![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সোহাগী জাহান তনুর বাবা মো. ইয়ার হোসেন বিগত ৩০ বছর যাবৎ কুমিল্লা সেনানিবাস ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের একজন বেসামরিক কর্মচারী হিসেবে কাজ করছেন। তিনি আমাদের সেনা পরিবারেরই সদস্য এবং তনু কুমিল্লা সেনানিবাসে বড় হয়েছে এবং আমাদেরই সন্তান। তার মর্মান্তিক মৃত্যুতে প্রতিটি সেনাসদস্য দারুণভাবে ব্যথিত ও মর্মাহত। সেনাবাহিনী জনসাধারণেরই অংশ এবং দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কুমিল্লা সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্রী সোহাগী জাহান তনুর হত্যাকাণ্ডে প্রথম থেকেই সকল তদন্তকারী সংস্থাকে সেনাবাহিনী আন্তরিকতার সঙ্গে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে। দেশের প্রচলিত আইনানুযায়ী তদন্তকারী কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যেই তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। এরই মধ্যে জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন, আইন ও সালিশ কেন্দ্র এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তনুর পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন যা সেনাবাহিনীর আন্তরিকতার কারনেই সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তদন্ত প্রক্রিয়ায় আন্তরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য দৃঢ় প্রত্যয়ী। অথচ কিছু স্বার্থান্বেষী মহল এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনী সম্পর্কে অনুমাননির্ভর বক্তব্য প্রচার করছেন এবং জনমনে বিভ্রান্তি ছাড়ানোর চেষ্টা করেছেন যা মোটেই আমাদের কাম্য নয়।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
আহলান বলেছেন: খালু কখনো বাপ হয় না .... তনু ফেলানী গং আমাদেরই সন্তান ....শুনতে ভালোই লাগে .. বলতে আরো ভালো লাগে ... কারণ এমন বলাতে তো পয়সা লাগে না শুনতেও হয় না টিকেট কেটে .... জবাবদিহীও করতে হয় না কারোর কাছে ....
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
বিজন রয় বলেছেন: তনু যেখানেরই হোক না কেন আমাদেরই সন্তান।