![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিজ্ঞান নিয়ে একটু লেখালেখি করতে ভালবাসি। সবার কাছে সহজে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বলতে ভাল লাগে।
একজন পূর্ণবয়ষ্ক মানুষের যে পরিমাণ নিউরণ দরকার তা দু’বছর বয়সেই মোটামুটি তৈরি হয়ে যায় এবং ৪ বছর বয়সী একটি বাচ্চার মাথার আকার পূর্ণবয়ষ্ক মানুষের মাথার সমান।
একজন মানুষের করোটিকার আয়তন/ক্রোনিয়াল ক্যাপাসিটি ফিক্সড থাকে,তাই নতুন নিউরণ তৈরি হলেও স্থান সংকুলান হত না।
আর যদি নতুন নিউরণ তৈরি হতই তবে পুরনো নিউরণ ধ্বংস বা অপসরণ দরকার ছিল।এতে করে পুরনো নিউরণের সাথে অনেক স্মৃতি বিলুপ্ত হয়ে যেত।
নিউরঙুলো অ্যাক্সন এবং ডেনড্রাইট নামক শাখা প্রশাখা্র বিস্তৃতি ঘটিয়ে অন্যান্য কোষের সাথে সংযোগ সাধন করে , যা একটা জটিল নেটওয়ার্কের মত কাজ করে।নতুন নিউরণ তৈরি হলে আবার নতুন করে নেটওয়ার্ক তৈরি হয়ে কোষে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করত।
আমরা জানি কোষ বিভাজনই টিউমার বা ক্যানসারের জন্য দায়ী।নিউরণের কোষ বিভাজন হয়না বিধায় মস্তিষ্কে ক্যানসারের সম্ভাবনা কম।
প্রতিটি নিউরণের আয়ুষ্কাল একজন পূর্ণবয়ষ্ক মানুষের জীবনকালের/আয়ুর সমান।তাই মানুষের জীবদ্দশায় নিউরণের মৃত্যু ঘটে না এবং নতুন নিউরণ তৈরির প্রয়োজনও পড়েনা;যেটা কোষের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।
আর একজন মানুষের বুদ্ধিমত্তা নির্ভর করে সিন্যাপটিক কানেকশনের উপর।নিউরণের সংখ্যার উপর নয়।
ভিডিওটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিলঃ এখানে
ইউটিউব চ্যানেলঃ লিংক
যুক্ত হোনঃ ফেসবুকে আমি
©somewhere in net ltd.