![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের আবর্তে জামায়াত-শিবির টার্গেট কিলিং নামের এই সহিংস সন্ত্রাসী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে জঙ্গী গোষ্ঠীকে। আর এ জন্য তারা সহায়তা পাচ্ছে জোটের রাজনীতির সহযোগী দল বিএনপি ও আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থা ইসরায়েলের মোসাদ ও পাকিস্তানের আইএসআই। রগ কাটার সহিংস সন্ত্রাসী রাজনীতি থেকে জন্ম নেয়া গলা কাটার রাজনীতিই এখন টার্গেট কিলিং বা গুপ্ত হত্যাকা- ঘটানো হচ্ছে, যা দিয়ে সরকারকে চ্যালেঞ্জ জানানো হচ্ছে। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আধিপত্য বিস্তারের জন্য প্রতিপক্ষ ছাত্র সংগঠন দমনে তারা শুরু করে রগ কাটার সহিংস সন্ত্রাসী রাজনীতি। এখন আবার তারা যুদ্ধাপরাধীর বিচারের প্রতিশোধ নিতে সেই রগ কাটা রাজনীতি থেকেই শুরু করেছে গলাকাটার সহিংস সন্ত্রাসী রাজনীতি। জামায়াতের সেই নির্মম ও নৃশংস হত্যাকান্ডের রাজনীতিরই উত্তরাধিকার হিসাবে গ্রহণ করেছে তাদের ছাত্র সংগঠন শিবির। জঙ্গি আর সন্ত্রাসবাদের কোন দল, ধর্ম, জাত এবং সম্প্রদায় নেই। কাজেই এখনই সময় জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর। বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক দেশ। এদেশে সন্ত্রাসী ও জঙ্গীদের কোন স্থান নেই। জনতা যেকোন মূল্যে তাদের রুখে দিবেই। জঙ্গীবাদ প্রতিরোধে সমাজের সর্বস্তরে সচেতনতা কাম্য। জঙ্গীবাদ প্রতিরোধে যেমন এগিয়ে আসতে হবে পরিবারকে তেমনি ভূমিকা রাখতে হবে রাষ্ট্রের।
©somewhere in net ltd.