![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত দুই বছরে দুই দফা উদ্যোগ নিয়ে জেলা কমিটি পুনর্গঠন শেষ করতে পারেনি বিএনপি। এর মধ্যে তারা দলের কেন্দ্রীয় সম্মেলন করে । সম্মেলনের মাধ্যমে দলের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী ও নির্বাহী কমিটি গঠনের বিধান থাকলেও তা হয়নি। নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের বেশির ভাগ নেতাই এখন দুই শিবিরে বিভক্ত হয়ে আছেন। মূলত এসব কারণে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করতে সময় নেওয়া হচ্ছে। কবে নাগাদ কমিটি ঘোষণা করা হবে—দলের নেতারা তা সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারছেন না। একধরনের দোদুল্যমান অবস্থায় রয়েছে দলটি। নতুনদের দলের নেতৃত্বে এনে, প্রবীণদের কমিটিতে রাখা না হলে বা গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া না হলে এর ব্যপক প্রতিক্রিয়া হতে পারে ভেবে সেটিও তারা গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে। মূলত বেশির ভাগ নেতা দুই শিবিরে বিভক্ত হয়ে আছেন। এ অবস্থা দলের নেতা-কর্মীদের মাঝে হতাশা ছড়াচ্ছে। কারণ একদিকে সরকারের বিরুদ্ধে দুই দফা ব্যর্থ আন্দোলনের পর আবার মাঠে নামা যাচ্ছে না, অন্যদিকে দলও সুসংগঠিত করা যাচ্ছে না। দলটি একটি কঠিন ও অত্যন্ত দুরূহ সময় পার করছে। তারা এখন বুঝতে পেরেছে এই সময় যদি তারা সঠিকভাবে না চলে, ঐক্যবদ্ধ না থাকে, নিজেদের মধ্যে অযথা দলাদলি ও কোন্দল সৃষ্টি করে তাহলে সত্যিকার অর্থে তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
মার্কোপলো বলেছেন:
বিএনপি'তে রাজনীতিবিদ নেই; ফলে, বিএনপি নেই।