নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাবেদ আলী স্যার বললেন- লেখাটি ঢাকার কোন পত্রিকায় পাঠিয়ে দাও! *************************

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৫

ডিসেম্বর মাসের সম্ভবতঃ প্রথম সপ্তাহ হবে । আমাদের টেস্ট পরীক্ষা শেষ হয়ে গেছে । এখন ফলাফলের জন্য অপেক্ষা।

ফলাফল ঘোষিত হলে ফরম পূরণ করার সময় আসবে। ফরম পূরণ শেষ হয়ে গেলে মার্চ মাসে এসএসসি পরীক্ষা ।

এটাই তখন জীবনের প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় । তাই এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রস্তুতি চলছিল ।

এই ফাঁকে একটি কাজ করে ফেললাম। একটি গল্প লিখে ফেললাম।‌

গ্রামের স্কুলে পড়াশোনার কারণে শহরের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে মোটেই জ্ঞাত ছিলাম না । তবে স্কুলে দৈনিক ইত্তেফাক কিংবা অন্য একটি পত্রিকা আসতো প্রতিদিন সন্ধ্যাকালীন সময়ে।

পত্রিকাটা প্রধান শিক্ষক মহোদয়ের বাসায় রাখা হতো। ওখান থেকে স্যার প্রায় বিকালবেলা মাঠে নিয়ে এসে ঘাসের উপর বসে বসে পড়তেন। আমি প্রায় সামনে বসে দুই একটি পাতা উল্টিয়ে দেখতাম । সাহিত্য সাময়িকী একটি পাতা সম্ভবতঃ রবিবার অথবা শুক্রবারে বের হতো।

সাহিত্য সাময়িকী পাতা টা আমার খুব প্রিয় ছিল । ওখানে প্রচুর পরিমাণে কবিতা ও একটি গল্প একটি প্রবন্ধ এই ভাবে ছাপা হতো।

তখন ইত্তেফাকের এই পাতায় এম আর আক্তার মুকুলের একটি ধারাবাহিক লেখা প্রকাশিত হতো লেখাটির নাম ছিল পূর্ব বাংলার ভাষা আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি কলকাতা কেন্দ্রিক বুদ্ধিজীবী শ্রেণীর ক্রমবিকাশের ধারা। আমি নিতান্তই পোলাপান হওয়া সত্ত্বেও ওই জটিল লেখাটিও পড়ে বোঝার চেষ্টা করতাম । সে যাই হোক তখন থেকেই মোটামুটি ভাবে সাহিত্য প্রীতি অনুভব করতে শুরু করেছিলাম।

যেহেতু টেস্ট পরীক্ষার রেজাল্ট দেয়নি এবং এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ হয়নি তাই মোটামুটি অবশ্যই ছিল হাতে এই অবসরকে কাজে লাগিয়ে ছোটখাটো একটি গল্প রচনা করে ফেললাম।
কোন ড্রাফট কিংবা খসড়া করিনি। যে কাগজে লিখেছিলাম সেই কাগজটি হাতে নিয়ে স্কুলে চলে গেলাম জাবেদ আলী স্যারকে দেখাবো বলে। তিনিও তখন ফ্রি ছিলেন । ক্লাস ছিল না। তাকে দেখানোর পর তিনি বললেনঃভালোই তো হয়েছে।

বললামঃ স্যার, কোনো পত্রপত্রিকায় পাঠালে কি ছাপা হবে?

জাবেদ আলী স্যার বললেন- না ছাপানোর তো কিছু দেখছি না। কোন পত্রিকায় পাঠিয়ে দাও।

গ্রামের স্কুলের শিক্ষক হলেও জাবেদ আলী স্যার ছিলেন একজন সাহিত্য অনুরাগী ব্যক্তি। তিনি প্রচুর পড়াশোনা করতেন এবং কবিতা নাটক ইত্যাদি সম্পর্কে তাঁর ভালো ধারণা ছিল।

জাবেদ আলী স্যার।
সে যাই হোক স্কুলের ভিতরেই ছিল পোস্ট অফিস। পোস্ট অফিসে গিয়ে পোস্টম্যান কে বললাম - কত টাকার টিকিট লাগবে?

তিনি টিকেট দিলে খামের ভেতর ভরে ঠিকানা লিখে ঢাকার একটি মাসিক সাময়িক পত্রিকাতে পাঠিয়ে দিলাম সেই বছরের একুশে ফেব্রুয়ারি বা শহীদ দিবস সংখ্যায় প্রকাশ করার জন্য।

তারপর অপেক্ষার পালা। জনুয়ারি মাস চলে গেল। ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ডাকযোগে পত্রিকাটি পেলাম।

ভয়ে ভয়ে এনভেলপ খুলে পত্রিকাটি বের করে প্রথমে দেখলাম সূচিপত্র।

আশ্চর্য ঘটনা, গল্পটি ছাপা হয়েছে! পত্রিকাটির ঠিক শেষের দুটি পাতা জুড়ে এটি ছাপা হয়েছে । গল্পটির নাম হারানো সন্তান। স্কেচ করেছিলেন শিল্পী সৈয়দ ইকবাল।

তখন আমার যে পরিমাণ আনন্দ লেগেছিল পরবর্তী জীবনে আর সে রকম আনন্দ কখনো কোথাও পেয়েছি বলে মনে পরে না।

সৃষ্টির আনন্দের কোন তুলনাই হয় না। সেটা যে কোনো লেখাই হোক । হোক কবিতা প্রবন্ধ কিংবা গল্প।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৭

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: বাহ...
সুন্দর স্মৃতি...

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

অনেক কষ্টের ঘটনাও যখন স্মৃতি হয়ে যায় তখন খুব ভালো লাগে।
আমার ক্ষেত্রেও তাই।
জাবেদ আলী স্যারকে খুব মিস করি।
অসাধারণ এক জন মানুষ ছিলেন।

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি কখনো সাপ্তাহিক যায়যায়দিন এ লেখা পাঠিয়েছেন, ছাপা হয়েছে?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

অনেক বার পাঠিয়েছিলাম। সে এক বিরাট ইতিহাস।
তারা প্রথম যখন চিঠি সংখ্যা/গোফ সং আমার পরিচিত অনেকের লেখা ছাপা হলেও আমার কোন লেখা তারা ছাপায়নি।
অথচ বেকার জীবনেও আমি যায় যায় দিন কিনতাম। প্রতিবছর ভালোবাসা দিবস সংখ্যায় আমিও লেখা পাঠাতাম। ফলাফল শূণ্য।
পত্রিকাগুলোর অসহযোগিতার জন্যই আমার আর লেখক হয়ে উঠা হয়নি।
আফসোস!

তবে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে দৈনিক জনকণ্ঠসহ বেশ কটি পত্রিকায় কাজ করেছি। মফস্বঃল শহরে পড়াশোনা করে নিজের খরচ নিজে যোগানো আমার জন্য খুবই কঠিন ছিল।
দৈনিক জনকণ্ঠ মূলতঃ আমাকে বিশাল বটবৃক্ষের মতো আগলে ছিল।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৩

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: নিজের লেখা ছাপার অক্ষরে দেখার মতন অনুভূতি আসলে অন্য কিছুর সাথে তুলনা হয় না।
তার উপর যদি হয় প্রথম ছাপানো।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আসলেই তাই।
আর যেহেতু অজপাড়া গাঁয়ে বড় হয়েছি
কাদামাটি ধুলোবালি মেখে।
আমার কাছে পত্রিকাতে ছাপার অক্ষরে নিজের নাম দেখাটা ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দময় একটি ব্যাপার।
এই আনন্দ প্রকাশ করার ভাষা ওই বয়সে তো অবশ্যই এই বয়সে এসেও আমি খুজে পাইনি

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সৃষ্টির আনন্দের কোন তুলনাই হয় না।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আপনি অত্যন্ত সঠিক একটি কথা বলেছেন।
এই কথার কোন জবাব নেই ।
কোন বিরোধিতা নাই।

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:


গল্পটা কিসের ( বিষয়বস্তু )উপর ছিলো?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আমার এক বন্ধু আছে সরকারী কলেজের মাস্টার।
গত সপ্তাহের সে ঢাকা এসেছিল শিক্ষাঅধিদপ্তরে কি এক কাজে।
সে আমাকে ফোন করে বলে- প্রেসক্লাবের সামনে আসতে পারলে দেখা করা যাবে।
আমি দেখা করলাম।
তখন সে বললো- তোর কি মনে আছে অনেক আগে তোর একটি গল্প ছাপা হয়েছিল ঢাকার একটি পত্রিকায়?
তখন সে বিস্তারিত বলল।

সে নিজেও এক জন কবি ও লেখক। তার অনেকগুলো বই আছে।
সে বলল- আমার সেই গল্পটির মতো গল্প নাকি সে কখনোই পড়েনি।
অথচ কোথায় সে পত্রিকার কোন কপি নেই্।
আফসোস!

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৪৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: খুব সুন্দর স্মৃতি।
তারপর আর গল্প লিখেছেন?
সৈয়দ ইকবালের সাথে খুব ভালো পরিচয় আছে আমার।
উনি আমার বই আলোর যাত্রা উপন্যাসের কভার করেছিলেন।
বইমেলায় গিয়ে দেখা করতে পারেন, আপনার স্কেচ শিল্পীর সাথে। মিজান পাবলিশার্স এ পেয়ে যাবেন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সেই শেষ।
আর হয়ে উঠেনি।
জীবনের কঠিন সংগ্রামের আমার লেখাজুখা সব মরে গেছে।
তবে সামান্য হাঁফ ছেড়ে বাঁচার মতো পরিবেশ পেলেও চালিয়ে যেতে পারতাম।
সৈয়দ ইকবাল আমার কাছে তখন হিরো। এমন সুন্দর ছবি যিনি আঁকতে পারেন তাকে আমার কাছে স্বাপ্নিক কোন মহাপুরুষই মনে হতো।
বই মেলায় যাইনি ২০১২ সাল থেকে। এবার সুযোগ পেলে যাবো। কথা প্রকাশ এর জসিম ভাই আমাকে যেতে বলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যাওয়া হয় না।

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০১

বিজন রয় বলেছেন: একটি ভালোলাগার স্মৃতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকে একটু জানা গেলে।

খালি বড়ই আচানক আর আফসোস বলেই তো আমাদের অন্ধকারে রাখেন!!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আফসোস!

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো সেই স্মৃতির অনুভূতি

যুগান্তর যখন প্রথম বের হল । তখন আমার একটা লেখা যুগান্তরে ছাপা হয়েছিল

অনেক ভালো লেগেছিল

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আমার সেই সময়ে দেশের প্রধান পত্রিকা ছিল ইত্তেফাক, ইনকিলাব, দৈনিক বাংলা, বাংলার বাণী, সংবাদ, আজাদ ( ছিল মনে হয়) । ইংরেজি ছিল অবজারভার, বাংলাদেশ টাইমসও ইত্যাদি।

বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে লেখালেখি করে আয় করতে হয়েছিল। আমি টাকা পেয়েছিলাম মূলতঃ ইত্তেফাক, জনকণ্ঠ আর দৈনিক আল মুজাদ্দে থেকে। ১৯৬-২০০১ পর্যন্ত আমি পত্রিকা থেকে আমি যে টাকা পেতাম তাতে আমি দিব্যি খরচ পাতি করে চলতে পারতাম।

এখন তো হাজারে হাজারে পত্রিকা। মাগার তারা ছাপানোর কোন লেখা পায় না।

৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বুঝাগেল আপনি ভালো লেখক। আপনাকে নিয়ে কি আমি সনেট লেখে ছিলাম? না লিখে থাকলে আফসোস!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

অনেক বছর আগে এই ব্লগে সনেট কবি নামে একজন ব্লগার বসবাস করতেন।
উনি আমাকে নিয়ে একটি ঐতিহাসিক সনেট লিখেছিলেন।
কিন্তু আমি সেটাকে কপি করে রাখতে ভুলে গিয়েছিলাম।
আফসোস!

১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০২

রাজীব নুর বলেছেন: বড় ভাই আপনি ভালো লিখেন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এই ব্লগে যে কয় জনের লেখা পড়তে আমি আসি তার একজন হচ্ছেন আপনি।
প্রচন্ড অসুস্থ থাকা অবস্থায়ও আমি মাঝে মাঝে ব্লগে আসতাম শুধুমাত্র তাদের লেখাগুলো পড়ার জন্য।
যদিও কোন মন্তব্য করার মত ধৈর্য্য ও চিন্তাশক্তি আমার তখন ছিল না।

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: পত্রিকায় বিশেষ করে জাতীয় দৈনিকে লেখা ছাপানো কঠিনতম কাজ।আপনি অবশ্যই ভাল লিখেন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এক সময় দেশের প্রধানতম দৈনিক পত্রিকা ইত্তেফাকে আমার লেখা মাঝে মাঝেই প্রকাশিত হতো।
দৈনিক ইত্তেফাক থেকে আমি অনেকগুলো টাকা পেয়েছিলাম।

১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: নিশ্চিতভাবে অনেক আনন্দময় স্মৃতি!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আপনার প্রতিটি লেখাতেই সূক্ষ্ম রসবোধ আছে।
এ কারণে আপনার দীর্ঘ লেখাগুলো আমি প্রচন্ড শরীর খারাপ থাকার সময়ও পড়তাম।

১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানিয়ে রাখলাম। কামনা করি আপনি সুস্থ হয়ে উঠুন দ্রুত

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি অনেক সুন্দর পোস্ট দেন।
ফাউ ফাউ এমন সুন্দর একটি লেখা কোন পত্রিকাই দিতে পারবেন না।

১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৭

কাছের-মানুষ বলেছেন: জাবেদ আলী স্যার আপনাকে ভাল বুদ্ধি দিয়েছিলেন!

সেই লেখাটি কি এখনো আপনার কাছে আছে? শেয়ার দিতে পারেন ব্লগে পোষ্ট আকারে!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

সম্প্রতি/গত সপ্তাহে আমার লেখক বন্ধু মিস্টার সমীর আহমেদ আমার সাথে দেখা করতে এসেছিল।
কথা প্রসঙ্গে সে আমার লেখাটির কথা তুলে ধরে ।
কিন্তু লেখাটির কোন কপি আজ আমার কাছে সংরক্ষিত নাই।
আফসোস!

উনি এক জন বিচক্ষণ ব্যক্তি ছিলেন ।
গ্রামের একটি স্কুলের শিক্ষকরাও যে এত উন্নত মানের চিন্তা চেতনার অধিকারী হতে পারে উনার সাথে কথা না বললে কখনোই বোঝা যাবে না ।
কিন্তু উনি এখন ধরাছোঁয়ার অনেক বাইরে চলে গেছেন।

১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৩৫

আলামিন১০৪ বলেছেন: দৈনিক ইত্তেফাকের পুরনো কপি তাদের আরকাইভে থাকার কথা। সন-তারিখ কি মনে আছে?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


ভাইরে, অত ধৈর্যও নেই। অত পোড়ানোর মতো কাঠ খড়ও নেই।
অনেক লেখাই বিভিন্ন সাময়িকী আর ম্যাগাজিনেও ছিল ।
সবই হারিয়ে গেছে।
কি আর করা।
খুব তাড়াতাড়ি নিজেও হারিয়ে যাবো অসীমের পানে।
জীবনটাই এমন।
এর কোন মানে নেই।
সবই ফাঁকা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.