![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বরাবরই আমার কাছে পুলিশ কে ভাল লাগে না। তাদের অনেক কর্ম কান্ড এর প্রতি আমার বিরাগ আছে .
যাই হোক আজ সকালে বনানী মোড়ে(কাকলী মোড় ) যা দেখলাম, তাতে পুলিশের যে মানুষ না তা আবার প্রমান পেলাম!
সকালে কাকলী মোড়ে এক সাইকেল চালক সাইড দিয়ে রং সাইড দিয়ে আসতেছিল এবং ভুলক্রমে বা যে ভাবেই হোক এক পুলিশ গায়ে ধাক্কা লাগে আর তাতে ঐ পুলিশ সাইকেল চলককে সজোরে ১/২ চড় মারে, আর বেচার সাইকেল চালক তো হতবাক! বারবার শুধু বাথায় গালে হাত বুলায়. ব্যাপারটা আমার কাছে খুবই খারাপ লেগেছে ,,যদিও সাইকেল চালক ভুল করেছে তবে পুলিশের এমন আচরণ করা ঠিক হয়েছে!
২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
সত্যের অন্বেষণকারী বলেছেন: এদের কি মানবতা বলতেই কিছুই নাই!
৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
নতুন বলেছেন: পুলিশের চাকুরীতে জয়েন করার পরে কিভাবে জনগনের সাথে ব্যবহার করতে হবে তার কি কোন ট্রেনিং দেওয়া হয়?
-- হয়না
যেটা হয় তা হলো কিভাবে জনগন রাস্তায় নামলে ছত্রভঙ্গ করা হয় তার শিক্ষা।
আমি যেমন হোটেল ইন্ড্রাস্টিতে কামলা দেই<<< আমরা সবসময়ই আমাদের স্টাফদের কিভাবে গেস্টদের সাথে ভাল ব্যবহার করতে হবে তার ট্রেনিং দেই। তারা গেস্টের সাথে খারাপ আচরক করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্তা নেই। তাই গেস্টের সাথে বাজে ব্যবহারের ঘটনা খুবই কম।
পুলিশকে রাজনিতিক ভাবে ব্যববহার বন্ধ করতে হবে। এবং জনগনের প্রতি ভাল ব্যববহারের শিক্ষা দিতে হবে। তবে পুলিশও ভাল হবে।
তবে আমাদের সামনের ১০০ বছরে হবে কিনা সন্দেহ
আরেকটা জিনিস সব পুলিশ কি কিন্তু খারাপ না। Click This Link
এই পুলিশ নিজে ড্রেনের মধ্যে ঝাপিয়ে পড়ে এই শিশুটিকে উদ্ধার করেছে। ছবি দেখুন এবং চিন্তা করুন সমাজে শিক্ষিত কোট/টাই পড়া কয়জন ভদ্রলোক শিশুটিকে বাচাতে এই কাজ করবে?
৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯
নতুন বলেছেন: Click This Link
ফেসবুক পেজের লিংক: খবর এবং আরো ছবি আছে।
৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩
কিচ বলেছেন: যে পুলিশটি থাপ্পড় দিয়েছে তাকে সহৃদয় এবং মহানুভব ব্যক্তি বলা যায়। আর যিনি চড় খেয়ে হজম করেছেন তিনিও বেশ চালাক। সাইকেল চালক রং সা্ইডে গিয়ে অন্যায় করেছেন তাই তিনি চড় খেয়েছেন। মোটরযান আইনে তার কোন শাস্তির বিধান নেই, কারণ তার গাড়িতে মোটরই নেই। চড় খেয়ে হজম না করলে তার কপালে ভোগান্তি বাড়ত। পুলিশের সাথে তর্কে জড়ালে থানা হাজতে ঢুকতে হতো, আর তার নিরীহ সাইকেলটা রাতারাতি সাইকেল বোমায় রুপান্তরিত হত । সকাল হতেই মিডিয়ার কল্যাণে মানুষ জানতো সাইকেল বোমাসহ জঙ্গি গ্রেপ্তারের আরেক কল্প কাহিনী। ট্রাফিক পুলিশটি ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য এজন্য যে, তিনি সেরকম কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে হিরো হওয়ার সুযোগ না নিয়ে চপেটাঘাত করেই মনের ঝাল মিটিয়েছেন। আশা করি লেখক এবং যারা মন্তব্যটা পড়বেন সবাই পুলিশ নামের মানুষটাকে মনে মনে একটা ধন্যবাদ দেবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: পুলিশ মানুষ ঠিকিই আবার কিছু আছে নাম্বার 1 জানোয়ারের বাচ্চা যারা নাকি ক্ষমতার অপব্যায় করে ।