নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ শুধু মানুষের জন্য না, জগতের সকলের জন্য

গরল

জগতের সকল প্রাণী শান্তি লাভ করুক

গরল › বিস্তারিত পোস্টঃ

Plagiarism নিয়ে সোচ্চার ব্লগাররা piracy নিয়ে কতটুকু সচেতন?

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১৯

বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষই কি তাহলে ডাকাত?

আমাদের ব্লগাররাতো মনে হয় তাই মনে করে, একথা কেন বললাম সেটার প্রেক্ষাপট ব্যাখ্যা করছি তার আগে আমার পূর্ববর্তি পোষ্ট নিয়ে একটু বলে নেই। আমার পূর্ববর্তি পোষ্টের উদ্দেশ্য ছিল এটা বুঝা যে কপিবাজদের আমরা চোর বলতে পারি কিনা? চোর সমাজের একটা খুবই ঘৃণ্য রকমের গালি। একজন ভদ্রলোক আর একজন ভদ্রলোক কে চোর বলে গালি দিতে পারে কিনা কপিবাজির জন্য? কপিবাজি একটা অপরাধ কিন্তু সেটা চুরির মত ঘৃন্য অপরাধ কিনা। অনেকেই যুক্তি, ব্যাখ্যা ও গুগল থেকে সজ্ঞা উদ্ধৃত করে বুঝানোর চেষ্টা করে বলেছে যে সেটা যুক্তিসঙ্গত এবং এটা তারা বলতে পারে। চোর, চুরি, চুরির সাফাই এসব নিয়ে বেশ কিছু পোষ্ট এসেছে এবং যাকে নিয়ে এসব পোষ্ট শেষ পর্যন্ত কপি পোষ্ট ও কপিবাজদের তালিকায় তার নাম নেই। অথচ শাস্তি ভোগ করছে সেই বেচারাই তার একটা পোষ্টে কয়েকজনকে গালিগালাজ করার জন্য। অনেক আগে ট্যাগিং নিয়ে অনেক পোষ্ট এসেছিল এবং জানা আপাও স্বয়ং ট্যাগিং এর বিরুদ্ধে লিখেছিলেন। সেখানে যারা চোর ট্যাগ দিল একজনকে তারা প্রমাণ করতে পারল না, এই ব্যাপারে মডারেশনের ভুমিকা কি জানতে চাচ্ছি কারন শুধুমাত্র দুইটা কপি করা মন্তব্য দিয়ে plagiarism প্রমাণ হয় না।

এখন আসি piracy নিয়ে, আমাদের দেশের কতজন মানুষ পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করে নিশ্চই ধারণা আছে। যারা এখানে plagiarism নিয়ে এত সোচ্চার তারা কয়জন লাইসেন্সড সফটওয়্যার ব্যবাহার করে? Plagiarism নিয়ে এত জ্ঞান থাকলে piracy ও পাইরেটেড সফটওয়্যার নিয়েও জ্ঞান থাকার কথা। অতএব লেখা কপি করলে যদি তাকে চোর বলা যায় তাহলে পাইরেটেড সফটওয়্যার যারা ব্যাবহার করে তাদের কি ডাকাত বলা যায়? ডাকাতিতো চুরির চেয়েও বড় অপরাধ, দাগি আসামি বলা যায়। অথচ কতজন এই অপরাধকে অপরাধ বলে গণ্য করে? বাংলাদেশ এমন কে নাই যে পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যাবহার করে না, পাইরেটেড সিনেমা বা গেমস ডাউনলোড করে না?

এটাই আসলে আমাদের জাতিয় চরিত্র, আমরা নিজেদের অপরাধকে অপরাধ মনে করি না। অপরের ছোট একটা অপরাধকেই বড় করে প্রচার করি। আমি নিজে লাইসেন্সড উইন্ডিজ, অফিস৩৬৫ ফ্যামিলি সাবসক্রিপশন আছে আমার, গুগল ওয়ান, নেটফ্লিক্স ও অ্যামাজন প্রাইম সাবসক্রিপশন আছে, তাহলে কি আমি দেশের বেশির ভাগ মানুষকে ডাকাত বলতে পারি না? Plagiarism নিয়ে যারা সোচ্চার তাদের কয়জন লাইসেন্সড সফটওয়্যার ব্যবহার না করেন তাদেরকে কি আমি ডাকাত ট্যাগ দিতে পারি? ব্লগেও আমাদের দেশের ও সমাজের চরিত্র ফুটে উঠেছে। সমাজে সঙ্গবদ্ধ চক্র যেভাবে বোকা মানুষদের ফাদ ফেলে বিপদে ফেলে জেলে ঢুকায়, ব্লগেও কি রাজিব নুরের ক্ষেত্রে সেরকমই ঘটল না?

আপনি কাউকে অপরাধি বলতে পারবেন না, এটা আইনে বলা আছে, জানেন কি? একমাত্র আদালতের রায় ব্যাতিত অন্য কেউ কাউকে অপরাধি বললে তার বিরুদ্ধেও মামলা করা যায়। সভ্যলোকেরা এসব আইন করেছে, এমনি এমনি করে নাই, একটু চিন্তা করে দেখুন।

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমাদের প্রধান সমস্যা নিজের অপরাধকে অপরাধ মনে করিনা। অন্যের সামন্য অপরাধকে আমরা পাহাসম মনে করি।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৫

গরল বলেছেন: এটাই আসলে মূল সমস্যা, অন্যের অপরাধ আপনি অবশ্যই ধরিয়ে দিবেন কিন্তু সেটারও একটা শালীনতা থাকতে হবে যাতে সে অপমানিত বা সম্মানহানি না হয়। এটাই শুধু আমি বলতে চেয়েছিলাম।

২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২০

ঈশ্বরকণা বলেছেন: গড়ল,
আপনার লেখার মাথা মুন্ডু তো কিছু বুঝতে পারলাম না। ব্লগে কথা হচ্ছে ব্লগ পোস্ট যেগুলো অন্যের লেখার কাট পেস্ট বা অন্যের লেখার থেকে ক্রেডিট না দিয়ে নিজের বলে চালিয়ে দেয়া মানে অন্যের লেখা চুরি করা । পুরো ব্যাপারটাই ব্লগের সাথে, ব্লগের স্বার্থের সাথে সংশ্লিষ্ট। পাইরেটেড সফ্টওয়ার ইউজ করা অনুচিত বলেও বলছি ওটা কি ব্লগের বিষয় নাকি যে সেটা নিয়ে লেখা চুরির মতো করে ব্লগে বলতে হবে ? ওটা নিয়ে কিছু বলা কি আমাদের মানে ব্লগারদের এখতিয়ারের মধ্যে পরে? আপনিতো আপেল আর অরেঞ্জের মধ্যে তুলনা করছেন। আপনার চিন্তা ভাবনার প্রশংসা করা যাচ্ছে না । বাই দ্যা ওয়ে, প্রায় দুই যুগের বেশি সময় ধরে ল্যাপটপ ইউজ করি কখনোই পাইরেটেড সফ্ট ওয়ার ব্যবহার করিনি (দরকারও পরে নি আসলে) । আর পাইরেটেড সিনেমা বা গেম্স্ও কখনো ডাউনলোড করতে ইচ্ছে করেনি। তাই প্লিজ ভাববেন না পাইরেটেড সফ্টওয়ার ইউজকারীদের পক্ষে ওকালতি করছি । কিন্তু তবুও বলি দেশে যারা পাইরেটেড সফ্টওয়ার ইউজ করেন তাদের অনেকেই হয়তো অন্য কোনো উপায় থাকে না বলেই করেন। যেমন অনেক ছাত্র ছাত্রী হয়তো সেই পাইরেটেড সফ্টওয়ার দিয়েই কলেজ ইউনিভার্সিটিটের পড়ার কাজ করেন। অনেকে হয়তো জীবন জীবিকার কাজও করেন পাইরেটেড সফ্টওয়ার ইউজ করে।কিন্তু লেখা কপি করা বা কাট পেস্ট করা কিন্তু সে রকম ইমার্জেন্সি কিছু না। এটা একটা চরম নিম্ন মানসিকতার পরিচয়। ব্লগটাকে যদি এই নিম্ন মানসিকতার লোকগুলোর থেকে উদ্ধার করে রুচিশীল লেখাজোখার প্ল্যাটফর্ম হিসাবে দেখতে চান তাহলে লেখা চুরিটাইপ কিছুকে সাপোর্ট করার কিছু নেই বা এই নিশিদিবসকুটুম্বদের জন্য সফ্টকর্নার দেখাবার কিছু নেই। বন্যেরা বনে সুন্দর, ব্লগচোররা ব্লগ কারাগারের জেনারেল সেলে ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৮

গরল বলেছেন: ইচ্ছা থাকলে সবকিছুর উপায় আছে, স্টুডেন্ট ভার্সন আছে, ট্রায়াল ভার্সন আছে কিছু সময়ের জন্য ব্যাবহার করে মুছে দেওয়া যায়, ভুড়ি ভুড়ি ওপেন সোর্স আছে। আসলে প্রসঙ্গ সেটা না। প্রসঙ্গ শুধু চোর ট্যাগ নিয়ে, কাউকে চোর ট্যাগ দেওয়া বা কারো সম্মানহানি করা খুব সহজ কাজ বাংলাদেশে আর সেটার বিরুদ্ধেই আমি সোচ্চার। কারোর সম্মানহানি করার বা করার চেষ্টাও উন্নত সমাজে একটা জঘন্য অপরাধ যেটা আমাদের দেশের কারো মাথায় ঢুকবে না।

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

বাঙালী ছিচকে চোর থেকে গডফাদার পছন্দ করে বেশি।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:১০

গরল বলেছেন: হাহাহাহা, ভালো বলেছেন।

৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৬

আরইউ বলেছেন:


জনাব গড়ল,
আপনার আগের পোস্টের মন্তব্যটা এখানে কপি-পেস্ট করছি। আমার ঐ মন্তব্যের জবাব আপনি কিন্তু সঠিকভাবে দেননি। আবার আমার মন্তব্য পড়ুন, পড়ে আমার মন্তব্যের প্রশ্নটি/গুলো বোঝার চেষ্টা করুন, বুঝতে পারলে জবাব দিন। আপনার জন্য পুরো প্রক্রিয়াটি কঠিন মনে হতে পারে (পড়া -- বোঝা -- জবাব দেয়া) কারণ সবার কমপ্রিহেসন কেপাবিলিটি ভালো নয়, তবু চেষ্টা করুন। আপনিও পারবেন!

... লেখক সহ অনেকে প্রতিবাদের ভাষা নিয়ে খুব ব্যস্ত হয়েছেন। বাহ বাহ! রাজীবকে প্রথমে কেউ লেখা চোর বলেনি। তাকে প্রশ্ন করা হয়েছে লেখা কি আপনার? তারপর বলা হয়েছে লেখার সূত্র কী? তারপর আপনি উইকিপিডিয়া থেকে কপি করেছেন। তারপর আপনি কপি-পেস্ট বন্ধ করুন। তারপর আপনি টুকলিবাজী বন্ধ করুন। তারপর আপনি অন্যের লেখা মেরে দিয়েছেন। তারপর আপনি অন্যের লেখা চুরি করেছেন। তারপর আপনি লেখা চোর!

ওনাকে লেখাচোর ডাকাটা একদিনে হয়ে ওঠেনি। উপরে যেভাবে দেখছেন সেভাবে (হয়ত একই বাক্য ব্যবহৃত হয়নি) উনি ধীরে ধীরে লেখাচোর তকমাটা নিজের করে নিয়েছেন। উনি কখনোই তার সহ ব্লগারদের প্রতি রেসপেক্ট দেখাননি - উনি মন্তব্যের জবাবে বলেছেন ভুল হয়েছে। কিন্তু, ঠিক পরের পোস্টেই আবার চোরাই লেখা পোস্ট করেছেন। উনি বলেছেন সূত্র দেয়া উচিত ছিল। কিন্তু, পরের পোস্টই আবার সূত্র ছাড়া পোস্ট করেছেন। উনি কোন পোস্ট এডিট করে কখনো সূত্র যোগ করেন নি। উনি বলেছেন এখন ইচ্ছে করছেনা

আপনি অন্যায় করবেন আবার অন্যায় করে গলাবাজী এটাতো হতে পারেনা। উনি অন্যায় মেনে নিয়ে কপি-পেস্ট বন্ধ করলেই পারতেন। কিন্তু, উনি সগৌরবে অন্যায় করে গেছেন। এই অন্যায় করার সাহসটা উনি পেয়েছেন এই পোস্টের লেখক, আপনি, এবং আপনার মত ব্লগারদের কাছ থেকে। এখন আপনারা প্রতিবাদের ভাষা নিয়ে খুব সোচ্চার কিন্তু, কখনো রাজীব নুরের লেখা চুরির প্রতিবাদ করেছেন? কখনো আপনাদের সুশীলিয় শুদ্ধ ভাষায় রাজীবকে বলেছেন এভাবে কপি-পেস্ট করা ঠিক হচ্ছেনা!!

যাহোক, যে মূল লেখকের অনুমতি ছাড়া, উপযুক্ত এট্রিবিউশন/ক্রেডিট ছাড়া লেখা কপি-পেস্ট করে বা প্রকান্তরে লেখা চুরি করে তাকে লেখাচোর বলা কোনভাবেই ব্যক্তিআক্রমন নয়। আপনি আইন জানে-বোঝে এমন কাউকে প্রশ্ন করে দেখুন।

আপনার সুবিধার জন্য আপনার আগের পোস্টে করা আমার মন্তব্যের প্রশ্নটি আন্ডারালাইন করে দিয়েছি।

এখন আসুন রাজীব নুরের লেখাচুরি কেন তালিকায় আসেনি সে বিষয়ে। অপু কী ভেবে তালিকায় নাম দেননি আমি জানিনা। সম্ভবত রাজীবের কপি-পেস্ট নিয়ে উনি আগেই বিস্তারিত প্রমানাকারে লিখেছেন তাই আর লেখার প্রয়োজন বোধ করেন নি! আমি অপুর পোস্টে মন্তব্যে কিছু নাম দিয়েছিলাম তাতে রাজীবের নাম দেইনি কেন তার কারণ হচ্ছে সে "চেনা বামুন"। সে শুধু অন্যের লেখাই টুকলিফাই করেনি, সে অন্যের মন্তব্যও নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছে। এরকম চুরিকে আপনি নির্দিদ্ধায় ছ্যাচ্চরামীও বলতে পারেন।

রাজীবের কুম্ভীলকবৃত্তি-র প্রমান আপনি চাইলে নিচের পোস্টগুলো পড়ে আসতে পারেন। লম্ফ-জম্প করার আগে জানতে হয়, জানতে হলে পড়তে হয়।

এই পোস্টে অপুর ৭ নম্বার মন্তব্যটি দেখুন (শুধু মন্তব্য দেখে খান্ত হবেননা, দয়াকরে মন্তব্যটি বুঝতে চেষ্টা করবেন, মন্তব্যে দেয়া লিংকগুলো খুলে দেখবেন, পড়ে দেখবেন, বোঝারও চেষ্টা করবেন)।

ব্লগার এস এম মামুনের এই পোস্টটি দেখুন (আগের মত করে আবার বলছি শুধু পোস্ট দেখে দেখে খান্ত হবেননা, দয়াকরে পোস্টটি বুঝতে চেষ্টা করবেন, পোস্টে বা মন্তব্যে দেয়া লিংকগুলো খুলে দেখবেন, পড়ে দেখবেন, বোঝারও চেষ্টা করবেন -- এই লাইনটুকু আমি আর রিপিট করবোনা নিচে)।

রাজীব নুর জসীম উদ্দীন এর লেখা বাংলা গল্পের বই ''বাঙ্গালীর হাসির গল্প'' থেকে গল্প মেরে দিয়েছে

ঐ পোস্টে ব্লগার ভুয়া আর রাজীবের মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য দেখি-

২. ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা আপনার মৌলিক লেখা না।
আমার যতোদূর মনে পড়ে, এটা জসীম উদ্দীন এর লেখা বাংলা গল্পের বই ''বাঙ্গালীর হাসির গল্প'' নামের একটা বইয়ের অন্যতম গল্প। যেটা ১৯৬০ সালে পলাশ প্রকাশনী প্রথম প্রকাশ করে। আপনার সেই সূত্র দেয়া উচিত ছিল। কোন রেফারেন্সই দেন নাই। একজন সিনিয়র ব্লগার হিসাবে এটা তো আপনাকে মানায় না।

আর প্রথম পাতায় তিন পোষ্টের ব্যবধানে আপনার দুইটা পোষ্ট। এখানেও সিনিয়র ব্লগার হিসাবে ব্লগীয় এটিকেট রক্ষা করার দায়িত্বের প্রশ্ন। আপনি এতো অধৈর্য হলে কিভাবে হবে? দুঃখজনক!!


১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩১

লেখক বলেছেন: আমার ধারনা ব্লগারেরা বইটই কম পড়েন। বিষয়টা তারা ধরতে পারবেন না। আপনি ধরতে পেরেছেন। আমার ধারনা ভুল প্রমানিত করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।

জ্বী। পোষ্ট একটু বেশিই দিচ্ছি। এটা কমে যাবে এমনিতেই।


গল্প চুরির প্রমান দেখতে এই পোস্ট (হুমায়ুন আহমেদ থেকে সিংহভাগ মেরে দেয়া)।

কপি—পেস্ট বিষয়ে রাজীবের মনোভাব জানতে এই পোস্ট পড়ুন। ঐ পোস্টে সে নিজে কী লিখেছে তার উদাহরণ দেইঃ

"কপি আর পেস্ট কে না করে?পৃথিবীর আনন্দময় কাজ গুলোর মধ্যে এটা একটা। একসময় আমি নিজেও অসংখ্য কপিপেষ্ট লেখা লিখেছি ব্লগে। গুগল সার্চ দিয়ে বা বই থেকে কপি করতাম। অনেক বার ধরাও খেয়েছি। তারপর তারা আমাকে কঠিন-কঠিন কথা বলে প্রায় ছিলে ফেলেছে। যদিও একটা কপি পেষ্ট লেখা কমপ্লিট করতে অনেক সময় লাগে। অনেক পরিশ্রম করতে হয়। অনেক পড়তেও হয়।"

ঐ পোস্টে উনি এও বলেছেনঃ "একটা সফল কপি পেস্টের মধ্যে কি যে আনন্দ সেটা যিনি করেন তিনিই জানেন।তবে আফসোস এই কাজটি এখনো মর্যাদার আসন পায়নি।"

ঐ পোস্টের ৫ নং মন্তব্যে ব্লগার মেঘ প্রিয় বালক ওনাকে প্রশ্ন করেছিলেন অন্যের লেখা নিজের নামে চালিয়ে দেয়ায় অপরাধবোধ কাজ করে কিনা। উনি কী বলেছিলেন জবাবে আসুন দেখিঃ

৫. ২৯ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬০

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: তবুও তো আরেকজনের লিখা নিজের নামে দিতে একটু অপরাধী অপরাধী মনে হয়না নিজেকে???
২৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১৪১


লেখক বলেছেন: মানবতা বোধ এবং মনুষ্যত্ব থাকলে অবশ্যই অপরাধী লাগবে।

তো রাজীব নুরের ভাষায়ই বলতে হয় রাজীব নুরের মানবতা বোধ ও মনুষ্যত্ব কোনটাই নেই!

এখন আপনার শিরোণামের বা লেখার মূল প্রশ্ন (যদিও পোস্ট পড়ে মনে হয়েছে আপনার উদ্দেশ্য পাইরেসি বিষয়ে জানার চেয়ে কারো পশ্চাৎদেশ বাচাঁনো) বিষয়ে আসিঃ আমি পাইরেটেড কোন কিছুই ব্যবহার করিনা।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৩৬

গরল বলেছেন: লেখাচুরি বা কপি পেষ্ট নিয়ে আপনাদের সাথে কোন দ্বিমত নাই, আমার দ্বিমত শুধু চোর ট্যাগ দেওয়া নিয়ে। আর এসব লিংক আমার পোষ্টে না দিয়ে, আলাদা করে পোষ্ট দিতে পারতেন। তার পরেও কষ্ট করে লিংক দিয়েছেন এর জন্য ধন্যবাদ না হলে হয়ত জানতাম না কারণ আমি ব্লগে নিয়মিত ছিলাম না। তার পরেও কাউকে চোর বলা বা সম্মানহানির পক্ষে আমি না, কারণ আমরা সবাই কোন না কোন অপরাধে অপরাধি। কারো সম্মানহানি করার চেষ্টা কিন্তু একটা জঘন্য অপরাধ পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশের আইনে। আপনি শালীন প্রতিবাদ করেন আমি আপনার সাথে আছি এবং সেই লেখাগুলো ব্লগ থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য আমরা সোচ্চার হব। আমি রাজিব ভাই কেও অনুরোধ করেছিলাম তার ঐ পোষ্টটি সরিয়ে নিতে যেখানে সে কয়েকজনের নাম নিয়ে অশালীন মন্তব্য করেছিলাম ঠিক একই কারণে। অতএব আমার ভাবনা চিন্তা পরিষ্কার এ বিষয়ে। আপনি যদি লেখা চুরির জন্য কাউকে চোর বলতে পারেন আমিও পাইরেসির জন্য অন্যদের ডাকাত বলতেই পারি কারন আমি এই অপরাধ করি না।

৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি লক্ষ্য করেছি- উদ্ধৃতি/ কোটেশন এবং স্বার্বজনীন সত্যকে, ইতিহাস ও তথ্যকেও কপি পেস্ট/কপি পোস্ট হিসেবে চিনহিত করা হচ্ছে!

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৩

গরল বলেছেন: জুল ভার্ণ ভাই, সূর্য পূর্ব দিকে উঠে, এটা লিখলে কি কপি হবে? কারণ আমিতো এটা আবিষ্কার করিনি।

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৫০

অর্ক বলেছেন: লেখাটা পড়ে অত্যন্ত হতাশ হলাম। কোনও নাবালক, ছোটো বাচ্চা এরা পোস্ট করলে, আমি তাকে তার বয়স, অনভিজ্ঞতা ইত্যাদি বিবেচনা করে ক্ষমা করে দিতাম। কিন্তু আপনার মতো দেশবিদেশ ঘোরা বিভিন্ন অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ণ, পরিণত বয়সের একজন মানুষের কাছ থেকে এরকম কুতর্ক কুযুক্তির নিম্ন রুচির লেখা...! সত্যি বড্ড হতাশ করলেন।

সফটওয়্যার বা সিডি ডিভিডি গেমিং ইত্যাদি কোনওকিছুর পাইরেসি সমর্থনযোগ্য নয়। করি না। সামর্থ্য সুযোগ থাকলে সবার লিগ্যাল পণ্যই ব্যবহার করা উচিৎ। অনেকক্ষেত্রে যা সম্ভব হয় না। কিন্তু তাই বলে এর সঙ্গে লেখা চুরির মতো অসুস্থ মনোবৃত্তির অত্যন্ত কুৎসিত একটি অপরাধের তুলনা! ওটাকে জাস্টিফাই করবার প্রবণতা! ধন্য আপনি, আপনার বুদ্ধি! ওসব পাইরেসিতে কারও মৌলিক কোনওকিছু হারায় না। দুনিয়াজুড়েই এগুলোর পাইরেসি হয়ে থাকে। লিগ্যাল, লাইসেন্সপ্রাপ্ত পণ্য ব্যবহারে ঝামেলা অনেক। বড়ো অঙ্কের অর্থ ব্যয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন শর্ত পূরণ করে নিতে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যা সম্ভব হয় না। তখন পাইরেটেড পণ্য নিতে বাধ্য হই। নেহাতই নিরুপায় হয়ে। পাইরেটেড সফটওয়্যার বা অন্যান্য পণ্য অরিজিনাল পণ্যের মতো আপডেটেড হয় না, স্মুথলি পারফর্ম করে না, অন্যান্য আরও অসুবিধা হয়। সম্ভব হলে নিশ্চয়ই সবাই লিগ্যাল লাইসেন্স যুক্ত পণ্যই ব্যবহার করবে। এর উদাহরণ টেনে আপবি লেখা চুরিকে জাস্টিফাই বা লঘু করতে চাইছেন! কি বলবো! আইন আদালত থানা পুলিশ সব বন্ধ করে দেয়া হোক আজ থেকে। সমাজ রাষ্ট্রে এসবের প্রয়োজন দেখা দিলেই, গড়ল নামের এই মহা বুদ্ধিমান ব্যক্তিকে কাঠগড়ায় তুলে দেয়া হোক। সফটওয়্যার পাইরেসির উদাহরণ মেরে এক লহমায় সব সমাধান করে দিবে। এর বাইরে কোনওকিছুর দরকার নেই! হা হা হা।

লেখা চুরি একটা অতি জঘন্য, ঘৃণ্য, নোংরা ব্যাপার। এটা বড়ো অশ্লীল! শুনলেই ঘৃণায় গা রি রি করে ওঠে আমার। নিজে দেখেন, আপনার এই ভুল বানান, অসংলগ্ন বাক্যের অগোছালো লেখার জন্যেও আপনি কতো গৌরব করতে পারেন। আপনার এই পরিশ্রম, আন্তরিকতাকে আমি সম্মান জানাই। এটা আপনার শতভাগ মৌলিক একটি লেখা। শুভ কামনা আপনার জন্য। চালিয়ে যান। আগামীতে নিশ্চয়ই আরও ভালো হবে। হবেই। এভাবেই সবার হয়েছিলো। কিন্তু পক্ষান্তরে অন্যের এরকম লেখা চুরি করে পোস্ট করলে আপনার জন্য আদৌও কি কিছু থাকতো ওতে!

আপনার শুভ বুদ্ধির উদয় হোক। লেখা চুরি একটা অত্যন্ত জঘন্য নীচ নোংরা কাজ। এর কোনওরকমের কোনও জাস্টিফিকেশান হতে পারে না। বাংলা ইংরেজি ছাড়া আরও চারটা ভাষায় মোটামুটি ভালো দখল আছে আমার। কিন্তু আমি তো কস্মিনকালেও দুঃস্বপ্নেও কোনওদিন ভাবতে পারি না যে, কোনওদিন কারও কোনও লেখা চুরি করে কোথাও প্রকাশ করবো। ছি! যেমন বলেছিলাম, এই শব্দ উচ্চারণেও ঘৃণায় রিরি করে ওঠে সমস্ত শরীর।

সভ্য হোন। সুস্থ হোন। এসব চিন্তাও আগামীতে আর মাথায় আনবেন না। লেখা চুরি জঘন্য অপরাধ। অপরাধীদের সম্পূর্ণভাবে বয়কট করুন। সে অপরাধী যেই হোক না কেন। প্রমাণ হওয়া মাত্র তাদের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করুন। না হলে ওই ব্যক্তি মানসিকভাবে অসুস্থ বিবেচনা করে তার ভালো চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হোক।

শুভকামনা থাকলো। আমার কথায় কষ্ট পেলে, ক্ষমা করবেন। কিন্তু আপনার লেখাটা আদতেই আপত্তিকর। আপত্তিকরই শুধু নয়, ব্যক্তিগত বিবেচনায় বলবো, অশ্লীলও। এই ব্লগে আপনাকে আমি একজন ভালো বন্ধু, শুভাকাঙ্খী বিবেচনা করি, তাই এতো কথা বলা।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০২

গরল বলেছেন: আসলে দেশে থাকতে আমারও একটা ধারণা ছিল যে পাইরেসি তেমন কোন অপরাধ না, উন্নত বিশ্বে আছি বলেই জানি যে এটা কত বড় অপরাধ। আপনার সাথে আমিও সম্পূর্ণ একমত যে লেখা চুরি অসুস্থ মানসিকতা, কোন সন্দেহ নাই। তবে সেই লেখা যদি ওপেন সোর্স হয়ে থাকে বা আপনি যদি সেটা দিয়ে আর্থিক ভাবে লাভবান না হন বা যার লেখা চুরি করল সে যদি আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রষ্থ না হয় তাহলে সেটাকে তেমন কোন অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয় না। আপনি কারো কোন উক্তি, পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ বা তথ্য, গবেষণার ফলাফল এগুলোতো সরাসরি কপি করতে পারে না হলে তথ্য বিকৃতি হওয়ার সম্ভবনা থাকে। অতএব লেখা চুরির মধ্যেও রকমফের আছে, সবকিছুই এক পাল্লায় জঘন্য অপরাধ বলে দিলেন সেটা বোধ হয় সমিচীন নয়। যাই হোক আমার প্রশ্ন শুধু চোর ট্যাগ নিয়ে, কাউকে চোর ট্যাগ দেওয়া বা কারো সম্মানহানি করা খুব সহজ কাজ বাংলাদেশে আর সেটার বিরুদ্ধেই আমি সোচ্চার। কারোর সম্মানহানি করার বা করার চেষ্টাও উন্নত সমাজে একটা জঘন্য অপরাধ যেটা আমাদের দেশের কারো মাথায় ঢুকবে না।

৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার কোনো সফ্টওয়ারেই লাইসেন্স নাই। আমাকে ডাকাত সর্দার বলতে পারেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:২১

গরল বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা, আপনার নিক জলদস্যু সর্দার করে দিন তাহলে।

৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:২৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: কপি পেস্ট যে করা যাবে না , তা আসলে নয়। কপি পেস্ট এর সাথে সুত্র উল্ল্যেখ করলেই হয়ে যায় যেটা রাজীব নুরকে বারবার সতর্ক করার পরওও করেনি। তবে আমার প্রশ্ন হচ্ছে '' কালেক্টেড বা সংগৃহীত'' উল্ল্যেখ করা নিয়ে। । ব্লগার আর ইউ ব্লগার শাহ আজিজ এর এক পোস্টে বলছে যে কালেক্টেড বা সংগৃহীত লিখলে নাকি হবে না। এটা শুনেতো পুরাই বিভ্রান্তির মাঝে পড়ে গেলাম। আমার অনেক পরিচিত ফেসবুক বন্ধু আছে যারা তাদের লেখা শেয়ার করতে চাইলে বলেন যে, সংগৃহীত বা কালেক্টেড লিখে শেয়ার করতে। তারা তাদের নাম নানবিধ কারনে অন্তর্জালে ছড়িয়ে পড়ুক চান না। এই কারনে ফেসবুকে আমরা বহু লেখা পড়ি সংগৃহীত বা কালেক্টেড হিসেবে। ব্লগ কি ফেসবুকের চাইতে আলাদা কোন মাধ্য্যম?

আর পাইরেসীর ব্যপারে যে বক্তব্য দিলেন তাতেতো দেশে থাকা সবাইকেই ডাকাত সর্দার বলা যাবে। আমরা যারা বিদেশে থাকি , তারা জানি যে পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করলে কি ধরনের শাস্তির মুখোমুখি হবার সম্ভাবনা আছে। আমাদের দেশেতো এসবের কোন বালাই নাই। আমাদের দেশে ঘুস লুটপাঠ, তসরুফ , পাইরেসি জাতীয় অপরাধের প্রতিবাদ করতে নামলে পাশে কাউকেই পাবেন না, কিন্ত ভাত চোর, পকেটমারদের ধোলাই দিতে চাইলে হাজারো মানূষকে পাশে পাবেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩১

গরল বলেছেন: ফেসবুকে অনেক কিছু থাকে যেটার আসল সোর্স আসলে খুজে পাওয়া দুষ্কর, অতএব সেক্ষেত্রে সংগৃহিত বললে সমস্য কোথায়। আর কপি করলে সেটা অবশ্যই অন্যায় সেটা তো কেউ অস্বিকার করছে না। আমিও চাই কপি বন্ধ হোক, অন্তত সোর্সটা উল্লেখ করুক। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করতে যেয়ে সভ্যতা ভদ্রতা সবকিছু অতিক্রম করে গেছি যেটা নিয়ে আমার আপত্তি আসলে। এটা ঠিক যে যারা উন্নত দেশে আসে নাই তারা পাইরেসি কি জিনিষ তা আসলে বুঝেই না। আর কাউকে চোর বলা তাও আবার পাবলিকলি মানে সোস্যাল মিডিয়াতে, এটা এসব দেশে হলে তো মামলা খেয়ে যেত, অনেক টাকা জরিমানা গুণতে হত। মানুষে সম্মানহানি যে কত গুরুতর অপরাধ তা আমাদের দেশের মানুষ কোনদিনও বুঝবে না কারণ আমাদের দেশে কেউ কাউকে সম্মান দিতে জানে না।

৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



রাজিবকে ধরা হয়েছে উনার চিন্তাভাবনা ও ধারণার জন্য; মনে হয়, আপনিও টার্গেটে পরিণত হচ্ছেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৩

গরল বলেছেন: আমাকে টার্গেট করে লাভ কি, আমি একটা চুনোপুটি।

১০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গড়ল ভাই আপনাকে অনুরোধ করবো কারো সাথে তর্ক
না করে চুপ থাকতে। কারন মূর্খদের সাথে তর্ক করা উচিৎ নয়।
মূর্খ কারা সে সম্পর্কে শেখ সাদী একটু ভিন্ন কথা বলেছেন,তাঁর মতে-
"তুমি যত বড় পণ্ডিতব্যক্তি হও না কেন, নিজের জীবনে তার প্রতিফলন ব্যতীত তুমি মূর্খ।
মূর্খ কারা তা নিয়ে সুসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবী বলেছেন-" মূর্খ বলতে আমি অক্ষর জ্ঞানহীনকে বুঝাচ্ছি না। বরং যারা নিজের ভ্রান্ত মতের ওপর অটল থাকে তাদের বুঝাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন-"যারা লেখাপড়া জানে না তারাই শুধু মূর্খ নয়। যারা জানতে বুঝতে চায় না, প্রশ্ন করতে পারে না, যাদের জ্ঞানতৃষ্ণা নেই তারাও মূর্খ।"
তাই মূর্খদের সাথে তর্ক করা উচিৎ নয়,
এ নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের একটি উক্তি আছেঃ
" মূর্খদের সঙ্গে কখনো তর্ক করতে যাবেনা। কারণ হলো মূর্খরা তোমাকে তাদের পর্যায়ে নামিয়ে নিয়ে এসে তর্কে হারিয়ে দিবে ''।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩৯

গরল বলেছেন: নূর মোহাম্মাদ ভাই, শেখ সাদীর অনুমতি নিয়েছেন, আপনি যে তার উক্তি কোট করেছেন? আমি তর্ক করছি না ভাই, আমি শুধু বুঝানোর চেষ্টা করছি যে চাইলেই আমরা যে কাউকে চোর, ডাকাত বলতে পারি কিন্তু কেউ যখন আমাকেও তা বলবে তখন আমার কেমন লাগবে। আমরা কেউই ধোয়া তুলসি পাতা নই, সবারই কোন না কোন খানে ছ্যাদা আছে, হাহাহাহাহহা। আপনার পোষ্ট থেকে কোট করলাম, আবার বইলেন না চুরি করছি।

১১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:০৮

আরইউ বলেছেন:




@ঢাবিয়ান,
আমি, আপনি বা আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধব কোন অন্যায় করলেইতো সেটা “অন্যায় নয়“ হয়ে যায়না! আপনি যখন পোস্টের শেষে “সংগৃহীত” বা ”কালেক্টেড” লিখছেন তখন যদি আপনি প্রপার এট্রিবিউশন দিয়ে দেন (সোর্স, লিংক, লেখকের নাম, কোথায় গেলে একজন মূল লেখককে খুঁজে পাবে ইত্যাদি) তাহলে ঠিক আছে। ইন ফ্যাক্ট, প্রপার এট্রিবিউশন-এ “সংগৃহীত” বা ”কালেক্টেড” শব্দটা লিখতেও হবেনা!

এ বিষয়ে আরো জানতে জোনাথন বেইলির এই লেখাটি পড়ুনঃ Attribution and Citation on Facebook

আরো কিছু লেখার লিংক দিচ্ছি; আপনি আগ্রহী হলে পড়ে দেখতে পারেন।
The Impact Of Social Media On Plagiarism
Plagiarism on Social Media: How to Detect and Avoid It

না জেনে ট্রিভিয়াল অন্যায় কেউ করলে তা মেনে নেয়া যায়, মানুষকে ক্ষমা করা যায়। অনেকে অন্যায় বুঝতে পেরে নিজেকে শুধরে নেন—যেমনটা করেছেন ব্লগার শাহ আজিজ। ভদ্রলোক এখন লেখায় তথ্যসূত্র (ইনক্লুডিং ব্যবহৃত ফটো) দিচ্ছেন খুব সুন্দর ভাবেই। তার এই শেখার আগ্রহ এবং সহ ব্লগারদের প্রতি রেসপেক্টের প্রসংশা কর‌তেই হয়।

আশাকরি, আপনার প্রশ্নের উত্তর আমি দিতে পেরেছি।

ভালো থাকুন!

১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২২

আরইউ বলেছেন:



নূর মোহাম্মদ নূরু ১০ নং মন্তব্যে যেটা করেছেন সেটা লেখা চুরির একটা জলজ্যান্ত উদাহরণ। উনি নিজে ১ম লাইনট লিখেছেন আর বাকী সব লেখা টেক বাংলা ইনফো থেকে টুকলিফাই করেছেন। উনি দাড়ি, কমা, শব্দ, বাক্য, দুই শব্দের মাঝে লাইন স্পেস সব আরেকজনের লেখা থেকে মেরে দিয়েছেন। তবে উনি যদি দাবী করেন ওনার আরেক নাম “রাহেলা আক্তার নিশি” তাহলে ভিন্ন কথা!

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৫৫

গরল বলেছেন: এটা নির্দিধায় বলা যায় কপি এবং এসব অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিৎ। আপনি এগুলো নিয়ে আলাদা পোষ্ট দিন আমরা প্রতিবাদ করব। তবে কাউকে চোর বলতে আমার রুচিতে বাধে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:১৫

গরল বলেছেন: এখানে উনি কোটেশন গুলো ব্যাবহার করেছেন, এটা করতেই পারেন এবং কার কোটেশন সেটাও উল্লেখ আছে। অতএব এটাকে কপি বলা যায় না।

১৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩০

রেজাউল৯৭ বলেছেন: জি, চোর কে চোর বলা যাবে না , ধর্ষক কে ধর্ষক বলা যাবে না, - বলতে হবে একটু অনিয়ম হয়েছে।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৪

গরল বলেছেন: আপনি কাউকে অপরাধি বলতে পারবেন না, এটা আইনে বলা আছে, জানেন কি? একমাত্র আদালতের রায় ব্যাতিত অন্য কেউ কাউকে অপরাধি বললে তার বিরুদ্ধেও মামলা করা যায়। সভ্যলোকেরা এসব আইন করেছে, এমনি এমনি করে নাই ভাই, একটু চিন্তা করে দেখুন।

১৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬

আরইউ বলেছেন:




নূরু সাহেবের নাম অবশ্য সৈয়দ আব্বাস আলীও হতে পারে। এত নূরু সাহেবদের মারিং-কাটিং-পেস্টের ভীড়ে আসল লেখক হারিয়ে যান।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:১১

গরল বলেছেন: এখানে লিংটা দিয়ে কি বুঝাতে চাইলেন, শেখ সাদীকে যে কেউ কোট করতে পারে, এখানে কপি টা হোল কোথায় বুঝলাম না।

১৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮

আখেনাটেন বলেছেন: কপি-পেস্ট নিয়ে ব্লগে অনেক পোস্ট দেখছি? রহস্য কী?

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৭

গরল বলেছেন: রহস্য হচ্ছে কেউ কেউ কপি করেই চলছে আবার কেউ কেউ এটা নিয়ে চোর চোর বলছে, এই আর কি। আর আমার কথা হচ্ছে যে যাই করুক আমরা কি তার সম্মানহানি করতে পারি কিনা?

১৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৫০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যদি সৎ উদ্দেশ্যে কপি পেষ্ট পোস্ট বন্ধ করা নিয়ে কাজ করা হয় তাহলে আমার এতে সাপোর্ট আছে| আমি অপু এবং ব্লগার আর ইউকে সাপোর্ট দিতে রাজি|
কিন্তু যদি অন্যায়ভাবে কাউকে টার্গেট করে এটা করা হয় তাহলে আমি এতে নাই।ব্লগে ছাগু বলতে আমি অন্য কিছু মানুষকে বুঝিয়েছি। এরা ছুপা। এরা বর্ণচোরা। এই ছাগু মেন্টালিটি আমি চিনি

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৯

গরল বলেছেন: সহমত আপনার সাথে, আমারো একই কথা।

১৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:২০

শায়মা বলেছেন: পোস্টের চাইতেও কমেন্টে নুরুভাইয়ার নাম রাহেলা আক্তার নিশি ভেবে হাসতে হাসতে মরলাম। :P



১৪. ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬০

আরইউ বলেছেন:




নূরু সাহেবের নাম অবশ্য সৈয়দ আব্বাস আলীও হতে পারে। এত নূরু সাহেবদের মারিং-কাটিং-পেস্টের ভীড়ে আসল লেখক হারিয়ে যান।


হা হা হাসতে হাসতে মরেই যাবো।

নুরু ভাইয়া যেভাবে ঢাল তলোয়ার বাদ্য বাজনা নিয়ে মারিং কাটং কাব্য নামক পোস্টু পোস্ট করে যাচ্ছে আমি ভয়ে াছি ভাইয়া আবার নিজের তলোয়ারে নিজের মুন্ডুখানাই না বিসর্জন দিয়ে দেয়। :P

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৩৬

গরল বলেছেন: যাই হোক কমেন্টগুলো আমিও উপভোগ করছি, তবে কমেন্টের মাধ্যমে নিজের ভাবনা চিন্তাগুলো ঝালিয়ে নিতে পারছি। এটাই বা কম কি।

১৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি আমার মন্তব্যে সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবী, শেখ শাদী আর
প্রায়ত হুমায়ুন আহমদ তিনজনের
মূর্খদের নিয়ে তিনটি উক্তি উল্লেখ করেছি। এগুলো রাহেলা যদি জানে
তা হলে আমার জানতে সমস্যা কি? গাধারা যে তিনবার হাসে তার কারন
যাদের জানা নাই তারা সম্ভবত তিন নয় বারে বারে হাসে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২০

গরল বলেছেন: নূরু ভাই, অভিযোগ যেহেতু এসেছে আপনি একটা পোষ্ট দিয়ে সেটার ব্যাখ্যা দিন, তাহলে সবাই বুঝতে পারব আসলে কি হয়েছে।

১৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৩

আরইউ বলেছেন:



জ্বী নূরু সাহেব, রাহেলা আক্তার নিশি/সৈয়দ আব্বাস আলী এদের কাছ থেকে মহাশ্বেতা দেবী, শেখ শাদী, হুমায়ুন আহমেদের কোটেশনগুলি মারিং-এর সাথে তাদের বচনও কাটিং করে মন্তব্যের ঘরে পেস্টিং করেছেন। হয়ে গেল আপনার সম্পাদনার কাজ। এখন চিচিং পোস্টিং!!

২০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৬

আরইউ বলেছেন:



@আখেনাটেন,
অনেকটা সেই পুরোনো প্যাচাঁল। আগে সমাধান হয়নি বলে এখনও চলছে। এই পোস্টগুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন।
হাসির কৌতুক -- লুংগি খুলে গেলে লেখক দায়ী নয়
চুরির সাফাই সামুর কিছু ব্লগার যেভাবে দিয়ে থাকেন .... :D

২১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৯

শায়মা বলেছেন: ১৮. ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৪৬০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি আমার মন্তব্যে সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবী, শেখ শাদী আর
প্রায়ত হুমায়ুন আহমদ তিনজনের
মূর্খদের নিয়ে তিনটি উক্তি উল্লেখ করেছি। এগুলো রাহেলা যদি জানে
তা হলে আমার জানতে সমস্যা কি? গাধারা যে তিনবার হাসে তার কারন
যাদের জানা নাই তারা সম্ভবত তিন নয় বারে বারে হাসে।



ভাইয়া তোমাকে তো আমার এখন গাধা মহারাজ মনে হচ্ছে!!!!!!! তাও আবার গোমড়া মুখের গাধা মহারাজ। শুধু তাই না গোমড়া মুখে রাগের চোটে তিড়িং বিড়িং করে নাচা মহারাজ। হা হা হা :P


ভাইয়া শাক দিয়ে মাছ ঢেকোনা। মাছেরাও হাসবে । হা হা হা

নো প্রবলেম এখন থেকে তুমি আমাদের রাহেলা আক্তার নিশি আপু ।

যাও আরও কিছু কাব্য রচনায় বসো ঢাল তলোয়ার নিয়ে। :P

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:৩০

গরল বলেছেন: এখানে রাহেলাও নিজের কিছু বলে নাই তাই রাহেলাকেও উৎস হিসেবে উল্লেখ করার কিছু নেই। অতএব সবকিছু কপি কপি বলে চিৎকার করলে আসল কপি নিয়ে আর কেউ মাথা ঘামাবে না। এসব জিনিষই কেচালের মূল কারণ।

২২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০১

শায়মা বলেছেন: ওয়েটিং ফর রাহেলা আক্তার নিশি আপুস পোস্টিং তিড়িং বিড়িং......

ভাবছি আপুটার অনুপ্রেরনায় আমিও আজ কাবত রচনায় নামবো।

আমার আবার ছুটি কিনা। :)

২৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রাহেলা আক্তার নিশি/সৈয়দ আব্বাস আলী এরা কে কার লেখা
কপি করেছে। হুমায়ুন আহমদ, শেখ সাদী, মহাশ্বেতা দেবী
কি এদের ব্যক্তিগত সম্পদ?
কিছু বইটই পড়েন, অনেক কিছু জানার
বাকী আছে যে।।



২৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২২

শায়মা বলেছেন: জানার আছে অনেক বাকী নুরু মোহাম্মদ ভাই
ইফতার খেতে যাও/যাই।
একাই তুমি বই পড়ো ভাই মূর্খ যে সবাই
তাইনে নাইরে নাই।

বই এর জায়গায় টই রাখো ভাই সমস্যা সেটাই।
তাইরে নাইরে নাই।
তলোয়ারটা সামলে রেখো মহাপন্ডিৎ ভাই। :P



তাইরে নাইরে নাই......

২৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৩৫

জ্যাকেল বলেছেন: :-& মিঃ নুরু সাহেব। আপনে ব্লগার নামের কলংক। Just like razib nur, you're same 2 him. এই কারনেই তো বলি কেন মাসতুতো ভাইকে এতো সাপোর্ট দেওয়া হইতেছে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:২৯

গরল বলেছেন: বাদ দিন, আমরা আমরাই তো।

২৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৪৭

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: Plagiarism, Piracy-এর সঙ্গে Privacy নিয়েও সচেতন হতে হবে। অন্যের Plagiarism ধরতে গেলে যে তার Privacy নষ্ট করা হয়, তারও একটি বিহিত করা দরকার।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:০১

গরল বলেছেন: ব্লগতো কোন প্রাইভেট প্লেস না বা কোন প্রাইভেট গ্রুপ ও নাই এখানে, পুরোটাই পাবলিকলি ওপেন সবার জন্য। অতএব প্রািভেসি নষ্ট হবে বলে আমার মনে হয় না। যদি না কেউ PII (Personally Identifiable Information) ব্লগে প্রকাশ করে দেয় বা ক্লাসিফায়েড তথ্য প্রকাশ করে।

২৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:১১

নিমো বলেছেন: @ঈশ্বরকণা, আপনার নিজের লেখারওতো মাথা মুন্ডু নেই। ব্লগ কি কোন সফটওয়্যার ছাড়া ব্যবহার করা যায় ? আপনি কি হাওয়া দিয়ে ব্লগে এসেছেন ? অমুক তমুকের নিরুপায় হয়ে পাইরেসির যা ব্যাখ্যা দিলেন, এগুলো এক দশক আগে হলেও মানা যেত, আজকের সময়ে এসব প্রলাপ শোনায়। রাজীবের অবস্থা হয়েছে রাখাল বালকের মত বাঘের মিথ্যা গল্প বলে বলে, এবার সত্যই বাঘের কবলে পড়ে গেছে। তবে কপি-পেস্ট নিয়ে আলোচনা হওয়া উচিত, এতে করে লেখায় তথ্যসূত্র দেবার অভাস গড়ে উঠবে। এস এম মামুন অর রশীদ এর কথাটাও সবার মাথায় থাকা উচিত যে অন্যের Plagiarism ধরতে গেলে যে তার Privacy নষ্ট করা হয়, তারও একটি বিহিত করা দরকার।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:৫৭

গরল বলেছেন: PII (Personally Identifiable Information) কেউ প্রকাশ না করলে privacy নিয়ে সমস্যা হওয়ার কথা না। এর আগে কেউ কেউ কার যেন ইমেইল ব্লগে ছড়িয়ে দিয়েছিল। ঐ কাজ হলে অবশ্যই privacy নষ্ট হবে। ঠিক সেকারণেই তখন আমি এর প্রতিবাদ করে পোষ্ট দিয়েছিলাম।

ব্লগের গোপনীয়তা ও নৈতিকতা নিয়ে মডুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি

২৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:১৬

নিমো বলেছেন: @অর্ক, আপনার নিরুপায় পাইরেসির সাফাইটা আপনার গোটা মন্তব্যটার গুরুত্বহানি করেছে।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৫

গরল বলেছেন: আমি পোষ্টেই বলেছি যে আমি যে অপরাধ করি সেটা আসলে অপরাধ না, এটাই আমাদের মানসিকতা।

২৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৫৩

আরইউ বলেছেন:



গড়ল,
যে ঘুমিয়ে থাকে তাকে চেষ্টা করলে জাগানো যায় কিন্তু, যে জেগে আছে তাকে জাগানো সম্ভব নয়। রাজীবকে কেউ “চোর” বলেনি বলেছে “লেখাচোর“। যেকোন সভ্য সমাজে সভ্য দেশে লেখা চোরকে লেখাচোরই বলা হয়। ইংরেজিতে, হিন্দিতে, আরবিতে যাই বলা হোক তার বাংলা মানে দাড়াঁয় লেখাচোরই!

আপনার এতক্ষনে বুঝে যাওয়া উচিত ছিল আইন-আদালত-নিয়ম এসব সম্পর্কে আমি খুবই ভালো ধারণা রাখি; খুব সঙত কারণেই রাখি। সভ্য দেশে সভ্য সমাজের কোন ব্লগ হলে (বাংলা ভাষায় সামহোয়ারইন যেমন জনপ্রিয়) রাজীবের চৌর্যবৃত্তির কারণে রাজীবকে অনেক আগেই গলায় অর্ধচন্দ্র দিয়ে ব্লগ থেকে বের করে দেয়া হত। আর তাকে লেখাচোর বলায় সে যদি ডিফেমেসন কেস করতো তাহলে সন্মানিত আদালত তাকে ভৎসর্না তো করতোই সাথে সাথে মনিটরি কমপেনসেসনও রাজীবকে দিতে হত। রাজীবকে লেখাচোর প্রমান সাপেক্ষেই বলা হয়েছে; তার রেপুটেশনকে হার্ম করার জন্য তাকে লেখাচোর বলা হয়নি।

আশা করি,

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৩৪

গরল বলেছেন: আপনার সাথে সহমত, আপনি যা করার সেটা করেছেন, প্রতিবাদ করেছেন, বাকিটা মডারেশন দেখবে। কিন্তু আপনি এখানে কমেন্টে যেসব লিংক দিয়েছেন সেগুলো আপনার পোষ্টে ছিল না। অতএব আপনার আগের পোষ্টের সাপেক্ষে তাকে লেখাচোর বলা যায় না।

৩০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪৩

আরইউ বলেছেন:



আপনাকে আমি যে লেখার লিংকগুলো দিয়েছি সেগুলো আপনি (মন্তব্য সহ) পড়ে দেখেননি। পড়ে দেখলে আমি বুঝতে পারতেন আমি প্রায় নতুন কিছু বলিনি/লিখিনি। প্রায় সব যুক্তি, তথ্য যে আগেই পেশ করা হয়েছে। আপনি ঐ পোস্টগুলো, পোস্টের মন্তব্যগুলো, পোস্টের মন্তব্যে দেয়া দেলিংকগুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন। অবশ্য যদি আপনার সত্য জানার আদতেই সদিচ্ছা থেকে থাকে।

৩১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:৩১

বিষন্ন পথিক বলেছেন: আপনি যেই দেশে বসে লাইসেন্সড সফওয়ারের বানী দিলেন সেখানে ইচ্ছা থাকা সত্তেও চোরাই মাল ইউজ করা যায়না, বাংলাদেশে থাকাকালীন সময়ে ঐ আমলে যদি পাইরেটেড জিনিষ না ব্যাবহার করতেন তাহলে আপনাকে সাধু বলতাম

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৪:১১

গরল বলেছেন: ছাত্রাবস্থায় আমার কোন ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ছিল না, আমি আমার এক চাচার কম্পিউটার ব্যাবহার করতাম। চাকুরিতে ঢুকেই ল্যাপটপ পেয়ে যাই এবং অফিসের সব কিছু লাইসেন্স করাই ছিল কারণ আমি জাপানিজ শেয়ার আছে এমন একটা প্রতিষ্ঠান দিয়ে চাকুরি শুরু করি। প্রথম ল্যাপটপ কিনি আমার বউ এর জন্য বিয়ে করার পর এবং আমি তখনই উইন্ডোজ ৭ লাইসেন্স কিনেছিলাম আর অফিস ও অন্যান্য সফটওয়ারের জন্য অফিসের লাইসেন্স ব্যাবহার করতাম। কারণ অফিস থেকে আমাদের জন্য ভল্যুম লাইসেন্স কেনা হত। তবে ব্যাক্তিগত ভাবে আমি ওফিসের ল্যাপটপেও ভিএম এর মাধ্যমে লিনাক্স ব্যাবহার করতাম, এখনও করি। সেকারনে আমার গুগল ড্রাইভ সাবসক্রিপশন দশ বছরেও বেশি পুরাতন। লিনাক্স ব্যাবহার করার কারণেই আমার গুগল ড্রাইভ অ্যান্ড্রয়েড আসার আগে থেকেই ব্যাবহার করতাম ফাইল শেয়ারিং এর সুবিধার কারনে। আপনি হয়ত জানলে অবাক হবে যে আমি ৫০০০ টাকা দিয়ে ২০১১ সালে বিজয় এর সফটওয়্যার কিনেছিলাম কারণ ১০০ টাকার সফটওয়্যারটি অ্যাক্টিভ ডিরেক্টরি সাপোর্ট করত না। যেহেতু অফিস ল্যাপটপ, অ্যাক্টিভ ডিরেকটরি ছাড়া লগইন করা যেত না।

৩২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:০৬

আরইউ বলেছেন:




এই যে এখন আপনি লাইনে এসেছেন। আপনি এটা বলুন যে আপনি বোঝেন না। আপনাকে এত করে বুঝিয়ে বললেও, এত প্রমান দিলেও আপনি যদি না বোঝেন সেটার সম্ভাব্য ২টা কারণ হতে পারে।
১। আপনি বুঝতে চাইছেন না; এবং
২। আপনার বোঝার এবিলিটি নেই (লার্নিং ডিসঅর্ডার খুব কমন)

নূরু সাহেবের মন্তব্যে কোটোসন ছাড়াও আরো লেঁজ আছে। সেটাতো নিজের ভাষায় লেখা যায়। “মূর্খ কারা সে সম্পর্কে শেখ সাদী একটু ভিন্ন কথা বলেছেন,তাঁর মতে-“ এটুকুতো শেখ সাদী সাহেব বলে যাননি। “তাই মূর্খদের সাথে তর্ক করা উচিৎ নয়,
এ নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের একটি উক্তি আছেঃ” এটুকুতো হুমায়ূন আহমেদ বলে যাননি, তাইনা?

আপনাকে লিংক দিলে আপনি খুলে না দেখলে বা পড়ে না দেখলেতো সমস্যা। ১৭ নং মন্তব্যের লিংকে যে লেখাটা আছে সেটা থেকেই নূরু সাহেব মারিং করেছেন। তাই ঐ লিংক আপনাকে দিয়েছি।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৪৬

গরল বলেছেন: ব্যাপারটা আমিও বুঝতে পেরেছি, তবে মন্তব্যের মত গুরুত্বহিন কিছু নিয়ে সময় ব্যায় করতে চাচ্ছিলাম না। এর চেয়ে বড়ং কপি করা পোষ্টগুলো বের করে সেগুলো মুছে দেওয়ার জন্য মডারেটরকে অনুরোধ করা যেতে পারে আর সে জন্যই আপনাকে আলাদা করে পোষ্ট দিতে বলেছিলাম।

৩৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:২৬

আরইউ বলেছেন:



গড়ল সাহেব,
এটা আপনার পোস্টে আমার শেষ মন্তবা। কারণ, আমি আপনাকে শত শত প্রমান দেখালেও আপনি কপি-পেস্টের বিষয়টি বুঝতে পারবেন না। কেন বুঝবেন না তার কারণ সম্ভবত সেটা আপনার সিন্ডিকেটের ইন্টারেস্টের বিপক্ষে যায়। যাহোক, ভালো থাকুন।

৩৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:৩৫

শায়মা বলেছেন: গাড়ল ভাইয়া-

নুরু ভাইয়া কিন্তু শেখ সাদী বা হুমায়ূন আহমেদের লেখা থেকে কোট করে আনেনি বা কপি করেনি বা তেমন কোনো বই থেকেও না।

নুরু ভাইয়া জাস্ট সার্চ দিয়ে ভেরী ইজি এন্ড কুইক ওয়েতে রাহেলা আক্তার নিশির লেখা থেকে মারিং কাটিং( আর ইউ ভাইয়ার স্টাইলে কথা কপিং :P ) করে এনে বড় তাড়াহুড়ায় রেগে মেগে কমেন্টে বসিয়ে দিয়েছে। হা হা

ভাইয়া চিরন্তন সত্য বাণীগুলি তো এভাবেই একে অপরের হাত ধরে আমাদের কাছে এসেছে তাই সেটা কপি করতেই হবে নইলে তো চিরন্তন সত্য মিথ্যা হয়ে যাবে। কিন্তু কেউ মানে রাহেলা আক্তার নিশি যেটা লিখেছে সেটা তো চিরন্তন সত্য না । সেটা চিরন্তন সত্য নিয়ে তার নিজের লেখা। সেই লেখার কপিরাইট তার আসলে। কাজেই এই অনলাইন দুনিয়ায় যে কেউ কপি করতে পারে। আমরা সবাই কম বেশি করেছি। কারণ এটা খুবই ইজি। তবে এটা যে করা উচিৎ না সে বিষয়ে আমাদেরকে জানতে হবে। যেমন আমি জেনেছি যত না এই ব্লগে এসে তার আগে জানতামও না।

এই কাজ নুরু ভাইয়া কেনো আমরা সবাই করি। ঝগড়া ঝfটি তর্কা তর্কির সময় মাথা ঠান্ডা রাখতে পারা মানুষ যেমনই কম। তেমনই সময়ও কম। তেমনই আমরা জানিও না আসলে যে এমনটা করা ঠিক কি বেঠিক।

আসলে এই রাহেলা আক্তার নিশির বা আব্বাস আলি বা মোস্তাফা আব্বাসি যার লেখা থেকেই কপিং মারিং কাটিং করি না কেনো কোনো প্রবলেম ছিলো না। তবে কপি পেস্টের এই আন্দোলনে কপিপেস্টে বিষয়ক পোস্টে যদি কেউ কপি করেই মন্তব্য উত্তর দেয় তো খবরই আছে। হা হা হা

সত্যি হাসতে হাসতে মরেছি কালকে নুূরুভাইয়ার রেগে মেগে লাফ দিয়ে ঐ কমেন্ট করা দেখে।

নুরুভাইয়াকে দেখছি সেই কবে থেকে মনে হয় ফেব্রুয়ারী মার্চ থেকেই এমনই রেগে মেগে তিড়িং বিড়িং কবিতা লিখেই যাচ্ছে।
এর আগেও কি যেন হয়েছিলো অনেকদিন ভাইয়াকে দেখিনি ব্লগে, যাইহোক-

ভাইয়া ভাবছে ইনডাইরেক্টলী লিখে লিখে খুব এক হাত নিচ্ছে কিন্তু আসলেই সেসব কবিতা মজার আর ফানি।

বিশ্বাস করো আমি যখন সেসব পড়ি মনে হয় ভাইয়া দাঁত কিড়মিড় করে কলম পিষে লিখছে। কি বোর্ডে যে এখন সবাই লিখে মনেই পড়েনা তখন আমার। :P

হাসি পেলেও বলা বারণ এখন এই কুরুক্ষেত্রে। :P :P :P

৩৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:৫৮

শায়মা বলেছেন: ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:৩০০

লেখক বলেছেন: এখানে রাহেলাও নিজের কিছু বলে নাই তাই রাহেলাকেও উৎস হিসেবে উল্লেখ করার কিছু নেই। অতএব সবকিছু কপি কপি বলে চিৎকার করলে আসল কপি নিয়ে আর কেউ মাথা ঘামাবে না। এসব জিনিষই কেচালের মূল কারণ।


না ভাইয়া এখানে রাহেলা নিজে কিছু বলেছে। মানে সেই সব নিয়ে সে নিজেই লিখেছে। কাজেই লেখাটা তার। সে দেখলে গলা চেপে ধরতে পারে বা অন্যরাও কপি পেস্ট আন্দোলনকারীরাও ধরতে পারে। হা হা :P


১৬. ২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৫০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যদি সৎ উদ্দেশ্যে কপি পেষ্ট পোস্ট বন্ধ করা নিয়ে কাজ করা হয় তাহলে আমার এতে সাপোর্ট আছে| আমি অপু এবং ব্লগার আর ইউকে সাপোর্ট দিতে রাজি|
কিন্তু যদি অন্যায়ভাবে কাউকে টার্গেট করে এটা করা হয় তাহলে আমি এতে নাই।ব্লগে ছাগু বলতে আমি অন্য কিছু মানুষকে বুঝিয়েছি। এরা ছুপা। এরা বর্ণচোরা। এই ছাগু মেন্টালিটি আমি চিনি
২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪৯০

লেখক বলেছেন: সহমত আপনার সাথে, আমারো একই কথা।




আচ্ছা ভাইয়া তোমাদের এই কপিপেস্ট আন্দোলনকে অসৎ উদ্দেশ্য মনে হচ্ছে কেনো বলোতো? তোমাদের কি মনে হচ্ছে রাজীব ভাইয়ার উপরে রাগ থেকে সবাই এমন করছে?

আচ্ছা ধরে নিলাম তার উপর রাগ থেকেই এই আন্দোলনের শুরু। কিন্তু কপি পেস্ট যে আসলেই উচিৎ না এই আন্দোলন থেকে আমরা কিন্তু জানছি। খুবই খুঁটিনাটি জানছি এই তর্কাতর্কি রাগারাগির ভেতর দিয়েও। সব কিছুরই পজিটিভ সাইড আছে। এি যে কপি পেস্ট প্লাজারিজম, পাইরেসি প্রাইভেসী এসব কি জানতাম নইলে বলো?

রাজীব ভাইয়ার উপর রাগ থেকেও এই আন্দোলন হলে আমি এই আন্দোলনের পজিটিভ সাইডটাই বেশি। কারণ বাংলা ব্লগ নাই নাই করে হলেও যা টিকে আছে তা নিয়ে মানুষ বাজে কথা বলবে কেনো? অল্প থাকলেও যতখানি শুদ্ধ থাকা যায় রাখা যায় সে চেষ্টাই তো করা উচিৎ তাইনা??

হ্যাঁ রাজীবভাইয়াকে নিয়ে অনেকের আপত্তি ছিলো এখন তো যে যে করে তাদের সবার নামই আসছে আর আমরা যারা না জেনে বুঝেও করি বা করেছি তারা নিশ্চয়ই এরপর থেকে সচেতন হবো। কাজেই এর নেগেটিভ সাইড আসলেই কম।

গোফরান ভাইয়া বলেছে অন্যায়ভাবে কাউকে টার্গেট করা হচ্ছে কিনা? তুমিও তাতে সহমত দিয়েছো। এখন তোমাদেরকেই তো ভেবে বের করতে হবে অন্যয় হচ্ছে কিনা? এটা কি অন্য কেউ বলে দেবে নাকি??

ভাইয়া তোমার বা গোফরান ভাইয়ার যেমন মনে হচ্ছে এ অন্যায় রাজীব ভাইয়া বা নুরু ভাইয়া রাইট।

আমারও তেমন মনে হচ্ছে আর ইউ ভাইয়া রাইট।

ভাইয়া আর ইউ রাজীবভাইয়া বা তোমাকে তো আজ থেকে চিনিনা অনেকঅনেক আগে থেকেই চিনি।

তোমরা তিনজনই কিন্তু যথেষ্ঠ ভালো মানুষ এবং প্রাজ্ঞ মনে হয় আমার। এর মাঝে রাজীবভাইয়া সরল ও পাগলাটে মনে হয়েছিলো আমার।

এই সব ঝামেলায় সবাই কষ্ট পাচ্ছে রেগে যাচ্ছে ভুল বুঝছে এসব আমার আসলেই ভালো লাগছে না। যতই হাসি পাক । শুধু শুধু অন্যায় অন্যায় না করে আসলেই কোনটা অন্যায় আর কোনটা ন্যায় ভালো করে চিন্তা করে সুন্দর ভাবে ব্যখ্যা করলে হয়ত সমস্যার সমাধানে আসা যাবে।

নয়ত এই ঝগড়া ঝাটি মারামারি তিড়িং বিড়িং মারিং কাটিং জীবনেও বন্ধ হবে না। হা হা নুরুভাইয়াকে খেপাচ্ছি তিড়িং বিড়িং বলে :P

গোফরান ভাইয়া প্রতিটা মন্তব্যে ছাগু ছাগু করছে।
এরমাঝে আবার ছাগু আসলো কেমনে সেটাই তো হাস্যকর ঠেকছে। কোনো কিছু বললে সেটার এক্সপ্লানেশন না দিয়ে এইভাবে যা ইচ্ছা তাই বললে কিন্তু আবার চাঁদগাজী ভাইয়ার মত অবস্থা হবে।

চাঁদগাজীভাইয়ার কিছু পজিটিভ দিক আছে আর কিছু নেগাটিভ। কেনো যেন নেগেটিভ সাইডগুলিতেই কিছু মানুষ বেশি ইনস্পায়ার্ড হচ্ছে। :(

যাইহোক অনেক বড় লেকচার দিলাম এখন যাই পাপেট শো পোস্ট লিখি। :)

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৪০

গরল বলেছেন: ব্যাপারটা আমিও বুঝেছি কিন্তু বিষয়টা খুবই নগণ্য তাই এরিয়ে যেতে বলেছি কারণ ব্লগে ক্যাচাল বেড়েই যাচ্ছে। তবে রাজিব ভাই অন্যরা কপি করে যেগুলো পোষ্ট করেছে করেছে সেগুলো বের করে মুছে ফেলার জন্য মডারেটর কে বলা যেতে পারে। আমি ব্লগার আর ইউ কে সে কারণেই বলেছি আলাদা করে পোষ্ট দিতে। শুধু শুধু মন্তব্য নিয়ে সময় নষ্ট না করাই ভালো কারণ এটা তেমন কোন গুরুত্ব বহন করে না।

৩৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৪০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহা! দয়া করে সবাই থামুন। ঝগড়াঝাটি আর ভালো লাগছেনা। মনে হচ্ছে ব্লগটাতে গ্রুপিং তৈরি হচ্ছে যেটা শুভ নয়।

৩৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১৭

পলক মৃধা বলেছেন: Thanks for post .
Blink is a unique e commerce clothing brand name in Bangladesh , This bran in very popular . It is one of the largest clothing brand name in Bangladesh .
clothing band name in Bangladesh

৩৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২০

পলক মৃধা বলেছেন: Thanks for post .
Blink is a unique e commerce clothing brand name in Bangladesh , This bran in very popular . It is one of the largest clothing brand name in Bangladesh .
Clothing brand name in Bangladesh

৩৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: কপি-পেস্ট করতে তো কোন বাধা নেই, যদি মূল সূত্র উল্লেখ করা হয় কিংবা মূল লেখককে অথবা স্বত্ত্বাধিকারীকে (যেমন আলোকচিত্রের ক্ষেত্রে) ক্রেডিট দিয়ে তার অবদানকে স্বীকৃ্তি দেয়া হয়। কিন্তু এটুকুই অনেকে করতে চাচ্ছেন না, নানা রকমের খোঁড়া যুক্তির আড়ালে।

যাহোক, আপনার এ পোস্টের কারণে মোটামুটি একটা ভালো বিতর্ক হয়ে গেল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.