নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিই মেঘদূত

আমিই মেঘদূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা অর্থমন্ত্রী সহ জনগণের,আস্থা নেই নিন্দুক খুশী কবির,সুলতানা কামাল, রেজওয়ানা হাসান, জায়েদ বখতদের

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬




সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই, এই সোনার মানুষ সোনার ছেলে কারা, কবি বলেছেন আমাদের দেশে সেই ছেলে কবে হবে ---- কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। সোনার ছেলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে মরনপন লড়াই করে ছিনিয়ে এনেছে লাল সূর্য, লালসবুজ পতাকা। এখন দেশগঠনে মনোনিবেশ করেছে। ঢাকা শহরের যানজট নিরসনে মিরপুর বনানী ফ্ল্যাই ওভার নির্মাণ,বিশ্ব রোড কুড়ীল ফ্লাই ওভার নির্মাণ এবং হাতিরঝিল প্রকল্প নির্ধারিত সময়ের পূর্বে নির্মাণ করে সেনাবাহিনী প্রকৌশল কর্মকাণ্ডে তাদের অভিজ্ঞতার স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হয়েছে। সেই আলোকে পদ্মা সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়ক নির্মাণ সম্পন্ন করেছে।এই নিয়ে নিন্দুকেরা বসে নেই। তাদের গা জ্বালা শুরু হয়ে গেছে। কিছু দিন আগে মানবাধিকার কর্মী খুশী কবির সুলতানা কামাল, রাজাকার কন্যা রেজওয়ানা হাসান চৌধুরী, জায়েদ বখত সেনাবাহিনীর ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে বিরুপ মন্তব্ব্য করেন। এইসব নিন্দুকের কথায় দেশের জনগণ কান দেয় না। বর্তমান সরকারের অর্থবিভাগ সেনাবাহিনীর কাজের সফলতায় বেজায় খুশী তারই প্রমাণ পাওয়া যায় অর্থ মন্ত্রীর পত্র মারফত। তার ভাষায় কাজের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি ও জটিলতা এড়াতে পানিবিষয়ক বিভিন্ন প্রকল্প সেনাবাহিনীর মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে শিল্পমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এ বাহিনীর মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়নের সুবিধা তুলে ধরে চিঠিতে মন্ত্রী সই করেছেন। প্রকল্প বাস্তবায়নের জটিলতা এড়ানোর বিষয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, সেনাবাহিনীর সঙ্গে সরাসরি চুক্তি করা যায়, দরপত্র আহ্বানের প্রয়োজন হয় না। এ ছাড়া যেসব এলাকায় জবরদখল আছে সেখানে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়ন সহজ ও নির্বিঘ্ন হয়। আরও সুবিধা হচ্ছে এ বাহিনীর কাজের পর্যবেক্ষণ ও পরীবিক্ষণ ভালো ও দক্ষ। তাদের প্রকৌশল কর্মকর্তারা দক্ষ ও নিয়মশৃঙ্খলা মানেন। তাই তাদের এ দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে সরাসরি ব্যবস্থা গ্রহণ করলে বর্তমান ‘প্যাঁচালো’ প্রক্রিয়া থেকে ভালো হবে। এ ছাড়া পানিবিষয়ক প্রকল্প বাস্তবায়নে পানি সম্পদ ও নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মংলা বন্দর, পিডিবি, বিআইডব্লিউটিএ, ডব্লিউটিসি, সিপিটির মতো প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রকল্প যেমন খাল খনন, বাঁধ নির্মাণ, খাল গভীর করা, মাটি ভরাট করা, পানিপ্রবাহ নিয়মিত বহাল রাখার উদ্দেশ্যে ড্রেজিং করা ইত্যাদি বাস্তবায়নে সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করা উত্তম পন্থা উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। সোনার বাংলা গড়ার কারিগর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্বপ্নের কথা জানা যায় ১৯৭৪ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত একটি নিবন্ধে সেখানে কর্নেল আবু তাহের বীরউত্তম লিখেছেন ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হবে উৎপাদনশীল সেনাবাহিনী’। দেশের বড় বড় অবকাঠামো তারা নির্মাণ তদারকি করবে, নদী শাসন, বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ করবে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন শিল্প কল কারখানার প্রশাসনিক আধিকারিক হবে। নদীর পাড়ে উঁচু বাধে গড়ে উঠবে সবুজ গ্রাম, সেই গ্রামের নারী পুরুষ শিশুরা হবে স্বাস্থ্যবান। এই হবে সোনার বাংলার আসল রুপ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: বুঝলাম। আমার একটা প্রশ্ন ছিল যদিও অপ্রাসঙ্গিক।

যদি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সেনাবাহিনীর নাম ব্যবহার করে অপকর্ম করে তবে কোথায় অভিযোগ দিতে হয়। তুরাগ নদী দখলে বিভিন্ন স্থানে আমি সেনা কর্মকর্তাদের সাইন বোর্ড দেখেছি।

জানা থাকলে জানাইয়েন ..............



২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: ওয়ান ইলেভেনের অসাংবিধানিক সরকারের মাধ্যমে এদেশে আওয়ামী সরকারের আসার সুবর্ণ সুযোগ তৈরিতে কাদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি বলে আপনি মনে করেন?

কোন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১/১১ এর সরকারের সমস্ত কর্মকান্ডের বৈধতা দিয়েছে? কোন সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদেরকে ৩০ হাজার একর ভুমির বন্দোবস্ত করে দিয়েছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.