ের গায়ে তন্দ্রাচ্ছন্ন কুয়াশার চাদরে ঢাকা রূপ!

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

হাসান রাজু বলেছেন: আসলে চোখের তৃপ্তি চাইলে ঘুরতে হবে বর্ষায়। হাওড়, চা বাগান, পাহাড়, নদী এমনকি কক্সবাজার, কুয়াকাটাও বর্ষাতেই তার আসল রুপে ফিরে। শীতে আসলে আমাদের শরীরের আরাম হয়। ক্লান্তি কম লাগে এই যা।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: যথার্থই বলেছেন-@ হাসান রাকু ।

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: আমি দেশের অনেক স্থানে ঘুরতে গিয়েছি।
কিন্তু প্রায় সব স্থানেই স্থানীয় লোকজনের চাঁদাবাজি আর ঠেকিয়ে টাকা আদায় করার কারনে খরচের কথা চিন্তা করে এখন অনেকটাই নিরুৎসাহিত।।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: @হাসান জাকির ৭১৭১ ভাই ঘুরাঘুরি বন্ধ করা যাবে না; মনের খোরাক জোগানোর জন্য হলেও ঘুরতে যেতে হবে! আর ঘটনাস্থলে প্রতিবাদ করতে না পারলেও টেকনিক্যালি সম্ভব হলে ছবি/ভিডিও করে তা সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশ করতে হবে যদি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি গোচর হয়!? যদিও দেশে পর্যটন মন্ত্রনালয় আছে তাঁদের অগ্রগতি কতটুকু আমি জানি না;

-- আমি গত ডিসেম্বরে যখন মুম্বাই এয়ারপোর্টে হয়ে হায়দ্রাবাদ গেলাম তখন মুম্বাই এয়ার পোর্টের প্লেন থেকে নেমে ইমিগ্রেশন পর্যন্ত যেতে যেতে বড় বড় ওয়ালের সাইড স্ক্রীনে প্রায় ভারতের ইতিহাস/সংস্কৃতি/পর্যটনের চুম্বক অংশের প্রবাহমান চিত্রে তুলে ধরেছে যা যে কোন লোককেই আকৃষ্ট করে বলে বিশ্বাস। আমিও ঘুরে ঘুরে ভার্চুয়াল স্বাদ নিলাম! কিন্তু আমাদের দেশের অবস্থা কেন যে এমন X((

৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৭

নীলপরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২২

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ওমেরা বলেছেন: বিছানা কান্দি, রাতারগুল নাম দুটো আমার পছন্দ হয়েছে।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২০

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: প্রেমে পড়ার মতো যায়গা-বিছানাকান্দি-তবে অবশ্যই বর্ষারাণীর কালে।

৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রতিটা নেতি বাচকেরও একটা ইতিবাচক দিক আছে। আমরা সেদিকে নজর দিলে কখনো কোন কিছুই খারাপ মনে হবে না। শুভ কামনা।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১০

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: সহমত - আপনার অভিজ্ঞতা আমার চেয়ে অনেক অনেক বেশি; তবে অনেক কষ্ট করে যাওয়ার পর যখন দেখি দেশের মানুষগুলো মিসবিহেইভ করে তখন আরো বেশি খারাপ লাগে; আপনার বিদেশের অভিজ্ঞতাও ভালো আছে- বলেন পর্যটন নির্ভর অঞ্চল/দেশগুলো কত আন্তরিক হয় তাদের স্পটগুলোতে -সেখানে ঘুরে এসে ভাল রিভিউ দিতে কার্পন্য করে না মানুষ। ধন্যবাদ আপনার পরামর্শের জন্য।

১০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০২

পবন সরকার বলেছেন: সতর্কতামূলক পোষ্ট। ধন্যবাদ

১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
ওখানে যাওয়ার সময় নৌকা থেকে আমাদের জুতা পরে যায়, তারপর আমরা সাঁতরে নিয়ে আসি। কী সুন্দর মোমেটস ছিল।


লেখায় ভাল লাগা জানবেন

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যে আসায়। কমজলে সাঁতার না জানাদের জন্য গোসল/প্রক্ষালন স্মৃতিময়।

১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
ধন্যবাদ

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ, মন্তব্যে আসার জন্য।

১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



৯ বছর ৭ মাস ব্লগিং, ভালো

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৮

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: অন্যের ব্লগ পড়ি আর মন্তব্য করি আপাতত এটাই আমার কাজ! এই নয় বছর সাত মাসে মন্তব্য করেছি: ৭৬০টি।

১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হবিগঞ্জের মানুষ হয়েও এসব এলাকা ঘুরিনি আফসোস :(

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১১

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: হবিগঞ্জ তো সমতল!! খাডি সিলোটি না!! :D (এইডা আমার খতা না; শাহী ঈদগাহ এলাকায় থাখে এক সিলোটির কতা-- আমি ২০১৮ সাল চাকুরি সুবাদে সিলড ছিলাম) আপনি ঘুরে আসলে আমরা নিশ্চয় নতুন সুন্দর লেখা দেখতে পাবো- সেই অপেক্ষায়!

---বিদ্যানন্দ স্টলে আপনার লেখা বই দেখতে পেলাম- ভালোই লাগলো।

ভালো থাকবেন।

১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৫০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ঘুরতাম কেমনে । সময়ই তো নাই । জামাই একখান পাইছি খালি কয় যাইবো যাইবো । কিন্তু যায় না কোথাও

সমুদ্র দেখি নাই এখনো।

হ্যামিলনের বাঁশিঅলা নিশ্চয়ই :) থ্যাংকস

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৪

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যাঁ আপু, ঠিক বলেছেন।

তবে ময়নসিংঙ্গা দুলাভাই-রে গামছা দিয়া বাইন্ধা শাওয়ার ছেড়ে দেন! ঠান্ডা লাগলে আমি দায়ী না!! =p~ =p~ =p~

১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যে তেজ বাপরে
আমি তারে ডরাই হাহাহাহা
তবে তার সারা বছরই দেখি ঠান্ডা হাচ্চো হাচ্চো
চুবাইতে হবে না আর হাহাহাহা

১৮| ০৯ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিছানা কান্দি এলাকার মানুষজনের আর্থিক অবস্হা কি ভালো? ট্যুরিজম গড়ে উঠেছে?

১৯| ১০ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৩৮

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: এলাকায় বর্ণনা তো তুলেই ধরিছি- আর টুরিজম বলতে যা বুঝায় তা এখানে নেই!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.