নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যাথার প্রকাশ শুধু কান্নাতেই যে হয় তা নহে। হাসিতেও ব্যাথা লুকিয়ে থাকিতে পারে। - ! ২০০৮
জামাতের যে ইমেজ সেটা অলরেডি আপনেরা দেখেছেন। জামাত যে বয়ান নিয়ে রাজনীতি করে সেটা (২০১০ পরে কি বয়ান সেটা জানি না) তবে তাদের রাজনীতি ১৯৪১ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত যা দেখিয়াছি তাতে আমার মুটামুটি অভিজ্ঞতা আছে।
সরল বিবেচনায় তারা ইসলামী আইন, কোরআনের আইন, আল্লাহর আইন চায়।
সেই আইন কি কি?
সেই আইন জনাব মওদূদী প্রণিত ইসলামি বিধিবিধান।
ইসলাম প্রিয় জনতার কাছে খুবই মুখরোচক হইলেও পীর, আলেম, মুফতীগণের অধিকাংশই মনে করেন জামাত ইসলাম ভ্রান্ত একটি ইসলামী আকীদা পোষণ করে। নবীজী, সাহাবা, শরিয়াহ ইত্যাদি নিয়ে জামাত ইসলামের বয়ান ইসলামী পন্ডিতগণ আসলে বাতিল করে দেন। জামাত আসলে ইসলামের ভিন্ন রকমের এক সংস্করণ হাজির করিয়াছে যাহা যুগোপযুগী বলে শিবির জামাতের লোকেরা দাবি করিয়া থাকেন।
এক্ষেত্রে শয়ে শয়ে যুক্তি তাদের কাছে আপনে পাইবেন তাই ই বিষয়ে নাক না গলিয়ে আমার কথা বলি।
জামাতে ইসলাম যদি সত্যিকারের ইসলামী দল হইত তাহা হইলে তাহারা রাজনৈতিক শক্তি অর্জনের চাইতে আল্লাহর সুন্নাত, নবীর সীরাতের ওপর গুরুত্ব দিয়ে মুহাম্মাদ সাঃ কে মডেল মেনে সে অনুসারে জীবন যাপনের দীক্ষা দিত।
যেমন হজরত সাঃ কখনোই সম্পদ জমা করতেন না। জামায়াতে ইসলামি করে।
নবীজী অন্যায়ের সাথে আপোষ করতেন না। জামাত যেটা করে, হাসিনা + জামাতে ইসলাম এরশাদের আমলে নির্বাচনে গেছে।
নবীজী ইসলামের দাওয়াত দিতেন। জামাত ইসলামি দাওয়াতের নাম করে ফিতনা করে।
নবীজী সাঃ সম্পদের জাকাত কালেকশন করে তা বিলিয়ে দিতেন। জামাত করে কি না জানি না।
নবী সাঃ সম্পদ দান করতেন। জামাতের লোকদের ইহা করতে দেখি না।
সরল চোখে দেখলেই বুঝা যায় জামাত ইসলাম আসলে ইসলামকে প্রেজেন্ট/ধারণ করে না। তারা ধর্মের লেবাস ধারণ করে আসলে যেটা করে সেটা হইলো পলিটিক্স।
ইহা অপরাধ না। কিন্তু আমার কথা হইল ইসলামী দল নাম টা না নিয়ে রাজনীতি করুক না। তাতে সমস্যা না হবারই কথা। বরং তাদের পলিটিক্স আমি ভাল চোখেই দেখি। এই যে ভারত আমাদের গোলামির জিন্জির পরিয়ে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে অস্বীকার করে যে ভু-রাজনৈতিক খেলা খেলছে সেটার বিরুদ্বে একমাত্র জামাতই স্পষ্টভাবে বয়ান হাজির করেছে। যেটা একসময় জিয়া করেছিলেন। আজকে যারা জিয়ার অনুসারী তারা মিনমিনে গলায় ভারতের হেজিমনির বিরোধিতা করে যা আসলে শক্তিশালী কোন বার্তা জনগণকে দেয় না।
ভারত আমাদের দেশে গণতন্ত্র চায় না কারণ এ হলে আমরা মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে যাব। এর ফলে ভারতের ওয়েস্ট বেঙ্গল সহ সাত বোন রাজ্য স্বাধীনতার গুরুত্ব বুঝে ফেলবে এবং স্বাধীন হইবার চেস্টা বাড়িয়ে দিবে।
টেকনিক্যালি এই সত্য অস্বীকার করার জো নেই যে ভারতের অখন্ডতার জন্য উন্নত বাংলাদেশ একটা খারাপ নজির স্থাপন করে ফেলবে।
অতএব এই বাস্তবতা মেনে নিয়েই বাংলাদেশের জিও পলিটিক্স সাজাতে হবে। যা আসলে জামাত দ্বারাই সম্ভব বোধ হচ্ছে।
জাস্ট তাদের ইসলামী লেবাস টা বাদ দিতে হইবে, তবেই আলেম সমাজ তাদের সাথে হাত মিলাতে পারবে; সহজ হইবে উভয়পক্ষের জন্য।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪
জ্যাকেল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মোটাদাগে বাংলাদেশের বর্তমানের বৃহৎ কোন রাজনৈতিক দলই আমি পছন্দ করি না।
মন্দের ভালো হিসাবে বিএনপি পছন্দ করতাম। তার পেছনে আমার নিজস্ব কিছু যু্ক্তি অবশ্যই আছে। তবে বর্তমানের প্রেক্ষাপটে বিএনপি'র কাজ-কারবার আমার একেবারেই পছন্দ হচ্ছে না, চরমভাবে বীতশ্রদ্ধ!! তুলনায় এখন পর্যন্ত জামাতের আচরণ অনেক যৌক্তিক।
দেখা যাক, সামনে আর কি কি ঘটে!!!
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪
জ্যাকেল বলেছেন: সেইটাই ভাইসাহেব, দেখি সামনে কি কি আসে।
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ ঠিক আছে।
আমাদের সমস্যা হল আমরা জীবনের সব ক্ষেত্রেই একদম পারফেক্ট মানুষ বা দল আশা করি। আসলে নবী বা রসূল ছাড়া কোন মানুষ পারফেক্ট না। আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গি হল ইসলামের মধ্যে অনেক দলাদলি আছে কিন্ত সেই কারণে ইসলামী মিল্লাতের মধ্যে যেন ফাটল না ধরে। কিন্তু আমরা মুসলমানরা নিজেদের মধ্যে কামড়া কামড়ি করে নিজেদের দুর্বল করে ফেলছি দিন দিন। যত মতবিরোধই থাকুক না কেন, কোন দল বা ব্যক্তির নাম যতদিন ইসলামের গণ্ডির মধ্যে আছে, তাকে শত্রু মনে করে দলাদলি করা উচিত না। এই কারণে আমি চাই জামাতে ইসলাম, তবলীগ জামাত, হক্কানি পীরের মুরিদ, ৪ মাজহাবের মুসলিম, লা মাজহাবী, আহলে হাদিস, ওয়াহাবি, সালাফি, মডারেট মুসলিম, দেওবন্দি, তালেবানি, সুফিবাদি, হেফাজত যে যেই নামে যে দলেই থাকুক না কেন আমাদের মুসলমানদের ঐক্য বজায় রাখতে হবে। এমন কি আমি শিয়াদেরকেও দলে রাখতে চাই। কারণ হল ইরানের শিয়াদের অনেকেই হয়তো ইসলামের গণ্ডির বাইরে আছে কিন্তু তাদের সবাইকে ঢালাওভাবে ইসলামের শত্রু আমি মনে করি না। তাদের মধ্যে ইমানদার আছে। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের ঐক্যের জন্য শিয়াদেরকেও আমরা সাথে রাখবো।
জামাতে ইসলামীকে বাংলাদেশের দেওবন্দি বা কউমি আলেমরা সহ্য করতে পারে না। কউমি মাদ্রাসায় মাওলানা মউদুদির বা জামাতের বই পাওয়া গেলে সেই ছাত্রকে বহিষ্কার করা হয়। ফলে ঐক্য হচ্ছে না। জামাতের নেতা মাওলানা মউদুদির কিছু কথায় ইসলামের নবীদের এবং সাহাবীদের প্রতি বেআদবি প্রকাশ পেয়েছে। উনি ওনার তফসির গ্রন্থ তাহফিমুল কোরআন এবং আরও কিছু বইয়ে এগুলি লিখে গেছেন। কিন্তু নাস্তিক এবং মুনাফেকদের বিরুদ্ধে বা আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে জামাতে ইসলামী এবং কওমিদের এক সাথে থাকা উচিত। ঐক্য নাই বলেই ৯০% মুসলিমের দেশে মুসলমানরা ফ্যাসিস্ট সরকারের দ্বারা নিপীড়িত হয়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কেন হামাসের পাশে তালেবানকে পাওয়া যায় না। কারণ হল মত বিরোধ। ইসলামের ক্ষতি করছে, আইএস। আই এস তৈরি করেছে বিধর্মীরা যেন ইসলাম সম্পর্কে বিশ্বের মানুষের খারাপ ধারণা হয়।
জামাতের রাজনীতির মূল শক্তি হল ইসলাম। তাই তারা কখনই ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি ছাড়বে না। কিন্তু মুসলিমদের বৃহত্তর ঐক্যের জন্য এবং নাস্তিক, মুনাফেকদের হটানোর জন্য জামাতে ইসলাম সহ অন্যান্য ইসলামী চেতনার দল বা গোষ্ঠীর একতাবদ্ধ হওয়া জরুরী। মতভেদকে মেনে নিয়েই ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। ইসলামী মিল্লাতের রজ্জুকে যেন সব ইসলামী দল বা গোষ্ঠীই শক্ত করে ধ'রে একতাবদ্ধ থাকে এটা আমি কামনা করি।
রাজনৈতিক অঙ্গনে যেমন অসৎ রাজনীতিবিদরা রাজনীতির পরিবেশ নষ্ট করেছে বছরের পর বছরের ধরে। একই ভাবে বাংলাদেশে ইসলামী গোষ্ঠী বা দলগুলিতে যারা নিজেদের নেতা, পীর বা ওয়াজিয়ান বলে দাবি করছেন তাদের মধ্যে ভালো লোকের হার খুবই নগণ্য। এদের কারণে ঐক্য হচ্ছে না। বাংলাদেশে যারা নিজেদের পীর দাবি করে তাদের ৯৯% ভণ্ড। প্রকৃত পীর বা আল্লাহর অলি নিভৃতে থাকতে পছন্দ করে। বাংলাদেশের মাইজভাণ্ডার, আট রশি, সারসিনা, চরমোনাই সহ অনেক পীর আছে যাদের কোন আধ্যাত্মিক ভিত্তি নাই। বরং বংশানুক্রমে ব্যবসা করে যাচ্ছে। অনেকটা ক্লাবের মত। আমরা জানি এরা আসলে ঠিক নাই। কিন্তু বৃহত্তর স্বার্থে একতা ধরে রাখতে হবে। কারণ এদের অনুসারী লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি মানুষ। রসূলের (সা) যুগে রসূল (সা) জানতেন তার দলে মুনাফেক আছে কিন্তু তিনি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি। উনি বলেছেন যে মুনাফেককে তিনি হত্যার নির্দেশ দিলে মানুষ বলবে যে নবী তার নিজের দলের লোককে হত্যা করেছেন। ইসলামী ঐক্য ধরে রাখার জন্য রসূল (সা) মুনাফেকদের পর্যন্ত শাস্তি দেননি। বর্তমান জমানার মুসলমানদেরও যে কোন মূল্যে ঐক্য বজায় রাখতে হবে মতবিরোধ থাকা সত্ত্বেও।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫
জ্যাকেল বলেছেন: আপনার কমেন্টটা বুঝে শুনে রিপ্লাই দিতি হইবে।
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৪:৩২
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: জামাত একাএকা মনে পারবে না, অতীতে তাদের ভোটের পরিসংখ্যান খুব সুবিধার নয়, যদিও এখন তাদের জনপ্রিয়্তা আগের তুলনায় অনেক বেশী, কিন্তু তারপরও মনে হয় না তাদের ভোটারের পরিমান বিএনপির মত হবে। তবে সব ইসলামী দল মিলে একটা বৃহৎ ইসলামী ঐক্যজোট হওয়ার চান্স আছে, আর আওয়ামী লীগের পলাতক কর্মীরা সেই দলে এসে যোগ দিবে (কারণ এ মূহুর্তে তাদের কোন উপায় নেই), বিএনপি থেকেও অনেকে যোগ দিবে, আর এসবের পেছনে থাকবে হিজবুত-তাহরীর। তারপর তারা বিপুল ভোটে জয় লাভ করে ক্ষমতায় যাবে। তারপর শুরু হবে আসল মজা।
ইসলামী দলগুলো বিভিন্ন ধর্মীয় মতাদর্শের ভিন্নতার কারণে আবার ভাগ হয়ে যাবে (লক্ষ্য করুন, ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই কিন্তু ইতিমধ্যে তাদের ভিতর হাজারটা ভাগ)। এই ইসলামী রাজনীতির বিভেদ-প্রবণতা খুবই প্রাচীন, সেই দ্বিতীয় ফিতনার সময় থেকে এরা এসব করে আসছে, ইসলামী সাম্রাজ্যে এই বিভেদের কারণে বারবার গৃহযুদ্ধ হয়েছে, তারপর হয়ে গেছে ধ্বংস। উপর থেকে মনে হবে এই বিভেদ ধর্মীয় আদর্শ ভিত্তিক, কিন্তু এরা যেহেতু বাঙ্গালী এবং এদের ভিতর অনেক মানুষ হতদরিদ্র পরিবেশ থেকে উপরে উঠে আসা, তাই এই বিভেদ মূলত হবে টাকা পয়সার ভাগাভাগি নিয়ে। অতীতেও মূলত ক্ষমতার কারণেই এসব একাধিক "ফিতনা" হয়েছিল, ঠিক ধর্মী ভাবাদর্শের কারণে নয়।
তারপর এক দলের নেতা অন্য দলের বিরুদ্ধে ফোতয়া, তাকফির দেওয়া শুরু করবে, যেমন অতীতে হয়েছে (বা বর্তমানে ইরাক, সিরিয়া আর লিবিয়ায় হয়েছে)। আর এদের হাত ধরে কিংবা এদের উপর বিরূপ হয়ে বিভিন্ন জঙ্গী সংগঠন গড়ে উঠবে বা যেগুলো এখন আন্ডারগ্রাউন্ডে আছে তারা আস্তে আস্তে বের হতে শুরু করবে এবং বিভিন্ন সন্ত্রানীমূলক তৎপরতা শুরু করবে। এগুলো দেখে আমেরিকা, রাশিয়া, পাকিস্তান, চীন এবং ভারত তাদের স্বার্থ মোতাবেক তাদের সুবিধামত বিভিন্ন জংগী দলকে অস্ত্র এবং টাকা সরবরাহ করা শুরু করবে। শুরু হবে গৃহযুদ্ধ। সংখ্যালঘুদের কথাতো বাদই দিলাম, আপনি ওমুক মুফতির মুরিদ আর তমুক হুজুরের অনুসারী না হলে আপনি হবেন "মুরতাদ" আর সেসব দলের "কর্মী"রা এসে আপনার গলা কাটবে, নাইলে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারবে, আর সেই ভিডিও আপলোড করবে বিভিন্ন ইন্টারনেট গোর ওয়েবসাইটে। ইরাক, সিরিয়া এবং লিবিয়ায় ঠিক এভাবেই আরব বসন্তের পর ছাত্র আন্দোলনের হাত ধরে ইসলামী দল সরকারে আসে। বাকিটাতো আপনারা সবাই জানেন, ঐ তিনটা দেশই কয়েক বছরের মাথায় ধুলার সাথে মিশে গেছে।
হ্যা, আমি আপনাকে বলছি, আপনি যদি এই মুহুর্তে এই কমেন্ট পড়ে থাকেন, তাহলে আপনার প্রথম কাজ হলো দেশ ছেড়ে পালানো। আর পালাতে না পারলে শহর এলাকা থেকে অনেক দূরে কোন প্রত্যন্ত অঞ্চলে বাড়ি কিনে ঘাপটি মেরে যাওয়া, বা প্রত্যন্ত এলাকায় গ্রামের বাড়ি থাকলে সেখানে চলে যাওয়া, before the shit hits the fan.
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৬
জ্যাকেল বলেছেন: হ চুডুরবুডুর কইরা লাভ নিহি। ফ্যাসিবাদের দোসর আওয়ামী রাজাকারগুলাকে দেশছাড়া করতেই হইবে। দেশ লুটে খাওয়ার দিন শেষ।
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:২৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: শিয়াল আর বাঘের ন্যাজা দিয়ে কান চুল্কাচ্ছে, আমি বাংলাদেশে শরীয়া ল চাই, ইসলামের চরম শত্রু ভারতের সাথে যুদ্ধ চাই।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭
জ্যাকেল বলেছেন: নটুন বুটুল নিয়া আহেন, আর মাল যেন পুরানটা না নিয়ে নতুন কিসু থাকে, ঠিকাসে?
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯
নতুন বলেছেন: বাংলাদেশে কেন ইসলামী দলকে ক্ষমতায় এনে ইসলামী শরিয়া ভিক্তিক শাসন করতে হবে?
যেখানে আরবরাই ইসলামের কট্টর নীতি থেকে সরে আধুনিক হচ্ছে, আমরা কি পেছনে ফিরে যেতে চাইছি?
দেশের অনেক ওয়াজবাজদের কথা শুনে মনে হয় আমাদের দেশের মানুষ আরবদের থেকে বেশি ইসলাম বোঝে, মানে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৮
জ্যাকেল বলেছেন: শরিয়া আইন হইল বাদশাহি যুগের শাসন/আইন। এইগুলা এখন ফলু করার কোন দরকার নাই। জামাতে ইসলামের রাজনীতি ঠিক এই জায়গায় এসে সমস্যায় পড়ে, এটা ইনারা না বুঝলে তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নাই।
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: জনাব ফকরুল ঘুরে ফিরেই বলছে; 'সব কথা বুঝলাম কিন্তু আগে কন নির্বাচন কবে দিবেন?' সে এখন কাদেরের মত বিরক্তিকর প্রাণীতে পরিণত হচ্ছে। বি এন পি'র আসল ফিকির লোকে বুঝে গেছে- বাকি দলও তাল মিলিয়ে হুক্কা হুয়া করছে।
( সামনে বি এন পি বড় একটা ধাক্কা খাবে মনে হচ্ছে)
ব্যতিক্রম শুধু জামায়াত। স্বাধীনতার পরে এত পোক্ত অবস্থানে জামায়াত কখনোই আসেনি - জামায়াত যে তালাবানি টাইপের শাসন ব্যাবস্থা কায়েম করবে না সেটা মানুষ বুঝে গেছে। শুধু শুধু জুজুর ভয় দেখিয়ে এতদিন ওদের দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। জামায়াতের বর্তমানে প্রতিটা পদক্ষেপেই খুব হিসেব করে ফেলছে। হেফাজত আর জামায়াতের ধ্যান ধারনা চিন্তা চেতনায় লক্ষ গুন তফাৎ। ধর্মের সাথে বর্তমান রাজনীতি মেলালে সিংহভাগ মানুষের মন রক্ষার্থে দু'কুলেরই কিছু কিছু ত্যাগ করতে হবে।
ধর্মীয় মতবাদের রাজনীতি যেমন আমার অপছন্দ তেমনি নীট জাতীয়তাবাদের লিজ নেয়া রাজনীতিও আমার অপছন্দের।
তবে জামায়াত যেভাবে সুকৌশলে দক্ষতার সাথে রাজনীতির মাঠ দখল করে নিচ্ছে সেটা আসলেই ভয় ধরিয়ে দিচ্ছে বি এন পি সহ অন্য সব ছোট বড় দলের বুকে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:০১
জ্যাকেল বলেছেন: ফখরুল সাহেবের মাথা টেনশনে খারাব হইয়া যাইতেছে। পারলে সে আম্লিগের লগে কুলাকুলি করে নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করবে সামনের সময়ে, দেইখেন।
ডঃ ইউনুস তাড়াহুড়ো করে কাজ সারেন না, এটা ইহারা বুঝতেছে না।
এইদিকে জামাতের রাজনীতি দেখে সবার চোখ কপালে উঠেছে। তাদের বাচনভংগি ইত্যাদি দেখে মনে হচ্ছে দালাল মিডিয়া ইচ্ছে করেই ইহাদের আনফোকাস করে রেখেছিল।
এখন বাধ্য হয়ে দেখাইতেছে।
৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
কিরকুট বলেছেন: শেরজা তপন বলেছেন: জামায়াত যেভাবে সুকৌশলে দক্ষতার সাথে রাজনীতির মাঠ দখল করে নিচ্ছে সেটা আসলেই ভয় ধরিয়ে দিচ্ছে বি এন পি সহ অন্য সব ছোট বড় দলের বুকে।
সহমত
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:০১
জ্যাকেল বলেছেন: একটু যতন করে ব্লগিন করে যান ভাইসাহেব।
৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১০
খাঁজা বাবা বলেছেন: জামায়াত কি ফিতনা করে ডিটেইল লিখলে ভাল হত।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:০২
জ্যাকেল বলেছেন: জামাত যেভাবে প্রচারণা চালায়, শিবিরের ছেলেপুলেরা যেভাবে সংগঠিত হয়ে থাকে এটা ফিতনা ছাড়া আর কি?
১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: মডারেট গুলো কই যাইবা , এইবার টাইট হইবা।
জামায়াত জিন্দাবাদ, পিনাকি জিন্দাবাদ।
বয়কট ভারত। পূুরোনো মদে স্বাদ বেশী।
এতদিন মডারেট গুলো লুকায়ে লুকে মদ খাইত, এইবার কি খাইবা?
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২২
জ্যাকেল বলেছেন:
ফালানি বন হইব যেইদিন শেষ শ্বাস ফেলিবে সেইদিন।
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার ধারণা, পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ এবং ভারতের প্ররষ্ঠপোষকতায় রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াত এখন উদারনৈতিকতার পরিচয় দিতে মরিয়া। তারা ইউরোপ-আমেরিকার কাছে গ্রহনযোগ্য হবার চেষ্টা চালাচ্ছে। ভারতের সঙ্গে একটি ওয়ার্কিং রিলেশন স্থাপন এবং একই সঙ্গে চীনের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়তে চাইছে তারা।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৯
জ্যাকেল বলেছেন: তারা মনে করছে ক্ষমতায় আসবে, কিন্তু ইহা কস্মিনকালেও সম্ভব নয়। তাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বয়ান স্পষ্ট করা দরকার সবার আগে যদি গদিতে বসতে চায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১৯
জটিল ভাই বলেছেন:
বাংলাদেশে বা বিশ্বে কোন দল ১০০% বিশুদ্ধ ইসলাম ধারণ করে? জামাততো আগের ভন্ড। হেফাজত, হিজবুত এরাই কম কি?
রাসুল (সাঃ) কি কোনো রাজনৈতিক দল তৈরী করেছেন? রাজনীতি মানেই ভন্ডামি!