নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দিকভ্রান্ত পথিক

সায়েম মুন

আঙ্গুল-চুষে ওষ্ঠাগত, জীবনের বেহিসেবী, ছিন্নপত্র দোলাচালে, মলিনতর ক্রন্দসী। হিমশীতল হাভাতে, অনাদরে উর্বষী, কাষ্ঠাগত অবিরত, ছন্নছাড়া সন্ন্যাসী।

সায়েম মুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কল্পগল্পঃ কাশফুল

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১১:১৯







কাশফুলের সাথে নদীর একটা বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। এটা হতে পারে পবিত্র বন্ধুত্ব সম্পর্ক। হতে পারে পরস্পর নির্ভরশীলতার সম্পর্ক। আবার ক্ষুদ্র রঙ বেরঙের পাখি কিংবা জলচর পাখির সাথে কাশফুলের একটা সম্পর্ক আছে। পাখিরও আছে জল ও আকাশের সাথে সম্পর্ক। আকাশের আছে মেঘের সাথে। মেঘের আছে বাতাসের সাথে সম্পর্ক। মেঘ, বাতাসের আছে বৃক্ষের সাথে সম্পর্ক। বৃষ্টি হয়ে সবুজের সাথে সম্পর্ক।



❀❀

যখন তুমি আকাশ দেখো। শুধুই কি আকাশ দেখো। জলের নীল রেখা দেখো। যখন তুমি নদী দেখো আকাশের নীল ছবি দেখো। আকাশে মেঘ দেখলে বুঝবে সেখানে কাশফুলের ছোঁয়া আছে, বাতাসের ঘ্রাণ আছে। বস্তুত তুমি যখন কাশফুল দেখো। একই অঙ্গে বহুরূপ দেখো। আকাশে সাদা মেঘের রঙ দেখো। যা ভালবাসার তথা পবিত্রতার মুকুট ধারণ করে আছে পৃথিবীর। সবুজ পাতা দেখো, সেখানে প্রকৃতির রঙের ছোঁয়া দেখো।

কাশগাছে কান পাতলে শুনবে পাখির কথা। পাখির সাথে জলের তলের মাছেদের কথা। ধু-ধু চরের কথা। ধু-ধু চরে বিরাজমান নদী পয়স্তীদের কথা। মানব জীবনের কথা। কিংবা একটা রুপকথা।



❀❀❀

কথিত আছে, নদী তীরে যে সারি সারি কাশফুল দেখা যায়। তা একদা এক অপসরার কেশের মত ঘনকালো দীঘল ছিল। অপসরা হলো শরৎ ঋতু পরিচালিকা সুরকেশী। শরৎকাল এলে এই অপসরা স্বর্গ থেকে তার দীঘল ঘন কালো কেশগুলো ছড়িয়ে দিতো কাশফুল রুপে। ছড়িয়ে নদীর শারদীয় বাতাস ও রোদে শুকাতো। শারদীয় বাতাসে কাশফুলে একটা নরম সুরেলা সুরের মূর্ছনা উঠতো। রাত্রীবেলা সেই সুরের মোহে নদীকূলবতী যুবক ও যুবতীরা ছুটে আসতো, প্রণয়ে মত্ত হতো।



❀❀❀❀

নদীর নাম পিয়াইন। এই নদী তীরবর্তী লোকজন নিত্য নদী ঘাটে আসতো। গৃহস্থালীর জলজ কাজকর্ম সম্পাদন শেষে বাটিতে ফিরে যেত। এরকমই এক ঘাট কানাইঘাট। এই ঘাটে লোকজন প্রাত্যহিক কাজ সম্পাদন করতে আসতো। কেউবা দিনান্তে সন্ধ্যাবেলা সুখ দুঃখের আলাপ সারতে আসতো।



❀❀❀❀❀

এক শরৎকালের ঘটনা। চারিদিকে ঘন কালো দীঘল কাশফুল বাতাসে ঢেউ খেলে যায়। ঋতু পরিবর্তনের চক্রে সুরকেশী এবার যেন দ্রুত পদক্ষেপেই ধরায় এসেছে। পিয়াইন নদীর দুই তীর যেন এক অপার বিস্ময়ের রুপ ধারণ করেছে। নদী তীরের বৃক্ষরাজীগুলো ভিন্ন সৌন্দর্যে শোভিত। সারাদিন নানান পাখি এ গাছ ও গাছে গান গেয়ে উড়ে বেড়ায়। ফুলে ফুলে প্রজাপতিরা ডানা মেলে ওড়ে। সন্ধ্যা হতে না হতেই কাশফুলে যেন বীনের বাজনা শুরু হয়। সারারাত অব্দি চলে মোহময় সুরছন্দ। একদিন পূর্ণিমা রাতে এই সুরের টানে এক প্রেমিক জুটি আকাশ-মেঘ ছুটে আসে কানাইঘাটে। তারা হাতে হাত রেখে ঘাটের ধারে জলের কিনারায় বসে সারা রাত চাঁদ দেখে, নদীর জলে জোছনার খেলা দেখে কাটায়।



❀❀❀❀❀❀

সারারাত কেশচর্চা শেষে সুরকেশী কিছুটা হাঁফিয়ে উঠেছে যেন। পৃথিবী সম্পর্কে উদাসীন সুরকেশী কাঁধ ঘুড়িয়ে নদীর দিকে চোখ মেলে। কিন্তু একি! সেই চোখের পলক যেন পড়তেই চায় না। আকাশের রূপ সৌন্দর্য দেখে সুরকেশী প্রেমে পড়ে যায়। মর্ত্যের কোন মানুষের সাথে অপসরার প্রণয় হতে পারেনা, এই ভেবে সে দু'কদম পিছিয়ে যায়। স্বর্গের দিকে পা বাড়াতে চায়। কিন্তু অন্যান্য দিনের ন্যায় তার কদম এগোচ্ছে না। তার তো অনেক তারা আছে। তার অন্যান্য ঋতু পরিচালিকা বোনেরা সারারাত সুনিদ্রা কুসুম তেল নিয়ে তার অপেক্ষায় বসে আছে। সে ফিরলেই তার কেশে এখনকার নিয়মমাফিক এক নদী সুনিদ্রা কুসুম তেল দেয়া হবে। কারণ সামনের হেমন্তেই তার বিয়ে। পাত্র স্বয়ং হেমন্ত ঋতু পরিচালক। তার সৌন্দর্য আরও বিকশিত হওয়ার জন্য কিছু দিন সুনিদ্রা প্রয়োজন। এদিকে সে এক দুনির্বার আকষর্ণে বাঁধা পড়ে যায়। আকাশ কে ছাড়া তার পা অচল যেন। সে আর কিছু ভাবতে পারে না। শুধু আকাশের ভাবনা তার সমস্ত সত্তা জুড়ে আঁকড়ে ধরে। আচমকা সে আকাশকে বুকে টেনে নেয়ার জন্য হাত বাড়ায়। কিন্তু সুরকেশীর এহেন অপরাধে বাধ সাধে মেঘ। সে কোনক্রমেই আকাশকে ছাড়বে না।



❀❀❀❀❀❀❀

সুরকেশী রেগে গিয়ে বলে, আমার কেশের গানে তোমরা ছুটে আসো। আমার কারণেই তোমরা আজ এক পার্থিব জুটি। আমি সহজেই তোমাকে ছাড়বো না। শর্ত দেয়। ঠিক আছে তুমি যখন আকাশকে ছাড়বে না, আবার আমারও চোখের মনি আকাশ। একটা কিছু বিনিময় করি। এরপর আমি তোমাদের এই মর্ত্যে কখনো আসবো না। শুধু দূর থেকে দেখে যাবো আকাশকে। এই কথা বলে সে দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয়ে স্বর্গের পথে পা বাড়ায়। নদী তীরের সব ঘনকাল কাশফুল বৃদ্ধাদের মত পাকা সাদা কেশে রুপান্তরিত করে। কেশের গান এখন ছোট ছোট রঙ বেরঙের পাখিরা গায়। বিনিময়ে মেঘের দু'চোখ অন্ধ করে দেয়। প্রেমিকার অন্ধত্বের এই দুঃখে আকাশ হয়ে যায় নীল। সেই নীল আকাশের বুকে অন্ধ মেঘ দিক হাতড়ে উড়ে বেড়ায়। বেশী মন খারাপ হলে অঝরধারায় কাঁদে। মন খারাপের মানদন্ডে কান্নার জল ঝরায়।





ছবিঃ নিজস্ব এ্যালবাম।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১১:৩৩

মেহবুবা বলেছেন: কল্প গল্পটাও কেমন মন কাড়া ।
ভাল লাগল ।
পিয়াইন নামে কি সত্যি কোন নদী আছে ?

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১১:৪১

সায়েম মুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মেহবুবা।

পিয়াইন নামের একটা নদী আছে। সিলেটের গোয়াইনঘাট নামক উপজেলায়। নামটা সুন্দর। তাই ব্যবহার করেছি।

ভাল থাকুন অনেক। শুভরাত্রি।

২| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: সায়েম ভাই কিছুটা পড়ে গেলাম। সকালে মাথা ঠান্ডা করে পড়তে হবে।

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১১:৫৬

সায়েম মুন বলেছেন: আচ্ছা রাতুল। সকালে চা খেতে খেতে পড়ে নিয়েন। ক্যামন লাগলো জানাবেন কিন্তু। শুভরাত্রি।

৩| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ১২:৫৪

মিরাজ is বলেছেন: ভালো লেগেছে কাশফুলের গল্প। কবিতার মতন কল্প গল্পে ভালোলাগা।

০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:১৬

সায়েম মুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মিরাজ। ভাল থেকো লেখায় থেকো।

৪| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ১২:৫৭

ভিয়েনাস বলেছেন: উপরে নিলাকাশ,আকাশের গায়ে সাদা সাদা মেঘ আর মাটির বুকে নদী,নদীর বুকে সাদা কাশফুল বাতাসে দোল খাচ্ছে ।আহ্ ভাবতেই মন উদাসী হয়।

কাশফুলীয় কল্পগল্প ভালো লাগলো

০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:১৭

সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর কমেন্ট। ধন্যবাদ ভিয়েনাস। শুভসকাল।

৫| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ২:০৪

নোমান নমি বলেছেন: কাশফুল সমগ্র বেশ। নদীর সাথে কাশফুলের ব্যাপারটা কখনই ভাবিনি।

০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:১৮

সায়েম মুন বলেছেন: নদীর সাথে কাশফুলটা বেশী যায় বোধয় :)

ধন্যবাদ নোমান। ভাল থাকুন অনেক। লেখায় থাকুন।

৬| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ২:৫১

এম চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর!

০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:১৯

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাঙকস মাধুরী। :P
অনেক দিন পর তোমাকে দেখলাম। আশা রাখি ভাল আছো। ভাল থেকো।

৭| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ২:৫২

ফারিয়া বলেছেন: অনেকদিন পরে আসলাম, শান্তি লাগলো এতো সুন্দর একটা লেখা পড়ে।
নদীর নামটা কিন্তু অন্যরকম মনে হল, কখন শুনিনি!

০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:৩১

সায়েম মুন বলেছেন: সিলেটে অনেক নদী আছে ফারিয়া। নামগুলো সুন্দর। সুরমা, কুশিয়ারা---এই দুইটা বড় নদী। মোটামুটি সবাই চেনে। এছাড়া আমার পরিচিত ডাউকি, পিয়াইন, সারি, বড়গাঙ, চেঙ্গেরখাল নামের নদীগুলো বিভিন্ন উপজেলা দিয়ে প্রবাহিত।
পোষ্ট পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সর্বদা।

৮| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ৩:১৯

মনজু মজুমদার বলেছেন: ভালো লাগলো, শব্দের ভেতর দিয়ে পুরো ছবিটা যেন দেখলাম।

০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:৪৬

সায়েম মুন বলেছেন: হাহাহা---আপনার তো ৫০ টাকা জরিমানা দেয়া উচিত। পাবলিক প্লেসে ধূমপান করছেন। যাক নিয়া আসছেন যখন দু'টান দিতে দ্যান =p~

অনেক ধন্যবাদ মনজু। শুভকামনা থাকলো।:)

৯| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ৩:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ডজ খাওয়াইলেন। ভাবসিলাম সায়েন্স ফিকশন লেক্সেন /:)

তবে ডজ খায়া অতীব প্রীত হৈলাম। এই লেখাটা পুরাই অন্যরকম সুন্দর হৈসে। শব্দ এবং দৃশ্যগুলা পুরা ব্লুরে প্রিন্টের মত ঝকঝকা।

দুঃখভাড়াক্রান্ত -র বসান একটা /:)

শুভরাত্রি /:)

/:)

০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:৪৪

সায়েম মুন বলেছেন: এত ছোট ডজে চেহারা এরাম ভসকায় গেলো :(

লেখার সময় মনে হৈছিল ভালা প্রিন্ট আসতেছে। মাগার লেখার পর মনে হৈতেছে স্ক্র্যাচ পড়া সিডি প্রিন্ট। তাইলে আপনের ড্রাউভটা ভালা কোম্পানীর 8-|

গরররররররররর-র :-B

শুভসকাল :D


#:-S

১০| ০২ রা জুন, ২০১২ ভোর ৫:১১

মুনসী১৬১২ বলেছেন: সুন্দর সফেদ হয়েছে শুভ্র কাশফুলকাব্য

০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

সায়েম মুন বলেছেন: থ্যাঙ্কস কবি। ভাল থাকুন নিরন্তর।

১১| ০২ রা জুন, ২০১২ বিকাল ৪:০১

রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাই আমার কি বিয়ের দাওয়াত পাব?

০২ রা জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৪১

সায়েম মুন বলেছেন: সুরকেশী তো দুনিয়া থেকে চলে গেছে। আগে বললে হয়ত সেই সুযোগ পেতেন। :P

১২| ০২ রা জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬

রাতুল_শাহ বলেছেন: ব্যাড লাকটাই খারাপ।

০২ রা জুন, ২০১২ রাত ৮:৫৫

সায়েম মুন বলেছেন: আমারও খারাপ। বিয়াটা খাওয়া হইলো না। :P

১৩| ০২ রা জুন, ২০১২ বিকাল ৫:৫২

বৃষ্টিধারা বলেছেন: কাইল আমার জনমদিন আছিলো,ভাইবা নিলাম এইটা কাইলকার গিফট B-)) B-)) B-))

০২ রা জুন, ২০১২ রাত ৮:৫৭

সায়েম মুন বলেছেন: কৈ জানলামও নাতো। খাওয়ানোর ভয়ে পালায় আছিলেন। :P

লেট লতিফ হ্যাপি বাড্ডে !:#P

১৪| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ৮:০৯

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগলো খুব।

০২ রা জুন, ২০১২ রাত ৮:৫৮

সায়েম মুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দূর্জয়। শুভকামনা।

১৫| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ৮:১৫

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন: আমার তোলা একটা ছবি দিলাম কবি!


০২ রা জুন, ২০১২ রাত ৯:০০

সায়েম মুন বলেছেন: নাইস পিক। আমার কাছে এরকম কাশফুলের ছবি নেই। যাও বা আছে সেটা আবার পাহাড়ী।

১৬| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ১০:৩০

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এত অদ্ভুত স্বপ্নময় একটা লেখা! ওফ পড়তে গিয়া পাগল হই গেলাম! :!>

০২ রা জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৩

সায়েম মুন বলেছেন: চি এভাবে বইলেন না। আপনে পাগল হৈলে সুন্দর সুন্দর সব কবিতা/গপ/অপন্যাস কে ল্যাখবে :-P

সত্যি কথা বলতে কি! পড়েছেন জেনে আনন্দিত। আমার এসব অগাবগা লেখার পাঠক পাইনা। তাই পড়েছেন বলে অনেক বেশী ধন্যবাদ। #:-S

১৭| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ১১:০৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: @আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় : ভাই এইটা কোন সাইট থেকে ডাউনলোড করেছেন?? :P :P :P
যাহোক দূর্জয় ভাই- এটা কি আপনার নতুন ক্যামেরায় তোলা???

০২ রা জুন, ২০১২ রাত ১১:২১

সায়েম মুন বলেছেন: @দূর্জয় :P

১৮| ০২ রা জুন, ২০১২ রাত ১১:২৪

শোশমিতা বলেছেন: কাশফুলের মতো স্নিগ্ধ একটা লেখা।
অনেক সুন্দর!

০৩ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:৩৯

সায়েম মুন বলেছেন: কাশফুলের শুভেচ্ছা। শুভকামনা শোশমিতা।

১৯| ০৩ রা জুন, ২০১২ রাত ২:২২

নীরব 009 বলেছেন: ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কথামালা খুবই ভাল লেগেছে। অনেক দিন পর পড়লাম আপনার লেখা। কেমন আছেন মুন ভাই?

০৩ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:৪১

সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ নীরব। অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম। আমি ভাল আছি। আশা রাখি আপনি ভাল আছেন। ভাল থাকুন নিরন্তর।

২০| ০৩ রা জুন, ২০১২ রাত ১১:০৫

নীরব 009 বলেছেন: :)

০৪ ঠা জুন, ২০১২ সকাল ১০:১৪

সায়েম মুন বলেছেন: :):)

২১| ০৪ ঠা জুন, ২০১২ রাত ১০:৪১

~মাইনাচ~ বলেছেন: ভাল লাগল লেখাটি :)

০৫ ই জুন, ২০১২ সকাল ১০:৩৬

সায়েম মুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাইনাচ। শুভসকাল।

২২| ০৭ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৪৪

ডেভিড বলেছেন: কাশফুলের শুভ্রতা নদীকে কিছু একটা না থাকার কথা মনে করিয়ে দেয়, নদী তখন ব্যকুল হয়, কাশফুলের কাছে বারবার বাক খেয়ে হারানো বিষাদের খোজ করে - কল্প গল্প হলেও মর্ত্যের কাব্যের উপকরণ ঠিকই দৃশ্যমান, ভালোভাবেই
-জাফলং ছুয়ে যাওয়া নদীটাও কি পিয়াইন.....

০৭ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৫০

সায়েম মুন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ডেভিড।
জাফলং ছুঁয়ে যাওয়া নদীটা ডাউকি :)

২৩| ০৮ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬

মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: +++++++++

০৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:০৮

সায়েম মুন বলেছেন:
++++++++++++++++++++++++
++++++++++++++++++++++++

ডাবল প্লাস টানলে দেখি রেললাইন হয় :-B

২৪| ০৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:৩১

শায়মা বলেছেন: বাহ!!

এটা তো রুপকথার গল্প!!

০৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:৪০

সায়েম মুন বলেছেন: হুম নতুন রূপে! সায়েম মুনের হাতে তৈরী :P

থেংকু বিউটি আপি।

২৫| ০৯ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৪:১৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: পড়তে পড়তে কখন যেন শেষ হলো বুঝতেই পারি নাই। এত সুন্দর,,,,,,শব্দ এবং বাক্য বিন্যাস চমৎকার।
গল্পটা এরকম যে এক প্যারা পড়লে হবে না,,,,,,,,,,আরো পড়তে হবে,,,,,,,,,কী অসাধারণ মোহ আছে এই গল্পে,,,,,,,,,,

প্রতিটি প্যারা অন্য ধরনের ভাল লাগা,,,,,,,,,,,,,

''কেশের গান এখন ছোট ছোট রঙ বেরঙের পাখিরা গায়। বিনিময়ে মেঘের দু'চোখ অন্ধ করে দেয়। প্রেমিকার অন্ধত্বের এই দুঃখে আকাশ হয়ে যায় নীল। সেই নীল আকাশের বুকে অন্ধ মেঘ দিক হাতড়ে উড়ে বেড়ায়। বেশী মন খারাপ হলে অঝরধারায় কাঁদে। মন খারাপের মানদন্ডে কান্নার জল ঝরায়।'',,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

অনেক অনেক শুভ কামনা রইল

০৯ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:৫৭

সায়েম মুন বলেছেন: আপনার উৎসাহদায়ক মন্তব্যে অনেক ভাললাগা। লেখাটা যে আনন্দ নিয়ে লিখেছি সেটা সার্থক যেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা লায়লা। ভাল থাকুন নিরন্তর।

২৬| ১০ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:০৯

শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: সায়েম ভাই কবিতার মতন সুন্দর লাগল। কবিরা আসলে সব কিছুতেই দারুন গল্প খুঁজে পায়। শুভেচ্ছা :)

১০ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:৩০

সায়েম মুন বলেছেন: মানুষ মাত্রই কল্পনাবিলাসী। সেই বিলাসিতা থেকে মাঝে মাঝে এরকম উদ্ভট গল্পের উদ্ভব হয়। :P
অনেক ধন্যবাদ আমিনুল। ভাল থাকুন। আনন্দে থাকুন সর্বদা। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.