নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্মিলে মরিতে হইবে

জ্যাকেল

ব্যাথার প্রকাশ শুধু কান্নাতেই যে হয় তা নহে। হাসিতেও ব্যাথা লুকিয়ে থাকিতে পারে। - ! ২০০৮

জ্যাকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলার একমাত্র অভিশপ্ত রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগ

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫০

২৩শে জুন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব জনাব সিরাজ উদ দৌলা ব্রিটিশদের কাছ হেরে যান কেবলমাত্র মীরজাফর, জগৎশেট, রাজভল্লভ, ঘষেটিদের কারণে। বাংলার ইতিহাসে এই দিনটি একটি অভিশপ্ত দিন। এর পর থেকে বাংলা কেবলই হয়েছে লুন্ঠিত, বন্চিত। আজো কোমর সোজা করে ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি তৎকালীন দোজখ ই পুর নিয়ামাত।
সেই অভিশপ্ত ২৩শে জুন 1949 সালে এই দলটি মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে প্রতিষ্টিত হয়।
আইরনি হইলো, যে পাকিস্তানকে নিয়ে সর্বদা ঘৃণার চাষ করে হাসিনা, সুচিল ও উহার লেটেল বাহিনী, সেই পাকিস্তানের ভাষা উর্দুতেই নামকরণ এই দলের।

১৯৫৭ সালে মাওলানা বাধ্য হন এই দল থেকে পদত্যাগ করতে, এবং নতুন দল করতে সচেষ্ট হন। কিন্তু সন্ত্রাসী গুন্ডা পান্ডা পাঠিয়ে মাওলানার কনফারেন্সে হামলা করান (সেক)দাংগা মুজিব। ভন্ডুল করে দেন উনার ডিবাট কনফারেন্স।

যাক মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশ (৩য়) সাহেব, সোহরাওয়ার্দী (২য়), নসরুল্লাহ খান (৪র্থ) সভাপতিকেও এই দল ছাড়তে হয় মুজিবের গুটুতে। (রশীদ সাহেব ৭'ই মার্চের সভাপতিত্ব করেছিলেন)

সেক মুজিবকে যখন ক্যু করা হয় তখন আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন না, তিনি ছিলেন বাকশালের সভাপতি। ইসলাম বিদ্বেষী সেক মুজিব দলের নাম থেকে মুসলিম শব্দ বাদ দিয়ে দেয়।

৫ম সভাপতি সেক মুজিব নিজেই আওয়ামীলীগ সহ সকল ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে দেশকে মগের মুল্লুক বানিয়ে বাকশাল তৈয়ার করেন। (সত্য সততই তেতো )
৬ষ্ট সভাপতি কামারুজ্জামান সাহেবও দল থেকে চ্যুত ছিলেন সেক মুজিবের নির্দেশে। (জেলহত্যা)

৭ম জোহরা তাজউদ্দীনও আওয়ামীলীগে নিগৃহীত থেকে ২০১৩ সালে মারা যান।

৮ম সভাপতি আব্দুল মালেক উকিলও দল থেকে চ্যুত হন।১৫ আগস্টের পর লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘ফেরাউনের পতন হয়েছে। দেশ একজন স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে।’

১৯৮১ সাল থেকে ৯ম সভাপতির(সেক হাসিনা) কপালে কি আছে আল্লাহ জানেন। তবে আমার ধারণা উহাকে বাদ দিয়ে আওয়ামীলীগ দল ভবিষ্যতে গঠন করা হইবে।

সেক মুজিবের সাথে ইন্ডিয়ার কানেকশন ছিল অনেক আগে থেকেই, ইসলামের সাথে ছিল তার অস্বাভাবিক বিদ্বেষ। মাওলানা ভাসানী, মাওলানা রশীদ দুজনেই ইসলামী মনোভাবের ছিলেন, এরাই আসল আওয়ামীলীগার, এদেরকে বিতাড়িত করে ইসলাম বিদ্বেষী মুজিব। জামাতের গায়ে ১৯৭১ এর ট্যাগ লাগার অনেক আগেই জামাতের রাজনৈতিক সভায় গুন্ডা পাঠিয়ে ভন্ডুল করে দিয়েছিল এই সেক মুজিব।
সেক (দাঙ্গা) মুজিব কখনোই ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ধারণ করেন নি, তিনি প্রতিপক্ষকে বল দিয়ে থামিয়ে দিতে চেয়েছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় উহা বাকশাল প্রতি্ষ্টা করেছিল। বাকশাল করে উনি ইসলামী দল সমুহকে ব্যান্ড করে দেন। বিভিন্ন প্রতিষ্টান থেকে ইসলাম মুছে দেবার প্রচেষ্টা করেন। (যেমন জাহাংগীর নগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়)
ইসলামের চরম দুশমন হাসিনা হইতেছে এই সেক মুজিবের মেয়ে। উহার রক্তে আছে প্রতিহিংসার তরতাজা ভাইরাস। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর উহার নির্দেশে ভিন্নমত ধারণ করার কারণে মানুষ মেরে ঐ মরা লাশের ওপর উহারা ড্যান্স দেয়।

হাসিনার মন খারাপ হইলেই জামাত কিংবা বিএনপির নেতৃত্বকে ধরে এনে গুম করা হইত, খুন করা হইত। এই রক্তচোষা ডাইনী বাংলাদেশের জনগণের এক অভিশাপ। কারণ আওয়ামীলীগ দলটাই অভিশপ্ত ২৩ শে জুনে জন্ম হইয়াছে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

আহরণ বলেছেন: পুরো দেশটাই অভিশপ্ত। অশিক্ষিত, মূর্খ, অসৎ, ঘুষ, দূর্নীতি, ভেজাল এ ভরপুর ৯৫% মুসলমানের এই দেশটি। টাই স্যুট দাড়ি টুপি ....... সব চোর বাটপার। আক্ষেপ ভাইয়া।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮

জ্যাকেল বলেছেন: পুরো দেশটাই সোনার টুকরা। এ দেশের মত শান্তিপ্রিয় কর্মঠ জাতি আর পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। কিন্তু অভিশপ্ত আওয়ামীলীগ আমাদেরকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা বহাল তবিয়তে করে যাচ্ছে।
১৯৯১ সালে বিএনপির সাথে ০ সমস্যা ছিল আওয়ামীলীগের, হাসিনা বলেছিল এই সরকারকে ১ দিনও শান্তিতে থাকতে দিব না।
২০০১ সালে হেরে গিয়ে সে মাসের পর মাস দাঙা ভাংচুরের নাটক, হরতাল বজায় রাখত বাপ-গোষ্টির ঐতিহ্য ধরে রাখতে।
এই মহিলা একজন পারফেক্ট আওয়ামীলিগার র‌্য এর এসেট। বাংলাদেশের ফরেন রেমিটেন্সের তুফান সে স্থিমিত করে দিয়েছিল মেগা প্রজেক্ট দেখিয়ে লুটতরাজ করে, একেক জনের ৮০০/১০০০ টা বাড়ি, সোনা, ফরেন এসেটস।


১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯

জ্যাকেল বলেছেন: আক্ষেপ থাকতে পারে কেবল মাত্র জারজ শুয়রের বাচ্চাদের যারা বাংলাদেশের মানুষ, ইসলামকে ঘৃণা করে।

২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এক সময় আওয়ামী লীগ বলত, বিএনপি'র অবস্থা হবে মুসলীম লীগের মত। আর এখন তাদের যে অবস্থা হয়েছে, আগামীতে ক্ষমতার রাজনীতি করতে হলে মুজিব, হাসিনার নাম বিক্রি করে করতে পারবে বলে মনে হয় না...

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৭

জ্যাকেল বলেছেন: হাসিনা এক ডাঈনী মহিলা, উহা নিজে ফাঁসির আসামি হুদা সাহেবকে দা দিয়ে জবাই করেছিল। প্রচন্ড রাক্ষুসে মানসিকতার অমানুষ এই ডাইনী।
বাংলার জনগণের দুর্ভাগ্য এইরকম রক্তপিপাসু ড্রাকুলা আমাদের ঘাড়ে চেপে বসেছিল তোফায়েল আহমদ গংদের কুন্ডলির কারণে।

৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ মুজিবুর রহমান ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ; ওআইসি তে গিয়েছেন। তিনি ইসলামের শত্রু নন। বাংলাদেশে কোনো দল কে ইসলামের দুশমন হিসাবে মনে হয় না। শেখ হাসিনা বাইরের দেশকে দেখানোর জন্য আল্ট্রা প্রো ম্যাক্স সেকুলার দেখাতো নিজেরে। তার মন্ত্রী এমপি রা নামায পড়তো আবার রাতে নায়িকা নিয়া ঘুমাতো। এগুলো মুনাফিক। তবে শেখ মুজিব মুনাফিক নয়। শাসক হিসাবে অযোগ্য ছিলেন। আওয়ামী লীগ সবচাইতে খারাপ দল কিনা গণভোট দেয়া দরকার। এত খারাপ দল কেমনে ৩০ শতাংশ ভোট পাইতো আল্লাহ মালুম। বাংলাদেশের রাজনীতি মাথার উপ্রে দিয়া যায়।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২২

জ্যাকেল বলেছেন: সেক মুজিব ঘুটু করা, ছলচাতুরির ওস্তাদ। সে নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ ফ্রিতে পাইয়া তাল হারায় ফেলছিল। স্বয়ং ইন্দিরা গান্দির বিরুদ্ধে সে ঘুটু করা শুরু করেছিল, গান্দি তাই বলেছিল মুজিব স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশ চান নি। ৭ই মার্চের পরে স্বাধীনতার পক্ষে কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় নি তাই মুজিবের পক্ষ হইতে। মুরব্বীদের কাছে শুনতে পারে যে সে পুরা পাকিস্তানে বিশৃংখলা পৌঁছে দিয়ে এই রাষ্ট্রকে ব্যর্থ রাষ্ট্র করবার লক্ষে প্রাইম মিনিস্টার হইতে চাহিয়াছিল।
২৫ মার্চে তাই সে গার্ড অব অনার পেয়ে সানন্দে মিলিটারির গাড়িতে নতুন প্রধানমন্ত্রীর ভাব নিয়ে গাড়িতে ওঠে।
যাক, ভারতের ইন্দিরার সাথে গুটু করার জন্য সে কি করেছিল বলতেছি।
১. পাকিস্তানের ইয়াহইয়ার সাথে দোস্তি করে সকল ক্রিমিনালকে মাফ করে দেয়।
২. সদ্য স্বাধীন হওয়া পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক উন্নত করে, ইসলাম কার্ড খেলে।
৩. ইসলাম কার্ড খেলতে গিয়ে ইসলামিক ফাউ্ন্ডেশন বানায়, ওআইসিতে স্থান পাইবার চেস্টা করে।
৪. ঠিকই সে সমস্ত মাহফিল, ইসলামী চর্চা বন্ধ করে রেখেছিল উহার শাসনামলে।
৫. মিলিটারিকে পংগু করে রেখেছিল, রক্ষিবাহীনী নামক ডাকাত বাহিনী বানিয়েছিল যাহারা খুন, লুটতরাজ ধর্ষণ করে বেড়াত।
৬. ১০০% কোটায় সে লোক নিয়োগ দিত, প্রশাসন বলতে কোন কিছুর অস্তিত্ব ছিল না।

সেক পরিবার বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের ১ নম্বর দুশমন।

৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩০

রায়হান চৌঃ বলেছেন:
আসলেই ভাই........ এ দেশে জানুয়ারী ১৯৭২ থেকে অগাষ্ট ১৯৭২ এর মধ্যে বহু মানুষের জন্ম হয়, সংখায় কম করে হলেও ১০০০০ উপরে ছিল।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪১

জ্যাকেল বলেছেন: তো কি হইয়াছে?

৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:

ভাতিজা,

তুমিও অভিশপ্ত।
তোমার তওবা করা দরকার ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪২

জ্যাকেল বলেছেন: উপরে ডকুমেন্টেড জিনিস নিয়া ব্লগ লিখা হইয়াছে। পারলে ডকুমেন্ট রে ফেইস করেন। খামকা দাংগা শুরু করতেসেন কেন?

৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০৩

মেঘনা বলেছেন: বাংলাদেশে ইসলামী বিদ্বেষী কোন রাজনৈতিক দল নাই।

যে দল, যেমন আওয়ামী লীগ, নীতিগত কারণে প্রকাশ্যে দলীয়ভাবে হিন্দু বিরোধিতা করে না -@ জ্যাকেল রা তাদেরকে ইসলাম বিদ্বেষী বলে ট্যাগ দেয়।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯

জ্যাকেল বলেছেন: হিন্দুদের চেটেপুটে খায় আপনার ফ্যাসিস্ট লীগ। হিন্দুদের এসেট দখলের রেকর্ড দুই/একটা অন্যান্য দলের আছে কিন্তু আওয়ামীলীগের আছে হাজার হাজার। দলীয় প্রশ্রয়ে উহারা হিন্দুদের জমি দখল করে, রিপাবলিক গং , পচা আলু, ইন্ডিয়ান মিডিয়া (র এর প্রপাগান্ডা মেশিন) প্রচার করে ইহা জামাত/বিএনপির কাজ।
লুটেরা ফ্যাসিস্ট অভিশপ্ত দল হইতেছে আওয়ামীলীগ।

৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫

কাঁউটাল বলেছেন: আহরণ বলেছেন: পুরো দেশটাই অভিশপ্ত। অশিক্ষিত, মূর্খ, অসৎ, ঘুষ, দূর্নীতি, ভেজাল এ ভরপুর ৯৫% মুসলমানের এই দেশটি। টাই স্যুট দাড়ি টুপি ....... সব চোর বাটপার। আক্ষেপ ভাইয়া।

জলবিদ্যুৎ ভাগ করার জন্য দক্ষিণ এশিয়া গ্রিড তৈরির আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
===============================================

সাউথ এশিয়া গ্রিডের নামে ভারতকে বৈদ্যুতিক করিডোর দিলে বাংলাদেশের উজানে পরিকল্পনাধীন অনেক বাঁধ নির্মানের জন্য ভারতের বিভিন্ন সংস্থা বিনিয়োগ যোগাড় করতে পারবে। এইজন্যই ভারতকে বৈদ্যুতিক করিডোর নির্মান করতে সাহায্য করা বাংলাদেশের জন্য আত্মঘাতী একটা সিদ্ধান্ত। সারা পৃথিবীতে প্রায় ১৫০ টি আন্ত সীমান্ত নদীর ৫৪ টিই বাংলাদেশ ভারতের সীমান্ত অতিক্রম করে প্রবাহিত। আন্তর্জাতিক আইনের কোন তোয়াক্কা না করে এই নদী গুলোর উপর ভারত একের পর এক বাঁধ নির্মান করে এক তরফা ভাবে পানি প্রত্যাহার, শুকনো মৌসুমে পানি আটকে রাখা, ভরা বর্ষায় বাংলাদেশকে না জানিয়ে পানি ছেড়ে দেওয়ার মাধ্যমে হঠাৎ বন্যায় ভাটি অঞ্চলকে ভাসিয়ে দেওয়া ইত্যাদি কাজকর্ম করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের উজানে যত বাঁধ ভারত তৈরী করবে এই কার্যক্রম আরও বাড়তে থাকবে।

ইউনুস আর হাসিনার মধ্যে পার্থক্য হইল, হাসিনা ওয়াজ এ ইনএফিসিয়েন্ট কিলার এন্ড ইউনুস ইজ মাচ মোর এফিসিয়েন্ট দ্যন হার।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২১

জ্যাকেল বলেছেন: দঃ এশিয়া গ্রিড বাস্তবায়ন করলে পানি বন্টন, বিদ্যুৎ পাওয়া, বন্যা নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে থাকা ইত্যাদি সুফল পাওয়া যাইবে ইহা চাদগাজীর মাতায় ঢুকবে না।

৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১২

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ১০০% অভিশপ্ত দল এরা। এখন মানুষ খারাপ কাজ করলে বলে তুই মানুষ না আম্লিগ!

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭

জ্যাকেল বলেছেন: এই ট্রেন্ড চালু হইয়াছে ২০১৮ সাল থেকে দেখতেছি। সঠিক।

৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মেঘনা বলেছেন: জ্যাকেল বলেছেন: হিন্দুদের চেটেপুটে খায় আপনার ফ্যাসিস্ট লীগ। হিন্দুদের এসেট দখলের রেকর্ড দুই/একটা অন্যান্য দলের আছে কিন্তু আওয়ামীলীগের আছে হাজার হাজার। দলীয় প্রশ্রয়ে উহারা হিন্দুদের জমি দখল করে, রিপাবলিক গং , পচা আলু, ইন্ডিয়ান মিডিয়া (র এর প্রপাগান্ডা মেশিন) প্রচার করে ইহা জামাত/বিএনপির কাজ।
লুটেরা ফ্যাসিস্ট অভিশপ্ত দল হইতেছে আওয়ামীলীগ।

আমার দল ফ্যাসিস্ট লীগ না।
বাকিটা আপনার সাথে সহমত।
তাহলে ফ্যাসিস্ট লীগ মুসলিম বিরোধী কিভাবে ?

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৬

জ্যাকেল বলেছেন: ফ্যাসিজমের টেমপ্লেটের সাথে খাপে খাপ আমি মিলিয়ে দিতে পারব যে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ একটি ফ্যাসিস্ট বাহিনী। এটা সবাই জানে, সবাই বলে, প্রতিষ্টিত জিনিস নিয়ে মত দ্বিমত করা আশ্চর্যজনক।

১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০১

জুল ভার্ন বলেছেন: আওয়ামী লীগ শুধু অভিশপ্ত দলই নয়, আওয়ামী লীগার ছাড়া বাংলাদেশের মানুষের জন্য আওয়ামী লীগ অভিশাপও বটে।

(আগের মন্তব্যটা ডিলিট করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি)

১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

জ্যাকেল বলেছেন: থেংকিউ! আমার ইন্টারপ্রেটেশন হইতেছে-

আওয়ামী লীগার ব্যতীত বাকি বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য আওয়ামী লীগ একখানা অভিশাপও বটে!

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

তানভির জুমার বলেছেন: একজন সুস্থ্য-জ্ঞান সম্পন্ন মানুষ কোনভাবেই আওয়ামীলিগ করতে পারে না। ভারত আর পশ্চিমকে খুশি করে ক্ষমতায় থাকতে আওয়ামীলিগ ইচ্ছামত ইসলাম ধর্ম আর এই দেশের মুসলমানদের নির্যাতন করেছে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫

জ্যাকেল বলেছেন: আপনার সাথে একমত। আওয়ামীলীগ একটি র এসেট, এটাও এখন আর লুকিয়ে নেই।

১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫১

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:


পৃথিবীতে পাপ বলে কিছু নেই।
প্রচলিত আইনের বাইরে কোন কাজ করাটা অন্যায়।
সেটা থেকে বিরত থাকাই প্রতিটি দায়িত্বশীল নাগরিকের কর্তব্য।

১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

জ্যাকেল বলেছেন: পৃথিবীটা আল্লাহর সৃষ্টি। তুই কে রে পাপ বলে কিছু নেই ডিক্লেয়ার করার?

আজ যেটা আইনে অবৈধ/পাপ কাল সেটা যদি বৈধ হতেই পারে, তখনই ত তর এই বাক্য নেতাইয়া পড়ে।

নপুংসক কুথাকার।

১৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৬

Ruhin বলেছেন: ||ঠিকই সে সমস্ত মাহফিল, ইসলামী চর্চা বন্ধ করে রেখেছিল উহার শাসনামলে|||

ভাই কি তখনকার সময়ের অন্য মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের অবস্থা জানেন? মিশর, সিরিয়া, ইরাকের মেয়েরা অধিকাংশরা তখন মিনি স্কার্ট, শর্ট ড্রেস , এমনকি বিকিনি ও পড়ত। ইরানে তো এগুলো আরো বেশি ছিল ১৯৭৯ এর আগে । ঐসব দেশে মেয়েদের পশ্চিমা পোশাকে উৎসাহিত করা হতো । ১৯২০ এর পর থেকেই,যার ফলে ১৯৫০ থেকেই মিশর, সিরিয়া, ইরাক, ইরানের মেয়েরা পশ্চিমা সংস্কৃতি ও সংক্ষিপ্ত পোশাকে অভ্যস্ত হয়ে যায়। তিউনিসিয়ায় তো ১৯৫৬ থেকে রোজা রাখলে,মাথায় কাপড় দিলে জরিমানা, গ্রেফতার করা হতো । বাংলাদেশের কোন মেয়ে তখন এরকম পশ্চিমা পোশাক পড়ত,সবাই তো শাড়িই পড়ত । আফগানিস্তানের কাবুল,মিশর,ইরান, ইরাকে তখন পশ্চিমা পোশাক ছাড়া মেয়েদের কাজে যোগ দেওয়া হতো না । আরো জানতে চাইলে ইউটিউবে সার্চ করতে পারেন Iran/Arab in 1960s . তখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় আরব লিডার যার জানাযায় ৫০ লাখ মানুষ হয়েছিলো,তার স্ত্রী ও মেয়ের পোশাক দেইখেন, অথচ মুজিবের পরিবারের সব মেয়েদের ড্রেস অনেক কনসার্ভেটিভ ছিল , যারে মানুষরা তথাকথিত স্যাকুলার বলে । ইরাকে রাজা ফয়সাল, প্রেসিডেন্ট কাশেম, সাদ্দামের জীবনযাপন ও তাদের পরিবারের মেয়েদের ড্রেস দে‌ইখেন । এমনকি সিরিয়া, জর্দানের লিডারদের স্ত্রী,মেয়েদের ড্রেস শর্ট ছিল । আর বাংলাদেশে কোন ধরনের ইসলাম চর্চা বন্ধ ছিল? ওয়াজ মাহফিল ইসলামিক চর্চা? তখনকার সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সব উন্নত দেশেই এসব ওয়াজ মাহফিল নিষিদ্ধ ছিল এবং এখনো বাংলাদেশের মতো মধ্যপ্রাচ্যের কোথাও এত ঘন ঘন ওয়াজ মাহফিল হয়না । তাই ৭০ দশকে উন্নত দেশগুলো যেমন মিশর,ইরান,ইরাক, সিরিয়া যে পলিসি গ্রহণ করেছিল,শেখ মুজিব‌ও সেটার দিকে অগ্রসর হয়েছিল, কিন্তু তিনি তাদের মতো জোড় করে পশ্চিমা সংস্কৃতি চাপিয়ে দেন নি। কোনোকিছুই বন্ধ রাখেননি শুধু ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করছেন। বাংলাদেশের মেয়েরা‌ও ১৯৫০,৬০,৭০ দশকে মধ্যপ্রাচ্যের ও আরবের মেয়েদের মতো মিনি স্কার্ট, শর্ট ড্রেস, বিকিনি পড়া তো দূরে থাক, তা কল্পনা করতেও অস্বস্তি বোধ করত । অধিকাংশ বাংলাদেশী মেয়েরাই সাংস্কৃতিক পোশাক শাড়ি পড়ত আর ঐসব দেশের মতো বাংলাদেশেও প্রশাসনিকভাবে পশ্চিমা ড্রেস ও কালচারে উৎসাহিত করা হয় নি।

তাই শেখ মুজিব যে স্যাকুলারিজম পলিসি গ্রহণ করেছে,তা তখনকার মুসলিম বিশ্বের অবস্থা অনুযায়ী একেবারে স্বাভাবিক ছিল। সে স্যাকুলারিজম নামে দিলেও ঐসব দেশের মতো কট্টর স্যাকুলার ছিলনা এবং বাংলাদেশের উপর চাপিয়ে দেয়নি ।
বাংলাদেশের কোনো দল‌ই স্যাকুলার না ।

১৯৪০,৫০,৬০,৭০,৮০ দশকে ইরাক, ইরান, সিরিয়া,মিশর কেমন ছিল সেখানের সমাজ ও মেয়েদের‌ ড্রেস কেমন ছিল, তা জানতে চাইলে এ নিয়ে ইউটিউব,গুগল সার্চ করুন অথবা তাদের দেশের মানুষের সাথে কথা বলেই জানুন । আর এ তিনটা দেশ‌ই ছিল তখনকার সময়ে সবচেয়ে উন্নত, সমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ও এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে একটি। আর তখনকার সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ ছিল মিশর,ইরাক। তাই শেখ মুজিব হয়তো তাদেরকে‌ই কিছুটা অনুসরণ করতে চাইছে , কিন্তু যেহেতু দেশের অধিকাংশ মানুষ রক্ষনশীল ও দরিদ্র,তাই তারা এটা কখনোই মেনে নেয়নি। কিন্তু তার পলিসি কখনোই তাদের মতো কট্টর স্যাকুলার ও পশ্চিমা কালচার ভিত্তিক ছিলনা। এজন্য‌ই যেখানে ১৯৫০-৭০ দশকে মধ্যপ্রাচ্য ও আরবের মেয়েরা বিশেষ করে ইরাক, সিরিয়া মিশর,ইরান, লেবাননের মেয়েরা দেদারসে ও কমফোর্টেবলি মিনি স্কার্ট, সংক্ষিপ্ত পোশাক,সিডুকটিভ পোশাক পড়ে রাস্তায় চলতে , বীচে বিকিনি পড়ত , সেখানে বাংলাদেশের মেয়েরা তাদের মতো এসব পোশাকের কথা দূরে থাক , উড়না ছাড়া বাইরে যাওয়ার কথা কল্পনা করতে পারত না । অথচ ইরাক, সিরিয়া, মিশর,ইরান এগুলো ছিল ইসলামিক বিশ্ব ও ইতিহাসের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ , যেখানে বাংলাদেশী মুসলিম বাস করতো আগে হিন্দুদের সাথে সংখ্যালঘু হিসেবে (১৯৪৭ এর আগে) ।

১৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫

Ruhin বলেছেন: মিশরের গামাল আব্দুল নাসের,যে কট্টর স্যাকুলার ছিলেন ও আরব জাতীয়তাবাদ ছিলেন,তার স্ত্রী , মেয়েরা শর্ট ড্রেস মিনি স্কার্ট পড়ত সবসময়। অনেক মুসলিম ব্রাদারহুড সদস্যদের তিনি মেরেছেন। অথচ তার জানাযায় মানুষ হয়েছিল ৫০ লাখের মতো ,অন্য আরব দেশের মানুষরাও রাস্তায় জড়ো হয়েছিল । এদিকে মুজিব তার থেকে অনেক বেশি ইসলামিক হলেও,তার স্ত্রী, সন্তান কেউই পশ্চিমা পোশাক পড়ত না ,বরং সাংস্কৃতিক ও রক্ষনশীল পোশাক পড়ত,অথচ যে সৌদি বাদশাহ শেখ মুজিবকে বলছিল ইসলামিক রাষ্ট্র বানাতে, তার নিজের স্ত্রী ও পশ্চিমা পোশাক পড়ত। অথচ শেখ মুজিবের জানাযায় বলে ২০ জন‌ও হয়না। হায়রে নিয়তি, শেখ মুজিব মিশরে থাকলে তিনি মিশরীয় দের কাছ থেকে " ইসলামপন্থী" হিসেবে পরিচিত পেতেন । এমনকি গাদ্দাফি‌ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতি পছন্দ করতো না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.