![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুক্তরাজ্য আর অষ্ট্রেলিয়ার যড়যন্ত্রে বাংলাদেশি ক্রিকেটের সাফল্য, অর্থনৈতিক উন্নতির অগ্রযাত্রা তথা বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি আজ হুমকির মুখে। নিকট অতীতের অব্যাহত সাফল্যে উজ্জীবিত এদেশি ক্রিকেটার ও সমর্থকরা যখন অধীর আগ্রহে আসন্ন বাংলাদেশ-অষ্ট্রেলিয়া সিরিজের জন্য অপেক্ষমান, প্রত্যাশায় উন্মুখ প্রতীক্ষা সাফল্যের টুপিতে যুক্ত হবে গৌরবের নতুন পালক-তখন বিনা কারণেই যুক্তরাজ্য, অষ্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্রসহ চিহ্নিত কিছু দেশ এদেশে বিদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তাহীনতার সম্ভাবনা নিয়ে উদ্দেশ্যপূর্ণ মেইল করার পাশাপাশি গত ২৮ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্য ব্রিটিশ নাগরিকদের বাংলাদেশ ভ্রমণে সতর্কতা জারি করার মাধ্যমে সারা বিশ্বে বাংলাদেশের বিষয়ে চরম নেতিবাচক প্রচারনা শুরু করে। যুক্তরাজ্য ১০ অক্টোবর পুনরায় বাংলাদেশ ভ্রমণে সতর্কতা জারির মাধ্যমে বহির্বিশ্বে আবারও এ দেশের অগ্রযাত্রা ও ভাবমূর্তি চরম হুমকির সন্মুখীন করে দিলো। যে যুক্তরাজ্যে ৬ লাখ বাংলাদেশি বসবাস করে তাদের নিরলস কর্মকান্ডের মাধ্যমে ঐ দেশের অর্থনীতির ভিত মজবুতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে সেই যুক্তরাজ্যই বাংলাদেশিদের জন্য ভারত থেকে ভিসা ইস্যুর ব্যবস্থা করে তাদের বাংলাদেশি স্বজনদের জন্য যুক্তরাজ্য ভ্রমণে চরম হয়রানী আর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে চলেছে। একাত্তরের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম নেয়া আত্মসম্মানবোধে উজ্জীবিত জাতি হিসাবে বাংলাদেশিদের জন্য এহেন বিমাতাসুলভ, অশোভনীয় আচরণ কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশি পণ্যের জন্য জিএসপি সুবিধা স্থগিত করে দেশের বাণিজ্যিক সাফল্যে আঘাত করার পর নিরাপত্তা ঝুঁকির অজুহাত দেখিয়ে বাংলাদেশ ভ্রমণে বিদেশি ব্যবসায়ী, পর্যটক/ক্রিকেটারদের উপর অহেতুক নিষেধাজ্ঞার প্রচারনা এ সত্যই সামনে আনে যে, দেশীয় অপশক্তির পরীক্ষিত দোসর যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র- এরা বাংলাদেশের উন্নতি চায়না বলেই এহেন হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে। এদেশের দেশপ্রেমী, সচেতন জনতার প্রতি আহবান, আসুন সকলের সম্মিলিত প্রতিরোধে এদের প্রতিহত করি- এদের পণ্য বর্জন করি। নেপাল যদি ভারতের বিমাতাসুলভ আচরণের প্রতিবাদে ভারতীয় পণ্য বর্জন করতে পারে, ভারতের চ্যানেল বন্ধ করতে পারে তাহলে আমরা পারবো না কেন?
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
ছাসা ডোনার বলেছেন: সব ষড়যন্ত্রের মূলহোতাই হলো যুক্তরাজ্য, কারন বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কাছেই হেরেছিল।সেই রাগে। তাছাড়া সিরিয়াতে আইএস এর স্রস্টা এবং উদ্যোক্তা হলো যুক্ত রাস্ট্র ওরা জানতো রাশিয়া খুব শীঘ্রই এদের ধংস করে দিচ্ছে তাই এই জংগীরা সারা পৃথিবীতে মানুষ খুনে লিপ্ত হবে। তাই অন্যদেশের নাম না বলে বাংলাদেশের নাম বলেছে। আসলে সারা পৃথিবীতে জাতিগত দাংগা বিভিন্ন ধর্মালম্বীদের মধ্যে বিভেদ সব ব্রিটিশদের শয়তানী বুদ্ধির ফলাফল। কেউ ভাল কিছু করলে এদের টনক নড়ে যায়।চিন্তা করে দু`শ বছর শোসন করার পর কিভাবে এরা আবার মাথা উঁচু করে দাড়ায়? আবারো দাবানোর জন্য চেষটা করে। হিটলার কিন্তু ব্রিটিশদের কাজ কর্মেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগিয়েছিল। ঘৃনা করুন এদের ..