নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্মিলে মরিতে হইবে

জ্যাকেল

ব্যাথার প্রকাশ শুধু কান্নাতেই যে হয় তা নহে। হাসিতেও ব্যাথা লুকিয়ে থাকিতে পারে। - ! ২০০৮

জ্যাকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভবিষ্যত পৃথিবিতে ইসলাম ধর্ম সহ বাকি সব ধর্ম গুলা কি বিলুপ্ত হবে?

২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৩

ব্লগে কতিপয় বিজ্ঞান মনস্ক লোকেদের দেখা পাওয়া যায় যারা এমন ভাবে ধর্মগুলোকে ট্রিট করেন যেন এইগুলা ছাই/বাসি মাল। কিছু কিছু লোক আছেন যারা মোটামুটি সতর্কতার সাথেই ধর্মের বিপক্ষে নিজেকে অবস্থিত করেন। আমি ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলা লোকদেরকে অপছন্দ করি না কিন্তু যারা ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলার সুযোগে অন্যের অন্তরে ক্ষত সৃষ্টি করতে চান তাদেরকে অপছন্দ করি। ইসলাম নিয়ে কিছু পোস্ট সম্প্রতি দেখতে পাওয়া গেছে যেইগুলাতে বুঝা যায় কিছু কিছু ব্যক্তি মানুশ দেও/জ্বীন এইসব পুরোপুরি অবাস্তব বলিয়া জ্ঞান করেন। আমি নিজে একজন যুক্তি নিয়ে চলা মানুষ, আমি আযৌক্তিক জিনিস সর্বদাই এড়িয়ে চলি/অপছন্দ করি। এই জায়গায় এসে আমি প্রায়ই কন্ট্রাডিকশনে পড়ে যাই বা অনেকে পড়ে। যেসকল বিষয় নিয়া আমরা দ্বিধা/কনফিউজড হইতে হয় সেইগুলা নিয়া বেশি বেশি আলাপ করলে ভাল। আমি সেই কারণে ধর্মের/বিজ্ঞানের পোস্টে বেশি করে অংশ গ্রহণ করি।
যাইহোক, আমি মোটেও মনে করি না অদি আধুনিক পৃথিবিতে ধর্ম তার স্থান হারিয়ে ফেলবে। কারণ মানুষের মন। মানুষ এতই মহান এবং এতই নীচ যে প্রায়ই ইহা বে আক্কেল করে দেয়। মানুষের মন তাকে বাধা দেয় বাপ দাদার পালন করা পরিচয় মুছে ফেলতে। এর বাইরে তার এত দিনের জ্ঞান, বিশ্বাস নতুন কোন পদ্ধতি দেখে সে সংকোচিত হয় কিন্তু এর পরেও মানুষ নিজের ধর্ম বদল করে/বাদ দেয়। এর পেছনে নিজের অর্থনৈতিক উন্নতি একটা বড় কারণ হইতে পারে এবং আরেকটা উল্লেখ যোগ্য কারণ হইল ভন্ডামি/পাকনামি।
কতিপয় লোক আছেন যারা পাকনামি ফলাইতে গিয়া নিজেকে ধর্মের শত্রু হিসাবে জাহির করেন, আবার কতক নিজের ভেতরে স্বীয় ধর্ম লালন করে বাইরে সকল ধর্মের বিরুদ্ধে মুখ খারাপ করেন। ইহা মানব চরিত্তের একটা বিশাল বৈশিষ্ট্য যা শুধু এই মানব জাতেই পাওয়া যায়, শয়তান জাতের মইধ্যেও এই জিনিসটা নাই। সেই কারণেই বলি, মানুষ খুবই নিচু জাতি।
আমার কথা বলি- আমি বিশ্বাস করি এই মহাবিশ্ব এমনি এমনি হইবার কোন উপায় নাই এবং এর সৃষ্টি বিগ বাং হইতে হইয়াছে এইটা স্বয়ং কোরআনে বলা আছে। ১৪০০ বছর আগে খোদা বিস্ময়কর সব তথ্য দিয়ে রেখেছেন যা কোরআনে পাওয়া যায়। অতএব আমি খোদা/কোরআন/নবী অস্বীকার করার মত সুযোগ দেখি না। আমার মত বিজ্ঞান/যুক্তি নিয়ে ঘাটাঘাটি যাহারা করেন তাদের অনেকেই নিজের বিশ্বাস আরো শক্ত করিতে পেরেছেন বিজ্ঞানের মহা মহা সকল তত্ব জানিবার পরে।
কোরআনে ইভুলুশন এর বিরুদ্ধে কোন মত নাই, বলা আছে আদম ও হাওয়া আঃ কে পৃথিবীতে প্রেরণ করা হইয়াছে। ইভুলুশনে মানুষ প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে মহান মানুষ হইতে পারিছে বলা হইতেছে। নিয়ান্ডার্থাল জীবাশ্ব ইত্যাদি পাওয়া গেছে তাই ঐসকল গবেষক ভাবতেছেন আমরা প্রকৃতি হইতেই আসিয়াছি। শুধু একটা জায়গায় উনারা নিজেদের পৃথক রাখিতেছেন সেইটা হইল আমরা অন্য জায়গা হইতে পৃথিবিতে আসিবার ব্যাপারটা। উনারা আমাদের পৃথিবিতে অবস্থানের পেছনে এইটা রাখিবেনই বা কেন? কোরআন/বাইবেল/তারাহ তো ১০০% সর্বজন স্বীকৃত নহে। তাই তারা এইখানে আসিতে পারিতেছেন না।
তবে কম সেন্স বলিয়া একটা জিনিস আছে যা খুবই শক্তিশালী। আমার মত যারা কমন সেন্স রাখেন তারা নিশ্চয়ই অস্বীকার করিতে পারিবেন না-
১। আল্লাহ পৃথিবী সহ বিশ্বজগত সৃষ্টি করেছেন।
২। তিনিই মানব জাতি সৃষ্টি করেছেন।
৩। প্রাণ প্রণালি/প্রকৃতি তারই সৃষ্টি যেখানে এভ্যুলোশন, গ্রাভিটি সহ নানান পদ্ধতিতে মহাবিশ্ব চলিতেছে।
যাক, কথা হইতেছে বিজ্ঞান আরো উন্নত হইবে, মানুষ আরো কোরআনের দ্বারা বিস্ময়াভিভুত হইবে। গায়েব/বাতেন অস্বীকার কারী লোকেরাও তাদের অস্বীকার করিবার ত্বরিকা মজবুত করবে তবে যারা ইমানদার তারা ঠিকই আল্লাহকে নিজের স্বত্ত্বায় খুজিয়া পাইবে।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখনো বিশ্বের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষ ধর্ম পালন করেন, কিংবা কোন না কোনভাবে ধর্মের সাথে যুক্ত; ফলে, ইহা এই মহুর্তে কোথায়ও যাচ্ছে না; তবে, জাপান, আলজিরিয়া, ইউরোপ ও আমেরিকায় যেভাবে ধর্ম পালিত হচ্ছে, আফগানিস্তান, ইরান, ইয়েমেন ও ইন্দোনেশিয়ায় ধর্ম একইভাবে পালিত হচ্ছে না; আজকের ধর্ম বিবিধ জাতির উপর বিবিধভাবে প্রভাব ফেলছে, এখনো ধর্মের প্রভাব খুবই স্পষ্ট।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৬

জ্যাকেল বলেছেন: আমি সূদুর ভবিষ্যতের কথা মেনশন করতে ভুলে গেছি। অতি সম্প্রতি যে কিছু হইবে না তা জানা আছে। ধর্ম নিয়ে সম্প্রতি ভারতে অন্যায় চলিতেছে, ২০২৪ সালে ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করিবার ব্যবস্থা চলিতেছে। তুরস্ক মুসলিম জাতির সর্দার হইতে চাইতেছে। ইসরায়েলে ইহুদীরা এখনো সংঘটিত হইতেছে। খ্রিস্টানদের মধ্যে তেমন তৎপরতা চোখে পড়ে না বর্তমানে।

২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: গরীব দেশগুলোতে ধর্মের পসার বেশি। ইউরোপ--আমেরিকায় লিবারেল পর্যায়ে চলে গেছে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:২১

জ্যাকেল বলেছেন: গরিব দেশে ধর্ম বেশি করে পসার হইবারই কথা, গরিব মানুষ আল্লাহ/খোদা ডাকে বেশি। কিন্তু ডেসপাইট অল, মানুষের গন্তব্য কবরে। মরিতে হইবে বিধায় ইহা অগ্রাহ্য/অবহেলা করিবার সাহস সব মানুষ করিবে না।

৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইউরোপ ও আমেরিকায় ধর্মীয় নিয়মাবলী ও ধর্মীয় সংস্কৃতির ভিত্তিতে রাজনৈতিক দল নেই; ইরান, মিশর, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়ায় ধর্মীয় নিয়মাবলীকে সংবিধানে আনার পক্ষে রাজনৈতিক দল আছে। কারা সঠিক?

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩২

জ্যাকেল বলেছেন: স্কান্ডিনেভিয়ার দেশগুলো অপেক্ষাকৃত সঠিক কারণ ইহারা জনগণ নিয়া প্রতারণা খুব কম করে। বিশ্বের সবথেকে বেশি করাপ্ট সরকার নর্থ কোরিয়া, চায়না, ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, বাংলাদেশে। জনগণের অধিকার হরণ করে কমবেশি সব দেশের সরকার কিন্তু চায়নার লেভেল ভয়ানক, আর ইন্ডিয়ার লেভেলও খুব খারাপ। চায়না নাস্তিক রাষ্ট্র আর ইন্ডিয়া সেকুলার (হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ট) রাষ্ট্র আর এই দুইটাই দুনিয়ার গ্লোবাল ওয়ার্মিং থেকে শুরু করে বেশিরভাগ সমস্যার কারণ।

৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৭

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি পোস্টে লিখেছেন, "ব্লগে কতিপয় বিজ্ঞান মনস্ক লোকেদের দেখা পাওয়া যায় যারা এমন ভাবে ধর্মগুলোকে ট্রিট করেন যেন এইগুলা ছাই/বাসি মাল। কিছু কিছু লোক আছেন যারা মোটামুটি সতর্কতার সাথেই ধর্মের বিপক্ষে নিজেকে অবস্থিত করেন। আমি ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলা লোকদেরকে অপছন্দ করি না কিন্তু যারা ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলার সুযোগে অন্যের অন্তরে ক্ষত সৃষ্টি করতে চান তাদেরকে অপছন্দ করি।"- খুব ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৩

জ্যাকেল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৭

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: মহাবিশ্বে আমাদের চেয়ের উন্নত প্রাণীর সন্ধান না পাওয়া অব্দি ধর্ম টিকে থাকবে। তবে আমার নিজস্ব ভাবনা থেকে যদি বলি তাহলে আমি বিশ্বাস করি চোখের সামনে এত কিছুর একজন সৃষ্টিকর্তা/প্রোগ্রামার তো অবশ্যই আছে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৪

জ্যাকেল বলেছেন: মানুষের আক্কেল বলে একটা প্রিমিটিভ লেভেলের জ্ঞান সেইটাই নির্দেশ করে।

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৫

বিজন রয় বলেছেন: ধর্ম থাকুক বা না থাকুক তবে অধর্ম থাকবে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৬

জ্যাকেল বলেছেন: পৃথিবীতে সুন্দর/ধর্ম নিয়ে সূচনা হয়েছিল আর অসুন্দর/অধর্ম দিয়ে শেষ হইবে।

৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আজ নামাজ পড়েছেন?

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০০

জ্যাকেল বলেছেন: বুঝতে পারছি আপনি একটা তারছেড়া মানুষ, তাই হতাশা আপনাকে গ্রাস করে। সুখ/আনন্দের লোভে সত্য বিক্রি করে আপনার মত উগ্র মানুষগণ। আপনার আরেকটা কি যেন নিক আছে যা ব্লগে বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল ওইটা দিয়া এক্সপেরিমেন্ট কি শেষ করেছেন?

৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হোমোসেপিয়েন্সের আবির্ভাব ২-৩ লাখ বছর শেষদিকে মাত্র ১০ হাজার বছর আগে মানুষ অনেকটা সভ্য হতে সুরু করে,
ছোট ছোট সমাজ গঠন করে, টেক্সটাইল, মাদুর বোনা কাপড় বোনা পাথরাস্ত্র, আগুন জালাতে শিখে। নিমনাঙ্গে মাদুর বা কাপড় দিয়ে ঢাকে। তখনো ঈশ্বর ভাবনা আসে নি।
অনেক পর আদিম মানুষ কিছুটা সভ্য হয়ে ছোট ছোট সমাজ গঠন করে। কিন্তু একসময় গোত্রপ্রধান বা বিদ্রহী কোন নেতা প্রধান মুলত নেতৃত ও শৃক্ষলা বজায় রাখতেই ঈশ্বর বা অশরিরির কিছু ভয় দেখায়। এভাবেই মুলত ঈশ্বর ভাবনা।

এরপর ছোট ছোট উপাসনা পর্বত উপাসনা সুর্য উপাসনা ইত্যাদি ধর্মের মত আবির্ভাব মানে হাজার ছোট ধর্মের ভেতরে যেগুলো টিকে গেল , সেগুলোই বড় ধর্ম হয়ে গেল।
৬ হাজার বছর আগে ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে ভারতে হিন্দুইজম, ইব্রাহিম-মুছার ইহুদিজম, ইষ্ট এশিয়াতে কনফুসিয়াসসিজম, চালু হয়। এরপর পুর্ব ভারতে বৌধ্যিজম। মধ্যপ্রাচ্যে দুহাজার বছর আগে জিসাস খ্রাইস্টের খ্রীষ্টান।
একপর আরবে ইসলাম আসে এই সেদিন। মাত্র দেড় হাজার বছর আগে।

কিছু চালাক বুদ্ধিমান নেতা ডাকাত দল গঠন করে, মরুভুমির ছোট ছোট ডাকাত দলকে ঐক্যবদ্ধ করে। ডাকাতি বা যুদ্ধের জন্য সৈন্য/সেচ্ছাসেবক সংগ্রহ করে, এসব কে যুদ্ধ বলা যায়? মরুভুমির গ্রাম থেকে বিতারিত আরেক গ্রামে আশ্রয়, চাচা মামা আত্নীয়স্বজনদের বিরুদ্ধে মারামারিকেই বিশাল ধর্মযুদ্ধ বলা হচ্ছে। তাহলে তো চরমানাই চর দখল লাঠিয়াল, আটরশীতে গদি দখলও যুদ্ধ।
এভাবেই স্বর্গ-নরকের স্বপ্ন দেখিয়ে কিছু দুর্বল মানুষকে মানুষকে দাস বানায়, ডাকাত দল তৈরি করে। স্বর্গ-নরকের স্বপ্ন দেখিয়ে ডাকাত দলের সৈনিক বানায়। ক্ষমতা কুক্ষিগত করে ।
এর আগে মিশরে তো একজন পর্বতে সরাসরি ঈশ্বররের সাথে দেখা করে। আর একজন তো ঈশ্বরকে অদৃশ্ব নিরাকার বলে পরে নিজেকে
দৃশ্বমান ঈশ্বরপুত্র দাবি করে বসে!
বিভিন্ন মহাদেশে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে তৈরি হয় ৮-১০ টি বড় ধর্ম সহ হাজার হাজার ধর্ম।
এভাবেই মুলত বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে মানব মননে ঈশ্বরের, গড, গডেসের আবির্ভাব। স্বর্গ-নরকের লোভনীয় স্বপ্ন দেখিয়ে। বা তলোয়ারের ভয় দেখিয়ে।
বর্তমানে কিছু বান্দা আধুনিক বিজ্ঞান বর্ননা করে ব্লাক হোলের ভয় দেখিয়েও .. ধর্ম টিকিয়ে রাখছে।
অতচ মানবকুল আবির্ভাব পরবর্তি কালের ৯৯.৯% সময় ঈশ্বর বিহীন ধর্ম বিহীন জঙ্গলে গুহায় কাটিয়ে গেছে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৩

জ্যাকেল বলেছেন: আপনি যেই সমস্ত তত্বকথা জাহির করেছেন সেইসকল জিনিস লিখতে পরিশ্রম করতে হয়েছে। আমিও ভাবতেছি আপনার এইসকল জারিজুরি নিয়া একটা উত্তর দিতে কিন্তু সময় করে দিতে হবে। কাজের ফাঁকে ব্লগে এসে দেখি পেন্ডিং কমেন্ট কয়েকটা হইয়া গেছে।
খুবই যৌক্তিক একটা উত্তর আপনি পাওয়ার উপযুক্ত, তাই অন্য একটা পোস্ট লিখিতে হইবে।

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:০৭

গেছো দাদা বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী :

কিছু চালাক বুদ্ধিমান নেতা ডাকাত দল গঠন করে, মরুভুমির ছোট ছোট ডাকাত দলকে ঐক্যবদ্ধ করে। ডাকাতি বা যুদ্ধের জন্য সৈন্য/সেচ্ছাসেবক সংগ্রহ করে, এসব কে যুদ্ধ বলা যায়? মরুভুমির গ্রাম থেকে বিতারিত আরেক গ্রামে আশ্রয়, চাচা মামা আত্নীয়স্বজনদের বিরুদ্ধে মারামারিকেই বিশাল ধর্মযুদ্ধ বলা হচ্ছে। তাহলে তো চরমানাই চর দখল লাঠিয়াল, আটরশীতে গদি দখলও যুদ্ধ।
এভাবেই স্বর্গ-নরকের স্বপ্ন দেখিয়ে কিছু দুর্বল মানুষকে মানুষকে দাস বানায়, ডাকাত দল তৈরি করে। স্বর্গ-নরকের স্বপ্ন দেখিয়ে ডাকাত দলের সৈনিক বানায়। ক্ষমতা কুক্ষিগত করে ।


আমার অবাক লাগছে, বাংলাদেশের মতো ধর্মবর্বর দেশেও আপনার মতো মানুুষ আছে !!
আপনাদের দেখেই একটু হলেও মনে আশা জাগে।
ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৪

জ্যাকেল বলেছেন: উনি এইসকল জিনিস এমনভাবে বলেন যে মনে হয় অন্ধভাবে উনি বিঃশ্বাস করেই বলতেছেন। আসলে উনি নিজেও জানেন যে বিশাল একটা ফাক রহিয়া গিয়াছে।

১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:২৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কালক্রমে সব ধর্মই বিলুপ্ত হবে,দুই দিন আগে আর পরে।তবে ইসলাম ধর্ম সবার পরে বিলুপ্ত হবে।আবার বর্তমান ধর্মগুলোর মধ্যে সবার আগেও বিলুপ্ত হতে পারে যদি রিফর্ম না করে।এই ধর্মে এমন কিছু কিষয় আছে যেটা জাতি সংঘের অনেক বিষয়ের সাথে সাংঘর্ষিক।পৃথীবির সকলকে ঘৃণার চোখে দেখে ইসলাম ধর্মের লোকেরা।এটা ক্রমশ প্রতিয়মান হচ্ছে।এখানেই নিহিত আছে পতনের ইংগিত।উদিয়মান অনেক দেশকেই ইতিমধ্যে একশ বছর পিছনে ফেলে দিছে।সেটা মুসলমানরা বুঝতে পারছে না।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৬

জ্যাকেল বলেছেন: ব্লগে আপনি কমেন্ট করে বেড়ান যার আগা নাই মাথা নাই। শুধু কমেন্ট করে এইভাবে বেড়ানোর মর্ম যারা একটু বিজ্ঞ তাহারা সহজেই বুঝিতে পারে। আমিও পারি। আপনার তারছেড়া ছেছড়ামি না থাকলে আলোচনা করিতে ভালো লাগত।

১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সব ধর্ম বিলুপ্তি হবে না। তবে ইসলাম যখন বিলুপ্তি হয়ে যাবে আল্লাহর নাম নেয়ার মত একজন মানুষও পৃথিবীতে পাওয়া যাবেনা তখনই কেয়মত তথা সব ধ্বংস হয়ে যাবে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৮

জ্যাকেল বলেছেন: এটাই তো মুসলমান মাত্র লোক বিশ্বাস করে, আমিও এই শ্রেণির মধ্যে একজন, আপনিও একজন। কিন্তু মুসলিম নিক/নাম নিয়া অনেকে যেইসকল তত্বকথা হাজির করেন তাতে গড়বড় হয়ে যায় অনেক কিছু।

১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: বুঝতে পারছি আপনি একটা তারছেড়া মানুষ, তাই হতাশা আপনাকে গ্রাস করে। সুখ/আনন্দের লোভে সত্য বিক্রি করে আপনার মত উগ্র মানুষগণ। আপনার আরেকটা কি যেন নিক আছে যা ব্লগে বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল ওইটা দিয়া এক্সপেরিমেন্ট কি শেষ করেছেন?

আমার সহজ মন্তব্যের উত্তর না দিয়ে হাবিজাবি কি বলছেন?

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩৮

জ্যাকেল বলেছেন: হাবিজাবি শুরু কোরল কে?

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪২

জ্যাকেল বলেছেন: আপনার দেখতেছি একটা না তিন তিনটা মাল্টি চালাইতেছেন। এত মাল্টি ম্যানেজ করা সাধারণ স্বাভাবিক মানুষের কম্ম হইতে পারে না। আপনার মানসিক চিকিৎসা দরকার।

১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫০

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, আমরা যে যাই বলি (অতি আধুনিক-ধর্মনিরপেক্ষ-ধর্মহীন), ধর্ম টিকে থাকবে দুনিয়া ধ্বংসের আগ পর্যন্ত । তবে মানুষ আসবে-যাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪৩

জ্যাকেল বলেছেন: ঠিক বলছেন মনে হইতেছে। দেখি কতদূর দেখে যেতে পারি এই জীবনে।

১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪১

তানভির জুমার বলেছেন: ইসলাম ব্যতীত পৃথীবির অন্যসব ধর্মগুলো মানুষের চাহিদা মত রিফর্ম করতে করতে এমন জগাখিচুড়ী পর্যায় আছে যে, ধর্মগুলো
আর তাদের জীবনে কোন প্রভাব ফেলে না। ইসলাম ধর্মই একমাত্র ধর্ম যেটা আপন অস্তিত্ব নিয়ে টিকে আছে এবং পৃথীবির শেষ দিন পর্যন্ত টিকে থাকবে । ইসলাম অন্য ধর্মের মত সাধারণ কোন ধর্ম নয়, এটা জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটা জীবন বিধান। ইসলাম ধর্ম ১৪শ বছর আগে যেমন ছিল এখন তেমনই আছে এবং পৃথীবির শেষ দিন এমনই পর্যন্ত থাকবে।

ইসলামের কিছু বিধি-বিধান আমাদের কাছে বর্তমান সময়ের জন্য অযৌক্তিক মনে হতে পারে কিন্ত ভেবে দেখেন এমন অনেক বিষয় আছে যেগুলো আগে আমরা ভালো মনে করতাম কিন্তু বর্তমানে এসে খারাপ মনে করি, আবার এমন অনেক বিষয় আছে যেগুলো আগে খারাপ মনে করতাম কিন্তু বর্তমানে এসে ভালো মনে করি। ইসলাম আসছে প্রত্যেক স্থান-কাল-পাত্রের জন্য পারফেক্ট হিসেবে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৬

জ্যাকেল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ফিলোসফি কিংবা খোদাকে খোজা আমাদের নিত্য দিনের একটা অংশ হওয়া উচিত। তাঁকে জানতে না পারলে জীবনের যেকোন অর্জন বৃথা হইবে।

১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৪:৪৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কি নিয়ে আলাপ করতে চান বলুন।শতভাগ কোরান হাদিস থেকে রেফারেন্স দিয়ে আলাপ করবো।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৯

জ্যাকেল বলেছেন: আপনি হাদিস/কোরানে একিন করেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.