![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর স্থান হচ্ছে বান্দরবান আর আমি একজন পরিব্রাজক।
আগের পর্ব
পরের পর্ব
অন্য পর্বগুলি
মানালি থেকে লাদাখ যাবার এই পথের কিছুদূর পরপরই আর্মি ক্যাম্প আছে। টিনের কতোগুলো ঘর যেগুলো লাল-সবুজ রঙ করা। এমন রঙ কেন তা কে জানে! আর এইসব ক্যাম্পের সামনে দিয়ে চলে যাওয়া রাস্তায় পাশে ছোট ছোট পাথর লাইন দিয়ে রাখা, এই পাথরগুলো সব সাদা রঙ করা। পরে বুঝেছিলাম যে এই সাদা রঙের পাথরগুলোতে রাতের বেলা কোন গাড়ির হেডলাইটের আলো পড়লে জ্বলজ্বল করে। মনে হয় যেন লাইট জ্বলছে। একদম কোন এয়ারপোর্টের রানওয়ের মতো। অথচ কোন বিদ্যুৎ খরচ নেই। আলো উৎপাদন হচ্ছে পাথরে শুধু রেডিয়াম রঙ করার মাধ্যমেই।
এটা আমি ভারতের অন্য জায়গাতেও দেখেছি। আমি যেবার দার্জিলিং গিয়েছিলাম, ওখান থেকে মিরিক হয়ে আসতে গিয়ে বেশ রাত হয়ে গিয়েছিলো। শিলিগুড়ির হাইওয়েতে দেখি এই সাদা আর বিভিন্ন রঙের স্টীকার লাগানো। গাড়ির হেডলাইটের আলো পড়ে সেগুলো এতো ঝকমক করে জ্বলজ্বল করে জ্বলছে যে বলার নয়। রাস্তার প্রতিটি লেন এই স্টীকার দিয়ে মার্ক করা ছিলো, রেল লাইনের মতো সমান্তরাল ভাবে। ব্যাপারটা রাতে গাড়ি চালানোর জন্য খুবই নিরাপত্তামূলক। আর ব্যাপারটা দেখতেও খুব মনোহর। মনে হয়েছিলো রাতের বেলা প্লেনে করে কোন বিমানবন্দরের আলো ঝলমলে রানওয়েতে ল্যান্ড করছি। আমাদের দেশের রাস্তাগুলোতে এরকম করে না কেন তা কে জানে। অথবা হয়তো আছে, কিন্তু আমার চোখে পড়েনি। কিন্তু এই কাজে খরচ তো বেশি পড়ার কথা নয়। শুধুই রেডিয়াম স্টীকার লাগানো। কিন্তু এই সামান্য স্টীকার রাতের বেলা গাড়ির দুর্ঘটনা একেবারেই কমিয়ে দেবে। গাড়ির হেডলাইটের আলোতেই এই স্টীকারগুলো আলো হয়ে জ্বলে উঠে পথ দেখাবে। কোন বৈদ্যুতিক বাতির দরকার নেই, একেবারে মাছের তেলে মাছ ভাজা।
ঘন্টাখানেক পর বরফের রাজ্যে প্রবেশ করলাম। প্রথমে পাহাড়ের গায়ে অল্প অল্প বরফ লেগে ছিলো। তারপর বরফের পরিমাণ বাড়তে লাগলো।
আর তার কিছুক্ষণের মধ্যেই শুধু বরফ আর বরফ। পাহাড় বেয়ে পথ উঠে চলেছে।
আর সে পথ বেয়ে শুধু উঠছি তো উঠছি তো উঠেই চলেছি। ফেলে আসা পথটাকে পায়ের নীচে দেখতে পাচ্ছি। সাদা বরফের মাঝে সেটা কালো ফিতের মতো লাগছে। দূর থেকে এই পথে চলাচলকারী উপরের রাস্তার আর নীচের রাস্তার বড় বড় লরীগুলোকে যে কি হাস্যকর দেখাচ্ছে! ব্যাপারটা ক্যামেরার ছবিতে একেবারেই ধরা পড়ছে না। এই ব্যাপারটা নিজে উপস্থিত না থাকলে কখনোই বর্ণনা দিয়ে অন্য কাউকে বোঝানো সম্ভব না।
গাড়ি চলাচলের জন্য রাস্তার বরফটুকু মেশিন দিয়ে পরিষ্কার করে রাখা হয়েছে। বরফের ঐজ্বল্য এতো বেশি যে চোখ ধাধিয়ে যাচ্ছে। দুপাশে ঝা চকচকে সাদা বরফ, আর মনের মধ্যে কেমন যেন এক ফুরফুরে অনুভূতি। বরফের পথ দিয়ে উঠছি তো উঠছিই।
শেষ পর্যন্ত এসে পৌছালাম বারলাচালা পাসের চূড়ায়। উচ্চতা ১৬,৫০০ ফিট। আলী ভাই গাড়ি থামালেন।
দরজা খুলে গাড়ি থেকে নামলাম। জীবনে প্রথমবার দাড়ালাম প্রাকৃতিক বরফের উপর। আর সঙ্গে সঙ্গে হুড়মুড় করে দেবে গেলাম। হি হি। আমি তো প্রথমে ভয়ই পেয়ে গিয়েছিলাম। আসলে এই বরফগুলো খুব পলকা থাকে তো এজন্য ভার চাপলে এগুলো দেবে যায়।
আলী ভাই আমাকে একটা বরফের সিংহাসনে বসিয়ে কতগুলো ছবি তুলে দিলেন। তিনি আমার বেশ কতোগুলি ছবি তুলে দিয়েছিলেন। পরে ছবিগুলো দেখে মনে হয়েছিলো তিনি একজন জাত ফটোগ্রাফার।
তিনি আমার যে কয়টি ছবি তুলেছিলেন সবগুলোরই মান প্রচন্ড ভালো হয়েছে। এখন মাঝে মাঝে আমার ছবিগুলোর দিকে তাকাই আর আফসোস করি, ইশ আমি যদি আমার ছবিগুলোর মতো সুন্দর হতে পারতাম!
বরফের উপর যতোটা ভেবেছিলাম ততোটা ঠান্ডা লাগেনি। তাছাড়া বাতাসও ছিলো না ততোটা। বরঞ্চ রোথাং পাসে প্রচন্ড ঠান্ডা ছিলো।
বেশ কিছুক্ষণ চারপাশটা দেখে আবার গাড়িতে উঠলাম। আলী ভাই গাড়ি চালানো শুরু করলেন। পথ এবার নীচের দিকে নামা শুরু করলো।
এইখানে একটা জলাশয় দেখলাম। হতে পারে সেটা কোন নদী অথবা কোন হ্রদ। তবে এর পানি জমে বরফ হয়ে গেছে। মাঝে মাঝে শুধু বরফের মাঝে কালো রঙের পানির আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
বরফের পরিমান আস্তে আস্তে কমতে লাগলো। বারলাচালা পাস ছেড়ে এবার আমরা অন্য পাহাড়ে চড়া শুরু করলাম।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১২
সারাফাত রাজ বলেছেন: ভাইরে, এখনো অলঙ্করণের কাজ চলছে। সব ছবি দেয়া এখনো শেষ করে উঠতে পারিনি।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
হে হে হে আমি তাই তো কই পোষ্টের শেষের দিকের বর্ণনার সাথে ছবির মিল পাইনা কেন? আপনার ছবি গুলা কৈ গেলো? রিফ্রেশ দিয়ে দেখি আপনার ছবি যোগ করেছেন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
সারাফাত রাজ বলেছেন: এবার দেখেন। মোটামুটি শেষ হয়েছে।
পোস্টটা বেশি বড় হয়ে যাচ্ছিলো, এজন্য কিছু লেখা আর ছবি কমিয়ে দিয়েছি।
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! দারুন সব ছবি!! এবার বর্ণনা কম হয়েছে। বাট খুব ভালো লাগছে আপনার এই সিরিজটা।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫২
সারাফাত রাজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
বর্ণনা অনেক ছিলো। কিন্তু পোস্টটা সম্পন্ন করার পরে দেখি ছবি দেবার কারণে অনেক বড় হয়ে গেছে, এজন্য কিছু অংশ ডিলিট করে দিয়েছি। ডিলিট করা অংশটুকু তাড়াতাড়িই দেব, ওটাতে ছবির পরিমাণ কম থাকবে।
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০১
আরজু পনি বলেছেন:
সিঙ্গেল থাকা অবস্থায় এই পোস্ট পেলে সুযোগটা নিয়ে নিতাম হয়তো।
এখন দশ দিক সামলে সময় বের করাই মুশকিল
বরফের সিংহাসনের ছবি দেখে মনটা কেমন ব্যাকুল হয়ে উঠলো।
আর এত্তাগুলো ছবি যোগ সাথে বর্ণনা...আপনার ধৈর্যের প্রশংসা না করে পারছি না।
অসাধারণ !
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
সারাফাত রাজ বলেছেন: এই গরমে বরফের সিংহাসন দেখে আমার নিজেরও কেমন যেন মন আকুলি বিকুলি করছে।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, কালকে সকালে এই ছবিগুলো এড করতে আমার এক ঘণ্টারও বেশি লেগেছে। বরফের ছবিগুলো দেবার সময় আমি এতোটা বিভোর হয়ে ছিলাম যে কাল আমার একটুও গরম লাগেনি। প্রচন্ড রোদের মধ্যে কাল দুপুরে আমি নয়াপল্টন, পল্টন, গুলিস্তান আর মতিঝিল এলাকায় প্রায় তিন ঘণ্টা হেঁটেছি, অথচ আমার মন পড়েছিলো এই বরফের মধ্যে।
দশ দিক সামলানোর কি দরকার!!!! দরকার হয় দশদিককে নিয়ে একসাথে বেড়িয়ে আসুন
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০১
মিখু বলেছেন: কম খরচে কি আমাদের নেওয়া যাবে.?
নেওয় গেলে কিভাবে যোগাযোগ করব আপনার সাথে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬
সারাফাত রাজ বলেছেন: আমার দ্বার সবার জন্য উন্মুক্ত
আমার ফেসবুকে নক করতে পারেন।
৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
spLendid!
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০১
সারাফাত রাজ বলেছেন:
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২১
রঞ্জন সরকার জন বলেছেন: আপনার লেখায় বর্ণনা সাধারণত আরো বেশী প্রাণবন্ত হয়। কিন্তু এই পর্বে ছবি বেশী দিয়েছেন। অন্য পর্ব গুলোর সাথে তুলনা করলে একটু পানসে লেগেছে। এর মূল কারণ আপনি নিজেই আগের লেখাগুলো দিয়ে আপনার মানদণ্ড উপরে নিয়ে গেছেন। যাক ছবিগুলো দেখে মন ভরে গেল। পোস্টে প্লাস।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
সারাফাত রাজ বলেছেন: এর পরের পর্ব থেকে ছবি কমিয়ে দেব ভাবছি, আসলেই ছবি বেশি হয়ে গেছে।
আবার কিছু পর্ব হবে একদম ছবি ছাড়া, কারণ মাঝে কয়েকদিন আমি কোন ছবিই তুলিনি।
ভাই, লেখালেখি অনেকটা বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের মতো। শুধুই ওঠানামা
আসলে হয়েছে কি, এই পর্বটায় ছবি বেশি হবার কারণে লেখা কিছুটা কমিয়ে দিয়েছি। পরবর্তী পর্বের সাথে সেটা এড করে দেব। পরের পর্বটায় ছবি কিছুটা কম থাকবে।
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রিয় তালিকায় রাখলাম পরে পড়ব
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
সারাফাত রাজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর সব ছবি !
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
সারাফাত রাজ বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ ছবি। ধন্যবাদ
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
সারাফাত রাজ বলেছেন: প্রামানিক ভাই, আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৬
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: নীল আর শুভ্রতার মাখামাখি, অপূর্ব ।
জুন মাসের সময় তোলা মনে হয় ছবিগুলো ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১১
সারাফাত রাজ বলেছেন: বাহ । ভালো বলেছেন
ছবিগুলো সেপ্টেম্বরের শেষে তোলা।
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৪
খালি বালতিফারখালি বালতি বলেছেন: মির্জা বাড়ির বউড়া নামে এক বেশরম মাল্টির কারণে বেলের শরবত, শরণার্থী, আখের রস তিনটা নিক ব্যান হয়েছে আমার। তবুও আমি অগ্নিসারথির হয়ে চিকা মারা থামাব না। এখনকার অবস্হা দেখেন
জার্মান প্রবাসেঃ ১৬৪৬
অগ্নি সারথির ব্লগঃ ৩০৭
ইস্টিশন ব্লগঃ ১৯৫
প্রবীর বিধানের ব্লগঃ ৬১
ইতুর ব্লগঃ ৩২
আপনাদের বুঝা উচিত আপনাদের কম ভোট দেয়ার কারণে অন্যরা সুযোগ নিচ্ছে। জার্মান প্রবাসে ওয়েব সাইটটি টাকা দিয়ে ইন্টারনেটে ভোট কিনছে, ওদের প্রতিযোগিতা থেকে বহিঃস্কার করা উচিত। জার্মান প্রবাসে ব্লগ জার্মানীতে একটা চাকচিক্যময় জীবনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে চলা ব্যবসায়ি এজেন্সি ছাড়া কিছু না। সেখানে অগ্নি সারথি এই ব্লগের শতাব্দির সেরা ব্লগার। সেখানে আমার ভরষা শুধু নিজেদের ব্যাক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট টি যেখানে বন্ধু মাত্র ১০২৪ জন। আর কিছু সহব্লগার।
মাননীয় জুরি বোর্ডের প্রতি আমার আকুল আবেদন, শুধু আমাকে আর ইতুর ব্লগকে বিবেচনা করতে, বাকিরা সব কয়টা ভন্ড। একজন ব্লগার শুধু ব্যাক্তি তথা ইউজার একজন আর একটি ব্লগ হল কয়েক হাজার ব্লগারের সমন্বিত রুপ। আর বিষয়টা যেহেতু যোগ্যতার চেয়ে যোগাযোগের এর সেহেতু আমাকে জয়যুক্ত করা হোউক। একজন ব্লগার কখনোই পুরো একটা ব্লগের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে টিকে থাকতে পারেনা। আশা করি আপনারাও বিষয়টা নিয়ে ভাববেন এবং আমাকে ব্লগে রেসিডেন হিসাবে নিয়োগ দেবেন।
নববর্ষের উৎসবে যাওয়ার আগে পরে আমাকে দুইটা করে ভোট দিয়ে যান, আমি জিতলে সামু জিতবে।
১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৯
এস বি সুমন বলেছেন: সুন্দর ছবি গুলো
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
সারাফাত রাজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২২
মিখু বলেছেন: ফেসবুকের লিংক দেন,
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:২২
সারাফাত রাজ বলেছেন: sarafat raj
১৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৪
ইভ।ন বলেছেন: অনেক দিন অপেক্ষা করা লাগে পরবর্তী post এর জন্য । সময়টা কমিয়ে আনা যায় না । আপনার লেখার প্রশংসা না করে পারছি না। খুব ভাল লিখছেন । সর্বমোট কত টাকা খরচ হয়েছিল আপনার এই ট্যুর এ ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
সারাফাত রাজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। লেখাগুলো তাড়াতাড়ি দেবার চেষ্টা করবো। খরচ কতো হয়েছিলো এখনো হিসাব করা হয়নি। তবে সমস্যা হচ্ছে আমি যে কাগজটাতে খরচের হিসাব লিখে রেখেছিলাম সেটা খুঁজে পাচ্ছি না, এমনকি আমার ভার্সিটি কার্ড পর্যন্ত। এই বিষয়টা নিয়ে আমি খুবই যন্ত্রণায় আছি।
১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৭
আমি গাডডুর বাপ বলেছেন: ভাই সেই হয়ছ.........
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
সারাফাত রাজ বলেছেন: .......।
১৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
রুবাইয়াত শোভন বলেছেন: খালি বরফ আর বরফ, আমি পেলাম ধুলা আর বালু সাথে রোদের তাপ, আসলে ভাই ভাগ্য লাগে। আপনি অনেক ভাগ্যবান।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭
সারাফাত রাজ বলেছেন: সবই আল্লাহর রহমত।
তবে ভাই, আপনারাও অনেক কিছু দেখেছেন যেগুলো দেখার সৌভাগ্য আমার হয় নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:০৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

যত গুলা ছবি যোগ করেছেন এইগুলা একলগে এনিমেশন করলে পুরা পূর্ণ দৈর্ঘ্য ছায়াছবি হইয়া যাইবো। তয় ধৈর্য ধরে এত গুলা ছবি যোগ করার জন্য আপনকে একটা নোবেল পুরষ্কার দেওয়া যেতেই পারে