![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আচ্ছা স্রষ্টা কি পূর্বেই ভাগ্য লিগে রাখেন ? না আপনি বা আপনার কর্ম সর্ম্পকে ,স্রষ্টা তার ক্ষমতা দ্বারা পূর্বেই জানে এবং লিখে রাখেন? যদি স্রষ্টা কারো ভাগ্য পূর্বেই নির্ধারন করেন, তবে আপনি যদি খারাপ কর্ম করেন তার ভাগিদার তো আপনি হওয়ার কথা নয়। তবে আপনি আপনার ইবাদত দ্বারা , স্রষ্টাকে খুশির মাধ্যমে আপনার খারাপ কর্ম দূর করতে পারেণ
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১
সত্যের অন্বেষণকারী বলেছেন: ধন্যবাদ শাহাদাৎ ভাই,, আমি আপনার সাথে একমত তবে আমি বলতে চেয়েছি যে , যদি ভাগ্যে কোন খারাপ কিছু থাকে তা (বিপদ, আপদ, দরিদ্রতা,রোগ শোক ইত্যাদি) তা আপনি আল্লাহকে রাজি খুশি করে মোচন করতে পারেন। আর আমার পোষ্টের মর্ম কথা হল যে,কারো ভাগ্য আল্লাহ লিগে দেন না।(একান্ত আমার মত)
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫
আতিক রহমান (স্বপ্ন) বলেছেন: মানুষ সৃষ্টির পূর্বেই আল্লাহ তার তকদির লিখে দিয়েছেন। ব্যাপারটা এমন নয় যে আপনি খারাপ কাজ করেন এজন্য যে আল্লাহ আপনার ভাগ্য আগেই লিখে দিয়েছেন। আর এতে আপনার কোন দোষ নেই।
আল্লাহ অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যত সবকিছুই জানেন। তাই তিনি এটাও জানেন যে আপনি ভবিষ্যতে কি করবেন। আর জানেন বলেই আগে থেকেই লিখে রেখেছেন।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২
সত্যের অন্বেষণকারী বলেছেন: জ্বি এটাই ঠিক, মানুষ হল কম্পিউটার গেম এর মত। প্রোগ্রামার গেম তৈরী করে দিছে এখন যে খেলবে তার মত ফল পাবে তবে প্রোগ্রামার এর কাছে অনেক ক্ষমতা আছে তা খেলোয়ার এর কাছে নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ তার ভাগ্য নিজে গড়ে। এতে কোন সন্দেহ থাকার কথা নাই। ছোট কালে আমরা বইয়ে পড়েছি “পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবি কাঠি”
আপনি ভালো করবেন তার ফল আপনি ভোগ করবেন আবার খারাপ করবেন তারও ফল ভোগ করবেন।
তবে আপনি আপনার ইবাদত দ্বারা , স্রষ্টাকে খুশির মাধ্যমে আপনার খারাপ কর্ম দূর করতে পারেণ
না ইবাদত দ্বারা সব পাপ দূরা করা সম্ভব না। খোদা সম্পর্কযুক্ত যে সমস্ত পাপ (রোজা, নামাজ গাফেল হওয়া) সেগুলো চাইলে আল্লাহ্ আপনাকে ক্ষমা করে দিতে পারে কিন্তু মানুষের সম্পর্কযুক্ত যে সমস্ত পাপ (অন্যের সম্পদ মেরে খাওয়া) সে সমস্ত পাপ আল্লাহ্ মাফ করবেন না যতক্ষণ পর্যন্ত না নির্যাতিত ব্যক্তি আপনাকে মাফ করে।
প্রকৃতিতে মৌলিক কোন কিছু সংঘটিত করার শক্তি বা সামর্থ মানুষের নেই (যৌগিক যা ইচ্ছা করতে পারে), কিন্তু মানুষকে তার ভাগ্য গড়ার সামর্থ দেয়া হয়েছে। সেটি ব্যক্তিগত হোক কিংবা সামাজিক হোক, মানুষ তার ভবিষ্যত বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সামর্থবান।
সূরা রা’দের ১১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন-
"মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোন সম্প্রদায়ের অবস্থা পরিবর্তন করেন না যতক্ষণ না তারা নিজ অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোন সম্প্রদায় সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন তবে তা রদ করার কেউ নেই। এবং তিনি ব্যতীত তাদের কোন অভিভাবক নেই।" (১৩:১১)