![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাবনার রূপপুরে বাংলাদেশের একমাত্র পরমাণু বিদ্যুৎ প্রকল্পের শীতলীকরণ টাওয়ারের নকশা তৈরি করেছে রাশিয়ার একটি বিশেষজ্ঞ দল। আর পাবনার রূপপুরে পরমাণু প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে রাশিয়ার সরকারি পরমাণু সংস্থা ‘রসঅ্যাটম’। বিশেষজ্ঞ দল এখন দুই ধরনের শীতলীকরণ টাওয়ারের প্রযুক্তিগত ও অর্থনৈতিক দিকগুলো খতিয়ে দেখছে। একটি হলো প্রাকৃতিক গঠনগত (ন্যাচারাল ড্রাফট) এবং অন্যটি বায়ুচলননির্ভর (ভেন্টিলেশন)। সাধারণত ন্যাচারাল ড্রাফট শীতলীকরণ টাওয়ার ১৮০ মিটার উঁচু হয়। প্রতি ঘণ্টায় একটি টাওয়ার এক লাখ ৭০ হাজার ঘনমিটার পানি ঠান্ডা করে। তবে ভেন্টিলেশন সিস্টেমের শীতলীকরণ টাওয়ারে পানি ঠান্ডা হওয়ার হার বেশি। বাংলাদেশের মতো উচ্চ তাপমাত্রা ও আদ্রতাসমৃদ্ধ পরিবেশের অঞ্চলে ভেন্টিলেশন সিস্টেম শীতলীকরণ টাওয়ার তৈরি করাই যুক্তিযুক্ত। রাশিয়া প্রথমবারের মতো ভেন্টিলেশন সিস্টেমের শীতলীকরণ টাওয়ার ব্যবস্থা করতে যাচ্ছে। এর আগে পরমাণু স্থাপনায় অনেক ক্ষেত্রেই তারা ‘স্প্রে পন্ড’ ব্যবহার করত। স্প্রে পন্ড ব্যবস্থায় একটি জলাশয়ের ওপর ছড়িয়ে রাখা ধাতব নলের মাধ্যমে পারমাণবিক স্থাপনায় সৃষ্ট গরম পানি ছিটিয়ে দেওয়া হয়। এতে প্রথমে বাতাস ও পরে ঠান্ডা পানিতে উষ্ণ পানি শীতল হয়। শীতলীকরণ টাওয়ার পরমাণু প্রকল্পের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাবনা রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে পরমাণু বিদ্যুৎ বাস্তবায়নে সফল হবে বাংলাদেশ।
©somewhere in net ltd.