নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমার জীবনের লক্ষ্য

২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৩২



আমাদের বাল্যকালে স্কুলের বাংলা দ্বিতীয়পত্র এবং ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রে একটি প্রবন্ধ লিখতে বলা হতো যাতে ২০ নম্বর বরাদ্দ থাকত।

এই সব প্রবন্ধ বা রচনার মধ্যে অতি কমন বা সাধারণ একটি প্রবন্ধের নাম ছিল তোমার জীবনের লক্ষ্য

ওই সময় নিজে নিজে বুদ্ধি করে লেখার মত হিম্মত ছিল না বলেই মোটা মোটা বই দেখে Essay বা রচনা মুখস্থ করতে হত আমাদের সবাইকেই। সব চেয়ে মজার ব্যাপার ছিল বেশীর ভাগ সময় পরীক্ষায় এই রচনাটি কমন পড়ে যেত। তাই খুবই আকষর্ণীয় রকম একটি প্রবন্ধের নাম ছিল তোমার জীবনের লক্ষ্য

ইংরেজি দ্বিতীয়পত্রতেও এই রচনাটি কমন আসতো। তবে তার নাম ছিল your AIM in life. সে যাই হোক নাম নিয়ে এত চিন্তা করার দরকার ছিল না ।

কিন্তু অবাক বিষয় ছিল প্রতিটি রচনাতেই সবাই দেখাতে চাইতো যে তাদের জীবনের লক্ষ্য হচ্ছে ডাক্তার হওয়া।

পরবর্তী সময় আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করলম, যারা বিজ্ঞান শাখায় পড়তো তারা তো বটেই এমনকি যারা মানবিক কিংবা বাণিজ্য শাখায় পড়তো তারাও রচনাতে দেখাতো যে তারা বড় হয়ে ডাক্তার হতে চায়।

আজকাল আমি প্রায়ই ভাবি কেন তরুণ ছাত্র ছাত্রীরা ডাক্তার হওয়াকেই তাদের জীবনের একমাত্র লক্ষ্য হিসাবে মনে করে প্রবন্ধ রচনা করতে শুরু করে দিয়েছিল। ডাক্তার না হয়ে কি অন্য কিছু হওয়া যেত না?


ছাত্র-ছাত্রীরা কেন তাদের জীবনের লক্ষ্য হিসেবে ডাক্তার হওয়াটাকেই বেছে নিয়েছিল? এই রহস্যের কোন কুল কিনারা আজও করতে পারিনি।

বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর যে কোন চাকরির বেতন স্কেল একই রকম। এক জন ডাক্তার মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে যে বেতন পাবে এক জন হিসাব রক্ষণ অফিসারঅথবা একজন পুলিশ কর্মকর্তার বেতনও একই অংকের।

ক্ষেত্রবিশেষে আমার কাছে এখন মনে হয় সবচেয়ে বেশি দাপটে নিয়েছে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা। কর্মজীবনের তারা রাষ্ট্র থেকে যে পরিমাণ সুবিধা পায় বাংলাদেশের আর কেউই তা পায় না । তার পরেও কেন প্রবন্ধ রচনা মানুষ দেখতে থাকে তাদের জীবনের লক্ষ্য ডাক্তার হওয়া।

এক মাত্র প্রাইভেট প্র্যাকটিস ছাড়া ডাক্তারদের অতিরিক্ত আয়ের কোন সুযোগ আছে বলে আমার মনে হয় না। যদিও বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানির মেডিকেল প্রতিনিধিরা তাদের কোম্পানির ঔষধ লেখার জন্য কিছু সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে। তবে সেটা কোনো বৈধ আয় হতে পারে বলে আমার মনে হয় না।

প্রাইভেট প্র্যাকটিসের ক্ষেত্রে সবাই নাম করতে পারে না । হাতে গোনা অল্প কিছু ডাক্তার বাবু যারা ঢাকা ভিত্তিক তারাই মোটামুটি ভালো পরিমাণে রোজগার করতে পারেন।

অবশ্য দেশের বাইরে অন্যান্য উন্নত দেশগুলিতে ডাক্তাররা বেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে। বিদেশে যদি সরকারী হাসপাতাল ছাড়া কেউ ডাক্তার দেখাতে চায় তাহলে প্রচুর পরিমাণে খরচ করতে হয়। অবশ্য যাদের ইনস্যুরেন্স করা থাকে তাদের খরচ কম লাগে। কারণ সেটা পরিশোধ করে ইনস্যুরেন্স কোম্পানী।

আমি এমম একটা ঘটনা জানি যে, খোদ নিউইয়র্ক শহর থেকে প্রবাসী বাংলাদেশী দেশে চলে এসেছেন কম খরচে দাঁতের চিকিৎসা করাতে। তার মানে দেশে চিকিৎসার খরচ অনেক দেশে র তুলনায়ই কম। তারপরও আমাদের অনেক রোগী সিংগাপুর, ব্যাঙ্কক এমনকি ভারত দৌড়াদৌড়ি করেন। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই তারা আশানুরুপ চিকিৎসা পানন না বলেই শোনা যায়।

করোনার এই ভয়াবহ সময়ে মনে হচ্ছে যারা ডাক্তার হতে পেরেছেন তারা অন্তত এই বিপদের দিনে সাধারণ মানুষের সেবা্য় ঝাপিয়ে পড়তে পেরেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে- ক্রিকেট খেলায় বিজয়ী হলে লাখ লাখ টাকার উপহার না দিয়ে যারা মানব সেবার পেশায় আছেন তাদেরকে আরো বেশী বেশী সুবিধা দেয়া দরকার।

করোনার এই মহাবিপদে ক্রিকেট , হকি বা ফুটবলার নয়, ডাক্তারগণই প্রকৃত বীর।


মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: এই জন্যই ডাক্তাদের ভগবান বলা হয়।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সব পেশাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
তবে কাজের মধ্যে সততা, একাগ্রতা আর নিষ্ঠা থাকতে হবে।

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৭

মৌরি হক দোলা বলেছেন: স্টুডেন্ট হিসেবে যতটুকু বুঝেছি, My aim in life is to be a doctor.... ষষ্ঠ শ্রেণিতে একবার মুখস্ত করতে পারলে আগে পরে দুই তিন লাইন সংযোজন করে কলেজ অবধি চোখ বুজে যাওয়া যায় খুব ভালো মার্কস ‍নিয়ে। আর প্রতিটি বই নোটবইয়ে এ লেখাটি বেশ সহজ সরল সুন্দর ভাষায় সহজলভ্য। তাই আমরা মুখস্ত করে উগড়ে দেওয়া জাতি My aim in life is to be a doctor... কে খুবই সমীহ করি :P

৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি একেক পরীক্ষায় একেকটা লিখতাম আমি

৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক মেধাবীরা সেটা করতে পারে । কিন্তু আমরা যারা মেধাবী ছিলাম না আমাদের জন্য মুখস্থ টাই ছিল ভরসা।

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যুগ পাল্টেছে। আমাদের সময় আমাদের জীবনের লক্ষ্য লিখে দিতেন হরলাল রায় (বাংলা ২য় পত্র) আর কলিল দাদ খান (ইংরেজি ২য় পত্র)। ওটা আমরা মুখস্থ করতাম। কিন্তু, ছেলেমেয়েদের পড়াতে গিয়ে দেখলাম, ওরা জীবনে যা হবে- জীবনের লক্ষ্যতে ওরা তাই লিখছে। ওদের বই থেকে মুখস্থ করাতে পারি নি, যেটা আমার জন্য সুখকর ছিল।

৬ষ্ঠ শ্রেণীর ১ম পরীক্ষায় জীবনে কী হতে চাই জানিয়ে বন্ধুকে পত্র লিখতে বললে আমি লিখেছিলাম - ছবির নায়ক হইতে চাই :) জয়পাড়ার চিত্ররঞ্জন সাহা (চিনে থাকবেন হয়ত, এজন্য নাম মেনশন করলাম) ছিলেন শিক্ষক। খাতায় অনেক কাটাকাটি করে ১৫'র মধ্যে ৫ দিয়েছিলেন, এবং সবগুলো প্রশ্নের মধ্যে এটাতে আমি সবচাইতে কম নম্বর পেয়েছিলাম। কারণ হিসাবে স্যার বলেছিলেন- সাধু এবং চলিত রীতির মিশ্রণ ছিল :) সাধু আর চলিত রীতির পার্থক্য তখনো বুঝি না বলে যা মুখে বলতাম, পত্রে তাহাই লিখিয়াছিলাম, ফলে নম্বরও সেইরমই পাইছিলাম।

জীবনের লক্ষ্যসহ প্রায় সব রচনাই আমার নিজের বানানো ছিল বলে অন্যদের সাথে তেমন মিলতো না।

নবম শ্রেণির পর আমি জীবনের লক্ষ্য ঠিক করে ফেলেছিলাম, খাতায়ও তাই লেখার প্ল্যান ছিল, কিন্তু পরীক্ষায় কোনোদিন জীবনের লক্ষ্য রচনা লেখার সুযোগ হয় নাই :( তবে আশ্চর্য, জীবনের লক্ষ্য যা স্থির করেছিলাম, তাই পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ।

আমার ঘরে আমার কন্যা একজন হবু ডাক্তার, এবার ফাইনাল ইয়ারে। আমি দীর্ঘ ৭/৮ মাস হাসপাতালের বিছানায় থেকে দেখেছি, ডাক্তারগণ কী অমানবিক কষ্ট করে থাকেন। তাদের কষ্ট দেখে আমি খুব ভেঙে পড়েছিলাম, কেন আমি মেয়েকে ডাক্তারি পড়তে দিলাম? ডাক্তারি পড়ার জন্য মেয়ের ইচ্ছে সেই ৯ম শ্রেণী থেকেই ছিল।

ডাক্তারদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগের অন্ত নেই। ডাক্তারগণ কসাই, এই দুর্নামও খুব কমন। এটা যে একেবারে ভিত্তিহীন তাও না; কিন্তু, দেশে ভালো ডাক্তারেরও যে অভাব নাই, এবং ডাক্তারগণ যে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই মানবসেবা করে যাচ্ছেন, বর্তমান দুর্বিপাকে ডাক্তারদের ভূমিকা থেকে সেটা সহজেই অনুমেয়। ডাক্তাররা করোনা রোগীর চিকিৎসা করছেন না, এই অপবাদ যেমন চারদিকে উড়ে বেড়াচ্ছেন, আবার সেই ডাক্তারদের পিপিই নাই, কীভাবে পিপিই ছাড়া করোনা রোগীর সামনে যাবেন, এই অভিযোগও কিন্তু সত্য।

অ্যামেরিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ডাক্তারদের জাতীয় বীর আখ্যা দিয়ে অভিবাদন জানিয়েছে। আমাদের দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও ডাক্তারদের ভূমিকার প্রশংসা করে আসছেন, সেই সাথে যারা দায়িত্বে অবহেলা করছেন, তাদের জন্যও যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলছেন।

দিন শেষে, আপনার কথার সাথে একমত, অন্য কেউ নয়, ডাক্তারগণই আমাদের বর্তমানের জাতীয় বীর। তাদের জন্য অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে অভিবাদন রইল।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ মন্তব্য। হবু ডাক্তারের জন্য শুভ কামনা ও তার সাফল্য কামনা করছি।

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সত্যকার বীর ডাক্তার । আল্লাহ যেন তাদের হেফাজত করেন

০২ রা মে, ২০২০ সকাল ৯:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সব পেশাই অনেক মহান। তবে সততা আর নিষ্ঠা থাকা খুবই জরুরী।

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:২৩

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আমিও মনে করি কিছু কিছু পেশার অবস্থান স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক উপরে। তাদের বেতন, সুযোগ-সুবিধা এবং মর্যাদা অনেক বেশি হওয়া উচিৎ।

০২ রা মে, ২০২০ সকাল ৯:২১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অবশ্যই। তবে সততা আর নিষ্ঠা থাকা খুবই জরুরী। এ ছাড়া আর কোন উপায় নেই।

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:২৮

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আমি স্কুলে লিখেছিলাম, আমি আইনজীবী হব। ক্লাসের শিক্ষক তখনি নাম দিয়ে দিলেন লাইয়ার!
"A lawyer is a liar until and unless you need him" স্যারকে অনেক ভয় পাই, তাই এই প্রবাদ এখনো শুনিয়ে দিতে পারিনি।

০২ রা মে, ২০২০ সকাল ৯:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: খু্বই সুন্দর আর বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য। ভালো লাগলো। ভালো থাকুন সব সময়।

৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখন আর কেউ এইম ইন লাইফ ডাক্তার না লিখলে অবাক হবো না। এখন হতে চাইবে সরকারি কর্মকর্তা।
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তো দূরের কথা অনেক মৃতপ্রায় রোগিও না দেখে পরিবারে সময় দেয়া তারা বেছে নেয়।

০২ রা মে, ২০২০ সকাল ৯:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সরকারী ক্যাডারদের মধ্যে যারা প্রশাসন ক্যাডারে আছে তারা আছে জমিদারের হালে। নাই চাইতেই তারা গাড়ী, বাড়ী, বিদেশ ভ্রমণ সব পায়। আর আছে ক্ষমতা। যে বাংলাদেশে অন্য কোন চাকরিতে নেই।

৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২৯

ওমেরা বলেছেন: ডাক্তারগনই প্রকৃত বীর এখন বলছেন কিন্ত সব সময় এই ব্লগেই শুনি ডাক্তারা মানুষ না কসাই আরো কত কি !! এখনো তো ডাক্তারদের কাছে বাড়ি ভাড়া দিচ্ছে তারা অসুস্থ তাদের বাড়িতে ঢিল ছোড়া হচ্ছে।

০২ রা মে, ২০২০ সকাল ৯:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সব ডাক্তার কসাই না। আবার সব ডাক্তার যে ভালো তাও না। সততা আর নিষ্ঠা থাকা খুবই জরুরী। দেশপ্রেম থাকা জরুরী। মানবতা থাকা জরুরী। আমাদের অনেকের মাঝেই সেটা নেই।

১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

মেহবুবা বলেছেন: কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া ডাক্তার দের ভূমিকা সকল সময়ে ভাল
তবে এই দেশে ডাক্তারদের যা অবস্থা সেই কারনে আগে যেসব পরিবার থেকে ডাক্তার আসতো এখন আর আসছে না এবং এতে এই দেশ সম্মুখীন হবে বিড়ম্বনার ।
অনেক অনেক মেডিকেল কলেজ অনেক ডাক্তার তৈরি হচ্ছে তারা কেমন কি দেশ ও জাতি বুঝবে অচিরেই ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ডাক্তারি পড়াটা যে পরিমাণ কষ্টের ও পরিশ্রমের আর ধৈর্যের সেই অনুপাতে তারা খুব একটা প্রতিদান পায় না। এই অবস্থার পরিবর্তন হওয়া জরুরী।

১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৫৩

জাওয়াত আররাজ বলেছেন: আমি আমার সারাজীবনের সকল জীবনের লক্ষ্য কিংবা AIM IN LIFE রচনায় সবসময় লিখে এসেছি কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়ালেখা করতে চাই। হয়তো ডাক্তার হতে চাই লিখলে আরেকটু রসায় রসায় লেখা যেতো। মানবসেবার দ্বার প্রকৃতরূপে উন্মুক্ত হতো।
তবে মজার ব্যাপার এটাই আজ আমিই নাকি ডাক্তার হবার পথে। আর একটা বছর করোনা হলে বা একটা বছর আগে জন্মালে হয়তো আমিও ঝাপিয়ে পড়তে পারতাম।
যাহোক ভালো লাগলো আপনার লেখাটি পড়ে। সময়োপযোগী এবং অনুপ্রেরণাদায়ক। ভালোবাসা নিবেন।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার জন্য হবু ডাক্তার । আপনাকে অগ্রিম অভিনন্দন। শুভ হোক আপনার আগামী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.