![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিদ্যুতের ঘাটতি মেটাতে সারাদেশে নির্ভরযোগ্য ও নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সঞ্চালনের লক্ষ্যে সঞ্চালন অবকাঠামো নির্মাণ, সম্প্রসারণ, ক্ষমতাবর্ধন এবং সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষ্যে পাওয়ার গ্রীড নেটওয়ার্ক স্ট্রেনদেনিং প্রজেক্ট আন্ডার পিজিসিবি প্রকল্পের জন্য ২২ হাজার ৮৭৬ কোটি ৩১ লাখ টাকা ব্যয়ে মোট ১০টি উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে সরকারি নিজস্ব তহবিল থেকে ৮ হাজার ৬৬৮ কোটি
১৮ লাখ,বাস্তবায়নকারী সংস্থার তহবিল থেকে ৫৮৫ কোটি ২ লাখ এবং বৈদেশিক সহায়তা থেকে ১৩ হাজার ৬২৩ কোটি ১১ লাখ টাকা যোগান দেয়া হবে। এখন যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, তা যদি ঠিকমত সঞ্চালন করা যায়, তাহলে বিদ্যুতের অনেক অপচয় ও সিস্টেম লস কমে আসবে। একই সাথে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের সক্ষমতাও বাড়বে। এ লক্ষ্যে পাওয়ার গ্রীড নেটওয়ার্ক স্ট্রেনদেনিং প্রজেক্ট আন্ডার পিজিসিবি প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় ৪০০ কেভি নতুন সঞ্চালন লাইন নির্মাণ, ৪০০ কেভি বিদ্যমান সাবস্টেশন সম্প্রসারণ এবং ১৩২/৩৩ কেভির ৫টি সাবস্টেশন সংস্কার করা হবে। পাওয়ার গ্রীড নেটওয়ার্ক স্ট্রেনদেনিং প্রজেক্ট আন্ডার পিজিসিবি প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ হাজার ৭০৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারের তহবিল থেকে ৩ হাজার ৭২৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় হবে ২৬৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। বাকী ৯ হাজার ৭০৭ কোটি ৬২ লাখ টাকা চীন সরকারের কাছ থেকে বৈদেশিক সহায়তা পাওয়া যাবে। জুলাই ২০১৬ থেকে জুন ২০২১ মেয়াদে বিদ্যুৎ বিভাগ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে যাবতীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৯
ওমদামিয়া পাহাড় বলেছেন: এখন যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, তা যদি ঠিকমত সঞ্চালন করা যায়, তাহলে বিদ্যুতের অনেক অপচয় ও সিস্টেম লস কমে আসবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
উত্তরের উপাখ্যান বলেছেন: প্রশংসনীয় উদ্যোগ।