নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যাথার প্রকাশ শুধু কান্নাতেই যে হয় তা নহে। হাসিতেও ব্যাথা লুকিয়ে থাকিতে পারে। - ! ২০০৮
এই মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পরিচালক হইতেছেন আল্লাহ। সেই মহান আল্লাহর বার্তাবাহক মোহাম্মাদ (উনার ওপর শান্তি বর্ষিত হোক)।
এখন কেহ যদি এই মানুষ নিয়ে কটুক্তি করেন, স্বভাবতই তাহা সভ্য মানুষ দ্বারা কৃত কাজ না। উহা অবশ্যই নিকৃষ্ট এবং মুর্খ শ্রেণির লোক তাহা নিয়ে সন্দেহ নাই।
কথা হইতেছে রাসুল সাঃ এর ওপর যদি কেহ খারাপ কথা বলেন, বিবেক বর্জিত অন্যায় আচরণ করেন তবে একজন মুসলমান হিসাবে কি আচরণ করা উচিত?
এর উত্তর পাইতে হইলে আমাদের দেখতে হবে রাসুল সাঃ জীবিত থাকাকালে যখন উনি অবমাননার শিকার হইয়াছিলেন, তখন কি রি-একশন করেছিলেন/সাহাবাদের করতে দিয়েছিলেন।
একেবারে প্রথম দিকে, যখন ইসলামের চুড়ান্ত রুপ (এককালে যাহা ইয়াহুদী, খ্রিস্টিয়ান) মাত্র শুরু হচ্ছে তখন আল্লাহ পাক জিবরাঈল আঃ মারফত রাসুলকে আদেশ করলেন ইসলামের দাওয়াত নিজ গোত্রে দেবার জন্য।
জিবরাঈলের কথা শুনে রাসুল বিপদে পড়ে গেলেন। উনার যে গোত্র, মক্কার সবচেয়ে প্রভাবশালী বড়লোকদের গোত্র। বাপ চাচার মুখের ওপর কথা বলে এমন লোক নেই বললেই চলে। এছাড়া উনার আর্থিক সক্ষমতা কম, আর তিনি অনেক লজ্জাশীল। অতএব, তিনি ইতস্তত করতে লাগলেন, দাওয়াত দিতে পারলেন না। দিন কয়েক পরে জিব্রাঈল আমিন এসে বললেন, আপনে দাওয়াত না দিলে আপনাকে শাস্তি দেওয়া হইবে।
রাসুল বাধ্য হলেন নিজ ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু একটা করতে। তিনি আলী রাঃ কে বললেন কিছু আটা রুটি, বকরির মাংস আর উটের দুধ যোগাড় করতে।
আলী কথা অনুসারে কাজ করলেন। এক সকালে রাসুল সাঃ বিপদ সংকেত ( যা আরবের গোত্রে গোত্রে প্রচলিত ছিল) দিয়ে নিজ গোত্রের সবাইকে সমবেত করলেন।
রাসুল সাঃ খানিক উঁচু জায়গায় দাঁড়িয়ে সকলের উদ্দেশ্যে বললেন-
- তোমরা কি আমার কথা বিশ্বাস করো? আমি সত্যবাদী, আমি মিথ্যা বলি না।
- অবশ্যই। তুমি যদি বলো পাহাড়ের ওপাশে শত্রু ওৎ পেতে আছে আমরা চোখে না দেখেও বিশ্বাস করব কারন এটা তুমি মোহাম্মদ বলেছ।
- আমি তোমাদের কি এমন এক বার্তা দেব, যদি তোমরা পালন কর, মেনে নাও তবে আরবের বাইরের লোকেরাও তোমাদের কথায় ওঠবে বসবে।
রাসুলের চাচা আবু জেহেল, আবু তালিব, আবু লাহাব সকলেই সেখানে ছিলেন। উত্তরে আবু জেহেল বলে ওঠলেন-
- এইরকম কথা একটা কেন দশটা বল।
রাসুল সাঃ উত্তরে বললেন, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। তোমরা এক আল্লাহর ওপর ঈমান আনো।
আবু লাহাব ছিল রাসুল সাঃ থেকে ৭ বছরের বড়।আবু লাহাব তখন বললো- এই কারণে তুমি আমাদের ডেকেছো নাকি? তোমার ধ্বংস হোক!
রাসুল সাঃ ছিলেন উনার গোত্রে সৎ, সম্মানিত একজন মানুষ। তার কথা কেউ সহসা ফেলার কথা না। তবে এইভাবে কিংকর্তব্যবিমুড় অবস্থায় পড়বেন সেটা হয়ত রাসুল নিজেও আশা করেন নি।
যাইহোক, আল্লাহর রাসুল নিরাশ হয়ে এদের থেকে ফিরে আসেন। এদিকে তার বউ ছিল আরেক কাঠি সরেস। সে লাঠি নিয়ে রাসুল সাঃ কে মারতে বের হয়ে গেল। সমাজে রাসুল সাঃ এমনই অপদস্থ, অসহায় হয়ে পড়লেন সত্য, কিন্তু রাসুলের অপমানের জবাব অচিরেই আল্লাহ তাআলা দিলেন পবিত্র কুরআন থেকে-
তাব্বাত ইয়াদা আবু সুরা লাহাব
ধ্বংস হোক আবূ লাহাবের দু’হাত এবং সে নিজেও ধ্বংস হোক।
এ তো গেল এক ঘটনা। যখন নবী সাঃ এর ছেলে মারা গেলেন, তখন আবু জাহেলেদের বড় অনুসারী এক লোক চিল্লায়ে চিল্লায়ে বলতে লাগল- মোহাম্মদের একমাত্র ছেলেটিও গেল। তার নাম নেওয়ার মত কোন লোক আর অবশিষ্ট থাকল না। এই বিরাট খুশিতে সে নেচে গেয়ে পৌত্তলিকদের সাথে আনন্দ করতে লাগল।
রাসুল সাঃ অপমানিত হবেন আর আল্লাহ চুপ থেকে যাবেন এমন তো হইতে পারে না। আল্লাহ সুরাহ কাউসারে বললেন-
নিশ্চয় তোমার প্রতি শত্রুতা পোষণকারীই নির্বংশ।
এমনকি রাসুল সাঃ এর সামনে এক লোক মক্কা শরিফে পেশাব করতে শুরু করে দিল। রাসুল সাঃ এর সাহাবীরা উদ্যত হলে তিনি তাদের থামিয়ে দেন, বলেন- আগে তার পেশাব শেষ করতে দাও।
আল্লাহর রাসূল সাঃ প্রকৃত অর্থেই আল্লাহর রহমত, পুরো মানব জাতির জন্য। তিনি এমন কোন আদেশ দেন নি যা আদতে শান্তি বিনষ্ট করবে। বরং আল্লাহর রাসুল সবচেয়ে উগ্র, বর্বর, অসভ্য এক জাতিকে রুপান্তর করেছিলেন, নম্র, উদার ও সভ্য এক জাতিতে।
সেই রাসুল সাঃ এর কটাক্ষ করলে মুসলমান হিসাবে এর বিরুদ্ধে নিন্দা জ্ঞাপন করাই উচিত। কোন মিছিল, মিটিং, ভাংচুর করে আদতে রাসুল সাঃ এর শিক্ষাকেই অবজ্ঞা করা হয়। কারন ইসলাম মানেই শান্তি, ইসলাম শান্তির ধর্ম।
ফুটনোটঃ
টাইটলে দেওয়া উক্তিটি আমি নজরুলের কোন লেখায় পাইনি। নেটে সার্চ দিয়ে দেখা গেল যে আসলে এটা উগ্রপন্থী ধরণের মুসলিম ফিরকা দ্বারা প্রতিষ্টিত করা হইয়াছে।
আমার হিসাবে উক্তি এমন হইতে পারে-
রাসূলের অপমানে যদি চেতে তোর মন, মুসলিম নয় মুর্খ তুই, রাসূলের দুশমন
এই উক্তি ব্যবহার করে করে অনেক ওয়াজিন মানুষদের উত্তেজিত করে নিজেদের পোর্টফোলিও উজ্জল করতে সচেষ্ট আছেন। ইসলামের কনটেক্সট কিন্তু এটা অনুমোদন করে না।
এই দেখেন, ইসলামি (হাই/হেলো) সম্বোধন হচ্ছে একে অপরের জন্য শান্তি কামনা করা। যে ইসলাম নামাজ আদায় করতে দেয় শান্তির বার্তা নিয়ে সে ইসলাম কিভাবে অন্যের ক্ষতি/অশান্তির দিকে মানুষকে আহবান করবে?
রাসুল সাঃ এর প্রতি আমাদের ভালবাসা জরুরি। এই ভালবাসার কারণ হইতেছে ইসলাম, রাসুলের শিক্ষা, উপদেশ, সুন্নাহ। এখন কুরআন, সুন্নাহ কেয়ার না করিয়া যদি আপনে নিজ/গোত্রের মত কেয়ার করতে শুরু করেন তাহলে বুঝা উচিত, এটা সঠিক নহে।
২৪ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৫৬
জ্যাকেল বলেছেন: মোটামুটি চলে, তবে এইভাবে মুর্খ বলে সম্বোধন করতে দিলে বাঁধে।
২| ২৪ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৫৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জিবরাইল বলেছেন ' আপনি দাওয়াত না দিলে আপনাকে শাস্তি দেয়া হবে' । কোন হাদিস বা কোরআনের সুত্র আছে?
আপনি বলেছেন, রসূল (সা) তখন নিজ ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ম প্রচার করেছেন। কোন হাদিস বা কোরআনের সুত্র আছে?
রসূলকে (সা) অপমান করলে কি করা উচিত এই ব্যাপারে একটা ফতোয়া শেয়ার করলাম নীচে। সাইটের নাম islamqa. এই ফতোয়ার সারমর্ম হোল রসূলকে (সা) অপমান করে কিছু বলা হলে তার প্রতিবাদ করতে হবে। বিস্তারিত আলোচনা ফতোয়া পড়লে বুঝতে পারবেন। নজরুল ইসলাম কি বলল না বলল এটা কোন বড় কথা না।
Praise be to Allah.
Defaming the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) is a kind of kufr. If that is done by a Muslim then it is apostasy on his part, and the authorities have to defend the cause of Allaah and His Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him) by executing the one who defamed him. If the one who defamed him repents openly and is sincere, that will benefit him before Allaah, although his repentance does not waive the punishment for defaming the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him), which is execution.
If the person who defames him is a non-Muslim living under a treaty with the Muslim state, then this is a violation of the treaty and he must be executed, but that should be left to the authorities. If a Muslim hears a Christian or anyone else defaming the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) he has to denounce him in strong terms. It is permissible to insult that person because he is the one who started it. How can we not stand up the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him)? It is also obligatory to report him to the authorities who can carry out the punishment on him. If there is no one who can carry out the hadd punishment of Allaah and stand up for the Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him) then the Muslim has to do whatever he can, so long as that will not lead to further mischief and harm against other people. But if a Muslim hears a kaafir defaming the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) and he keeps quiet and does not respond for fear that this person may then defame him even more, this is mistaken thinking. With regard to the verse (interpretation of the meaning):
“And insult not those whom they (disbelievers) worship besides Allaah, lest they insult Allaah wrongfully without knowledge”
[al-An’aam 6:108],
this does not apply in cases where they defame Allaah and His Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him) first. Rather what is meant is that it is forbidden to insult the gods of the mushrikeen first, lest they insult Allaah out of ignorance and enmity on their part. But if they insult Allaah and His Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him) first, then we must respond and punish them so as deter them from their kufr and enmity. If we leave the kuffaar and atheists to say whatever they want without denouncing it or punishing them, great mischief will result, which is something that these kuffaar love. No attention should be paid to the one who says that insulting or responding to insults will make him more stubborn. The Muslim has to have a sense of protective jealousy and get angry for the sake of Allaah and His Messenger (peace and blessings of Allaah be upon him). Whoever hears the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) being insulted and does not feel any protective jealousy or get angry is not a true believer – we seek refuge with Allaah from humility, kufr and obeying the Shaytaan.
And Allaah knows best.
২৪ শে জুন, ২০২২ রাত ১১:২৩
জ্যাকেল বলেছেন:
ইসলাম মানে কি? শান্তি। এখন মানুষকে হত্যা করা কি শান্তির কাজ? আপনার বিবেক কি বলে? মানুষকে হত্যা করার শাস্তি দেওয়া আমার কাছে মনে হয় ভুল। তার পরেও কোরআন অনুসারে যদি দেখা যায় মৃত্যুদন্ড দেওয়া যায় তবেই কেবল ইহা সাব্যস্ত হবে। কেবল মাত্র মুফতি/মোল্লাদের কথায় যদি আপনে কারো মৃত্যু ডিক্লেয়ার করে ফেলেন তবে সরকার/আদালত আইনের আর দরকার কি? অথচ ফাসাদ হত্যার চেয়েও জঘন্য অপরাধ।
তো দেখলেন? এই ফতোয়াবাজদের পাল্লায় পড়ে আসলে ইসলামের মুলনীতি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। আদতে ইসলামেরই ক্ষতি হচ্ছে।
উপরোক্ত ফতোয়া যেমন বিবেক থেকে সাপোর্ট করে না তেমনি কোরআন থেকেও না। বরং সুন্নাহ অনুসারে কিভাবে রাসুলের অপমানের জবাব দিতে হয় দয়া করে প্রখ্যাত দুইজন আলেম এর কাছ থেকে শিখে নেন।
https://youtu.be/gw9kC8K6sPE
https://www.youtube.com/watch?v=Z2JAef6c504&ab_channel=MuslimSpeakers
২৪ শে জুন, ২০২২ রাত ১১:২৬
জ্যাকেল বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জিবরাইল বলেছেন ' আপনি দাওয়াত না দিলে আপনাকে শাস্তি দেয়া হবে' । কোন হাদিস বা কোরআনের সুত্র আছে?
আমি এটা এক হুজুরের ওয়াজ থেকে পেয়েছি। এই যে দেখেন-
https://www.youtube.com/watch?v=TDWzSHFrAaE&ab_channel=aloadharbd
৩| ২৪ শে জুন, ২০২২ রাত ১১:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩৩
জ্যাকেল বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস। ইয়েস।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩৪
জ্যাকেল বলেছেন: ওককে।
৫| ২৫ শে জুন, ২০২২ ভোর ৪:১০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"রাসূলের অপমানে যদি না কাঁদে তোর মন, মুসলিম নয় মুনাফিক তুই, রাসূলের দুশমন"
ইহা কি কবি নজরুলের লেখা?
কোন কবিতা কোন বই?
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩৪
জ্যাকেল বলেছেন: পোস্ট পড়ে কমেন্ট করেন।
৬| ২৫ শে জুন, ২০২২ ভোর ৫:৪৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: রাসূলের অবমাননা করার জন্য যদি কাউকে মারা জায়েজ হতো তাহলে সে সময়ই জাজিরাতুল আরব অর্ধেক খালি হয়ে যেতো। এখন তো সাহাবীদের অবমাননার কারণেও মৃত্যুদণ্ডের ফতোয়া দেয়।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৩৪
জ্যাকেল বলেছেন: লজিক্যাল কথা।
৭| ২৫ শে জুন, ২০২২ ভোর ৫:৫৩
এভো বলেছেন: দেখুন এই মমিনা ভদ্র মহিলা ইসলামের কি ব্যাখা দেন ( ডঃ মারিয়া খান)
এখানে ক্লিক করুন
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩০
জ্যাকেল বলেছেন: উনার কাছ থেকে ইসলামের প্রকৃত রুপ দেখতে পাওয়া যায়। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাইতেছি এই সত্য তুলে ধরার জন্য।
৮| ২৫ শে জুন, ২০২২ ভোর ৬:৫২
কামাল৮০ বলেছেন: উনি যদি রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে থাকেন তবে সেটা নিয়ে আলোচনা করা যাবে।দার্শনিক বক্তব্য দিয়ে খাকলে সেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩১
জ্যাকেল বলেছেন: উনি বলতে কি নুপুর শর্মা?
৯| ২৫ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:২৭
বিটপি বলেছেন: প্রথমত আবু লাহাব রাসূলের (স) সাত বছরের বড় নন। তিনি তাঁর পিতা আবদুল্লাহর চেয়েও বয়েসে বড়। আবদুল মুত্তালিবের সন্তানদের ক্রমধারা হল, আবু তালিব, আতিকাহ, আবু লাহাব, আবদুল্লাহ, হামজা, সাফিয়া, হামজা, আব্বাস।
দ্বিতীয়ত, রাসূলের জীবনে তাঁকে অপমান করার মত কিছু নেই। কেউ যদি অপমানকর কিছু বলে থাকে, সে মিথ্যা বলে। আর মিথ্যা তো মিথ্যাই, তাই নিয়ে উত্তেজিত হবার কিছু নেই।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কেউ যদি আসম্মানজনক কিছু বলে, তবে তার বিচার হবে মিথ্যাচারের জন্য, অবমাননার জন্য নয়।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩২
জ্যাকেল বলেছেন: বিটপি বলেছেন: প্রথমত আবু লাহাব রাসূলের (স) সাত বছরের বড় নন। তিনি তাঁর পিতা আবদুল্লাহর চেয়েও বয়েসে বড়। হাঃ হাঃ হাঃ কি বলতেছেন কি বুঝবার পারতাছেন?
১০| ২৫ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি যে ফতওয়াটা দিয়েছি সেখানে বলা আছে অন্য ধর্ম বা রাষ্ট্রের কেউ এই ধরণের কাজ করলে তার বিরুদ্ধে ঐ রাষ্ট্রের সরকারের কাছে বিচার চাইতে হবে।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩৩
জ্যাকেল বলেছেন: এইসকল ফতয়াবাজি ইসলামের মুল আদর্শ (শান্তি)র সাথে যায় না ভাই। এইগুলা মধ্যযুগের সরকারি কৌশল, জনগণ/আলেমদের দমিয়ে রাখার।
১১| ২৫ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: পড়লাম।
০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৩৪
জ্যাকেল বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৪৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
মুনাফিকের স্থলে মুৃর্খ।