![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হজ শেষে সবাই যার যার দেশে ফিরছেন। মিলিত হচ্ছেন পরিবারের সঙ্গে। কিন্তু মিসরের এক নাগরিকের ক্ষেত্রে ঘটল উল্টো। বিমানবন্দর থেকে সোজা চলে গেলেন থানায়। নিজের কাছে থাকা ১৩.৩ মিলিয়ন পাউন্ড ফেরত দিলেন পুলিশের কাছে।
এ ঘটনায় থানার সবাই তাজ্জব। কাহিনী শোনার পর সবাই আরেক দফা চমকালেন। অন্য সবার মতো তিনিও গিয়েছিলেন হজে। তবে উদ্দেশ্যটা হজ নয়, ছিল ডাকাতির।
সৌদির এক টিভি চ্যানেলের উদৃতি দিয়ে আবর ওয়েবসাইট জানিয়েছে, হজে নিজের উদ্দেশ্য ঠিকই পূরণ করতে পেরেছেন এই ব্যক্তি। বিভিন্ন জনকে ধোকা দিয়ে ১৩.৩ মিলিয়ন মিসরি পাউন্ড জমিয়েছেন। সৌদি রিয়ালে যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৬.২ মিলিয়ন। তবে প্রতিবেদনে ওই ব্যক্তির নাম পরিচয় গোপন রাখা হয়।
হজ শেষ হওয়া পর্যন্ত সবকিছু ঠিকই ছিল। তবে বিমানে ওঠার সময় তার মনে এক ধরনের পরিবর্তন আভাস পান। মনে হতে থাকে পবিত্র হজে কাজটি তিনি ঠিক করেননি। মনের এমন দোলাচলে শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেন দেশে ফিরেই থানায় পৌঁছে দেবেন টাকাগুলো।
পুলিশের কাছে পকেটমার জানিয়েছে, সে একটি নির্মাণ কোম্পানির মালিক। হজের বিভিন্ন স্পটে তিনি ২২ জন ব্যবসায়ী এবং ডিলারকে ধোকা দিয়ে এ অর্থ আয় করেন।
ইবাদত মানুষের মনকে কত দ্রুত শুদ্ধ করতে পারে এর চেয়ে বড় উদাহরণ আর কী হতে পারে। যেখানে ১৩ মিলিয়ন টাকাও অতি তুচ্ছ।
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৩
সাঈদ জামিল বলেছেন: ঠিক বলছেন
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সোবহান আল্লাহ
ক্রিবিণ বলেছেন: সত্যিকার অর্থে স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যকার আত্মিক বন্ধনই ইবাদত যা আমাদের আত্মশুদ্ধির পথে পরিচালিত করে...+++
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
ক্রিবিণ বলেছেন: সত্যিকার অর্থে স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যকার আত্মিক বন্ধনই ইবাদত যা আমাদের আত্মশুদ্ধির পথে পরিচালিত করে...