![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ নাকি পরিবহন এর ভাড়া বাড়ার ঘোষনা আসতে পারে. প্রথম আলোয় প্রতিবেন পরে আমার তো মাথায় হাত ,আমাদের দেশে (শহরে) যে সব বাস চলাচল করে তা নাকি ২০ ভাগ খালি থাকে! আবার নাকি প্রতিটি বাসের জন্য ৭ জন স্টাফ থাকে. ! বাড়ছে সিএনজির দাম মাত্র ৫টাকা আর ভাড়া বাড়ানো প্রস্তাব করা হয়েছে -প্রতি কিলোমিটারে ১৫ পয়সা করে . এমনিতে আগে যে রেট এ ভাড়া ছিল তাও বেশী ছিল তবুও এবার নাকি ভাড়া বাড়ানো হবো ! এটা কি মামুর বাড়ীর আপদার! আর সরকার সে কি করবে. পরিবহন সেক্টরের নেতা তো আবার মন্ত্রী!।
ব্যয় বিশ্লেষণে গোঁজামিল: বিআরটিএর সূত্র বলেছে, রূপান্তরিত নয়, সিএনজিচালিত হিসেবেই তৈরি এমন নতুন বাসের ব্যয় বিশ্লেষণ করে ভাড়া বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। কিন্তু ঢাকা ও চট্টগ্রামে চলাচলরত বাস-মিনিবাসের বেশির ভাগই ডিজেল থেকে সিএনজিতে রূপান্তর করা।
বিশ্লেষণে বড় বাস কেনা, ব্যাংক সুদ, নিবন্ধন খরচসহ মালিকের মোট বিনিয়োগ ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে ৪৭ লাখ টাকা। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে এত দামি বাস চলাচল করতে দেখা যায় না। এ ছাড়া ঢাকায় গত দুই বছরে নতুন বাস নেমেছে খুব কম।
বাসে ৮০ শতাংশ গড় বোঝাই (যত আসন পূর্ণ হয়ে চলে) ধরে ভাড়া প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে বাস্তবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরে সব সময় আসন পূর্ণ হওয়ার পরও যাত্রীরা দাঁড়িয়ে ভ্রমণ করেন। অফিস শুরু ও ছুটির সময় বাসে যাত্রী থাকে গাদাগাদি।
বিআরটিএর সূত্র বলেছে, বাসে যাত্রী বোঝাইয়ের হারের ওপর ভাড়া অনেকাংশে নির্ভরশীল। গড় বোঝাই ৯০ শতাংশ হলে কিলোমিটার-প্রতি ভাড়া কমে যায় ২০ পয়সা। এতে ভাড়া হবে বিদ্যমান ভাড়ার চেয়েও কম।
প্রতিটি বাসে একজন চালক, তিনজন সহযোগী ও তিনজন তত্ত্বাবধায়ক চাকরি করে ধরে নিয়ে ভাড়া ঠিক করা হয়েছে। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে চালকের সঙ্গে একজন সহকারী ও একজন তত্ত্বাবধায়কই দায়িত্ব পালন করেন। এই খাতে দৈনিক ব্যয় ধরা হয়েছে দুই হাজার টাকা। এর জন্য প্রতি কিলোমিটারে যাত্রীর ভাড়া পড়েছে ৩০ পয়সা। যাত্রী অধিকার নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিরা এই হিসাবকে বলছেন ‘গোঁজামিল’।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঢাকা ও চট্টগ্রামে বাসে উঠে একটা আসন পাওয়া মানে এক খণ্ড জমি পাওয়ার মতো বিষয়। সেখানে কীভাবে ২০ শতাংশ আসন ফাঁকা থাকে? বিশ্লেষণে অনেক আজগুবি ব্যয় ঢুকে গেছে।’ তিনি বলেন, বাসে নির্ধারিত আসনের চেয়ে বেশি আসন সংযোজন করা হয়েছে। ফলে বসে পা মেলা যায় না, বসতে হয় চাপাচাপি করে। দাঁড়িয়ে থাকতে হয় গাদাগাদি করে। আসন ছেঁড়া, ময়লা। বাসও লক্কড়-ঝক্কড়। ঠিকভাবে ব্যয় বিশ্লেষণ করলে ভাড়া বর্তমানের চেয়েও কমবে। (সুত্র: প্রথম আলো)
কেন দেশে যে আছি আল্লাহই জানেন!
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/627526/à¦à¦¾à§à¦¾-বà§à¦¦à§à¦§à¦¿à¦°-পà§à¦°à¦¸à§à¦¤à¦¾à¦¬à§-âà¦
যà§à§à¦à§à¦¤à¦¿à¦â-বà§à¦¯à§#comments
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১২
সত্যের অন্বেষণকারী বলেছেন: ভাই নিজেরাই সব ,কেউ কি দেখার নাই.
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গাঁজা খাইয়া কি হিসাবে বসে নাকি!!!
চলমান বাস্তবতা আর তাদের পূথিগত হিসাবের গোজামিল দিয়ে আর কত আমজনতার কষ্ট বাড়াবে চেতনার! অনির্বাচিত সরকার!!