| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পূজা দাশ। পাঁচ কি ছয় বছরের একটি বাচ্চা মেয়ে। যে মেয়েটি হয়তো খেলতো সারাদিন সমবয়েসী বন্ধুদের সাথে। হরেক রকমের খেলাধূলার মাঝেই কাটিয়ে দিতো দিনের বেশীর ভাগ সময়। আর বাকী সময়টা থাকতো মায়ের কোলে, আঁচলের ভেতর আর বাবার কাঁধে। পাশের বাড়ির সাইফুলকে কাকা ডাকতো পূজা। সেই সাইফুলই এই ছোট্ট, ফুলের মতো নিষ্পাপ শিশুটিকে আরো একজন সঙ্গী নিয়ে ধর্ষণ করেছে। গত ক'দিন ধরে বিভিন্ন পত্রিকায় পূজার রিপোর্ট পড়ছিলাম। তাকে সবশেষে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়েছিল চিকিৎসার জন্যে। সব রিপোর্টেই ধর্ষণের ভয়াবহতার কথা বলতে গিয়ে বলেছিল ---- ওর চিকিৎসকরাও ধর্ষণের ভয়াবহতার নমুনা দেখে হতভম্ভ। মিডিয়া এই ব্যাপারে বলা চলে প্রায় নিশ্চুপ। আর মানবতাবাদী, সুশীল নামের কুশীলরাতো নিশ্চুপ বটেই। বুঝতে পারিনা ----- কেন এই নীরবতা! মনে হয় ধর্ষণকারী সাইফুল ছাত্রলীগ করে না। তাই এই ইস্যুতে ফেসবুক গরম হবেনা। পত্র পত্রিকায় বড় করে লেখা হবে না, টিভি টকশো গুলোতে আলোচনার ঝড় উঠবে না। আমাদের ধর্মীয় এবং সামাজিক মূল্যবোধ দিন দিন লোপ পাচ্ছে বলেই মনে হয়। তা না হলে চল্লিশোর্দ্ধ বয়সের একজন জানোয়ার সাইফুল ৫ বা ৬ বছরের মেয়ে পূজাকে ধর্ষণ করে কি ভাবে? শিশু ধর্ষণে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে নতুন আইন করা হোক। বিশেষ ট্রাইবুনালে বিচার এবং বিচারের রায় দ্রুত কার্যকর করার বিধান করা হোক। এমন বিধান চালু করা হোক যা দেখে অন্যরা যেন শিক্ষা নিতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সাইফুলকে দ্রুত মৃত্যু দন্ড প্রদান করা হউক।