![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনের উল্টো পিঠেও আমি বৃত্তের মত বাস্তবতার কাছে বন্ধী
অবশেষে "টিভি ক্যামেরার সামনে মেয়েটি" নামক পোস্টটার অপমৃত্যু ঘটল।
মুছে ফেলা পোষ্টের লিঙ্ক
প্রথমআলো হয়ত ভুলে গিয়েছে যে শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায়না।পোস্ট রিমুভ করে দিলেই সত্যিটা আড়াল হয়ে যাবেনা।পোস্ট টা রিমুভ কোরে তারা নিজেদের সুবিধাবাদী চরিত্রটাকে আরও একবার প্রমান কোরে দিল!!!
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২১
আবরার রুমী বলেছেন: আইডিয়াটা ফেলে দেওয়ার মতোনা, ভালই বলছেন।
২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৯
বড় মামা বলেছেন: দোকানটি মৎসভবন-বাংলামটর এর মাঝামাঝি হলে অার বেশি ছলবে।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
আবরার রুমী বলেছেন:
৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫১
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
কুৎসিত লেখাটির নামী লেখক, ফরমায়েশী লেখাটি লেখার জন্যে "জামাতি মোটা টাকার খেলা" কাজ করেছে! এতে কোন সন্দেহ নেই। ইকোনমিস্ট-আলজাজিরার সাংবাদিক কিনতে পারলে, দেশী টকশো বুদ্ধিজিবীদের কিনতে পারলে একটা কুশীল লেখককে সিস্টেম করতে পারবে না কেন?
এই লেখাটি কুৎসিত ফরমাইসি লেখা! যা ছাপার অযোগ্য ছিল এটা প্রমানীত হয়েছে।
প্রথম আলো কতৃপক্ষ লেখাটি প্রত্যাহার করে নিয়ে প্রমান করেছে!
Click This Link
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২৪
আবরার রুমী বলেছেন: ছাপার যোগ্যতা বা অযোগ্যতা হল কোন সংবাদের প্রকাশের আগের বিষয়।সংবাদটা যখন ছেপেছে তখন এটা পরিষ্কার যে তা এডিটরদের যোগ্যতার পরীক্ষায় পাস করেই এসেছে।এবং পরবর্তীতে যখন সংবাদটা মুছে ফেলা হয়েছে তার মানেটাও পরিষ্কার জলের মতো স্বচ্ছ...
জামাত শিবির তাদের শেষ রক্ষার জন্য সব জায়গায়ই মোটা টাকার খেলা করছে তাতে কোন সন্দেহ নেই,তবে প্রথমআলো যে বহুদিন ধরেই তুষের আগুনে বাতাস দিয়ে যাচ্ছে তা আরও একবার হাতেনাতে ধরা পরল!!
৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৩
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: Click This Link
মামা আমার লুঙ্গি খুলে গেল, মামা আমার লুঙ্গি খুলে গেল।
তোরা দেখিসনে কেউ মোরে, মামা আমার লুঙ্গি খুলে গেল।
এই দেখে গেল, সেই দেখে গেল, কমেন্ট নাকো দিল,
টিভি ক্যমেরার সামনে যে মোর লুঙ্গি খুলে গেল।
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৭
মুহম্মদ ফজলুল করিম বলেছেন: google cache এর সাহায্যে ঐ পোস্ট এখনো দেখতে পারেন।
সবকিছু মুছে ফেলা যায় না। মতি কাকু।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৭
টুকরো কাগজ বলেছেন: ভাদা মতি আর চটি হাস্নাত মিলছে ভালা। অহন গুলিস্তানের মোড়ে একটা চটির দোকান দিলেই হয়।