![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনিতে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া-ট্রেস্ট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি) খনি থেকে তিন শিফটে প্রতিদিন প্রায় ৪ হাজার মে.টন পাথর উত্তোলন করছে। এতে করে মধ্যপাড়া পাথর খনি দিন দিন লাভের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। যা দেশে পাথরের চাহিদা পূরণ করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ে বড় ভূমিকা রাখবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। গত এক বছর আগেও মধ্যপাড়া পাথর খনি এলাকায় মরুভূমির মতো অবস্থা ছিল। বর্তমান সরকারের নজরদারিতে সেখানে আজ যেন মরুভূমির বুকে মরুদ্যান। খনি থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার টন উত্তোলিত পাথরের মজুদ হতে থাকায় ভূ-উপরস্থ খনি সীমানার অভ্যন্তরে প্রায় ৯টি স্থানে পাথরের পাহাড় গড়ে উঠেছে। জিটিসির মাধ্যমে এই উৎপাদনের রেকর্ড ইতোপূর্বে কোরীয়ানদের তত্ত্বাবধানে উত্তোলিত পাথরের প্রায় ৫ গুণ বেশি। যা মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনির ইতিহাসে একটি নতুন রেকর্ড বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড একটি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান। মূল প্রতিষ্ঠান হলো পেট্রোবাংলা। বর্তমান সরকারের সঙ্গে ২০১৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর কঠিন শিলা খনির ব্যবস্থাপনা, রক্ষণাবেক্ষণ এবং উৎপাদন চুক্তি করা হয়। এই চুক্তির আলোকে তারা মৃত প্রায় এই খনিতে বিদেশী ও দেশী খনি বিশেষজ্ঞ এবং দক্ষ খনি শ্রমিক নিয়োগ করে। এর ফলে খনিটির বহু আকাক্সিক্ষত তিন শিফটে নিয়মিত উৎপাদন করতে সক্ষম হয়। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৪ হাজার মে.টন পাথর উত্তোলন করা হচ্ছে। যা কোরীয়ান কোম্পানির অধীনে উৎপাদনের প্রায় ৫ গুণ বেশি। উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে খনির ভূগর্ভে আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনসহ নতুন স্টোপ নির্মাণ করা হয়েছে। উৎপাদন ক্রমাগত বৃদ্ধি করে তাদের বাৎসরিক উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং চুক্তি অনুসারে ৬ বছরে ৯ দশমিক ২ মিলিয়ন টন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে দেশীয় কোম্পানির দ্বারা দেশের খনিজ সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে একটি নতুন মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে।
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৪
নিলু বলেছেন: অনেকেরই বোধ হয় হেড লাইন পছন্দ হয় না
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
ছ্যাকামাইছিন বলেছেন: ভাই আপ্নে এতো গুরুত্বপুর্ন বিষয় নিয়া পোস্ট দেন , কিন্তু আপনের পোস্টে কমেন্ট এতো কম ক্যান ।