![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমান সরকার বাংলাদেশের আগামী প্রজন্মের হাতে একটি উন্নয়নমুখী দেশ উপহার দিতে ও দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নায়নে মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করে সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগে সকল পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা একমুখী শিক্ষা পদ্ধতি না থাকার কারণে সৃষ্টি হচ্ছে নানা জটিলতা। সমাজের শ্রেনী বৈষম্যতার ফলে উচ্চবিত্ত বা মধ্যবিত্ত শ্রেনী তাদের সন্তানদের চেষ্টা করে ইংরেজি মিডিয়ামে পড়াশোনা করাতে পারছেনা। আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থাতে যে ধরনের পরিবর্তন এসেছে তাতে দেখা যায় শিক্ষার গুণগত মান আরো বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। শিক্ষার হার বাড়ানোর চেয়ে শিক্ষার মানের দিকে দৃষ্টি দিয়েছে সরকার। নানা দেশের উন্নয়নকে গতিশীল করতে হলে বিদেশে পড়াশোনা করা ছেলে-মেয়েদের জন্য সরকারকে অবশ্যই উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এই আলোকে সরকার বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানের ব্যবস্থা নিয়েছে। মেধা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিতে বৃটিশ কাউন্সিল এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাজ করে তাদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে কাজ করা হবে। বেসরকারিভাবে আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সরকার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের টাকার বৃত্তি দেয়। কিন্তু আমরা যদি একজন ছাত্রের পড়াশোনা শেষ করা পর্যন্ত টিউশন ফি-কে মানদণ্ড ধরে বৃত্তি দেই তবে তা তার কাজে লাগবে। সরকারিভাবে চিকিৎসার জন্য যেমন আর্থিক সহয়তা দেয়া হয় তেমনি বিদেশে পড়ুয়া ছেলে-মেয়েদের সহায়তা দিয়ে ভিশন ২০২১-এর অগ্রপথিক বাস্তব রূপে দাঁড়াবে এটাই সকলের প্রত্যাশা।
©somewhere in net ltd.