![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অামি একজন সাধারন পাবিলক মানে ধুম পাবলিক!!
নিজস্ব প্রতিবেদক
নতুন বার্তা ডটকম
ঢাকা: প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, “বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন এখনই বাতিল হচ্ছে না।”
বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনের রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক শুরু হয়
তিনি বলেন, “জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল অনেক সময়ের ব্যাপার।আমরা সেটা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।তবে সরকার যদি সিদ্ধান্ত নেয় নিবন্ধন বাতিল করবে। সেক্ষেত্রে আইন অনুয়ায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।”
বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদসহ অন্যান্য কমিশনাররা অংশ নেয়।
এদিকে বুধবার নির্বাচন কমিশনার মো. জাবেদ আলী কমিশন সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেছিলেন, জামায়াতের গঠনতন্ত্র পর্যালোচনা বৃহস্পতিবার বসছে কমিশন।
তিনি বলেছেন, “সংবিধান ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ধারা বৃহস্পতিবার পর্যালোচনা করা হবে।”
তিনি বলেন, “জামায়াতকে অনেক সময় দেয়া হয়েছে; সময় দেয়ারও একটা সীমা আছে। ইসির নির্দেশে জামায়াত যে গঠনতন্ত্র দিয়েছে তাতে কোন কোন ধারা আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক তা চিহ্নিত করতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি ) আইন শাখাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।”
কমিশনার বলেন, “সংবিধানের ৭, ৩৮ ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ৬৬ ধারার সঙ্গে জামায়াতের গঠনতন্ত্রে অসংগতি রয়েছে। জামায়াতের গঠনতন্ত্র সংশোধনে এ পর্যন্ত চার বার চিঠি দেয়া হয়েছে। কখনো জামায়াতের সন্তোষজনক কোনো জবাব দেয়নি।”
জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আইনের আলোকে কাজ করতে হবে। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০ এইচ (নিবন্ধন বাতিলের এখতিয়ার ইসির) রয়েছে কমিশনের হাতে। আমরা এ বিষয়ে সচেতন। কাজ শুরু করেছি। কমিশন দেখবে, তারপর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।”
যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতের দাবিতে শাহবাগে আন্দোলনরত তরুণদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “তরুষ প্রজন্মের গণজাগরণের সংগে ইসির একাত্মতা রয়েছে।”
মঙ্গলবার তিন মিনিটের নিরবতা কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করে ইসি কার্যালয়ে কমিশনাররা দাঁড়িয়েছিলেন বলেও জানান তিনি।
জামায়াত ইসলামকে ইতিমধ্যে কয়েকদফা দলীয় গঠনতন্ত্র সংশোধনের জন্য সময় দেয়া হলেও কৌশলে সাংঘর্ষিক কিছু ধারা রেখে দলটি সংশোধিত গঠনতন্ত্র ইসিতে জমা দেয়া বলেও মত দেন এ ইসি।
জাবেদ আলী বলেন, “জামায়াতের গঠনতন্ত্রে প্রচলিত বিচার ব্যবস্থা এবং শাসন ব্যবস্থাকে পুরোপুরি অস্বীকার করা হয়েছে।”
জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের দাবি বরাবরই করে এসেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। ২১ জানুয়ারি বাচ্চু রাজাকারের ফাঁসির রায়ে জামায়াত যুদ্ধাপরাধে যুক্ত ছিল- এমন পর্যবেক্ষণের পর তা জোরালো হয়।
ওই সময় নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ বলেছিলেন, “আদালতের আদেশ পেলে বিষয়টি দেখবে ইসি।”
ইসি সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কমিশনে ৩৮টি নিবন্ধিত দল রয়েছে। ২০০৮ সালে ইসিতে নিবন্ধন পায় জামায়াত। নিবন্ধন বাতিল হলে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না দলটি। আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে নতুন দল নিবন্ধনে ইসি আবেদন আহ্বান করলে নতুন আরো ৪২টি দল নিবন্ধন প্রাপ্তির জন্য আবেদন করেছে।
নতুন বার্তা/ওয়াইই/এইচএস/জাই
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
স্পার্ক বলেছেন: টাকা খাইয়া যাবজ্জীবন দিসে এখনই কি নিবন্ধন বাতিল করবো ??? ভুয়া রায় দেয় নিজেরাই আবার আন্দোলনের সাথে সংহতিও করে নিজেরাই।শাহবাগে যেই ডাকে গেসিলাম এখন আর যাওয়ার উপায় নাই।সবকিছুর পিছনেই হনুরা বি এন পি'র দোষ দেখায়।আরে হনুরা,রায় কি তোদের বি এন পি বাপে দিসে নাকি হনু লিগে দিসে ??? রাজাকার ফাসির দাবি এখন বি এন পি'র বিরুদ্ধে আন্দোলনে পরিনত করতাসে ।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
িশশু দর্পন বলেছেন: সিইসি একজন চরম রাজাকার । সিইসিকে নির্বাচন কমিশন থেকে বের করুন । রাজাকারমুক্ত নির্বাচন কমিশন চাই ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
বাংলার মানুষ ২০১০ বলেছেন: জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের দাবি বরাবরই করে এসেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।.. এটা একটা ভুল তথ্য। কেননা আওয়ামিলীগ ও বিএনপি এটা কখনোই চায়না। কারন জামাতকে তাদের দরকার।
৮৬ থেকে ৯৮ পযর্ন্ত আওয়ামিলীগ জামাতের সাথে বসবাস এবং সহবাস করছে আর বিএনপি ২০০০ থেকে আজ পযর্ন্ত করতাছে । সুতরাং জামাত কখনো নিষিদ্ধ হবে না।
পুরাই ভাওতারাজি!!!