নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে সেনা বাহিনীর ভূমি অধিগ্রহন অনৈতিক কিছু নয়

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮


বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব আমাদের অহংকার। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার মধ্যে দিয়ে গড়ে উঠা সেনাবাহিনী ক্ষুদ্র পরিসর থেকে বৃহৎ পরিসরে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। দেশের প্রাকৃতিক বিপর্যয়, ঘূর্ণি ঝড়, জলোচ্ছ্বাস, সিডর যেখানেই মানবিক বিপর্যয় সেখানেই ছুটে যায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এই বাহিনীর ভূমিকা এখন স্বীকৃত। আফ্রিকার দেশ গুলোতে শান্তি প্রতিষ্ঠার মহান দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশ সেনা বাহিনী। জাতিসংঘ এই বাহিনীর প্রসংসায় পঞ্চমুখ। জাতিসংঘের প্রধান বান কি মুন সেনা সহায়তা প্রদানের জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ প্রদান করেছেন। বিশ্ব সভায় আমাদের সরব উপস্থিতি প্রমাণ করার জন্য শান্তি নিরাপত্তার স্বার্থে সেনা নিবাস স্থাপন করা অতি জরুরী। সেই লক্ষে সরকার দেশের বিভিন্ন প্রান্ত যেমন রামু, রুমা, চাটমোহর, হাতিয়া, সন্দ্বীপ এবং গাজিপুরে ভূমি অধিগ্রহণ করছে। ভূমি মালিকদের যথাযথ ক্ষতি পূরণ সাপেক্ষে সাব কবলা মুলে এই জমি গ্রহণ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। কিন্ত সেনাবাহিনী তথা সরকারের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার লক্ষে কতিপয় এনজিও ভূমি অধিগ্রহণ এলাকার কয়েক ব্যাক্তিকে সংবাদ সম্মেলনে হাজির করে সরকারের বিরুদ্ধে বিষদগার করছে। খোজ নিয়ে জানা গেছে যে সকল এনজিও, ‌এই কর্মের সাথে জড়িত তারা বিদেশী অনুদানের টাকায় চলে। বিদেশি প্রভুদের ঈশারা, ইঙ্গিতে তারা সরকারের বিভিন্ন বিষয়ে সমালোচনা করে থাকে। তারা হচ্ছে বিদেশিদের দেশীয় এজেন্ট। ব্লাস্ট, নিজেরা করি, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, এনজিও নামধারী এই ক্লাব গুলো দেশের মানুষের কোন প্রতিনিধিত্ব করে না। উল্লেখ করা যায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলো এই বিষয়ে কোন কথা প্রতিবাদ করেনি। এমন কি কোন বিবৃতিও প্রদান করেনি। এই বিষয়ে বলা যায় দেশের জনগণ শান্তি নিরাপত্তার স্বার্থে সেনানিবাস স্থাপনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

খেলাঘর বলেছেন:


আমাদের সেনা বাহিনীকে ছোট করা দরকার।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: সেনা বাহিনীর জন্য জমি অধিগ্রহন করতে হবে, তা তাদের অবসরে যাবেন, ঐ সকল "" জনের বাসস্থানের জন্য না সেনাবাহিনীর তথা দেশের প্রতিরক্ষা কাজের জন্য। দ্বিতীয়টা হলে অবশ্যই।
কিন্তু জনগন যদি সেনাবাহিনীর রাস্তায় চলাফেরা করতে চাইবে ঐ সময় তো অধিকাংশ বেলায় ওটা প্রয়োজন থাকলে ব্যবহার করা যাবে না। ঢাকার ক্যন্টনমেন্ট এর রাস্তাই ধরুন না, মহাখালী - কাকলীর ট্র্যাফিক জ্যম সহজে কম করা যায় যদি ক্যন্টনমেন্টের রাস্তা অন্ততঃ দিনের বেলায় কিছু শ্রনীর যান বাহনের জন্য খুলে দেয়া হয়। কিন্তু ওটা কি কখনও করা হবে?
সেনাবাহিনী জনগনের জন্য না জনগন সেনাবাহিনীর জন্য?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.