নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেহেশতের খানাপিনা

১৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ৯:৩১


হজরত যাবির (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘অবশ্যই জান্নাতবাসীরা জান্নাতে খাদ্য ও পানীয় গ্রহণ করবে। কিন্তু তাদের থুথু ফেলার, পেশাব-পায়খানা করার, কিংবা নাক ঝাড়ার প্রয়োজন হবে না। সাহাবীরা প্রশ্ন করলেন, তাদের ভক্ষ্যবস্তুর (পেটে) কী দশা হবে? রাসূল (সা) বললেন, ঢেঁকুর ও পরিছন্নতার মাধ্যমে বের হবে। কিন্তু মেশকের সুগন্ধ বের হবে। আর জান্নাতবাসীদের অন্তরে আল্লাহর তাসবিহ ও তাহমিদ এমনভাবে বেঁধে দেয়া হবে যেমন শ্বাস-প্রশ্বাস (অর্থাৎ জান্নাতবাসীরা শ্বাস-প্রশ্বাসের ন্যায় সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ পাঠ করতে থাকবে)।’ (সহীহ মুসলিম)

জান্নাতিদের খাবারগুলো ঢেঁকুর এবং মিশক্ ঘ্রাণযুক্ত ঘর্ম দ্বারা নিঃশেষ হয়ে যাবে। (বুখারি ও মুসলিম)

জান্নাতিরা সুখে-স্বাচ্ছন্দ্যে ডুবে থাকবে। কোনো হতাশা ও দুশ্চিন্তা থাকবে না। তাদের পোশাক পুরনো হবে না। (মুসলিম)

জান্নাতবাসীরা সব সময় জীবিত থাকবেন। তাঁরা বৃদ্ধ হবেন না এবং তাঁরা হবেন চিরযৌবনা। (মুসলিম)

আল্লাহ সুবহানাতায়ালা এরশাদ করেন, ‘জান্নাতে জান্নাতিদের জন্য ফলমূল ও কাঙ্ক্ষিত সব কিছু থাকবে।’ (সুরা:ইয়াসিন) । তিনি আরো এরশাদ করেন, ‘তারা জান্নাতে হেলান দিয়ে বলতে থাকবে—তথা তারা প্রচুর ফলমূল ও পানীয় বস্তু আনতে বলবে।’ (সুরা : সাআদ) আরো এরশাদ করেন, ‘জান্নাতে আছে দুধের নদী, যার স্বাদ অপরিবর্তনীয় ও পানকারীদের জন্য সুস্বাদু সুরার নদী এবং পরিশোধিত মধুর নদী ও তথায় থাকবে বিভিন্ন ফলমূল ও তাদের প্রতিপালকের ক্ষমা।’ (সুরা : মুহাম্মদ)।


একবার এক ইহুদি পাদ্রী রাসূলুল্লাহকে (সাঃ) ঠিক প্রশ্নই করেছিলেন জান্নাতে কি ধরনের খাবারের ব্যবস্থা থাকবে? জান্নাতিরা জান্নাতে প্রবেশ করার পর সর্বপ্রথম তাদেরকে কী খাবার পরিবেশন করা হবে?

উত্তরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন- ‘জান্নাতিদের মাছের কলিজার পাশের যে মাংস থাকে তা দিয়েই পরিবেশন করা হবে।’

এর পর ইহুদি আবারও জিজ্ঞেস করল, ‘এর পর কী পরিবেশন করা হবে?’

রাসূলুল্লাহ সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘এরপর জান্নাতিদের জন্য জান্নাতে পালিত গরুর গোশত পরিবেশন করা হবে।’

এরপর ইহুদী জিজ্ঞেস করল, ‘খাওয়ার পর পানীয় হিসেবে কী কী পরিবেশন করা হবে?’

রাসূলুল্লাহ এবার বললেন, ‘সালসাবীল নামক ঝর্ণার পানি পরিবেশন করা হবে জান্নাতিদের।’ (সহীহ মুসলিম- কিতাবুল হায়েজ) ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: খাইছে আমারে----

১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: খাওয়া দাওয়া খুবই ভালো লেগেছে।

২| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনি কি মজা করার জন্য এইসব লেখেন। নাকি মানুষ জানতে লিখেন।

১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার কি মনে হয়?

৩| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৫

সুপারডুপার বলেছেন:



পুরাই তো তখনকার যুগের মানুষের ভ্রান্ত চিন্তা ভাবনা। এইগুলো যদি বাচ্চা -কাচ্চা কে ছোট বেলা থেকে সমাজ, হুজুর, মা-বাপে বিশ্বাস করতে শেখায়; বড় হয়ে নিশ্চিত ভাবে বাচ্চা-কাচ্চারা বলবে সমাজ, হুজুর, মা-বাপে ছোট বেলায় অনেক ভ্রান্ত -বিশ্বাস ইনপুট দিয়েছিল।

১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি খুব সুন্দর একটা কথা বলেছেন।

৪| ২২ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নবীজি (সাঃ) ঠিক বলেছেন।

২২ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অবশ্যই সঠিক বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.