নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যাথার প্রকাশ শুধু কান্নাতেই যে হয় তা নহে। হাসিতেও ব্যাথা লুকিয়ে থাকিতে পারে। - ! ২০০৮
মুসলমান ও ইয়াহুদী ধর্মের মানুষগণ সেজদা সহ মোটামুটি মিল আছে উপায়ে প্রার্থনা করেন/নামাজ পড়েন। লোকমুখে আমাদের দেশে এভাবে ব্যাপারটা চলে-
নামাজ পড়তে হবে।
নামাজ পড়া বাদ দিলে মুসলমান থাকা যায় না। ফাসেক হয়ে যায়।
নামাজ পড়া ফরজ।
নামাজ যারা অস্বীকার করে তারা কাফের।
নিশ্চয়ই সালাত অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। (আনকাবুতঃ ৪৫)
উপরোক্ত বাক্যগুলো একদম ফকফকা পরিস্কার। প্রার্থনা করা। এই ধরণের বাক্যের সাথে দ্বীমত করার মানুষ খুবই নগণ্য। তো আসুন দেখা যাক বাস্তবের কিছু জিনিস।
আমার প্রতিবেশী এক চাচা আছেন যিনি একসময় মসজিদ কমিটির সভাপতি ছিলেন। যদ্দুর জানি উনি ২০ বৎসরের অধিক সময় ধরে ঐ পদে আসীন ছিলেন এবং তার সময়ে মসজিদ সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছিল না। বর্তমানে উনি ঐ দ্বায়িত্বে নেই। গুরুত্বপুর্ণ তথ্য হইল উনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। তসবীহ জপেন এবং প্রায় দিনই ফজরের আজান দিয়ে জামাতের সাথে নামাজ পড়েন। এখনো উনার এই ব্যাপারটা চালু আছে।
উনাকে নিয়ে আরো কিছু কথা না বললেই নহে, উনি কিন্তু জায়গা বুঝে টাকা মেরে দিতে কসুর করেন না এবং ভাল ধানাই পানাই করতে পারেন। ভিলেজ পলিটিক্স করেন, জমিজমা নিয়ে খুব সম্ভবত নিজের আখের গোছান আগে আর হিসেবে কম/বেশ করে নাম কামিয়েছেন।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ একাধারে ৪০ দিন পড়লে নাকি ঈমান শক্ত হইয়া যায়। তো উপরোক্ত চাচা ছাড়াও আমার জানা বহু পুরুষ ও মহিলা আছেন যাদের মন্দ কাজের রেকর্ড অধিক। আল্লাহর বান্দা পাঁচ ওক্ত নামাজ পড়েন এবং ঘুষের টাকা থেকে ফকির/মসজিদে দান করেন এমন ঘটনা বিরল নহে। তাই এ নিয়ে আর কাসুন্দি ঘাটতেছি না, আপনারা নিজ নিজ অভিজ্ঞতা থেকেই আশা করি জানেন। অতএব কথা হইতেছে নামাজ মন্দ কাজ থেকে দুরে রাখতেছে না। অশ্লীল থেকে দুরে রাখতেছে কি-না তাহা অন্যদিনের জইন্য তোলা থাকুক।
হক কথা, আমাদের দেশে যেই নামাজ প্রচলিত ইহা দ্বারা মানুষের বাস্তব জীবনের আচরণে তেমন পরিবর্তন আমি পাই না। তার মানে ইসলামের যতটা আবেদন আছে বলে জানা যায় আদতে তা নহে।
এখন আসল কথা আসি। এতক্ষণ নকল কথা ছিল প্রকৃতপক্ষেই। সালাত শব্দটি কোরআনে আছে, নামাজ শব্দটি নাই। আল্লাহ আমাদের নামাজ পড়তে বলেন নি, বলেছেন সালাত কায়েম করতে। সালাত কায়েম/প্রতিষ্টিত করা আর পড়া কিন্তু এক না। সালাত আদায় করা কঠিন, নামাজ পড়া সহজ। কারন-
সালাত কায়েম করা বলতে কি বুঝায়?
কথার সাথে যদি কাজের মিল না থাকে তবে ঐ লোকের কথার কি কোন দাম আছে? ধরুন আপনে আমার কাছ থেকে ১ লাখ টাকা ধার করলেন এক মাস সময়ের জন্য। এখন আমি মাস শেষে আপনার কাছ থেকে টাকা খুঁজলে আপনি এক সমস্যায় প্রথমবারের মত মিস করে গেলেন। এখন পরের মাসে অন্য অজুহাত, এর পরের মাসে আরেকটা অজুহাত এইভাবে আপনি আমাকে ধানাই পানাই করে চললেন। (এই ধরণের মানুষই সমাজে অধিক)। এখন আপনার সাথে লোকেরা কি লেনদেন করতে চাইবে?
সহজ অক্ষরে বলা চলে, কথার সাথে কাজের মিল না থাকলে ইহা ফাউল জিনিস। এই লোকের সাথে থাকা মানে নিজের আর্থিক/মানসিক/সহ আরো বহু প্রকারের ক্ষতি করা।
আপনি যদি নামাজে বলেন আল্লাহ আমি আপনার পথে থাকতে চাই আর বাস্তবে শয়তানের মুরিদ থাকলেন তাইলে ইহা ক্যামনে কি? এই যে দেখেন আপনি নামাজে কি বলেন-
* সব ক্রেডিট আল্লাহর জন্য। (আলহামদু লিল্লাহে রাব্বুল আলামিন)
আমি যা অর্জন করতে পেরেছি, আর এখনকার অবস্থানে আসার আসল কারিগর আল্লাহ। আমার কৃতিত্ব আসলে না। সব আল্লাহর ক্রেডিট। যেমন ধরুন আপনে একটা ভাল সাইজের ইলিশ মাছ এনে পরিবারের সবার সাথে খেতে বসলেন। খেয়ে এত মজা লাগল যে সবাই আপনার বাজার করার প্রশংসা করতে থাকল। এখন আপনি উজ্জল মুখে মনে মনে গর্ব বোধ করলেন এবং সবাইকে শুনিয়ে বললেন শোকর আলহামদুলিল্লাহ। আপনি ভাবতে থাকলেন বাজারের জেলে লোকটির কাছ থেকে কিনে বুদ্ধিমানের কাজ করেছি। যাক ভালই লাভ হইল।
এর মানে রিয়েল ক্রেডিট তথা আসলে কৃতিত্ব থেকে গেল আপনার অন্তরে আর মুখে এই কৃতিত্বকে আরো শাইনিং করে দিলেন আলহামদুলিল্লাহ বলে। অথবা আরো এক ধাপ এগিয়ে বললেন। দেখতে হবে না, কে বাজার করেছে?
এখানেই কনফ্লিক্ট চইলা আসে। আপনার আলহামদুলিল্লাহ মানে ক্রেটিড গৌজ টু আল্লাহ আর রিয়েল লাইফে বিশ্বাস করলেন কি? আমারই ক্রেডিট। এর মানে পড়া হইয়াছে, কায়েম হই নি।
* যিনি দয়ালু, পরম দয়াশীল (আর রাহমানির রাহীম)
আপনি যে জীবন ধারণ করতেছেন ইহা আসলে আল্লাহর কৃপা। আল্লাহই অনুগ্রহ করে আমাদের প্রতিনিয়ত শত শত বিপদ থেকে বাঁচিয়ে রাখতেছেন। এই যে জ্ঞান বুদ্ধি নিয়ে আপনি ব্লগ পড়তেছেন ইহা আসলে আল্লাহরই দয়া। কারন আল্লাহ শুধু দয়াশীল নন, পরম দয়াশীল যার পরে আর কোন প্রকার দয়া নাই। তাই ক্রেডিট/প্রশংসা আল্লাহরই প্রাপ্য।
* যিনি বিচার দিবসের মালিক। (মা-লিকি ইয়াও মিদ্দিন)
আপনি সালাতে দাঁড়িয়ে প্রশংসা করতেছেন সেই প্রভুর যিনি জাজমেন্ট ডে'র সর্বেসর্বা। ঐদিন যদি তিনি ফাঁসির আসামিকে খালাস দেন তবে কারোর কিছু বলার নাই, আর পরহেজগার নামাজী ভাল মানুষকে প্রমাণ না থাকার পরেও চৌদ্দ বৎসর জেল দেন তবেও কারোর কিছু বলার নাই। আপনি তেমন কারো কাছেই কিন্তু প্রার্থনা করতেছেন।
* আমরা তোমার গোলামী করি, তোমার কাছেই ভিক্ষা/সাহায্য চাই (ইইয়া কা না বুদু ওয়া ইইয়া কা নাসতা ইন)
এর মানে হইতেছে আপনি সালাতে দাঁড়িয়ে আল্লাহর কাছে বলতেছেন যে আপনি অন্য কোন লোকের অধীন নহেন। একমাত্র আল্লাহরই কমান্ড মানার জইন্য রেডি। আপনি একটা চাকর/গোলাম, আল্লাহ যা যা বলবেন সাথে সাথে তা করতে রাজি আছেন। গোলাম হইয়া মনিবের ওপর কথা বলার সাওস আপনার নাই। তাই আপনার কি করতে হবে?? ভিক্ষা মাগতে হবে। সোজা কথা আল্লাহর কাছে আপনি ভিক্ষা মাগতেছেন দিনে ১৭ বারের কাছাকাছি। বারবার বলতেছেন আল্লাহ আমি আপনার কথা মানব, আপনার বলা যেই যেই বস্তু/জিনিস/এনটিটি খারাপ/বর্জনীয় আমি উহার দিকে ফিরেও তাকাইব না। আমি একনিষ্ট আপনার গোলামি করতেই এইখানে দাঁড়াইয়াছি। আপনার যদি কৃপা হয় তবে আমাকে সাহায্য করবেন, আর না হইলে আর কি করা- আমি তো আপনার গোলাম। আমি সন্তুষ্ট থাকার চেস্টা করব, কোন বেয়াদবি করব না।
* আমাদের সহজ সরল পথ দেখান দিন (ইহদিনাস সিরাতাল মুস্তাকিম)
আপনে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতেছেন যেন সহজ ভাবে আপনি কার্য সিদ্দি করতে পারেন, দুনিয়াতে অর্পিত দ্বায়িত্ব কর্তব্য সমুহ সরল উপায়ে সম্পন্ন করার উপায় যেন আপনার মালিক অনুমোদন করেন। যেন উনি আপনাকে কঠিন পথ, জটিল কুটিল কনফিউশান পুর্ণ হইতে না দেন, ঐসকল জায়গায় গিয়ে যেন আপনার ব্রেইন কপচাইতে না হয় ইহাই আপনি সালাতে চাইতেছেন। আপনি স্ট্রেইটফরোয়ার্ড/সরল উপায় খোদার কাছে চাইতেছেন, খিয়াল কৈরা কিন্তু।
* ঐ পথে আমি চলতে চাই যেই পথে তোমার আর্শিবাদপ্রাপ্ত মানুষেরা ছিলেন (সিরাতাল্লাজিনা আন আমতা আলাইহিম)
আপনি আল্লাহর কাছে সেই উপায় চাইতেছেন যেইটা আসলে আল্লাহর আর্শিবাদ/দয়া প্রাপ্ত লোকেরা অলরেডি পেয়ে গেছে এবং তারা ধন্য। সেই মহিমান্বিত পথের দিকেই আপনি যাইতে চান যেখানে আসলে আল্লাহর প্রিয় বান্দারা অবলম্বন করেন। আঁকাবাকা ঝামেলাপুর্ণ জায়গায় আপনি জড়াইতে চাহেন না।
* ঐ পথে আমি চলতে চাই না, যেই পথে খারাপ লোকেরা থাকে (গাইরিল মাগদুবি আলাইহিম, ওলাদ্দাল্লিন।)
আল্লাহর কাছে আপনি খুব করে চাচ্ছেন যেন উনি আপনাকে খারাপ/দুস্ট লোকদের মত হইতে না দেন। আপনি প্রাণপনে চান যেন আপনি অনিস্টতর উপায় অবলম্বন করে এমন না হন। খোদা যেন আপনাকে দেখিয়ে দেন এই পথ সঠিক নহে।
এই গেল উম্মুল কোরআন তথা সূরাহ আল ফাতেহার কথা। কোরআনে ১১৩ টা সূরা বাকি রয়ে গেছে যেইগুলার মধ্যে শত শত প্রার্থনার কথা আছে। এই সূরাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হইয়াছে, ফজিলত বর্নিত আছে যাইহোক, এই সুরা ছাড়া সালাত অসম্পুর্ণ থেকে যাবে বলাই আছে। এখন বলেন আপনি কি করেন?
১। আপনি অন্যান্য ধর্মের মন্ত্র আওড়ানোর মত করে সূরাসমুহ পড়েন এবং যথারীতি নামাজ পড়েন।
২। আপনি প্রত্যেকটা আয়াহ/বাক্য পড়ার সময় আল্লাহর কাছে মিনিং সহ প্রার্থনা করেন, চান।
এই দুই দলের মধ্যে প্রথমোক্ত দলের জন্য দুঃসংবাদ। কারণ উহাদের সালাত আদায় করা/না করা সমান হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। কারন ইসলাম কোন বিড়বিড় করে মন্ত্র আওড়ানোর/রিচুয়াল না। ইসলাম বাস্তবিকই একজন মানুষের জন্য জীবন ব্যবস্থা। তাই তো আল্লাহ আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন সালাত কায়েম করতে। উনি বলতেছেন যা যা উনার কাছে চাইতেছি উহা যেন কায়েম হয়। উহা সত্যি সত্যি যেন চাওয়া হয়। মানে বাস্তবিকই আপনি চাহেন যে আপনি সহজ/সরল পথে থাকতে চান, বাস্তবেই আপনি ভাল লোকদের পথে যাইতে/থাকতে চান, বাস্তবেই আপনি আল্লাহর গোলামি করতে চাহেন। উহা যেন কবিতা পাঠের মত না হয়, শুধু সালাত টাইমের জন্য সীমাবদ্ধ না থাকে, উহা যেন কথায় কাজে মিল থাকে। এই কারণেই সালাত পঠন বলা হয়নি, কোরআনে বলা হইয়াছে কায়েম করতে।
তাই দেখা গেল যিনি সালাত কায়েম করেন তিনি-
** সোজা সাপ্টা কথা বলেন, ঘুরায় পেচাই কথা বলতে চান না। যা সত্য, তা সত্যই বলে স্বীকার করেন ও সরলভাবে মেনে নেন।
** তিনি ঘুষ খাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ভেজাল মিশ্রিত করার তো কোন কথাই না। দুই নাম্বারা চিটারি বাটপারি দালালি ধান্দামি করা একজন সালাত কায়েমকারীর দ্বারা অসম্ভব। কারন? উনি তো এইসকল বক্র পথ থেকে বিরত থাকতেই চাইতেছেন, সহজ সরল পথ উনি চাইতেছেন খোদা তাআলার কাছে।
** তিনি নিষ্টার সাথে আল্লাহর দেখানো পথে জীবন অতিবাহ করতে চান তাই কোন সময়েই গর্ব/অহংকার করার মত চিন্তা আসে না। কারন সালাত কায়েমকারী লোক ভাল করেই জানে যে তাঁর কোন কৃতিত্ব বলতে কিছুই আসলে নাই। সব ক্রেডিট অরিজিনালি আল্লাহর।
** আল্লাহ আমাদের বিশাল রকমের অনুগ্রহ করেছেন বিধায়ই আমরা আজ এই পৃথিবীতে বেঁচে আছি। উনাকে নিয়ে ভাবতে পারতেছি। ব্লগ করতে পারতেছি। সবই আল্লাহর দয়ার কারনে।
** কাল হাশরের বিচারের দিনে আল্লাহ আমার বিচার করবেন। সেইদিন আমি স্বরণ করে এখনই আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতেছি। সেই বিচার শুরু হইলে আল্লাহ যেন ফেইভার করে দেন সেই আশায় আপনে আমি আছি। সালাতে দাঁড়িয়ে সেই গুরুত্বপুর্ণ কথাই আপনি মনে করে আল্লাহর কাছে আগেই সুবিধা চাইতেছেন। আল্লাহ যেন কৃপা করেন সেই আশাতেই আপনি চাটামি(!) করতে আছেন।
** সোজা সাপ্টা কথা বলেন, ঘুরায় পেচাই কথা বলতে চান না। যা সত্য, তা সত্যই বলে স্বীকার করেন ও সরলভাবে মেনে নেন।
** তিনি ঘুষ খাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ভেজাল মিশ্রিত করার তো কোন কথাই না। দুই নাম্বারি চিটারি বাটপারি দালালি ধান্দামি করা একজন সালাত কায়েমকারীর দ্বারা অসম্ভব। কারন? উনি তো এইসকল বক্র পথ থেকে বিরত থাকতেই চাইতেছেন, সহজ সরল পথ উনি চাইতেছেন খোদা তাআলার কাছে।
** তিনি নিষ্টার সাথে আল্লাহর দেখানো পথে জীবন অতিবাহ করতে চান তাই কোন সময়েই গর্ব/অহংকার করার মত চিন্তা আসে না। কারন সালাত কায়েমকারী লোক ভাল করেই জানে যে তাঁর কোন কৃতিত্ব বলতে কিছুই আসলে নাই। সব ক্রেডিট অরিজিনালি আল্লাহর।
** আল্লাহ আমাদের বিশাল রকমের অনুগ্রহ করেছেন বিধায়ই আমরা আজ এই পৃথিবীতে বেঁচে আছি। উনাকে নিয়ে ভাবতে পারতেছি। ব্লগ করতে পারতেছি। সবই আল্লাহর দয়ার কারনে।
**(first person) কাল হাশরের বিচারের দিনে আল্লাহ আমার বিচার করবেন। সেইদিন আমি স্বরণ করে এখনই আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতেছি। সেই বিচার শুরু হইলে আল্লাহ যেন ফেইভার দেন সেই আশায় আপনে আমি আছি। সালাতে দাঁড়িয়ে সেই গুরুত্বপুর্ণ কথাই আপনি মনে করে আল্লাহর কাছে আগেই সুবিধা চাইতেছেন। আল্লাহ যেন কৃপা করেন সেই আশাতেই আপনি চাটামি(!) করতে আছেন।
ওরে বাবা, বিশাল লম্বা হইয়া যাইতেছে। যাক আজ আর এগুতে চাইতেছি না। আল্লাহ মাফ করুক, আমি যা জানতে পারছি তার অধিকাংশই এখানে তুলে ধরার চেস্টা নিলাম। এখন আপনার পালা, আল্লাহ যেন আপনাকে আমাকে সঠিক সুবুদ্ধি তথা হেদায়াত দেন এবং সঠিকভাবে সালাত কায়েম করতে সাব্যস্ত বলে গণ্য করেন।
ধন্যবাদ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২১
জ্যাকেল বলেছেন: আল্লাহ করোনা দেন নি, আমাদের সামষ্টিক কৃতকর্মের ফলাফল হইতেছে এই করোনা। এই পোস্টে করোনা প্রাসংগিক নহে।
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
হ্যাঁ, সালাতে উচ্চারিত কথামালাগুলির সঠিক অর্থবুঝে
ও হৃদয়ঙ্গম করে প্রত্যেক মুসলমানের সালাত আদায়
পুর্বক নীজের জিবনে তা সুচারুরূপে কায়েম করে
নীজসহ জগতের সকলের জন্য মঙ্গল সাধনে ব্রতি
হতে হবে। একই সাথে সন্তুষ্টচিত্তে সৃষ্টিকর্তা পরম
করুনাময়ের কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করতে হবে ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩১
জ্যাকেল বলেছেন: আপনার মন্তব্য সঠিক। কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩৬
গরল বলেছেন: একভালো ইলিশ কেনার পর ক্রেডিট টা যদি আল্লার হয়, ইলিশটা যদি বাসায় আনার পর দেখা যায় যে পচা ইলিশ তাহলে দোষটাও কি আল্লার? নাকি সব ক্রেডিটটাগুলো শুধু আল্লা নিবে এবং ডিসক্রেডিটগুলো আমার ঘাড়ে চাপিয়ে দিবে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪২
জ্যাকেল বলেছেন: আপনি সালাত এর সাথে সরাসরি জড়িত বিষয় নিয়ে বললে ভাল হইত। যাক, খুবই সংক্ষেপে আমি চেস্টা করব ব্যাপারটা নিয়ে আমার ভাবনা জানাইতে-
সকল কার্যকারন মূলত আল্লাহর এস্টাব্লিশড সিস্টেম(তথা প্রকৃতি) থেকে আসছে তাই সকল প্রশংসা আল্লাহর প্রাপ্য।
মহাবিশ্বে এমন কোন এনটিটি নাই, এমন কোন বস্তু কিংবা প্রাণ নাই যার অস্তিত্ব প্রদান থেকে শুরু করে তার ক্রমাগত উন্নতির প্রকৃত কারন আল্লাহ। অতএব আমাদের কাছে যাহা ভাল, সুন্দর, প্রশংসনীয় জিনিস তাহা যে আল্লাহর সেইটা স্বীকার করলে ভুল কিছু হইবার কারন নাই। আবার যা যা খারাপ, অসুন্দর, অসৎ তার পেছনেও প্রকৃত কারন আল্লাহ নিজেই। সবই আল্লাহর বিধান। এখন বলবেন তাইলে তো আপনার আল্লা খারাপ। হ্যাঁ আপনি যা ইচ্ছা সেইটা বলতে পারবেন তবে বুদ্ধিমান মানুষ ডিসক্রেডিট নিজের বলেই বিবেচনা করতে চাইবে। কারন কি?
* সে আল্লাহকে ভালবাসে তাই ঐ ডিসক্রেডিট দিতে চাহে না।
* কার্যকারনগত দিক বিবেচনা করলে কর্মের ফল বলে ব্যাপার আছে।
* দুর্ভাগ্য বলেও একটা ব্যাপার আছে।
চেস্টা করলাম ডিসক্রেডিট এবং ক্রেডিট দুটোই কিভাবে আসে সেটা জানাতে। সাফ কথা হইতেছে মানুষের ভাল কর্মের ফল হইতেছে সুখ, মন্দ কর্মের ফল হইতেছে দুঃখ। কিন্তু পুরো প্রসেসটা আল্লাহর ইন্সটল করা হার্ডওয়ার, সফটওয়ার থেকে আসিয়াছে বিধায় ক্রেডিট টা আমরা আল্লাহকে দিতে চাই, একজন অনুগত গোলাম হিসাবে।
এখন আপনে যদি নিজেকে আল্লাহর গোলাম হিসাবে না মানেন তবে এই পোস্ট আপনার জন্য অপ্রাসংগিক।
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সালাত শব্দের অর্থ সম্ভবতো সংযোগ, আর কায়েম অর্থ সম্ভবতো প্রতিস্থিত হওয়া, স্থিতিশিল হওয়া, বিচ্ছিন্ন না হওয়া।
তাহলে সালাত কায়েম করা হচ্ছে - নিরবিচ্ছিন্ন সংযোগ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪৪
জ্যাকেল বলেছেন: সালাত শব্দের ব্যাকরণ দিক নিয়ে আমি আসলে নাড়াচাড়া করি নাই। আপনার কাছ থেকে জেনে প্রীত হইলাম।
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৩৬
সোবুজ বলেছেন: আমার প্রশ্ন করোনা নিয়ে নয়।আমার প্রশ্ন দয়ালু নিয়ে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪৬
জ্যাকেল বলেছেন: এই পোস্ট আসলে আপনার জন্য না ভাইসাহেব। কারন-
* এই পোস্ট মুসলামন/অনুগত আল্লাহর গোলাম যারা তাদের জন্য। আমার ভুল স্বীকার করতেছি, ইহা পোস্টের শুরুতে লিখা উচিত ছিল।
* এই পোস্টে শুধু মাত্র সালাত/নামাজ প্রাসংগিক।
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:৪৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। শতভাগ সত্য কথা।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪৬
জ্যাকেল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইসাহেব।
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:৩৮
সোবুজ বলেছেন: মক্কায় থাকা অবস্থায় নবী কয় ওয়াক্ত সালাদ আদায় করতেন।পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়ের কথা কোরানের কোথায় আছে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫১
জ্যাকেল বলেছেন: Many people claim that there are only 3 prayer times mentioned in Quran.
I honestly don't know how did they count only 3 prayers. If they said 4, then maybe I would accept that, but never 3.
I can actually count all 5. Let's take a look at following verses:
[11:114] You shall observe the Contact Prayers (Salat) at both ends of the day, and during the night. The righteous works wipe out the evil works. This is a reminder for those who would take heed.
[17:78] You shall observe the Contact Prayer (salat) when the sun declines from its highest point at noon, as it moves towards sunset. You shall also observe (the recitation of) the Quran at dawn. (Reciting) the Quran at dawn is witnessed.
[2:238] “You shall consistently observe the Salat (Contact Prayers), especially the middle prayer, and stand before God in submission.”
50:40] “During the night you shall glorify Him, and after prostrating.”
After carefully reading those verses, I arrived at the following conclusion:
Quran mentions the following prayer times:
At the beginning and at the end of the day(dawn and dusk), early afternoon(as it starts to decline from its highest point), late afternoon (as it moves towards sunset,also mentioned as the middle prayer),and at night.
That’s what I came up with. You are free to make your conclusions. Of course, Allah (SWT) knows best
https://www.quora.com/Are-the-5-times-of-prayers-mentioned-in-the-Quran
আল্লাহ তো ক্লিয়ারকাট বলে দিয়েছেন কোরআন হইতেছে তাদের জন্য সতর্কবার্তা এবং ম্যানুয়াল যারা অদৃশ্য সত্বায় বিশ্বাস করে এবং মুত্তাকী। এখন আপনি তো ভাই মুত্তাকী/অবিশ্বাসী। আপনার জন্য খামোকা প্যাচাল পারা দরকার কি?
আপনি দয়া করে গ্যাঞ্জাম না করতে চেস্টা করেন। কারন গ্যাঞ্জাম/ফাসাদ মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করে। স্ট্রেইট পথ/সিরাতাল মুস্তাকিম অনুসন্ধান করেন, এই উপদেশ দিতে পারি বড়জোর।
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:৫৬
আসিফআহমেদ বলেছেন: ভাই, খুবই প্রাসঙ্গিক একটা পোস্ট দিসেন। আমাদের সমাজে মানুষ নামাজ খালি পইড়াই যায়, কিন্তু জীবনে কাজে লাগায় না৷ আমি নিজে তার উদাহরণ (লজ্জার কথা বলে ফেললাম:দোয়া রাখবেন যেন আল্লাহ পাক হেদায়েদ দেন)। ট্রাই করি আপ্রাণ নামাজ পড়ার আবার হারাম জিনিসও ছাড়তে পারি না (তবে চেষ্টায় আছি, আলহামদুলিল্লাহ)৷ যাই হোক, আল্লাহ পাক আমাদের জীবন পরীক্ষা সহজ করে দিক৷
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০২
জ্যাকেল বলেছেন: হ্যাঁ ভাই, ইসলাম মানুষকে শান্তির সীমানায় রাখতে চায়। মানুষকে মার্জিত, দয়ালু, রুচিশীল উন্নত মানুষ হিসাবে দেখতে চায়। তাই সিরিয়াসলি যদি কোন মানুষ সত্য পথের/আল্লাহর অনুমোদিত পথ খুঁজে তবে তার উচিত ডাইরেক্ট আল্লাহর সাথে কানেক্ট হইবার চেস্টা করা। উপায় কি?
কোরআন পড়া।
আমি কোরআন পড়া শুরু করেছি তবে সূরা ফাতেহা থেকে না। কোরআন নাজিলের ক্রম থেকে মানে ইকরা বিসমি রাব্বিকালাযি খালাক থেকে। আপনি ভাই সিরিয়াস হয়ে যান আর প্রতিদিন মাত্র ৩০ মিনিট সময় কোরআন অধ্যয়নে দিন, দেখবেন মোল্লাদের জারিজুরি ফাঁস হয়ে সকালের সুর্যোদয়ের মত সহজ সরল ইসলামের পথ খুলে যাবে।
আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে(সুপথ অনুসন্ধানী) হেদায়াহ প্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত করেন, আমিন।
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:২৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: প্রকৃতপক্ষে প্রায় সকল ধার্মিকই(নামজিওয়ালা) হিপোক্রেট। কারন নামাজে দাঁড়িয়ে আল্লাহর কাছে যা করবে বলে তার অধিকাংশই করে না। এমনকি নামাজে দাঁড়ানোর আগেই যে অপরাধ করে এসেছে নামাজে দাঁড়িয়ে বলে সে অপরাধ সে করেনি।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৫
জ্যাকেল বলেছেন: যদি কেউ সিরিয়াসলি আল্লাহর দেখানো পথটাই খুঁজে তবে তার দ্বারা সালাত কায়েম করা সম্ভব আর তা না হইলে সে যে হিপোক্রেট তাহা ইনেভিটেবল। আপনার পুরো জেনারালাইজড করাটা মানতে পারছি না।
১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। জাজাকাল্লাহু খায়রান ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০১
জ্যাকেল বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সালাত কায়েম হয়না আমাদের সমাজে তাই অন্যায়, অশ্লীল, গর্হিত কোন কাজও বাদ যায়না যা আমরা করিনা।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৫
জ্যাকেল বলেছেন: মোল্লাদের ব্যবসায়ীক দিকটি বিবেচনা পায় অধিক বিধায় তারা ইসলামের আলো না জ্বালিয়ে জটিল/কুটিল ধর্মশাস্ত্র প্রচার করে, আর এ কারনেই সমাজে ইসলামের কোন প্রভাব নেই। সাধারণ মানুষ ভাবতেছে মৌলভীরা যা বলেন উহাই ইসলাম। বাকিটা ঝামেলা।
১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১২
সোবুজ বলেছেন: ইসলামের প্রমম দিকে নামাজ ছিল দুই ওয়াক্ত।৪০:৫৫
চার বছর পর হয় তিন ওয়াক্ত।৭৬:২৫,২৬
মেরাজ থেকে ফিরে এসে হয় পাঁচ ওয়াক্ত যা হাদিস দ্বারা প্রমানিত।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৮
জ্যাকেল বলেছেন: আপনি মেডিকেলের জটিল ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে পারেন আরেকজন অজ্ঞ মানুষের সাথে। কেউ একজন জিতে যেতে পারে তবে কোন দরকার নাই এইসবের + টাইম নস্ট।
১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১৭
রবিন.হুড বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে সালাত কায়েম করার তৌফিক দান করুন । আমিন
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৮
জ্যাকেল বলেছেন: আমিন।
১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১৭
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: আরবীতে তেলাওয়াতের বদলে বাংলায় সূরা বা দোয়াগুলো পড়লে সবার বুঝতে আর মানতে সুবিধা হত অনেকেরই। কিন্তু এটা করতে গেলে ক্যাচাল তো ক্যাচাল আমার মনে হয় অনেকের জীবন নিয়ে টানাটানি বেধে যাবে।
বাংলায় তেলাওয়াত নিয়ে ধর্ম কি বলে ?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৩
জ্যাকেল বলেছেন: আমার অনুমান মোটামুটি এইরকম-
সালাত হচ্ছে প্রতিদিনের জন্য রুটিন হাজিরা আল্লাহর দরবারে যেখানে সে জীবন সহজ করার নিশ্চয়তা চায় তার প্রভুর কাছে, তার কাছে নিজেকে সমর্পণ করে, আশ্রয় চায়, খোদার নৈকট্য লাভের জন্য প্রাণপণ চেস্টা করে। এখানে যদি তার মাতৃভাষায় সঠিক নিয়মে খোদার কাছে সে প্রার্থনা করে তবে সমস্যার কিছু দেখতেছি না। তবে ব্যাপারটা থাকতে হবে একান্ত প্রাইভেট কারন ইহা বাইরে বের হইলেই ফেতনার সূচনা হইবে বলা যায়।
তবে কোরআনের আয়াতের সাথে সিংক্রোনাইজ করে ফেলতে পারলে আর মাতৃভাষার অনুবাদ দরকার হবে না তার সালাতে।
১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২৬
জটিল ভাই বলেছেন:
@জনৈক
অতএব তোমরা তোমাদের স্বীয় পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করিবে???
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৫
জ্যাকেল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইসাহেব।
১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর দানের জন্য শুকরিয়া সূচক প্রশংসা। তাঁর পরীক্ষার জন্য ধৈর্য ধরতে হবে। আল্লাহর দানের প্রশংসা অন্যের হবে কেন? সুতরাং আল্লাহর দানের জন্য সকল প্রশংসা যুক্তিসংগতভাবে একান্তই তাঁর। সেজন্য সকল প্রশংসা তাঁর বলা হয়েছে। পরীক্ষার বিষয় হলো ধৈর্যের বিষয়। যেমন পঁচা ইলিশের কারণে যে বিপত্তি ঘটেছে তার জন্য ধৈর্য ধরতে হবে। তাতেও আল্লাহর প্রশংসা করতে হবে এ বলে যে, যদি এক্সিডেন্টে আমার চোখ নষ্ট নতো তাহলে কেমন হতো? যাক আল্লাহ কম বিপদ দিয়ে সারিয়েছেন। সুতরাং সুখেও আল্লাহর প্রশংসা এবং অসুখেও আল্লাহর প্রশংসা। সেটা এই বলে যে অসুখটা আরো জঘণ্য হতে পারতো! তারপর অসুখ যদি জঘণ্য হয় তাহলেও এই বলে প্রশংসা যে, এর বিনিময়ে আল্লাহ আমার পাপ ক্ষমা করে দিবেন। সুতরাং তাতেও আল্লাহর প্রশংসা। সেজন্যই বলা হয়েছে আল্লাহর জন্য সমস্ত প্রশংসা। আল্লাহ যা করেন বান্দার মঙ্গলের জন্য করেন। সেজন্য আল্লাহর কোথাও কোন ডিসক্রেডিট নেই।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৭
জ্যাকেল বলেছেন: আপনার কাছে আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অতীতের কারনে। আপনার সনেট নিয়ে ব্যাপারটা আমার কাছে বাড়াবাড়ি লেগেছিল। যাক, আপনি আত্মিক/ইসলাম সংক্রান্ত ব্যাপারে যে এত কিছু জানতেন তা আমার অজ্ঞাত ছিল।
আন্তরিক ধন্যবাদ এখানে বিশদভাবে ব্যাপারটা বোঝানর জন্য।
১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নীলসমুদ্র নীল বলেছেন: আপনার লেখাটি অনেক সুন্দর হয়েছে । আমি কি কোথাও ব্যবহার করতে পারি?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৮
জ্যাকেল বলেছেন: নিশ্চয়ই। তবে ক্রেডিট দিলে খুশি হবো।
১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যাদের হেদায়েত করার চেষ্টা করছেন তারা উল্টা চাচ্ছে আপনাকে হেদায়েত করতে চাচ্ছে।
আমাদের ধর্মে নামাজ/সালাত পড়ার কথা না বলে বরং নামাজ কায়েমের কথা বলা হয়েছে। আমরা নামাজ কায়েম না করে নামাজ পড়ি। ফলে আমাদের চরিত্রের উন্নতি হচ্ছে না।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৯
জ্যাকেল বলেছেন: পোস্টের সার্থকতা বুঝা গেল আপনার কমেন্টে। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:০৮
সোবুজ বলেছেন: পরম দয়ালু করোনা দেন কি করে?