নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

এখন আমি কি করব!

২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:১৯

মাত্র অল্প কিছুদিন হল আমি ফরাসি ভাষা শিক্ষা শুরু করেছিলাম।

এখন আমি ফরাসি ভাষা অল্প অল্প বুঝতে পারি। হয়তো আগামী দিনগুলিতে আরেকটু বেশি বুঝতে পারব।

ফ্রান্স একটি সুন্দর দেশ। ফরাসি একটি সুন্দর ভাষা। দরিদ্র দেশ সমূহ থেকে অনেক অনেক মানুষ ফ্রান্সে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে।

আমার স্কুল জীবনের বেশ কয়েকজন বন্ধু আছে যারা ফ্রান্সে গিয়ে শেষ পর্যন্ত নাগরিকত্ব পেয়েছে।

এখন দেখি আমার এই সমস্ত বন্ধুরাই এখন আমার ফেসবুকে ইনবক্স এ প্রতিনিয়ত এই মেসেজ পাঠাচ্ছে। তাদের মেসেজ এর মূল বক্তব্য হচ্ছে - ফ্রান্সকে বয়কট করতে হবে । ফ্রান্সের তৈরি কোন জিনিস কেনা যাবে না।

ফ্রান্স দেশটাকে আমার ভালো লাগে ।
ফরাসি জাতিকে আমার ভালো লাগে।
ফরাসি ভাষাটাকে আমার কাছে মনে হয় অসম্ভব সুন্দর একটি ভাষা।

আমি তাদেরকে বয়কট করব!
কিন্তু কী কারণে বয়কট করব?

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কিন্তু কেন? কেন বযকট করার কথা তাযা বলছেন?

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এশিয়ানরা ও আফ্রিকানরা যেই দেশে যায়, সেই দেশের ক্ষতি করে, খেয়েদেয়ে ভাতের থালায় লাথি মারে; ওরা ইউরোপকে ধ্বংস করে দেবে।

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:২০

রাশিয়া বলেছেন: বয়কট করার কথা এইজন্যে বলা হচ্ছে যে ফ্রান্স দেশের নাগরিকেরা সুযোগ পেলেই ইসলামবিদ্বেষী আচরণ করে। প্রথমে মেয়েদের হেডস্কার্ফ আইন করে নিষিদ্ধ করল, তারপর শার্লি এবদো পত্রিকায় মহানবী (স) এর কার্টুন ছাপালো - সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই মহানবীর (স) ছবি দেখানোর জন্য আরেক শিক্ষক গুলি খেল। ফ্রান্স ইউরোপের সেই দেশ - একক যে দেশে সবচেয়ে বেশি মুসলিম বসবাস করে এবং শিক্ষা দীক্ষা, প্রযুক্তি, ক্রীড়াসহ সর্বক্ষেত্রে এরা একের পর এক ঈর্ষনীয় সাফল্য দেখিয়ে যাচ্ছে। এতে মূলধারার ফরাসীদের আঁতে ঘা লাগছে বলে মনে হচ্ছে।

তবে ফ্রান্স আসলেই একটা সুন্দর দেশ। এর ভাষা শেখার চেষ্টা আমি বেশ কয়েকবার করে ছেড়ে দিয়েছি কঠিন বলে।

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ফ্রান্স, জার্মানী, স্পেন, ইতালী ও গ্রীস থেকে এশিয়ান ও আফ্রিকানদের ভালো পরিমাণ টাকা দিয়ে নিজ নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়া উচিত; ইউরোপ ধ্বংস হলে, সভ্যতার চাকা থেমে যাবে।

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: ফ্রান্স আমার খুবই পছন্দের দেশ। আমি সমস্য সুযোগ হলে ফ্রান্স যাবো।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৬:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমারও।

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: ফেসবুকে বন্ধুদের ইনবক্স নিয়ে ব্লগে এরকম আধাখেঁচড়া পোস্ট দিলে হবে, সাজ্জাদ সাহেব? মোটামুটি যা বোঝা যাচ্ছে, আপনার এখন শ্যাম রাখি না কূল রাখি অবস্থা। শ্যাম হচ্ছে ফ্রান্স, কূল হচ্ছে বন্ধু। সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকেই। তবে সিদ্ধান্ত সহজ, ফ্রান্সকে যেমন চূড়ান্ত বয়কট করার প্রয়োজন নেই, তেমনি ফ্রান্সের প্রেমে গদগদ হবারও কিছু নেই। ফ্রান্স অনেক দরিদ্র দেশের মানুষকে জায়গা দিয়েছে, আবার আফ্রিকার অনেক দেশকে শোষণ করে দরিদ্র করেছে। বর্তমানেও ফ্রান্সের পররাষ্ট্রনীতি কিছুটা মারমুখী, জার্মানি বা অন্যদের তেমন পাশে পাচ্ছে না। মোদ্দা কথা, ভালোটা ভালো বলতে হবে, খারাপটা খারাপ, সে ফ্রান্সের হোক, মালেয়েশিয়ারই হোক বা নিজের দেশেরই হোক।

৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩

একাল-সেকাল বলেছেন:
ফ্রান্স স্পর্শ কাতর বিষয় গুলু নিয়ে নাড়াচাড়া না করলেই পারে। এশিয়ান ও আফ্রিকান্রা তাদের জীবন যাত্রা সহজ করে দিচ্ছে। তারা কি এটা টের পায়না ?

৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা একটা নাস্তিক দেশে দীর্ঘকাল থেকেছি কই আমাদের বিশ্বাসকে বদলাতে তারা কোন চেষ্টাই তারা কখনো করেনি । ফ্রান্স বহু মত ও পথের একটি দেশ । আপনি ফ্রান্স যাবেন । আপনার বন্ধুরা কি ফ্রান্স ছেড়ে চলে এসেছে ? তাহলে ভাত জুটবে না ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৬:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মাইগ্র্যান্টরা বিশেষ করে এশিয়া ও আফ্রিকার মাইগ্র্যান্টরা অনেকেই আছেন যারা যেই প্লেটে ভাত খায় সেই প্লেটেই আবার হাগে।
এটা তাদের স্বভাব।

৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৯

এইচ তালুকদার বলেছেন: পৃথিবীর বহু দেশ উগ্রপন্থার বিরুদ্ধে লড়াই করছে এটা সারা দুনিয়ার সমস্যা ফ্রান্সের একার নয়।ফ্রান্সের ইমানুয়েল ম্যাক্রো উগ্রপন্থাকে আরেকটা উগ্রপন্থা দিয়ে কাউন্টার করার চেষ্টা করছেন যেটা কোনদিনও সম্ভব নয় অবশ্য ভারতের মোদী আর ট্রাম্পও একই গোয়ালের গরু।

১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: একটা যুদ্ধের পরই পৃথীবি শান্ত হবে।যুদ্ধটা মনে হয় শুরু হয়ে গেছে।
অনেক আগে এমন একটা যুদ্ধ আমরা করেছিলাম যা প্রায় দুইশ বছর চলেছিল।বর্তমানে সেই সম্ভাবনা নেই।অল্প কিছুদিন চলবে।
তবে আলামত স্পষ্ট ।

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:০৭

মিরোরডডল বলেছেন:



আর সব দেশের মতো ফ্রান্সেরও ভালো মন্দ দুটোই আছে । একটা জাতি পুরোপুরি কখনোই খারাপ হয়না । ভালোটা গ্রহণ করবে, খারাপটা বর্জন করবে । কালচারালি ফ্রান্স অনেক সমৃদ্ধ ।

নিয়ারলি চার বছর আমি ফ্রেঞ্চদের সাথে কাজ করেছি । আমার অভিজ্ঞতা খুবই ভালো, আই লাইক দেম । ইতালি গেলেও এতো কাছেই ছিলো ফ্রান্স কিন্তু যাওয়া হয়নি । ইচ্ছে আছে যাবার । ম্যান, you should go with your heart unless you have bitter experience from them.

les français sont très gentils et j'aime le film français


২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: J'aime la France. J'aime le français. Mais je n'aime pas les fondamentalistes islamiques et les hujurs.

Merci beaucoup pour votre excellent commentaire.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.